Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Science Chapter 18 বায়ু ও জল প্রদূষণ Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Science Chapter 18 বায়ু ও জল প্রদূষণ Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Science Chapter 18 বায়ু ও জল প্রদূষণ Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes Class 8 Science Textbook Question Answer in Bengali for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 8 Science Chapter 18 বায়ু ও জল প্রদূষণ
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Science Chapter 18 বায়ু ও জল প্রদূষণ Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Science Chapter 18 বায়ু ও জল প্রদূষণ Notes PDF Download. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Science Chapter 18 বায়ু ও জল প্রদূষণ If you liked SEBA Class 8 Science Chapter 18 বায়ু ও জল প্রদূষণ Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
বায়ু ও জল প্রদূষণ
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। জল কী কী ভাবে প্রদূষিত হয়?
উত্তরঃ জল দূষিত হবার কারণসমূহ –
( i ) আমাদের আবর্জনা ও বর্জ্য পদার্থ জলে পড়ে দূষিত করে।
( ii ) উদ্যোগের বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থের দ্বারা ।
( iii ) কৃষি ভূমিতে ব্যবহার করা সার ও কীটনাশক পদার্থের দ্বারা ।
( iv ) গরু, বাছুর ইত্যাদিকে ধোয়ানোর ফলে ।
প্রশ্ন ২। ব্যক্তিগত ভাবে তুমি কীভাবে প্রদূষণ কমাতে পার?
উত্তরঃ নিম্নলিখিত উপায়ে বায়ু প্রদূষণ কিছু পরিমাণে কমানো যায় –
( i ) সি. এন. জি. গ্যাস এবং সীমা যুক্ত পেট্রল ব্যবহার করে ;
( ii ) নিজের গাড়ি যতটা সম্ভব ব্যবহার না করে রাজ্যিক পরিবহণ ব্যবস্থায় যাতায়াত করা ।
( iii ) অধিক পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করে তাদের ভালোভাবে রক্ষা করা ।
প্রশ্ন ৩ । পরিষ্কার ও স্বচ্ছ জল খাওয়ার উপযোগী – ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ না, যে জল পরিষ্কার, স্বচ্ছ দেখতে তাতে রোগী অণুজীব এবং অন্য অনেক দূষিত পদার্থ মিশ্রিত থাকতে পারে, সুতরাং পরিষ্কার, স্বচ্ছ জল পানের যোগ্য নহে । জলকে ভালোভাবে ফুটিয়ে ফিল্টার দ্বারা পরিশোধিত জলই পানের যোগ্য ।
প্রশ্ন ৪। তোমার নগরের পৌরনিগমের তুমি একজন সদস্য। শহরের সকল বাসিন্দার ঘরে ঘরে বিশুদ্ধ জল যোগানের কী ব্যবস্থা নেবে তার তালিকা তৈরি করো।
উত্তরঃ নীচের ব্যবস্থাগুলি গ্রহণ করলে শহরের সকল লোককে পানের যোগ্য জল সরবরাহ করা যাবে।
(১) নগরের জলের উৎসগুলি যাতে প্রদূষিত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
(২) পৌর এলাকার নোংরা জল পরিশোধিত করে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য করা।
(৩) প্লাস্টিক জাতীয় দ্রব্য, কঠিন বর্জ্য পদার্থ, মৃতদেহ ইত্যাদি নদীতে নিক্ষেপ না করা।
(৪) বড়ো জলাশয়, নদী ইত্যাদিতে গবাদি পশুর স্নান না করানো, জামা-কাপড় না কাচা এবং সাবান বা ডিটারজেন্ট না ফেলা।
