Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Science Chapter 2 অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Science Chapter 2 অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Science Chapter 2 অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes Class 8 Science Textbook Question Answer in Bengali for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 8 Science Chapter 2 অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Science Chapter 2 অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Science Chapter 2 অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ Notes PDF Download. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Science Chapter 2 অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ If you liked SEBA Class 8 Science Chapter 2 অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ
অনুশীলনীর প্রশ্নোওরঃ
প্রশ্ন ১। শূন্যস্থান পূর্ণ করো-
(ক) অনুজীবগুলোকে ____ এর দেখা যায়।
উত্তরঃ অণুবীক্ষণ যন্ত্রের।
(খ) নীলাভ সবুজ শৈবাল মাটির উর্বরতা বৃদ্ধির
জন্য বায়ু থেকে সরাসরি ____আবদ্ধ করে।
উত্তরঃ নাইট্রোজেন।
(গ) এলকোহল ____ সাহয্যে উৎপন্ন হয়।
উত্তরঃ ইষ্টের।
(ঘ) কলেরা _____ র দ্বারা সৃষ্টি হয়।
উত্তরঃ ব্যাক্টেরিয়া।
প্রশ্ন ২। শুদ্ধ উওরটিতে ( ✓ ) চিহ্ন দাও।
(ক) নীচে দেওয়া কোন্ টি প্রত্ততিতে ইস্ট ব্যবহার করা হয়।
(১) চিনি।
(২) এলকোহল।
(৩) হাইড্রোক্লোরিক।
(৪) অক্সিজেন প্ৰস্তুতিতে ইস্ট ব্যবহার করা হয়।
উত্তরঃ (২) এলকোহল।
(খ) নীচে দেওয়া কোনটি জীবাণু প্রতিরোধী পদার্থ —
(১) সোডিয়াম বাই কার্বনেট।
(২) ষ্ট্রেপটোমাইসিন।
(৩) এলকোহল।
(৪) প্রজাপতি।
উত্তরঃ (২) ষ্ট্রেপটোমাইসিন।
(গ) ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টিকারী প্রোটোজোয়ার বাহক হল–
(১) স্ত্রীএনোফিলিস মশা।
(২) আরশোলা।
(৩) মাছি।
(৪) প্রজাপতি।
উত্তরঃ (১) স্ত্রীএনোফিলিস মশা।
(ঘ) সংক্ৰামক রোগগুলোর সবচেয়ে সাধারণ বাহক হল–
(১) পিঁপড়া।
(২) মাছি।
(৩) ফড়িং।
(৪) মাকড়শা।
উত্তরঃ (২) মাছি।
(ঙ) রটি বা ইডলির ময়দার তাল ফুলে ওঠার কারণ হল—
(১) তাপ।
(২) চূর্ণন।
(৩) ইস্ট কোষসমূহের বৃদ্ধি।
(৪) ময়দাদি পিষি বা ঠোসে তাল পাকানো।
উত্তরঃ (৩) ইস্ট কোষসমূহের বৃদ্ধি।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -1 | শস্য উৎপাদন ও পরিচর্যা |
অধ্যায় -2 | অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ |
