Class 12 Economics Chapter 3 মুদ্রা ও ব্যাংক ব্যবস্থা

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share With You, The Complete Bengali Medium Syllabus of AHSEC Class 12 Economics Chapter 3 মুদ্রা ও ব্যাংক ব্যবস্থা Question Answer in Bengali. Are you a Student of Class 12 Economics Chapter 3 মুদ্রা ও ব্যাংক ব্যবস্থা Notes in Bengali. Which you Can Download Class 12 Economics Chapter 3 মুদ্রা ও ব্যাংক ব্যবস্থা Solutions in Bengali for free using direct Download Link Given Below in This Post.

Class 12 Economics Chapter 3 মুদ্রা ও ব্যাংক ব্যবস্থা

Today’s We have Shared in This Post, Class 12 Economics Chapter 3 মুদ্রা ও ব্যাংক ব্যবস্থা Question Answer Bengali Medium for Free with you. HS 2nd Year Economics Notes in Bengali I Hope, you Liked The information About The HS 2nd Year Economics Question Answer in Bengali PDF. if you liked Assam AHSEC Solutions for Class 12 Economics in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

মুদ্রা ও ব্যাংক ব্যবস্থা

ক – অংশ (সমষ্টিগত অর্থবিজ্ঞান)

অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। বিনিময় প্রথা কী ? 

উত্তরঃ মুদ্রার ক্রমবিকাশের প্রথম পর্যায় হল বিনিময় প্রথা। সামগ্রীর পরিবর্তে সামগ্রীর প্রত্যক্ষ বিনিময়ই হল বিনিময় প্রথা।

প্রশ্ন ২। মুদ্রার লেনদেনের চাহিদার সমীকরণ photo এর ডানদিকে থাকা T এর অর্থ কী ?

উত্তরঃ T এর অর্থ হল এক নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নামিক লেনদেনের মোট মুদ্রামূল্য ।

প্রশ্ন ৩। মুদ্রার ‘প্রচলন গতিবেগ ’ বলতে কী বোঝ ? 

উত্তরঃ এক নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নির্দিষ্ট পরিমাণ মুদ্রা যতবার লেনদেন কার্য সম্পাদিত করে, সেটিই হল মুদ্রার প্রচলন গতি বেগ।

প্রশ্ন ৪। একজন লোক প্রতিমাসে 700 টাকা উপার্জন করে, তার গড় নগদ জমা নির্ণয় করো।

উত্তরঃ গড় নগদ জমা = 700/30

                                  = 23.33 টাকা

প্রশ্ন ৫। কোনো ব্যক্তির মুদ্রার গড় লেনদেনের চাহিদা কী ?

উত্তরঃ সাধারণতঃ একজন ব্যক্তি বেতন বা মুনাফা মাসিক পায় কিন্তু দৈনিক আয়ের একটি অংশ খরচ হয়ে যায় । সুতরাং দৈনন্দিন লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত গড় টাকাকে গড় লেনদেনের চাহিদা বলে।

প্রশ্ন ৬। সত্য না মিথ্যা লেখোঃ

মুদ্রার লেনদেনের চাহিদা একটি অর্থনীতির প্রকৃত আয় এবং এর গড় দামস্তরের সঙ্গে ধনাত্মকভাবে সম্পর্কযুক্ত।

উত্তরঃ সত্য।

প্রশ্ন ৭। তারল্য ফাদ অবস্থায় মুদ্রার কল্পনাপ্রসূত চাহিদার স্থিতিস্থাপকতা কী?

উত্তরঃ অসীম।

প্রশ্ন ৮। শুদ্ধ উত্তর বের করে শূন্যস্থান পূর্ণ করো।

মুদ্রার কল্পনাপ্রসূত চাহিদা বাজার সুদের হারের সঙ্গে __ (ধনাত্মকভাবে/ বিপরীত ভাবে) সম্পর্কিত 

উত্তরঃ বিপরীত ভাবে।

প্রশ্ন ৯। শূন্যস্থান পূর্ণ করো।

যখন্ r = rmin হয়, তখন একটি অর্থনীতি________ ভিতরে থাকে।

উত্তরঃ নগদ স্পৃহার ফাঁদের / তারল্য ফাঁদের।

প্রশ্ন ১০। আধুনিক অর্থব্যবস্থায় মানুষ দুটি উদ্দেশ্যে নগদ অর্থ হাতে রাখে । একটি হল লেনদেনের অভিপ্রায় অন্যটি কী ?