(৫) জল পরিশোধক ব্লিচিং পাউডার, ক্লোরিন ট্যাবলেট ইত্যাদি নগরের বাসিন্দাদের নিকট বিতরণ করা।
(৬) নগরের জল সরবরাহ প্রকল্পের ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে জল উপযুক্তভাবে পরিশোধন করে সেই জল নগরের বাসিন্দাদের গৃহে সরবরাহ করা ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৫। বিশুদ্ধ বায়ু এবং প্রদূষিত বায়ুর পার্থক্য উল্লেখ করো।
উত্তরঃ বিশুদ্ধ বায়ুতে বায়ুর সকল উপাদানগুলি সঠিক অনুপাতে থাকে। ক্ষতিকারক বিষাক্ত গ্যাস, ধূলা বালি, রোগকারক জীবাণু যেমন ব্যাক্টেরিয়া ভাইরাস, ছত্রাক ইত্যাদি থেকে বিশুদ্ধ বায়ু মুক্ত কল কলখানা ইত্যাদি থেকে নির্গত ধোঁয়া, বিষাক্ত গ্যাস, তাছাড়া ধূলাবালি, রোগকারক জীবাণু ইত্যাদি থাকে । প্রদূষিত বায়ু সেবনের ফলে মানুষ এবং অন্যান্য জীবজন্তুর সমূহের অশেষ ক্ষতি হয়। বায়ু প্ৰদূষণ থেকে সৃষ্ট অম্ল বৃষ্টি এবং স্মগ মার্বেল – এর তৈরি সামগ্রীগুলি ক্ষয় করে অট্টালিকা এবং প্রাচীন কীর্তি স্তম্ভসমূহের অশেষ ক্ষতিসাধন করে।
প্রশ্ন ৬। অম্ল বৃষ্টি হওয়ার ঘটনা ব্যাখ্যা করো। অম্ল বৃষ্টি আমাদের কীভাবে প্রভাবিত করে?
উত্তরঃ উদ্যোগ হতে নির্গত প্রদূষণকারী গ্যাস সালফার ডাই-অক্সাইড ও নাইট্রোজেন গ্যাস বায়ুমণ্ডলের জলীয় বাষ্পের সঙ্গে মিশে সালফিউরিক অ্যাসিড ও নাইট্রিক অ্যাসিডের সৃষ্টি হয়। এই অ্যাসিডের মিশ্রিত জলীয় বাষ্প বৃষ্টিরূপে পৃথিবীতে এসে পড়ে, এই বৃষ্টিকে অ্যাসিড বৃষ্টি বলে।
এই অ্যাসিড বৃষ্টি আমাদের কি কি ক্ষতি করে-
(i) এই অ্যাসিড জমির সাধারণ উর্বরতা যেমন ক্যালসিয়াম নষ্ট করে।
(ii) অ্যাসিড ধাতুর ক্ষয় করে।
(iii) অ্যাসিড অট্টালিকা, স্থপতির কাজ ইত্যাদির প্রচুর ক্ষতি করে।
(iv) বিশুদ্ধ জলের ক্ষতি করে, এবং জলজ প্রাণী ও উদ্ভিদের জীবন হানি হয়।
(v) অ্যাসিড বৃষ্টি গাছের পাতার এবং গাছের ক্ষতি করে।
প্রশ্ন ৭। নীচের কোনটি সবুজগৃহ গ্যাস।
(a) কার্বন ডাই-অক্সাইড।
(b) সালফার ডাই অক্সাইড।
(c) মিথেন।
(d) নাইট্রোজেন।
উত্তরঃ (d) নাইট্রোজেন।
প্রশ্ন ৮। সবুজ গৃহের প্রভাব তোমার নিজের ভাষায় লিখো।
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডলে থাকা কার্বন ডাই অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড,ওজোন এবং জলীয় বাষ্প ইত্যাদি গ্যাসীয় পদার্থ পৃথিবীর ওপর একটি ছাতার মতো আবরণের সৃষ্টি করে। ছাতার মতো এই আবরণটি পৃথিবী থেকে বিকিরিত তাপের একটা বড় অংশ পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনে এবং বাকী অংশ মহাকাশে মিশে যেতে দেয়। এই প্রক্রিয়াকে সবুজ গৃহ প্রভাব বলে। এই প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়া গ্যাসগুলিকে সবুজ গৃহ গ্যাস বলা হয়।
প্রশ্ন ৯। বিশ্ব উষ্ণায়ন সম্বন্ধে একটি বক্তব্য লিখো। তোমার বক্তব্য শ্রেণিকক্ষে প্রদান করতে হবে।