অধ্যায় -3 | কৃত্রিম তন্তু ও প্লাষ্টিক |
অধ্যায় -4 | পদার্থ: ধাতু ও অধাতু |
অধ্যায় -5 | কয়লা ও পেট্রোলিয়াম |
অধ্যায় -6 | দহন ও শিখা |
অধ্যায় -7 | উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংরক্ষণ |
অধ্যায় -8 | কোষ – গঠন ও কার্য |
অধ্যায় -9 | প্রাণীর প্রজনন |
অধ্যায় -10 | বয়ঃসন্ধির দোরগোড়ায় |
অধ্যায় -11 | বল ও চাপ |
অধ্যায় -12 | ঘর্ষণ |
অধ্যায় -13 | শব্দ |
অধ্যায় -14 | বিদ্যুৎ প্রবাহের রাসায়নিক ফলাফল |
অধ্যায় -15 | কিছু প্রাকৃতিক পরিঘটনা |
অধ্যায় -16 | আলোক |
অধ্যায় -17 | তারকা ও সৌরজগত |
অধ্যায় -18 | বায়ু ও জল প্রদূষণ |
(চ) চিনি থেকে এলকোহলে পরিণত হওয়া প্রক্ৰিয়াটিক বলা হয় —
(১) নাইট্রোজেন স্থিতিকরণ।
(২) মোল্ডিং।
(৩) কিণ্বন।
(৪) সংক্ৰমণ।
উত্তরঃ (৩) কিণ্বন।
প্রশ্ন ৩। স্তম্ভ ‘ক’ – এর জীবগুলোর সংগে স্তম্ভ ‘খ’ -এ তাদের ক্ৰিয়াগুলো মেলাও।
(ক) | (খ) |
(১) ব্যাক্টেরিয়া | (a) নাইট্রোজেন স্থিতিকরণ। |
(২) রাইজোবিয়াক | (b) দৈ তৈরি |
(৩) ল্যাক্টোবেসিলাস | (c) রটি বেকিং করা |
(৪) ইস্ট | (d) ম্যালেরিয়া রোগ |
(৫) কোন একটি প্রোটোজোয়া | (e) কলেরা রোগ সৃষ্টিকারী |
(৬) কোন একটি ভাইরাস | (f) এইড্ স রোগ সৃষ্টিকারী |
(g) জীবাণু প্রতিরোধী পদার্থ উৎপাদনকারী |
উত্তরঃ
(ক) | (খ) |
(১) ব্যাক্টেরিয়া | (a) নাইট্রোজেন যোগীকরণ |
(২) রাইজোবিয়াক | (b) দৈ তৈরি |
(৩) ল্যাক্টোবেসিলাস | (c) রুটি বেকিং করা |
(৪) ইস্ট | (d) ম্যালেরিয়া রোগ |
(৫) কোন একটি প্রোটোজোয়া | (e) কলেরা রোগ সৃষ্টিকারী |
(৬) কোন একটি ভাইরাস | (f) এইড্ স রোগ সৃষ্টিকারী |
(g) জীবাণু প্রতিরোধী পদার্থ উৎপাদনকারী |
প্রশ্ন ৪। খালি চোখে অনুজীবকে দেখা যাবে কি? যদি দেখা না যায় তাহলে সেগুলোকে কীভাবে দেখা যেতে পারে?
উত্তরঃ অনুজীবগুলির আকৃতি এতই ক্ষদ্র যে এদের খালি চোখে দেখতে পাওয়া যায় না।
প্রশ্ন ৫। অনুজীবের প্রধান শ্রেণিগুলো কি কি?
উত্তরঃ অনুজীবগুলিকে চারিটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
(১) ব্যাক্টেরিয়া।
(২) ছত্রাক।
(৩) প্রটোজোয়া।এবং
(৪) শেওলা।
প্রশ্ন ৬। বায়ুণ্ডলীয় নাইট্রোজেনকে মাটিতে আবদ্ধ করে রাখতে পারে এমন অনুজীবগুলোর নাম লিখো।
উত্তরঃ কিছু ব্যাক্টেরিয়া এবং নীল সবুজ শেওলা বায়ুমণ্ডলের নাইট্রোজেন শোষণ করে মাটিতে নাইট্রোজেন প্রতিষ্ঠত করে।
প্রশ্ন ৭। আমাদের জীবনে অনুজীবগুলোর উপকারিতা সম্পর্কে ১০টি লাইন লিখো।