উত্তরঃ কল্পনাপ্রসূত অভিপ্রায়।

প্রশ্ন ১১। কাগজী মুদ্রা প্রচলন করা ভারতবর্ষের মুদ্রা কর্তৃপক্ষের নাম কী ?

উত্তরঃ ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক।

প্রশ্ন ১২। কী ধরনের মুদ্রার মুদ্রিত মূল্য নিহিত মূল্য থেকে বেশি ? 

উত্তরঃ প্রতীক মুদ্রা / কাগজী মুদ্রা।

প্রশ্ন ১৩। ব্যাঙ্কের হার কী ?

উত্তরঃ কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক ন্যূনতম যে বাট্টার হারে বিল ভাঙিয়ে অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলিকে টাকা ঋণ দেয়, সেই হারকে ব্যাঙ্কের হার বলে।

প্রশ্ন ১৪। নগদ জমা অনুপাত কী ?

উত্তরঃ প্রত্যেক দেশেই আইনত বা প্রথাগত নিয়ম অনুসারে ব্যাঙ্কগুলিকে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের নিকট ওদের মোট আমানতের একটি নির্দিষ্ট অংশ জমা রাখতে হয়। তাকে নগদ জমা অনুপাত বলে।

প্রশ্ন ১৫। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মুদ্রার সংজ্ঞা দাও।

উত্তরঃ মুদ্রার যোগানের যে অংশ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রত্যক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে, সেই অংশটিকে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মুদ্রা বলে বিবেচনা করা হয়।

প্রশ্ন ১৬। রিজার্ভ ব্যাংকে সংরক্ষণ রাখা বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের জন্য ব্যয়বহুল কেন ?

উত্তরঃ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর আমানতের এক নির্দিষ্ট অংশ ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকে জমা রাখার ফলে ব্যাংকগুলোর নগদ ব্যালেন্সের পরিমাণ হ্রাস পায় এবং তৎসঙ্গে তাদের ঋণ দেওয়ার ক্ষমতাও হ্রাস পায়। এইজন্য রিজার্ভ ব্যাংকে সংরক্ষণ রাখা বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের জন্য ব্যয়বহুল।

প্রশ্ন ১৭। শূন্যস্থান পূর্ণ করো।

সকল সম্পদের মধ্যে _______ সর্বাপেক্ষা তরল , যার পরিমাণ গ্রহণযোগ্যতা থাকে।

উত্তরঃ অর্থ।

প্রশ্ন ১৮। সত্য না মিথ্যা লেখো।

মুদ্রা হিসাবের এক সুবিধাজনক একক।

উত্তরঃ সত্য।

প্রশ্ন ১৯। সত্য না মিথ্যা বলো।

মেয়াদী আমানত, যাকে বলা হয় সময় জমা (Time deposit), তার Maturity এর নির্দিষ্ট কাল থাকে না।

উত্তরঃ মিথ্যা।

প্রশ্ন ২০। একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ধার গ্রহণের হার কী ?

উত্তরঃ বাণিজ্যিক ব্যাংক জনগণকে যে হারে ঋণ প্রদান করে, তাকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের ধার গ্রহণের হার বলে।

প্রশ্ন ২১। RBI কেন বাণিজ্যিক ব্যাংকের সংরক্ষণ করে ?

উত্তরঃ বাণিজ্যিক ব্যাংকের ঋণ নিয়ন্ত্রণ করে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক অর্থের যোগান নিয়ন্ত্রণ করে। অর্থাৎ অর্থমূল্যের স্থিরতা আনার লক্ষ্যে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংক সংরক্ষণ করে।

প্রশ্ন ২২। বিধিবদ্ধ তারল্য অনুপাত কী ?

উত্তরঃ আইন অনুসারে, প্রত্যেক ব্যাংক নিজেদের আমানতের একটি অংশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিকট গচ্ছিত রাখে। এই অংশকে বিধিবদ্ধ তারল্য অনুপাত বলে।

প্রশ্ন ২৩। বাণিজ্যিক ব্যাংক কীভাবে কোন ব্যক্তির ঋণ লাভ করার যোগ্যতা নিরূপণ করে ?