উত্তরঃ বিভিন্ন উদ্যোগ থেকে নির্গত গ্যাসের পরিমাণ বিশেষ করে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাসের পরিমাণ ক্রমশ বেড়ে যাবার জন্য গ্যাসীয় আবরণটির ঘনত্ব ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে। এর ফলে পৃথিবী থেকে বিকিরিত তাপের বেশিরভাগ অংশ প্রতিফলিত হয়ে আবার পৃথিবীতে ফিরে আসে এবং পৃথিবীর গড় উত্তাপ দিন দিন বৃদ্ধি হতে চলেছে। একে ‘গোলকীয় উত্তাপন’ বলা হয়। গোলকীয় উত্তাপনের ফলে জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটে অতি বৃষ্টি অনাবৃষ্টি বা খরা, বন্যা, ঝড় ঝঞ্ঝা ইত্যাদি হতে পারে এবং এর ফলে মানুষ জীবজন্তু, গাছপালা ইত্যাদিরও বিস্তর ক্ষতিসাধন হয়।
গোলকীয় উত্তাপনের জন্য দায়ী, সবুজ গৃহ গ্যাসসমূহকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে গোলকীয় উত্তাপ হ্রাস বা দমন করা যাবে। সেজন্য কতকগুলি ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। যথা-
(১) বৃক্ষরোপণ করতে হবে। কারণ সবুজ গৃহ গ্যাস বিশেষ করে কার্বন ডাই-অক্সাইডের অন্যতম শোষক হলো গাছপালা।
(২) শীতলীকরণ যন্ত্র এবং বাতানুকূল যন্ত্রের আধুনিকীকরণ করে সি. এফ. সি গ্যাসের ব্যবহার হ্রাস করতে হবে।
(৩) জীবাশ্ম ইন্ধনের ব্যবহার হ্রাস করতে হবে বা বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
(৪) প্রাকৃতিক পরিঘটনায় উৎপন্ন হওয়া মিথেন গ্যাসকে আধুনিক প্রযুক্তি কৌশলের সহায়তায় ইন্ধন হিসাবে ব্যবহার করার জন্যে যন্ত্রের উদ্ভাবন করতে হবে।
(৫) কল কারখানা থেকে নির্গত হওয়া ধোঁয়ায় CO₂ এর পরিমাণ হ্রাস করারজন্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
প্রশ্ন ১০। তাজমহলের সৌন্দর্য্যের প্রতি আসা বিপদের বিষয়ে বর্ণনা করো।
উত্তরঃ দ্রষ্টব্যস্থল আগ্রার তাজমহলের সৌন্দর্য্য বর্তমানে আশংকাগ্রস্ত অবস্থায় রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা সতর্কবাণী শুনিয়েছেন যে বায়ুর প্রদূষকগুলি তাজমহলের সাদা মার্বেলকে বিবর্ণ করছে। আগ্রার চারপাশে থাকা রাবার উদ্যোগ, যানবাহন, রাসায়নিক কারখানা বিশেষ করে মথুরা তেল শোধনাগার ইত্যাদি উদ্যোগগুলি সালফার ডাই-অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইডের মতো বায়ু প্রদূষকগুলি নির্গত হচ্ছে। এই গ্যাসসমূহ বায়ুমণ্ডলে থাকা জলীয় বাষ্পের সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে সালফিউরিক অ্যাসিড এবং নাইট্রিক অ্যাসিড উৎপন্ন করে। এই অ্যাসিডগুলি বৃষ্টির জলের সঙ্গে মিশে পৃথিবীতে নেমে আসে। একে অ্যাসিড বৃষ্টি বলা হয়। অ্যাসিড বৃষ্টি স্মৃতিসৌধের মার্বেলের ক্ষতিসাধন করে। মথুরা তেল শোধনাগার থেকে নির্গত এলান্ধু বা কালো ভুসা (Soot) কণিকাগুলি মার্বেলকে হলুদ বর্ণের করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে আসছে। উচ্চ ন্যায়ালয় তাজমহলকে সুরক্ষা প্রদান করতে অনেকগুলি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। সি. এন. জি এবং এল. পি. জি-র ন্যায় পরিশোধিত গ্যাস ব্যবহার করতে উদ্যোগসমূহকে নির্দেশ জারী করা হয়েছে। তাছাড়া তাজমহলের আশেপাশে এলাকায় চালানো যানবাহনগুলিতে সীসামুক্ত পেট্রোল ব্যবহার করা উচিত।
প্রশ্ন ১১। জলে পোষক দ্রব্যের বৃদ্ধি কী ভাবে জলচর জীবের জীবন ধারণের উপর প্রভাব ফেলে?