উত্তরঃ অনুজীবগুলি অনেক কাজে ব্যবহার করা হয়। দৈ, পাউরুটি, কেক ইত্যাদি প্ৰস্তুত করতে অনুজীব ব্যবহার করা হয়।চীজ, আচার এবং বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী প্ৰস্তুত করতে ব্যাক্টেরিয়া ব্যবহার করা হয়। সুরা, মদ এবং এসিটিক এসিড (ভিনিগার) ব্যবসায়িক উৎপাদনের জন্য অনুজীব ব্যবহার করা হয় ।
বর্জিত পদার্থ অনুজীবের দ্বারা পাচিয়ে জৈবিক সার উৎপন্ন করা হয়। কৃষিক্ষেত্রে ব্যাক্টেরিয়া নাইট্রোজেন যৌগীকরণের দ্বারা জমির উর্বরতা বৃদ্ধি করে।ব্যাক্টেরিয়া এবং ছত্রাক হতে অনেক এন্টিবাটিক ঔষধ প্ৰস্তুত করা হয়। ষ্ট্রেপটোমাইসিন , টেট্রাসাইক্লিন- এর এরিথ্রমাইসিন ছত্রাক ও ব্যাক্টেরিয়ার থেকে প্ৰস্তুত করা হয়। ছত্রাক হতেই পেনিসিলিন প্ৰস্তুত
করা হয়। পশু – পাক্ষীর খাদ্যেও কিছু কিছু এণ্টিবায়েটিক মিশিয়ে রোগ হতে রক্ষা করা হয়। বিভিন্ন উদ্ভিদের রোগ নিরাময় করার জন্যও এণ্টিবায়েটিক ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ৮। অনুজীব সমূহের দ্বারা হত্তয়া ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে একটি ছোট অনুচ্ছেদ লিখো।
উত্তরঃ অনুজীবসমূহ প্রাণী ও উদ্ভিদের বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি করে। কিছু সংখ্যক অণুজীব খাদ্য, বস্ত্র এবং চামড়া নষ্ট করে । বায়ু , জল, আহার বা রোগীর সংস্পর্শে এই অণুজীব দ্বারা রোগ ছড়িয়ে পড়ে। কলেরা, বসন্ত, যক্ষ্মা,
সর্দি ইত্যাদি রোগ অনুজীব দ্বারা হয় । মশা, ইত্যাদির রোগসৃষ্টিকারী অনুজীব ছড়িয়ে পড়ে । অনুজীবের দ্বারা খাদ্যে বিষাক্ত পদার্থের সৃষ্টি হয় । এই খাদ্য আহার করিয়া মানুষের নানা রকমের রোগের সৃষ্টি হয় এমনকি মৃত্যুমুখেও পতিত হয়।
প্রশ্ন ৯। প্রতিজৈবিক বা জীবাণু প্রতিরোধী পদার্থ বলতে কি বুঝো?
উত্তরঃ কিছু ওষুধ রোগসৃষ্টিকারী অনুজীবকে ধ্বংস করে বা অনুজীবের বৃদ্বিতে বাধাপ্রদান করে সেই ওষুধগুলিকে প্রতিজৈবিক বা জীবাণু প্রতিরোধী পদার্থ বলে । এইগুলি অণুজীবের দ্বারা প্রস্তুত করে হয় ।
প্রতিজৈবিক গ্রহণ করার পূর্বে কোনো ডিগ্রীধারী ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত । ডাক্তারের লিখা পরিমাণ মতই খাওয়া দরকার ।বেশী বা ভুল পরিমাণে গ্রহণ করলে পরে শরীরের যথেষ্ট ক্ষতি করে । অতিরিক্ত প্রতিজৈবিক পর্দাথ অনেক সময় শরীর উপকারী অনুজীবকেও ধ্বংস করে ।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। অনুজীবকে কী কী প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তরঃ অনুজীবকে প্রধান চারটা ভাগে ভাগ করা হয়েছে। তথা —
(১) ব্যাক্টেরিয়া।
(২) ছত্রাক।
(৩) প্রোটোজোয়া। এবং
(৪) কতিপয় শৈবাল।
তাছাড়া ভাইরাসগুলিও আনুবীক্ষণিক ।
প্রশ্ন ২। অনুজীবগুলিকে কোথায় দেখতে পাওয়া যায়?