উত্তরঃ একজন ব্যক্তির চালু সম্পদ এবং ঋণের বিপরীতে বন্ধক – এ দুটি মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে বাণিজ্যিক ব্যাংক ঋণগ্রহীতাকে যাচাই করে।

প্রশ্ন ২৪। মুদ্রা বলতে কী বোঝ ?

উত্তরঃ মুদ্রা হল সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য একটি বিনিময়ের মাধ্যম যার সাহায্যে যে কোন দ্রব্যের মূল্যের হিসাব রাখা যায় এবং মূল্য পরিমাপ করা যায়।

প্রশ্ন ২৫। শুদ্ধ অংশ বের করে শূন্যস্থানটি পূর্ণ করো।

ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের জমা রাখা অংশকে হয়। (সংরক্ষণ জমার অনুপাত/নগদ সংরক্ষণ অনুপাত/বিধিবদ্ধ তারল্য অনুপাত)

উত্তরঃ নগদ সংরক্ষণ অনুপাত।

প্রশ্ন ২৬। মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতার অবনতি (deterioration) বলতে কী বোঝ ?

উত্তরঃ যখন একটি দেশে মুদ্রার মূল্য অবিরত হ্রাস পায়, তখন তাকে মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতার অবনতি বলা হয়। মুদ্রাস্ফীতি হলে এরকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।

S.L No.CONTENTS
Chapter – 1সমষ্টিগত অর্থবিজ্ঞানের ভূমিকা
Chapter – 2জাতীয় আয় গণনা
Chapter – 3মুদ্রা ও ব্যাংক ব্যবস্থা
Chapter – 4আয় নির্ধারণ
Chapter – 5সরকারি বাজেট এবং অর্থনীতি
Chapter – 6বৈদেশিক বাণিজ্যযুক্ত সমষ্টিবাদী অর্থনীতি
Chapter – 7স্বাধীনতার প্রাক্কালে ভারতীয় অর্থনীতি ও ভারতীয় অর্থনীতি (1950-1990)
Chapter – 8উদারিকরণ, বেসরকারিকরণ ও বিশ্বায়ণ: একটি মূল্যায়ন
Chapter – 9দারিদ্র্য
Chapter – 10ভারতের মানব মূলধন গঠন
Chapter – 11গ্রামোন্নয়ন
Chapter – 12কর্মসংস্থান
Chapter – 13পরিকাঠামো
Chapter – 14পরিবেশ ও সুস্থায়ী উন্নয়ন
Chapter – 15ভারত এবং তার প্রতিবেশী দেশসমূহের তুলনামূলক উন্নয়ন অভিজ্ঞতা

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন ১। নিচের কথাটি সত্য না মিথ্যা লেখো।

মুদ্রাস্ফীতির সময় মুদ্রার মূল্য হ্রাস পায়।

উত্তরঃ সত্য।

প্রশ্ন ২। ভারতের 14 টি প্রধান বাণিজ্যিক ব্যাংককে কোন্ সনে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব করা হয় ?

উত্তরঃ 1969 সালে।

প্রশ্ন ৩। অবিরতভাবে দ্রব্যমূল্যস্তর নিম্নগামী হওয়ার অবস্থাটির নাম লেখো।

উত্তরঃ মুদ্রা সংকোচন।

প্রশ্ন ৪। ভারতের রিজার্ভ ব্যাংক কোন্ সনে রাষ্ট্রীয়করণ করা হয়েছিল ?

উত্তরঃ 1949 সালে।

প্রশ্ন ৫। মুদ্রা কী ?

উত্তরঃ মুদ্রা হল সর্বজনগ্রাহ্য বিনিময়ের একটি উৎকৃষ্ট মাধ্যম।

প্রশ্ন ৬। কোন্ শ্রেণির মুদ্রার মুদ্রিত মূল্য অন্তর্নিহিত মূল্যের চেয়ে বেশি ?

উত্তরঃ আদেশ মুদ্রা।

প্রশ্ন ৭। মুদ্রাস্ফীতি মানে কী ?

উত্তরঃ মুদ্রাস্ফীতি মানে দ্রব্য এবং সেবার অবিরতভাবে সংঘটিত মূল্যবৃদ্ধি।

প্রশ্ন ৮। বাণিজ্যিক ব্যাংক কী ?