উত্তরঃ শস্য সংরক্ষণের জন্য কীটনাশক ও অপতৃণ নাশক যেসব রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা যেগুলি জলের সঙ্গে মিশে জলাশয়ে পড়িয়া জলকে দূষিত করে। এই রাসায়নিক পদার্থগুলি আবার শেওলা বা অন্য জলজ উদ্ভিদের সার হিসাবে কাজ করে ফলে এইগুলির বৃদ্ধি পাইতে থাকে। এইগুলি মরে গেলে ইহা ব্যাক্টেরিয়া বিয়োজনে সাহায্য করে ফলে জলে অক্সিজেনের অভাব হয় এবং জলচর প্রাণীর জীবন সংশয় দেখা দেয়।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -1 | শস্য উৎপাদন ও পরিচর্যা |
অধ্যায় -2 | অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ |
অধ্যায় -3 | কৃত্রিম তন্তু ও প্লাষ্টিক |
অধ্যায় -4 | পদার্থ: ধাতু ও অধাতু |
অধ্যায় -5 | কয়লা ও পেট্রোলিয়াম |
অধ্যায় -6 | দহন ও শিখা |
অধ্যায় -7 | উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংরক্ষণ |
অধ্যায় -8 | কোষ – গঠন ও কার্য |
অধ্যায় -9 | প্রাণীর প্রজনন |
অধ্যায় -10 | বয়ঃসন্ধির দোরগোড়ায় |
অধ্যায় -11 | বল ও চাপ |
অধ্যায় -12 | ঘর্ষণ |
অধ্যায় -13 | শব্দ |
অধ্যায় -14 | বিদ্যুৎ প্রবাহের রাসায়নিক ফলাফল |
অধ্যায় -15 | কিছু প্রাকৃতিক পরিঘটনা |
অধ্যায় -16 | আলোক |
অধ্যায় -17 | তারকা ও সৌরজগত |
অধ্যায় -18 | বায়ু ও জল প্রদূষণ |
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। পৃথিবীর বায়ুস্তরকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় এবং কি কি?
উত্তরঃ বায়ুস্তরকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে –
(i) ট্রপোস্ফেয়ার।
(ii) স্ট্রেটোস্ফেয়ার।
(iii) মেসোস্ফেয়ার।
(iv) আরমস্কেয়ার।
প্রশ্ন ২। বায়ুমণ্ডল বিষয়ে অধ্যয়ন কেন প্রয়োজন?
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডল অধ্যয়ন করে আমরা আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিতে পারি, বায়ুমণ্ডলের পৃথিবীর জীবের উপর এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে। সুতরাং বায়ুমণ্ডল অধ্যয়ন করে জীবদের রক্ষা করা এবং পূর্ব হতে বিপদের খবরাখবর দিতে পারা।
প্রশ্ন ৩। কি রশ্মি CO₂ শোষণ করে।
উত্তরঃ ইন্ফারের রশ্মি CO₂ গ্যাস বায়ুমণ্ডল থেকে শোষণ করে।
প্রশ্ন ৪। পেট্রল ও ডিজেল দহনের ফলে কি গ্যাস উৎপন্ন হয়?
উত্তরঃ পেট্রল ও ডিজেল দহনের ফলে কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন হয়। এই গ্যাস অত্যন্ত ক্ষতিকারক এমনকি জীবনহানীরও সম্ভাবনা থাকে।
প্রশ্ন ৫। দিল্লী শহরের পঞ্জীয়নভুক্ত যান-বাহনের সৌধ দৈর্ঘ্য কত?
উত্তরঃ দিল্লীর পঞ্জীয়ন যান-বাহন একটির পর একটি সাজালে বিশ্বের দীর্ঘতম নদী নীল এবং আমাজন নদীর মোট দৈর্ঘ্যের সমান হবে।
প্রশ্ন ৬। কুয়াশা কি? এরফলে কি হয়?
