Class 12 Economics Chapter 5 সরকারি বাজেট এবং অর্থনীতি

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share With You, The Complete Bengali Medium Syllabus of AHSEC Board Class 12 Economics Question Answer in Bengali Chapter 5 সরকারি বাজেট এবং অর্থনীতি with you. Are you a Student of Class 12 Economics Question Answer in Bengali Chapter 5 সরকারি বাজেট এবং অর্থনীতি Which you Can Download Class 12 Economics Question Answer in Bengali Chapter 5 সরকারি বাজেট এবং অর্থনীতি for free using direct Download Link Given Below in This Post.

Class 12 Economics Question Answer in Bengali Chapter 5 সরকারি বাজেট এবং অর্থনীতি

Today’s We have Shared in This Post, HS 2nd Year Economics in Bengali Solutions for Free with you. HS 2nd Year Economics in Bengali Notes I Hope, you Liked The information About The Class 12 Economics Question Answer in Bengali PDF. if you liked Assam AHSEC HS 2nd Year Economics in Bengali Questions and Answers Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

প্রশ্ন ৭। ধরা হল, উপভোগ ফলন C = 80 + 0.9Y  সরকারি ব্যয় (G) = 120 এবং মোট ব্যয় রাজস্ব ফলন T = 0.10Y

(ক) ভারসাম্য আয় নির্ণয় করো।

(খ) ভারসাম্য আয়ে কর রাজস্বের পরিমাণ কত ? 

(গ) সরকার কি সুষম বাজেট প্রস্তুত করেছে ?

উত্তরঃ 

(খ) ভারসাম্য আয় কর রাজস্ব = 200

(গ) যেহেতু সরকারি ব্যয় 120, কর রাজস্ব 200

সুতরাং, সরকারি বাজেটটি উদ্বৃত্ত বাজেট।

প্রশ্ন ৮। ধরা হল, কোন অর্থনীতিতে উপভোগ ফলন C = 100+ 0.80Y, বিনিয়োগ I = 50, সরকারি ব্যয় G = 100 এবং মোট কর রাজস্ব (TR) = 150

(ক) ভারসাম্য আয় স্তর এবং আয় গুণক নির্ণয় করো।

(খ) যদি সরকারি ব্যয় 50 বৃদ্ধি হয়, তাহলে ভারসাম্য আয়ের ওপর এর প্রভাব কী?

(গ) যদি সরকারি ব্যয় বৃদ্ধির জন্য সর্বসাকুল্যে অতিরিক্ত কর 50 দিতে হয়, তাহলে ভারসাম্য আয় কীভাবে পরিবর্তন হবে?

উত্তরঃ দেওয়া আছে,

ভোগফলন C = 100 + 0.80 Y

বিনিয়োগ I = 50

সরকারি ব্যয় G = 100

মোট কর T = 150

(ক) ভারসাম্য আয়ের স্তর,

(খ) যদি সরকারি ব্যয় 50 বৃদ্ধি হয়, তাহলে ভারসাম্য আয়ের পরিবর্তন হবে 

(গ) যদি Lumpsum tax অর্থাৎ সর্বসাকুল্যে কর 50 অতিরিক্ত দিতে হয় সরকারি ব্যয় বৃদ্ধির জন্য, তাহলে আয়ের স্তর হবে –

= 50 + 250

= 300

প্রশ্ন ৯। রাজস্ব ঘাটতি, রাজকোষীয় ঘাটতি/ফিসক্যাল ঘাটতি এবং প্রাথমিক ঘাটতির ধারণাসমূহ সরকারি বাজেট প্রসঙ্গে বর্ণনা করো।

উত্তরঃ রাজস্ব ঘাটতি: যখন একটি অর্থনীতিতে রাজস্ব প্রাপ্তির তুলনায় রাজস্ব ব্যয়ের পরিমাণ বেড়ে যায়, তখন তাকে রাজস্ব ঘাটতি বলা হয়।