উত্তরঃ যে সব বিত্তীয় প্রতিষ্ঠান ব্যক্তি বা সংগঠনের ধন জমা রাখে এবং অন্য ব্যক্তি, সংগঠন বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান করে, সেগুলোকে বাণিজ্যিক ব্যাংক বলে।

প্রশ্ন ৯। কত সালে ভারতের 14 টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে রাষ্ট্রীয়করণ করা হয়েছিল ?

উত্তরঃ 1969 সালে।

প্রশ্ন ১০। ‘Money is what money does’ যেটা মুদ্রার কার্য করে সেটাই মুদ্রা এই উক্তিটি কার ?

উত্তরঃ অর্থনীতিবিদ ওয়াকারের উক্তি।

প্রশ্ন ১১। ঋণ কাকে বলে ?

উত্তরঃ কোন দ্রব্য বা সেবা ক্রয় করবার সময় তৎক্ষণাৎ ওর মূল্য না দিয়ে ভবিষ্যতে প্রদান করবার শর্তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হলে তাকে ঋণ বলে।

প্রশ্ন ১২। চেক কী ?

উত্তরঃ ব্যাংকে আমানত আছে এমন ব্যক্তি যখন অপর কাকেও অর্থ প্রদানের নিমিত্তে আদেশপত্র দেয় তবে ওই আদেশপত্রকে চেক (Cheque) বলে।

প্রশ্ন ১৩। ব্যাংক কী ?

উত্তরঃ যে সকল সংস্থা জনসাধারণের অর্থ জমা রাখে এবং ওই অর্থে অপরকে ঋণ প্রদান করে তাকে ব্যাংক বলে।

প্রশ্ন ১৪। ভারতবর্ষে কাগজী মুদ্রা প্রচলনের একমাত্র অধিকারী কে ?

উত্তরঃ ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক।

প্রশ্ন ১৫। প্রামাণিক মুদ্রা (Standard money) কী ?

উত্তরঃ যে মুদ্রার লিখিত মূল্য এবং ধাতব মুল্য সমান, তাকে প্রামাণিক মুদ্রা বলে।

প্রশ্ন ১৬। কোন্ ব্যাংককে ‘ঋণ গ্রহণের শেষ আশ্রয়দাতা’ বলা হয় ?

অথবা, 

‘শেষ/অন্তিম সময়ের ঋণদাতা’ বলতে কাকে বোঝানো হয় ? 

উত্তরঃ কেন্দ্রীয় ব্যাংক (RBI)।

প্রশ্ন ১৭। RBI- এর পূর্ণ রূপ লেখো।

উত্তরঃ Reserve Bank of India.

প্রশ্ন ১৮। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি কার্য উল্লেখ করো।

উত্তরঃ নোট ছাপা করা।

প্রশ্ন ১৯। বাণিজ্যিক ব্যাংকের একটি কার্য উল্লেখ করো।

উত্তরঃ জনসাধারণের ধন জমা রাখা।

প্রশ্ন ২০। অভাবের সামঞ্জস্যহীনতা মানে কী বোঝ ?

উত্তরঃ ক্রেতা এবং বিক্রেতার বিনিময়যোগ্য পারস্পরিক অভাব একই সময়ে উদ্ভব না হওয়া অবস্থাকে অভাবের সামঞ্জস্যহীনতা বলে।

প্রশ্ন ২১। সামগ্রিক মুদ্রা গত সম্পদরাশির চারটি বিকল্প সংজ্ঞা কী কী ?

উত্তরঃ M1, M2, M3 এবং M4

প্রশ্ন ২২। মুদ্রার ক্রমবিকাশের প্রথম পর্যায়ের নাম লেখো।

উত্তরঃ দ্রব্য বিনিময় প্রথা।

প্রশ্ন ২৩। বিনিময় কী ?

উত্তরঃ একটি জিনিস দিয়ে অন্য কোন জিনিস প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে পাওয়াকে বিনিময় বলে।

প্রশ্ন ২৪। দাম বা দর কী ?

উত্তরঃ মূল্যের পরিমাপ বা হিসাবের একক হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার সময় কোন বস্তুর পরিবর্তে যে পরিমাণের মুদ্রা দিতে হয় তাকেই বস্তুটির দাম বলা হয়।

প্রশ্ন ২৫। আমানত মুদ্রা কী?