উত্তরঃ অনুজীবগুলিকে জলে, স্থলে, অন্তরীক্ষে
এমনকি উদ্ভিদ ও প্রাণীর অভ্যন্তরে অর্থাৎ
পরিবেশের সর্বএই এদের দেখতে পাওয়া যায়।
প্রশ্ন ৩। দুটি শৈবালের নাম লেখ।
উত্তরঃ ক্লেমাইডোমোনাস এবং স্পাইরোগাইরা
প্রশ্ন ৪। দুটি প্রোটোজোয়ার নাম লেখ।
উত্তরঃ অ্যামিবা এবং প্যারামিসিয়াম।
প্রশ্ন ৫। দুটি ছএকের নাম লেখ।
উত্তরঃ পেনিসিলিয়াম এবং অ্যাসপারজিলাস।
প্রশ্ন ৬। একটি এককোষী ছত্রাকের নাম লেখ।
উত্তরঃ ইষ্ট।
প্রশ্ন ৭। দুটি বহুকোষী অনুজীবের নাম লেখ।
উত্তরঃ শৈবাল এবং ছত্রক।
প্রশ্ন ৮। টিকা আমাদের দেহে কিভাবে কাজ করে।
উত্তরঃ সুস্থ মানুষের দেহে যদি মৃত বা নিষ্ক্রিয় অনুজীব বা মাইএ ঢুকিয়ে দেওয়া হয় তাহলে দেহ সেগুলির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার মতো প্রতিদেহ তৈরি করে এবং ওই অনুজীবগুলিকে মেরে ফেলে। প্রতিদেহগুলি দেহে থেকে যায় এবং ভবিষ্যতে নিদির্ষ্ট রোগসৃষ্টিকারী অনুজীব বা মাইক্রোবগুলি থেকে দেহকে সুরক্ষা প্রদান করে। এভাবে টিকা আমাদের দেহে কাজ করে।
প্রশ্ন ৯। টিকাকরণের দ্বারা রোগ প্রতিরোধ করা যায় এরূপ চারটি রোগের নাম লেখ।
উত্তরঃ কলেরা, যক্ষ্মা, গুটি বসন্ত এবং হেপাটাইটিস ।
প্রশ্ন ১০। গুটিবসন্তের টিকা সর্বপ্রথম কোন বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেছিলেন?
উত্তরঃ 1978 সালে এডওয়ার্ড জেনার সর্বপ্রথম
গুটিবসন্তের টিকা আবিষ্কার করেছিলেন ।
প্রশ্ন ১১। দুটি নাইট্রোজেন স্থিতিকারী ব্যাক্টেরিয়ার উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ অ্যাজেটোব্যাক্টর এবং ক্লসট্রিডিয়াম।
প্রশ্ন ১২। সংক্রামক রোগ কাকে বলে? কতকগুলি সংক্রামক রোগের নাম বল।
উত্তরঃ যে সব রোগ আক্রান্ত ব্যক্তির দেহ থেকে সুস্থ মানুষের দেহ পরশ, বায়ু, জল, খাদ্য ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে তাকে সংক্রামক রোগ বলে । সংক্রামক রোগের কয়েকটি উদাহরণ, যথা — কলেরা, সাধারণ সর্দি, বসন্ত, যক্ষ্মা ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ১৩। ম্যালেরিয়া রোগসৃষ্টিকারী পরজীবী অনুজীবটি বহন করা বাসাটির নাম লেখ ।
উত্তরঃ স্ত্রী এনোফিলিস মশা।
প্রশ্ন ১৪। ডেঙ্গু ভাইরাস – এর বাহক হিসাবে কাজ করা পতঙ্গটির নাম লেখ।
উত্তরঃ স্ত্রী – ঈডিস মশা।
প্রশ্ন ১৫। কোন প্রকারের অনুজীব হাম, বসন্ত, পোলিও, হেপাটাইটিস -A ইত্যাদির মতো রোগগুলির কারক?
উত্তরঃ ভাইরাস।
প্রশ্ন ১৬। কোন প্রকারের অনুজীব যক্ষ্মা, কলেরা, টাইফয়েড এই রোগগুলির সৃষ্টি করে?
উত্তরঃ ব্যাক্টেরিয়া।
প্রশ্ন ১৭। ম্যালেরিয়া রোগ কোন প্রকার অনুজীবের আক্রমণের ফলে হয়ে থাকে?
উত্তরঃ প্রোটোজোয়া।
প্রশ্ন ১৮। টাইফয়েড রোগের প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে লেখ।
উত্তরঃ নিম্নলিখিত ব্যবস্থাসমূহ অবলম্বন করে টাইফয়েড রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।
(১) উপযুক্ত স্বাস্থ্যবিধান গ্রহণ করে এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
(২) সঠিকভাবে সিদ্ধ করা খাদ্য এবং ফুটানো পানীয় জল সবসময় গ্রহণ করা উচিত।
(৩) এই রোগে প্রতিষেধক টিকা সকলের গ্রহণ করা উচিত।
প্রশ্ন ১৯। ম্যালেরিয়া রোগের প্রতিরোধক ব্যবস্থাগুলি কি?