উত্তরঃ ধোয়ায় থাকা নাইট্রোজেন অক্সাইড, বায়ুর অন্য প্রদূষণের সঙ্গে মিলিত হয়ে কুয়াশার সৃষ্টি করে।
এই কুয়াশার জন্য হাঁপানী, কফ এবং হুপিং কাসের সৃষ্টি হয়।
প্রশ্ন ৭। মাৰ্বল কেন্সার কি?
উত্তরঃ অ্যাসিড বৃষ্টির সালফিউরিক অ্যাসিড ও নাইট্রিক অ্যাসিড মার্বেলের অট্টালিকা, স্মৃতিসৌধ ও মূর্তির প্রচুর ক্ষতি করে। এই পরিঘটনাটিকে মার্বেলের কেন্সার বলে।
প্রশ্ন ৮। মার্বেলের রং হলুদ হয় কেন?
উত্তরঃ তৈল শোধানাগার থেকে নির্গত আলান্ধু (Soot) মাৰ্বলকে হলুদ রং করে দেয়।
প্রশ্ন ৯। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল কিরূপে গরম হয়?
উত্তরঃ সূর্যরশ্মির একটি অংশ পৃথিবীপৃষ্ঠ শোষণ করে নেয় আর বাকী অংশ প্রতিফলিত হয়। সেই তাপ বায়ুমণ্ডল শোষণ করে গরম হয়। এরূপ না হলে পৃথিবীতে জীবজগৎ বিপন্ন হত।
প্রশ্ন ১০। গোলকীয় উষ্ণতা কি? এর প্রভাব কি?
উত্তরঃ বনরাজি ধ্বংসের ফলে, বিভিন্ন উদ্যোগের ফলে এবং মাত্রারিক্ত যানবাহনের ফলে বায়ুতে CO₂ গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই CO₂ প্রতিফলিত তাপ শোষণ করে রাখে ফলে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা দিন দিনই বাড়তে থাকে। এই পরিমণ্ডলটিই গোলকীয় উষ্ণতা।
গোলকীয় উষ্ণতার ফলে মেরু অঞ্চলের বরফ গলতে আরম্ভ করেছে এবং সাগরের জলস্তর বৃদ্ধি পেয়েছে, ফলে সারা পৃথিবীর জলস্তর বেড়ে যাচ্ছে ফলে বন্যায় প্রাণীর জীবনহানির সম্ভাবনা থাকে। আর উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে জীবেরও জীবন বিপন্ন ।
প্রশ্ন ১১। বায়ু প্ৰদূষণ দূর করার কয়েকটি উপায় তোমার ভাষায় বর্ণনা কর।
উত্তরঃ বায়ু প্রদূষণের ফলে প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয়ের পৃথিবীপৃষ্ঠে বেঁচে থাকা অসম্ভব হবে। সেজন্য এখন থেকে আমরা যদি এ থেকে বাঁচার উপায় না ভাবী তাহলে ভবিষ্যতে প্রাণী নিশ্চিহ্ন হবে।
(i) যান-বাহন যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করতে হবে।
(ii) সি. এন. জি ও এল. পি. জি গ্যাস উদ্যোগগুলিতে ব্যবহার করতে হবে।
(iii) বৃক্ষ রোপণ ও সংরক্ষণ করতে হবে।
(iv) উদ্যোগগুলিতে প্রদূষণ রোধের ব্যবস্থা করতে হবে।
প্রশ্ন ১২। জল প্রদূষণ কাকে বলে?
উত্তরঃ জলে বিভিন্ন ধরনের দূষিত পদার্থ মিশে থাকলে জল প্রদূষণ হয় । এই জল পান করলে নানা ধরনের রোগ হয়। জলজ প্রাণী ও উদ্ভিদ মরিয়া যায়।
প্রশ্ন ১৩। জল প্রদূষণের কারণগুলি কি কি?