রাজস্ব ঘাটতির ফলে মূলধনী ঋণগ্রস্ততা বৃদ্ধি পায়।

রাজস্ব ঘাটতি = রাজস্ব ব্যয় – রাজস্ব প্রাপ্তি

রাজকোষীয় ঘাটতি বা বিত্তীয় ঘাটতি: যদি সর্বমোট সরকারি ব্যয় অর্থাৎ রাজস্ব ব্যয় ও মূলধনী ব্যয়ের পরিমাণ সর্বমোট সরকারি আয় থেকে অধিক হয়, তখন বিত্তীয় ঘাটতি বা রাজকোষীয় ঘাটতি দেখা দেয়। এই ঘাটতির পরিমাণ নির্ধারণ করবার সময় সরকারি ঋণের পরিশোধ সরকারি আয়ের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

Fiscal deficit (বিত্তীয় ঘাটতি)

= মোট বাজেট ব্যয় – রাজস্ব প্রাপ্তি – মূলধন প্রাপ্তি (ঋণ বাদ দিয়ে)

প্রাথমিক ঘাটতি: ফিসক্যাল ঘাটতি হতে সুদ দেওয়ার অংশ বাদ দিলে যা অবশিষ্ট থাকে, তাকেই বলা হয় প্রাথমিক ঘাটতি (Primary deficit)

প্রাথমিক ঘাটতি = রাজকোষীয় ঘাটতি – প্রদেয় সুদের পরিমাণ।

প্রশ্ন ১০। অর্থনীতির ওপর সরকারি ঋণের প্রভাব কী ? আধুনিক সরকারি বিত্ত ব্যবস্থায় সরকারি ঋণকে করের পরিপূরকরূপে গণ্য করা হয় – ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ সরকারি ঋণ অর্থনীতিকে নানাভাবে প্রভাবিত করে।

(১) ‘সরকারি ঋণ বিনিয়োগের ফলে সাধারণ মানুষের কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ বৃদ্ধি হয়। এটি অর্থনীতিতে প্রগতির সহায়ক হয়।

(২) সরকারি ঋণের অর্থ ব্যয় করার ফলে দেশে আয় বণ্টনের পরিবর্তন আসে। ফলে দেশের মোট ভোগ ব্যয় ও বিনিয়োগ ব্যয় প্রভাবিত হয়।

(৩) সরকারি ঋণ মুদ্রাস্ফীতি সৃষ্টি করে। কারণ, কেন্দ্রীয় ব্যাংক অতিরিক্ত নোট ছাপিয়ে সেই অর্থ যোগান দেয়।

(৪) বৈদেশিক ঋণ অধিক হলে সরকার বিদেশের কাছে দেউলিয়া হয়ে পড়বে।

সরকারি ঋণকে করের পরিপূরকরূপে গণ্য করা হয়। কারণ, অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অনুন্নত দেশে রাজস্ব সংগ্রহের ক্ষমতা সীমিত থাকার জন্য ঋণ ধন বিনিয়োগে উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারা যায়। অনুন্নত দেশ কারিগরি প্রযুক্তি, শ্রম দক্ষতা ইত্যাদি ক্ষেত্রে পিছপড়া সেজন্য ঋণের মাধ্যমে এই উপাদানসমূহ সংগ্রহ করে অর্থনৈতিক বিকাশ ত্বরান্বিত করা যায়। অবস্ফীতির সময় ক্রয় ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে উৎপাদন হ্রাস পায় এবং শ্রমিক বেকার হয়ে যায়। সেই সময় সরকারি ঋণের দ্বারা বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে উৎপাদন এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে পারা যায়। মুদ্রাস্ফীতির সময় সরকারি ঋণের সাহায্যে অতিরিক্ত ক্রয় ক্ষমতা সরকারি কোষাগারে হস্তান্তর করে। মুদ্রাস্ফীতির গতি রোধ করা যায়।

পাঠ্যপুস্তকের প্রশ্নাবলির উত্তর

প্রশ্ন ১। সার্বজনীন পণ্যের যোগানের ব্যবস্থা সরকারকেই কেন করতে হবে ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ যে সকল দ্রব্য সামগ্রী বাজারের মাধ্যমে সংগ্রহ করা সম্ভব নয়, যেমন প্রতিরক্ষা, রাস্তাঘাট, জলসেচ ব্যবস্থা, নদীডাম, সৌরশক্তি আহরণ, জলবিদ্যুৎ প্রকল্প এই সকল সামগ্রী সরকারকে যোগানের ব্যবস্থা করতে হয়। সাধারণত যে সকল দ্রব্য ও সেবার বিনিয়োগকাল দীর্ঘ ও ব্যয়বহুল, ব্যক্তিগত ফার্ম ঝুঁকি নিতে পারে না, কল্যাণকামী