উত্তরঃ ভবিষ্যতে দাবী করা মাত্র নগদ মুদ্রা পাওয়া যাবে ব্যাংকের এ ধরনের প্রতিশ্রুতি  পত্রকে আমানত মুদ্রা বলে ।

প্রশ্ন ২৬। ভারতের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক ব্যাংকের নাম লেখো।

উত্তরঃ State Bank of India (SBI)

প্রশ্ন ২৭। বর্তমনে কতটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক আছে ?

উত্তরঃ 19 টি।

প্রশ্ন ২৮। ঋণ নিয়ন্ত্রণের দুটি ভাগ কী কী ?

উত্তরঃ (১) পরিমাণগত ঋণ নিয়ন্ত্রণ।

(২) গুণগত ঋণ নিয়ন্ত্রণ।

প্রশ্ন ২৯। পরিমাণগত ঋণ নিয়ন্ত্রণের একটি উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ মুক্ত বাজার অভিযান। 

প্রশ্ন ৩০। গুণগত ঋণ নিয়ন্ত্রণের একটি উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ ঋণের রেশনিং।

প্রশ্ন ৩১। মুদ্রাস্ফীতি কয় প্রকার ও কী কী ?

উত্তরঃ মুদ্রাস্ফীতি দুই প্রকার-

(১) চাহিদা জনিত মুদ্রাস্ফীতি। 

(২) ব্যয়জনিত মুদ্রাস্ফীতি।

প্রশ্ন ৩২। দুটি রাষ্ট্রায়ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংকের নাম লেখো।

উত্তরঃ (১) United Bank of India.

(২) Allahabad Bank

প্রশ্ন ৩৩। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক কত সালে রাষ্ট্রীয়করণ করা হয় ?

উত্তরঃ 1949 সালের পয়লা জানুয়রি।

প্রশ্ন ৩৪। রিজার্ভ ব্যাংককে কেন Clearing bank বলা হয় ?

উত্তরঃ ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকের সকল ধরনের দেয় ঋণ নিষ্পত্তি করে, সেজন্য রিজার্ভ ব্যাংককে Clearing bank বলা হয়।

সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তর 

প্রশ্ন ১। ধরা হল, একটি Bond বা বন্ধকীপত্র কোন প্রকার মধ্যবর্তী পরিশোধ প্রদান না করে তিন বছর পর 600 টাকা ফেরত দেওয়ার অঙ্গীকার করে। যদি সুদের হার বছরে 10% হয়, তাহলে Bond বা বন্ধকীপত্রের মূল্য কত ?

উত্তরঃ  

প্রশ্ন ২। ধরা হল, একটি বন্ধকীপত্রের দাম 400 টাকা। বার্ষিক সুদের হার 5 শতাংশ, যদি কোন মধ্যবর্তী পরিশোধের ব্যবস্থা না থাকে, তাহলে দুবছর পর মোট প্রাপ্তি কত হবে ?

উত্তরঃ

প্রশ্ন ৩। চাহিদা জমা এবং সময় জমার মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করো। চাহিদা জমা বৈধ কার্য কি ?

উত্তরঃ যে জমা ব্যাংক থেকে তৎকালীনভাবে তুলবার সুবিধা থাকে, ওই জমাকে চাহিদা জমা (Demand deposit) বলে। এই ধরনের জমাকে ‘হাতে থাকা টাকা’ বলা হয়। চাহিদা জমায় ব্যাংক সাধারণত সুদ দেয় না। চাহিদা জমায় চেক পাওয়ার সুবিধা থাকে।

যে জমা নির্দিষ্ট মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর প্রত্যার্পণ করতে হয়, ওই জমাকে সময় জমা (Time deposit) বলে। সময় জমায় ব্যাংক উচ্চ হারে সুদ দেয়। সময় জমায় চেক পাওয়ার সুবিধা থাকে না। 

চাহিদা জমা বিহিত মুদ্রার অন্তর্ভুক্ত নয়।

প্রশ্ন ৪। আদেশী মুদ্রা কী ? ধাতুমুদ্রাকে আদেশ মুদ্রা বলা যায় কি ?

উত্তরঃ ইংরেজি ‘Fiat’ শব্দের অর্থ হল ক্ষমতা বা কর্তৃত্ব। সরকারের আদেশে যে মুদ্রা বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে সার্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করে, সেই মুদ্রাকে আদেশী মুদ্রা বা Fiat money বলে।

ধাতুমুদ্রা বিধিসম্মত, এদের বাহ্যিক মূল্য সরকার নির্দিষ্ট করে দেয়। সুতরাং ধাতুমুদ্রাকে আদেশ মুদ্রা বলা যায়।

প্রশ্ন ৫। মুদ্রা জমা অনুপাত কী ? উৎসবের সময় এটা বৃদ্ধি পায় কেন ?