উত্তরঃ জল প্রদূষণের প্রধান কারণগুলি নিম্নরূপ :
(i) উদ্যোগ হইতে নির্গত তরল বিষাক্ত পদার্থ আবর্জনা ও জীবননাশক পদার্থ ইত্যাদির দ্বারা জল প্রদূষণ হয়।
প্রশ্ন ১৪। পৃথিবীর উপর থেকে ওজন (Ozone) গ্যাস সরালে কি হবে?
উত্তরঃ সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি এসে সরাসরি আমাদের শরীরে লাগবে এবং আমরা, চর্ম কেন্সারে মারা যাব।
প্রশ্ন ১৫। দুটি বায়ু প্রদূষক অক্সাইডের নাম লেখো।
উত্তরঃ কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂) ও সালফার ডাই অক্সাইড (SO₂)।
প্রশ্ন ১৬। সালফার ডাই-অক্সাইড কি কি রোগ সৃষ্টি করে?
উত্তরঃ হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট ও ফুসফুসের ক্যানসারের মতো রোগ সৃষ্টি করে।
প্রশ্ন ১৭। আগামী দিনে জলসংকট এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের কী করণীয় তা উল্লেখ করো।
উত্তরঃ বর্তমানে পৃথিবী জুড়েই মানব সভ্যতা তীব্র জলসংকটের সম্মুখীন। পৃথিবীর 75% জল হলে এই জলের মাত্র 0.3% জল মানুষের ব্যবহার উপযোগী। জলসংকটের প্রধান কারণগুলি হল-
(ক) দ্রুতহারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে জলের চাহিদা বিপুল পরিমাণে বাড়ছে। পানীয় জলের ভাণ্ডার সীমিত হওয়ায় দেখা দিচ্ছে জলসংকট।
(খ) ব্যাপক কৃষিকার্যের জন্য প্রচুর পরিমাণে জল মাটির নীচ থেকে তোলা হচ্ছে। ভূগর্ভস্থ জল যে পরিমাণে তোলা হচ্ছে সমপরিমাণ জল ভূগর্ভে প্রবেশ করছে না। ফলে ভূগর্ভস্থ জলস্তর ক্রমশ নীচে নামছে। সংকট ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে।
(গ) অসংখ্য শিল্প কারখানা এবং কৃষিকার্যের জন্য নদী, বড়ো বড়ো হ্রদ, এবং ছোটো, বড়ো পুকুরের জল যথেচ্ছভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
(ঘ) নদী, লেক এবং বড়ো বড়ো পুকুরের জল ব্যাপকভাবে দূষিত হওয়ার ফলে অত্যাধুনিক শোধনাগার ছাড়া শহরে জলসরবরাহ কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে পড়ছে।
ফলে অদূর ভবিষ্যতে আমাদের তীব্র জলসঙ্কটের সম্মুখীন হতে হবে । উপরিউক্ত পরিপ্রেক্ষিতে করণীয় বিষয়গুলি হল –
(১) ভূগর্ভের জলের ব্যবহার সীমিত করা।
(২) সর্বক্ষেত্রে প্রয়োজনের অতিরিক্ত জল ব্যবহার না করে জলের অপচয় বন্ধ করা।
(৩) বৃষ্টির জল সঞ্চয় করা।
(৪) পরিত্যক্ত জলকে পরিশ্রুত করে পুনরায় ব্যবহারের উপযুক্ত করে তোলা।
(৫) সর্বোপরি জনসাধারণকে জলের বিবেচনাপ্রসূত ব্যবহার, জলসংকট ও জলদূষণ সম্পর্কে ব্যাপকভাবে সচেতন করে তোলা।
FAQ
Question: Where can students find the Class 8 Science book solutions for free?
Answer: Students can find the solutions for the Class 8 Science textbook for free on Roy Library’s website. Solutions for the textbook questions are concise and accurate. Students can find the solutions very helpful while studying for the examination.
Question: How can students use the solutions for exam preparation?
Answer: Students can use the solutions for the following:
- Students can use solutions for revising the syllabus.
- Students can use it to make notes while studying.
- Students can use solutions to understand the concepts and complete the syllabus.
IMPORTANT NOTICE
We have uploaded this Content by Roy Library. You can read-write and Share your friend’s Education Purposes Only. Please don’t upload it to any other Page or Website because it is Copyrighted Content.
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.