রাষ্ট্র জনগণের কল্যাণে সেই সকল দ্রব্য উৎপাদন করে সর্বস্তরের জনগণকে ভোগ করার ব্যবস্থা করে। দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন এবং নাগরিকের জীবনের জন্য অপরিহার্য বস্তুগুলি লাভ নির্বিচারে সরকারকেই যোগানের ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রশ্ন ২। রাজস্ব ব্যয় ও মূলধনী ব্যয়ের মধ্যে পার্থক্য দর্শাও।

উত্তরঃ রাজস্ব ব্যয় ও মুলধনী ব্যয়ের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ –

রাজস্ব ব্যয়মূলধনী ব্যয়
(১) এটি সম্পদও সৃষ্টি করে না, দায়ও হ্রাস করে না।(১) এটি হয়ত সম্পদ সৃষ্টি করবে নতুবা দায় হ্রাস করবে।
(২)সরকারি দৈনন্দিন কাজকর্ম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য এই ব্যয়ের সৃষ্টি হয়।(২) সম্পদ সৃষ্টি ও ঋণ দানের মাধ্যমে এটি সৃষ্টি হয়।
(৩) এটি চলিত ব্যয়।(৩) এটি চলিত নয়।
(৪) বেতন, পেনসন, সুদ ইত্যাদি এর উদাহরণ।(৪) সম্পদ আহরণ, সুদ পরিশোধ ইত্যাদি হল এর উদাহরণ।

প্রশ্ন ৩। রাজকোষ ঘাটতি সরকারের ঋণ গ্রহণ করার সুযোগ করে দেয় ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ রাজকোষ ঘাটতি হল একটি নির্দেশক, যারা দ্বারা সুদ এবং ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে সরকারের ভবিষ্যত দায়বদ্ধতার মোট পরিমাণ কতটুকু বৃদ্ধি পেয়েছে তা বোধগম্য হয়। যখন সরকার ঋণ গ্রহণ করে, তখন সেই ঋণ সুদ সহকারে পরিশোধ করতে থাকে। সুদ এবং ঋণ পরিশোধের জন্য আবার ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে নতুবা ভবিষ্যত দিনগুলোতে জনগণের ওপর অধিক কর ধার্য হতে পারে। ফিসক্যাল ঘাটতির গুরুত্ব হল এটা সরকারের মোট ঋণের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করে। এটি আর প্রতিপন্ন করে যে বাজেট ঘাটতি পূরণ করতে ঋণ গ্রহণের ওপর সরকার নির্ভরশীল। সুতরাং ফিসক্যাল ঘাটতি একটি অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকারক এবং এটি অর্থনৈতিক‌ অস্থিরতা সৃষ্টি করে।

প্রশ্ন ৪। রাজস্ব ঘাটতি ও রাজকোষ ঘাটতির সম্পর্ক বিচার করো।

উত্তরঃ রাজকোষ ঘাটতি সরকারের ঋণ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ দেয়। ফিসক্যাল অর্থাৎ রাজকোষ ঘাটতি বৃদ্ধি হলে GDP র বৃহৎ অংশ বর্তমান ঋণ মেটানোর জন্য নির্গত করা হয়। ফলে রাজস্ব ব্যয়ের জন্য সম্পদ হ্রাস পায় এবং উন্নয়ন স্তব্ধ হয়। সরকার অবিরাম ঋণ নিতে বাধ্য হবে যা ফিসক্যাল ঘাটতি আরও বৃদ্ধি করবে। ফিসক্যাল ঘাটতি থেকে রাজস্ব ঘাটতির আনুপাতিক পরিমাণ অধিক হলে সরকারের ব্যয়ের গুণগত অধঃপতন বোঝায়। যার ফলে মূলধন সংগ্রহ নিম্নমুখী হয়। সুতরাং রাজস্ব ঘাটতি ও ফিসক্যাল ঘাটতি একটি অন্যটির দিকে ধাবিত করে।