উত্তরঃ জনগণের হাতে থাকা টাকা এবং জনগণের ব্যাংকে জমা হওয়া আমানতের অনুপাতই হল মুদ্রা জমা অনুপাত (Currency deposit ratio)।

এখানে , CDR = মুদ্রা জমা আমানত অনুপাত

CU = জনগণের হাতে থাকা টাকা

DB = ব্যাংকে জমা রাখা টাকা

বিহু, ঈদ, দুর্গাপূজা, দেওয়ালি ইত্যাদি উৎসবের সময় জনসাধারণ অতিরিক্ত খরচ পুরণ করবার জন্য আমানতগুলো নগদ মুদ্রায় রূপান্তর করে। এজন্য উৎসবের সময় মুদ্রা জমা অনুপাত বৃদ্ধি পায়।

প্রশ্ন ৬। সংরক্ষণ জমা অনুপাত ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ জনসাধারণের মোট আমানতের এক অংশ নগদ হিসাবে হাতে রাখে যাতে জনসাধারণের চাহিদানুসারে আমানতকৃত জমা ফেরত দেওয়া যায়। আবার আরেক অংশ কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কে জমা রাখে এবং এক অংশ বিনিয়োগ করে থাকে। বাণিজ্যিক ব্যাংকের নগদ রাশি ও কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কে জমা রাশির সমষ্টি এবং মোট আমানতের অনুপাতই হল সংরক্ষণ জমা অনুপাত।

প্রশ্ন ৭। RBI- এর এক হাতিয়ার হিসাবে ‘ব্যাঙ্কের হারের’ তাৎপর্য কী ?

উত্তরঃ যে সুদের হারে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলোকে মুদ্রার যোগান দেয় সেই হারই হল ব্যাঙ্ক হার। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অর্থাৎ RBI ‘ব্যাঙ্ক হার’ বৃদ্ধি করলে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলোর ঋণের জন্য ব্যয় বৃদ্ধি পায়। ফলে অন্যান্য ব্যাঙ্কগুলো সুদের হার বৃদ্ধি করতে বাধ্য হয়। সুদের হার বৃদ্ধি পেলে জনগণ ব্যাঙ্ক থেকে কম পরিমাণে ঋণ লইবে, ফলস্বরূপ ঋণের পরিমাণ হ্রাস পাবে। এই কারণে মুদ্রাস্ফীতির সময় ঋণ নিয়ন্ত্রণের জন্য RBI ব্যাঙ্ক-রেইট বৃদ্ধি করে এবং মুদ্রা সংকোচনের সময় ক্রেডিট প্রসারের জন্য ব্যাঙ্ক রেইট হ্রাস করে। সুতরাং ব্যাঙ্ক ঋণ নিয়ন্ত্রণের জন্য ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অন্যতম অস্ত্র হল ব্যাঙ্ক রেইটের হ্রাস-বৃদ্ধি।

প্রশ্ন ৮। বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের উদবর্ত পত্রের (Balance sheet) একটি নমুনা দেখাও।

উত্তরঃ নিচের তালিকায় বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের ব্যালেন্স সীটের নমুনা দেখানো হল।

প্রশ্ন ৯। মুদ্রাস্ফীতি কী ?

উত্তরঃ সাধারণত সামগ্রীর দাম বৃদ্ধি পাওয়ার অবস্থাকে মুদ্রাস্ফীতি বলে। অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতি বলতে অবিরত সাধারণ মূল্যস্তর বৃদ্ধি পাওয়ার অবস্থাকে বুঝায়। মুদ্রাস্ফীতি হলে বস্তুর মূল্য বৃদ্ধি পায় কিন্তু মুদ্রার মূল্য কমে যায়।

প্রশ্ন ১০। মোট মুদ্রাগত সম্পদ ধারণাটি ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ নোট, কম মূল্যের পয়সা, চাহিদা আমানত এবং বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের স্থির আমানতের যোগফলই হল মোট মুদ্রাগত সম্পদ।

প্রশ্ন ১১। তারল্য মুদ্রা বলতে কী বোঝ ?