উত্তরঃ ম্যালেরিয়া রোগের প্রতিরোধক ব্যবস্থাগুলি হল —
(১) রাত্রে শোবার সময় মশারী ব্যবহার করা উচিত।
(২) ডি. ডি. টি. ইত্যাদি কীটনাশক ঔষধ স্প্রে করার সরকারী কর্মীদের সঙ্গে পূর্ণ সহযোগিতা করা উচিত।
(৩) বদ্ধ জলে মশা ডিম পাড়ে এবং বংশবৃদ্ধি করে। তাই বাড়ীর চতুর্দিকে কোথাও যাতে জল জমা হয়ে না থাকতে পারে সেইদিকে সতর্ক থাকা উচিত।
(৪) স্থাস্থ্যকর্মীদের কাছ থেকে এই রোগ প্রতিরোধের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
প্রশ্ন ২০। নিম্নলিখিত উদ্ভিদ – রোগগুলি কোন প্রকারের অনুজীব থেকে সৃষ্ট? লেবুগাছের ক্যাঙ্কার রোগ, গম গাছের রাষ্ট রোগ, ভেণ্ডির পাতার শিরা হলুদ হয়ে যাওয়া রোগ।
উত্তরঃ লেবু গাছের ক্যাঙ্কার রোগ একপ্রকারে ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা, গমগাছের রাষ্ট রোগ একপ্রকার ছত্রাক দ্বারা এবং ভেণ্ডির পাতার শিরা হলুদ হয়ে যাওয়া রোগ এক প্রকারে ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট।
প্রশ্ন ২১। মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে ব্যাক্টেরিয়া ভূমিকা উল্লেখ করা।
উত্তরঃ মাটিতে বসবাস করা কতকগুলি ব্যাক্টেরিয়া মাটিতে মিশে থাকা জৈব পদার্থগুলির পচন ঘটিয়ে মাটিতে হিউমাসের সৃষ্টি করে এবং মাটি উর্বর করে। তাছাড়া ডাইল জাতীয় উদ্ভিদের শিকড়ে মিথোজীবী হিসাবে রাইজোবিয়াম নামক একপ্রকার ব্যাক্টেরিয়া বায়ুমণ্ডল থেকে নাইট্রোজেন গ্রহণ করে তা মাটিতে যোগান দেয় এবং মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
প্রশ্ন ২২। অনুজীব কোথায় বাস করে?
উত্তরঃ বরফের অঞ্চল বা অতি গরম মরুভূমি
থেকে আর্দ্র সবরকম স্থানেই অনুজীব বাস
করে। অনুজীব মানুষ ও অন্যান্য অনেক প্রাণীর শরীরে বাস করে। কিছু অনুজীব আবার অন্যান্য অনুজীবের শরীরেও জন্মায়।
প্রশ্ন ২৩। দৈ ও পাউরুটি প্রস্তুত করতে কোন অনুজীবের প্রয়োজন?
উত্তরঃ লেক্টোবেসিলাস নামক অনুজীব দৈ ও পাউরুটি তৈরি করতে লাগে ।
প্রশ্ন ২৪। কিন্বব কে আবিষ্কার করেছিলেন কখন?
উত্তরঃ লুইস পেষ্টিয়র কিন্বন আবিষ্কার করেন, ১৮৫৭ সালে ।
প্রশ্ন ২৫। কিনব কি?
উত্তরঃ যে পদ্ধতিতে চিনির রসকে ইষ্টের সাহায্যে
সুরায় রূপান্তরিত করা হয় থাকুন কিন্বন বলে ।
প্রশ্ন ২৬। পেনিসিলিন কে এবং কখন আবিষ্কার করেছিলেন?
উত্তরঃ আলেকজাণ্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন
করে আবিষ্কার করিয়াছিলেন ১৯২৯ সালে ।
প্রশ্ন ২৭। পেনিসিলিন কি?