প্রশ্ন ৫। সরকারি ঘাটতি ও সরকারি ঋণের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ সরকারি ঘাটতি ও সরকারি ঋণ ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। সরকারি ঘাটতি হল প্রবাহ যা সরকারি ঋণের স্টকে যোগ হয়। যদি সরকার অবিরত ঋণ নিতে থাকে, তাহলে ঋণের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে এবং সরকারকে অধিক সুদ প্রদান করতে হবে। এই সুদ প্রদান ঋণ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রশ্ন ৬। সরকারি ঋণ কি বোঝার সৃষ্টি করে ? ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ হ্যাঁ, নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে সরকারি ঋণ বোঝার সৃষ্টি করে।

(১) ঋণ পরিশোধের জন্য সরকার যদি নতুন কর আরোপ করে বা প্রচলিত করের হার বর্ধিত করে।

(২) যদি যুদ্ধ বা প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সরকার ঋণ নেয়।

(৩) যদি সরকার ঋণ পরিশোধের উদ্দেশ্যে নতুন মুদ্রা সৃষ্টি করে।

প্রশ্ন ৭। রাজকোষ ঘাটতি কি মুদ্রাস্ফীতি সৃষ্টি করে ?

উত্তরঃ হ্যাঁ, রাজকোষে ঘাটতি মুদ্রাস্ফীতি সৃষ্টি করে। সরকারি ব্যয় আয়ের তুলনায় অধিক হলে অর্থের যোগান বৃদ্ধি পায়। যে হারে অর্থের যোগান বৃদ্ধি পায়, সেই হারে দ্রব্যাদির যোগান বৃদ্ধি না হওয়ায় ফিসক্যাল ঘাটতি মুদ্রাস্ফীতি সৃষ্টি করে।

প্রশ্ন ৮। ঘাটতি কমানোর বিষয়ে আলোচনা করো।

উত্তরঃ ঘাটতি কমানোর ব্যবস্থাসমূহ নিচে উল্লেখ করা হল –

(১) কর বৃদ্ধি করতে হবে।

(২) সরকারি ব্যয় হ্রাস করতে হবে।

(৩) সরকারি খণ্ডের উদ্যোগের অংশপত্র বিক্রির ব্যবস্থা করতে হবে।

(৪) বাহ্যিক এবং আভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করতে হবে।

(৫) নতুন কাগজী মুদ্রা ছাপিয়ে আংশিক ফিসক্যাল ঘাটতি পূরণের ব্যবস্থা করতে হবে।

(৬) রাজস্ব ব্যয় কর্তন এবং কর ব্যবস্থা কঠোরভাবে প্রয়োগ করে ব্যাপক কর রাজস্ব সংগ্রহ করতে হবে।

প্রশ্ন ৯। যদি কোনো অর্থব্যবস্থায় বিনিয়োগ 200, সরকারের ক্রয় 150, নেট কর (থোক কর – হস্তান্তর) 100 এবং উপভোগ দেখানো হচ্ছে C = 100 + 0.75Y দ্বারা।

(ক) সমস্থিতি আয়ের পরিমাণ কী?

(খ) সরকারের ব্যয়গুণক ও করগুণকের মান নির্ণয় করো।

(গ) যদি সরকারের 200 ব্যয় বৃদ্ধি পায়, সমস্থিতি আয়ের পরিবর্তন নির্ণয় করো।

উত্তরঃ দেওয়া আছে,

ভোগ ফলন C = 100+ 0.75Y

বিনিয়োগ I = 200

সরকারের ক্রয় G = 150

মোট কর T= 100

C = 100

c = 0.75°

(ক) ভারসাম্য আয়ের স্তর,

∴ নতুন আয়ের ভারসাম্য স্তর = 1900 + 800 = 2700

প্রশ্ন ১০। ধরে নেওয়া যাক, C = 70 + 0.70YD, I = 90, G = 100, T= 0.10Y

(ক) সমস্থিতি আয় নির্ণয় করো।

(খ) সমস্থিতি আয়ে কর আয় কতো ?