উত্তরঃ Money is the most liquid asset অর্থাৎ অর্থ হল সর্বাপেক্ষা তরল সম্পদ। কারণ, টাকাকে অতি সহজে অন্য দ্রব্যে রূপান্তরিত করা যায়। এজন্য মানুষ নগদ টাকা হাতে রাখার ইচ্ছা করে। নগদ টাকা যখন তখন ব্যবহারযোগ্য। এই নগদ টাকা হাতে রাখার প্রবণতাকে তারল্যপ্রীতি বলা হয়। লেনদেনের ক্ষেত্রে নগদ টাকার কোন বিকল্প নেই। সুতরাং নগদ টাকাকেই তারল্যমুদ্রা বলা যায়।

প্রশ্ন ১২। চাহিদা আমানত ও সময় আমানতের ধারণা দুটি ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ যে জমা ব্যাংক থেকে তৎকালীনভাবে তুলবার সুবিধা থাকে, ওই জমাকে চাহিদা জমা (Demand deposit) বলে। এই ধরনের জমাকে ‘হাতে থাকা টাকা’ বলা হয়। চাহিদা জমায় ব্যাংক সাধারণত সুদ দেয় না। চাহিদা জমায় চেক পাওয়ার সুবিধা থাকে।

যে জমা নির্দিষ্ট মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর প্রত্যার্পণ করতে হয়, ওই জমাকে সময় জমা (Time deposit) বলে। সময় জমায় ব্যাংক উচ্চ হারে সুদ দেয়। সময় জমায় চেক পাওয়ার সুবিধা থাকে না। চাহিদা জমা বিহিত মুদ্রার অন্তর্ভুক্ত নয়।

প্রশ্ন ১৩। A অংশের সঙ্গে B অংশ মিলাওঃ

AB
(১) মুদ্রার যোগান(ক) শেষ পর্যায়ের ত্রাণকর্তা
(২) আদেশ মুদ্রা(খ) কাগজী মুদ্রা ও ধাতু মুদ্রা
(৩) রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইণ্ডিয়া(গ) মজুতের ধারণা

উত্তরঃ 

AB
(১) মুদ্রার যোগান(গ) মজুতের ধারণা
(২) আদেশ মুদ্রা(খ) কাগজী মুদ্রা ও ধাতু মুদ্ৰা
(৩) রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইণ্ডিয়া(ক) শেষ পর্যায়ের ত্রাণকর্তা

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন ১। ঋণপত্র বা তমসুক (Bond ) কী ?

উত্তরঃ যে কাগজে ভবিষ্যতে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমায় মুদ্রা বিষয়ক প্রতিদানের অঙ্গীকার থাকে। এটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান অথবা সরকার দ্বারা জনসাধারণের কাছ হতে ঋণগ্রহণের জন্য বিলি করা হয়।

প্রশ্ন ২। বহিঃস্থ প্রভাব (Externalities)  মানে কী ?

উত্তরঃ কোন ব্যক্তি বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের লাভ বা ক্ষতি হিসাবভুক্ত হওয়া যা কিছু ব্যক্তি বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের অর্থনৈতিক কার্যকলাপে যুক্ত থাকার জন্য ঘটে। যদি কেউ ভাল বহিঃস্থ প্রভাব অন্যজনের জন্য ঘটায় তবে পরবর্তীজন পূর্ববর্তীকে কিছু  প্রদান করে না। যদি, কেউ অন্যজনের জন্য বহিঃস্থ কুপ্রভাব ঘটায় তাহলেও প্রথমজন দ্বিতীয়জনকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করে না।

প্রশ্ন ৩। মুদ্রা গুণক কী?

উত্তরঃ কোন অর্থনীতিতে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মুদ্রা বা মৌল মুদ্রার মজুতে মোট যোগানের অনুপাতকে মুদ্রাগুণক বলে।

প্রশ্ন ৪। ব্যাঙ্ক আমানত বলতে কী বোঝ ?

উত্তরঃ বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কে গ্রাহক টাকা জমা রাখাকে ব্যাঙ্ক আমানত বলে। তিন প্রকারের আমানত প্রচলিত আছে – 

(১) চলিত আমানত (Current deposits) 

(২) মেয়াদী আমানত (Fixed deposits) 

(৩) সঞ্চয়ী আমানত (Saving deposits)

প্রশ্ন ৫। তারল্য প্রীতি বা চাহিদার নগদ স্পৃহার অভিপ্রায় তিনটি কী কী ?