উত্তরঃ ছত্রাক থেকে প্রস্তুত করা এন্টিবায়োটিক হল পেনিসিলিন। ইহা রোগ সৃষ্টিকারী অনুজীবকে ধ্বংস করে বা বৃদ্ধিতে বাধা দেয়।
প্রশ্ন ২৮। প্রতিষেধক টিকা কি ধরনের কাজ করে?
উত্তরঃ একটি প্রায় মৃত বা দুর্বল বীজাণু যদি সুস্থ মানুষের শরীরের বীজাণুগুলি এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ধ্বংস করে। প্রতিষেধক টিকা এই ধরনের কাজ করে।
প্রশ্ন ২৯। বসন্ত প্রতিষেধক টিকা কে এবং কখন আবিষ্কার করেছিলেন?
উত্তরঃ এডয়ার্ড জেনার বসন্ত প্রতিষেধক টিকা ১৭৯৮ সালে আবিষ্কার করেছিলেন।
প্রশ্ন ৩০। জৈবিক নাইট্রোজেন প্রতিষ্ঠাপক কাকে বলে?
উত্তরঃ কিছু ব্যাক্টেরিয়া এবং নীল সবুজ শেওলা বায়ুমণ্ডলের নাইট্রোজেন শোষণ করে মাটিতে মিশিয়ে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে। এই প্রক্রিয়াকে নাইট্রোজেন প্রতিষ্ঠাপক বলে।
প্রশ্ন ৩১। ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কি?
উত্তরঃ ম্যালেরিয়া পরজীবের বাহক মেয়ে এনোফিলিস মশা আর এই মেয়ে ডিস (Aedes) মশায় ডেঙ্গু জ্বরের ভাইরাস বহন করে।
প্রশ্ন ৩২। এনথ্রাক্স রোগের ব্যাক্টেরিয়া কে এবং কবে আবিষ্কার করেছিলেন?
উত্তরঃ রবার্ট কচ এনথ্রাক্স রোগের ব্যাক্টেরিয়া
আবিষ্কার করেছিলেন ১৮৭৬ সালে।
প্রশ্ন ৩৩। পাষ্টুরাজ মানে কি?
উত্তরঃ দুধকে প্রথমে ১৫ ডিগ্ৰী সেলসিয়াস থেকে 70 ডিগ্ৰী সেলসিয়াসে উওপত করে হঠাৎ ঠাণ্ডা করে ফেলা হলে অনুজীবের সৃষ্টি হতে পারে না। এই পদ্ধতিকে পাষ্টুরাজ বলে।
প্রশ্ন ৩৪। বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেন কত শতাংশ থাকে?
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেন ৭৮% থাকে।
প্রশ্ন ৩৫। নাইট্রোজেন চক্র বলতে কি বোঝ?
উত্তরঃ প্রোটিন সবুজ নিউক্লিক এসিড, ভিটামিন ইত্যাদির নাইট্রোজেন গ্রহণ করেতে পারে না। জলে দ্রবীভূত নাইট্রোজেনর যৌগ উদ্ভিদ মূল দ্বারা শোষণ করে। উদ্ভিদ ও প্রাণীর মৃত্যুর পর ব্যাক্টেরিয়া এবং ছত্রাক নাইট্রোজেন ছাড়া পদার্থকে নাইট্রোজেন রূপান্তরিত করে, এবং নাইট্রোজেন গ্যাস রূপে বায়ুমণ্ডলে ফিরে যায়। একেই নাইট্রোজেন চক্র বলে।
FAQ
Question: Where can students find the Class 8 Science Bengali Textbook solutions for free?
Answer: Students can find the solutions for the Class 8 Science Bengali textbook for free on Roy Library’s website. Solutions for the textbook questions are concise and accurate. Students can find the solutions very helpful while studying for the examination.
Question: How can students use the solutions for exam preparation?
Answer: Students can use the solutions for the following:
- Students can use solutions for revising the syllabus.
- Students can use it to make notes while studying.
- Students can use solutions to understand the concepts and complete the syllabus.
IMPORTANT NOTICE
We have uploaded this Content by Roy Library. You can read-write and Share your friend’s Education Purposes Only. Please don’t upload it to any other Page or Website because it is Copyrighted Content.
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.