(গ) এ অবস্থায় কি সরকার সুষম বাজেট প্রস্তুত করবে ?

উত্তরঃ (ক) দেওয়া আছে,

(গ) না, সরকার সুষম বাজেট প্রস্তুত করবে না, ঘাটতি বাজেট প্রস্তুত করবে (G >T)।

প্রশ্ন ১১। সরকারি ব্যয় গুণকের থেকে কর গুণক অপেক্ষক নিরঙ্কুশ মূল্যে কেন কম হয় ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ কর গুণক ঋণাত্মক – এটি বুঝায় কর বৃদ্ধি পেলে উৎপাদন হ্রাস পায়। সরকারি ব্যয় গুণকের থেকে করগুণক নিরঙ্কুশ মূল্যে কম হয়। কারণ, উচ্চ কর জনগণের ব্যক্তিগত ব্যয়যোগ্য আয় হ্রাস করে।

একটি উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হল।

মনে করি, প্রান্তিক ভোগ প্রবণতা MPC = 0.90

ওপরের উদাহরণ থেকে পরিষ্কার বোঝা যায়, সরকারি ব্যয় গুণক কর গুণক থেকে বেশি।

প্রশ্ন ১২। ধরো, প্রান্তিক ভোগ প্রবণতা 0.75 এবং সেখানে আনুপাতিক করের হার শতকরা 20। নিচের অবস্থানগুলিতে সমস্থিতি আয়ের পরিবর্তন নির্ণয় করো।

(ক) সরকারি ব্যয় 20 বৃদ্ধি পেয়েছে।

(খ) হস্তান্তর 20 কমে গিয়েছে।

উত্তরঃ দেওয়া আছে,

C = 0.75

∆T = 20

∆G = 20

প্রশ্ন ১৩। উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরোক্ষ করের চারটি সুবিধা বর্ণনা করো।

উত্তরঃ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরোক্ষ করের চারটি সুবিধা নিম্নে বর্ণিত হল –

(১) উন্নয়নশীল দেশগুলোর মোট জাতীয় আয় খুব কম। কম সংখ্যক বিত্তবানদের ওপর প্রত্যক্ষ কর আরোপ করে উন্নয়নের জন্য পর্যাপ্ত সম্পদ সংগ্রহ করা যায় না। তাই পরোক্ষ করের মাধ্যমে সম্পদ সংগ্রহ করার সুবিধা থাকায় পরোক্ষ করের ওপরই গুরুত্ব আরোপ করা হয়ে থাকে।

(২) উন্নয়নশীল দেশগুলোতে আয় কম বলে সঞ্চয়ও কম। তাছাড়া এই সমস্ত দেশে আয়ের তুলনায় ভোগ ব্যয়ের হার বেশি। সঞ্চয় কম হওয়ার জন্য মূলধন গঠনের হারও খুবই কম। পরোক্ষ কর আরোপ করে জনগণের ভোগ ব্যয় হ্রাস না করলে মূলধন গঠনের হার বৃদ্ধি করা যায় না। তাই এক্ষেত্রে পরোক্ষ করের সুবিধা দেখা যায়।

(৩) উন্নয়নশীল দেশে উন্নয়ন প্রক্রিয়ার জন্য আয় বাড়লে বিলাসদ্রব্য ভোগের আকাঙ্খা বাড়ে। ফলে বাড়তি আয় সঞ্চিত না হয়ে উন্নত দেশগুলির অনুকরণে বিলাস দ্রব্যে ব্যয় হয়। এক্ষেত্রে পরোক্ষ করের সুবিধা আছে। কেননা, বিলাসদ্রব্যের ওপর পরোক্ষ কর ধার্য করে নব্য বিত্তবানদের ভোগ ব্যয় হ্রাস করা যায়।

(৪) ধনী ব্যক্তিদের ওপর বেশিমাত্রায় প্রত্যক্ষ কর আরোপিত হলে দেশে মূলধন ঘটনের হার কমবে। পরোক্ষ কর আপাময় জনসাধারণের কাছ থেকে সংগ্রহ করা যায়।

We Hope the given Class 12 Economics Question Answer in Bengali PDF will help you. If you Have any Regarding, HS 2nd Year Economics in Bengali PDF, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top