উত্তরঃ (১) লেনদেনের অভিপ্রায় (Transaction motive)।

(২) ফটকা ব্যবসার অভিপ্রায়/প্রত্যাশাভিত্তিক অভিপ্রায় (Speculative motive)।

(৩) সতর্কতামূলক অভিপ্রায় (Precautionary motive)।

প্রশ্ন ৬। বিহিত মুদ্রা কী ?

উত্তরঃ যে মুদ্রার গ্রহযোগ্যতা বিধিসম্মত, সেই মুদ্রাকে বিহিত মুদ্রা বলে। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কর্তৃক প্রচলিত মুদ্রাই বিহিত মুদ্রা। এই মুদ্রা আইনের ভিত্তিতে তৈরি হয় এবং গ্রহণ করতে আমরা আইনতঃ বাধ্য।

প্রশ্ন ৭। হিসাবের মুদ্রা মানে কী?

উত্তরঃ যে মুদ্রার মাধ্যমে দেশের সব ধরনের কেনাবেচা এবং লেনদেনের হিসাব প্রকাশ করা হয় তাকে হিসাবের মুদ্রা বলে। সরকারি ঋণের হিসাব, দ্রব্যমূল্যস্তরের পরিমাণ, মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতা নির্ধারণ এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বৈদেশিক মূল্যের প্রকাশ হিসাবের মুদ্রার মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। ভারতের টাকা এবং আমেরিকার ডলার হচ্ছে হিসাবের মুদ্রা।

প্রশ্ন ৮। প্রকৃত মুদ্রা কী ?

উত্তরঃ দেশের প্রতিটি মানুষের মধ্যে প্রচলিত মুদ্রাকে প্রকৃত মুদ্রা বলে। এই মুদ্রার মাধ্যমে যাবতীয় বিনিময় কার্য সম্পাদন করা হয়। বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করা কাগজী মুদ্রা এবং ধাতুমুদ্রা হচ্ছে প্রকৃত মুদ্রা।

প্রশ্ন ৯। প্রতীক বা নিদর্শন‌ মুদ্রা কী ?

উত্তরঃ মুদ্রার লিখিত মূল্য যখন ধাতুমূল্যের চেয়ে বেশি হয় তখন তাকে প্রতীক বা নিদর্শন মুদ্রা বলে।

প্রশ্ন ১০। RBI ঋণ নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োগ করা দুটি ব্যবস্থার নাম লেখো। 

উত্তরঃ (১) ব্যাঙ্কের হার। 

(২) মুক্ত বাজার অভিযান।

প্রশ্ন ১১। বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের ঋণ সৃষ্টির ক্ষমতার যে কোন দুটি পরিসীমা উল্লেখ করো।

উত্তরঃ (১) বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের আমানত সৃষ্টির ক্ষমতা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের প্রচলিত নীতির ওপর নির্ভর করে। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক নগদ সংরক্ষণ অনুপাত বা ব্যাঙ্ক হার বৃদ্ধি করে ঋণ সংকোচন নীতি গ্রহণ করলে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের আমানত সৃষ্টির ক্ষমতা কমে যায়।

(২) মোট আমানতের ওপর নির্ভর করে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক ঋণ সৃষ্টি করে। নগদ আমানত কম হলে ব্যাঙ্কের ঋণ সৃষ্টির ক্ষমতাও কম হবে।

প্রশ্ন ১২। বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের দুটি কার্য লেখো।

উত্তরঃ (১) চলতি আমানত, সঞ্চয়ী আমানত এবং স্থির আমানতের মাধ্যমে সঞ্চয় সংগ্রহ করে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক সঞ্চয়কারীদেরকে সুদ প্রদান করে।

(২) বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক লাভের উদ্দেশ্যে জনগণের সঞ্চয় অধিক সুদে ঋণ দান করে।

প্রশ্ন ১৩। চেক কি মুদ্রা ?

উত্তরঃ চেক মুদ্রা নয়। কারণ, চেকের গ্রহণযোগ্যতা বাধ্যতামূলক নয়। চেক অবিহিত মুদ্রার উদাহরণ। অবশ্য চেককে তৎকালীনভাবে মুদ্রায় পরিণত করা যায়, সেজন্য একে প্রায় মুদ্রা বলে অভিহিত করা হয়।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top