Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Social Science Chapter 4 বসতি: গ্ৰাম ও শহুরে জীবন Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Social Science Chapter 4 বসতি: গ্ৰাম ও শহুরে জীবন Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Social Science Chapter 4 বসতি: গ্ৰাম ও শহুরে জীবন Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 8 Social Science Chapter 4 বসতি: গ্ৰাম ও শহুরে জীবন in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 8 Social Science Chapter 4 বসতি: গ্ৰাম ও শহুরে জীবন
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Social Science Chapter 4 বসতি: গ্ৰাম ও শহুরে জীবন Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Social Science Chapter 4 বসতি: গ্ৰাম ও শহুরে জীবন Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Social Science Part – I Geography, Class 8 Social Science Part – II History, Class 8 Social Science Part – III Political Science or Economics. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
বসতি: গ্ৰাম ও শহুরে জীবন
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। উত্তর লেখো :
(ক) বসতিকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তরঃ দুই ভাগে ভাগ করা যায়, গ্ৰাম ও শহর।
(খ) গ্ৰামাঞ্চলের কত শতাংশ লোক কৃষিকার্যের সঙ্গে জড়িত?
উত্তরঃ ৭৫ শতাংশ বা ততোধিক।
(গ) শহরের কেন্দ্রীয় অঞ্চলটি মুখ্যত কী কার্যের সঙ্গে জড়িত?
উত্তরঃ ব্যবসা-বাণিজ্য।
(ঘ) উৎপত্তিকালের ভিত্তিতে ভারতবর্ষের শহরসমূহকে কয়টি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তরঃ ১০ টি ভাগে।
(ঙ) লোকগণনা বিভাগের নির্দিষ্ট মতানুসারে ভারতবর্ষের কোনো একটি শহরের প্রাথমিক জনসংখ্যা কত হওয়া উচিত?
উত্তরঃ ৫,৫০০ জন।
(চ) পৌর নিগম পরিচালিত অসমের একমাত্র মহানগরটির নাম কী?
উত্তরঃ গুয়াহাটি।
প্রশ্ন ২। শুদ্ধ / অশুদ্ধ লেখো :—
(ক) শহরের বসতি থেকে গ্ৰামের বসতিতে জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(খ) গ্ৰাম্য বসতির অধিক সংখ্যক লোক চাকরির সঙ্গে জড়িত।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(গ) নতুন দিল্লি এক প্রশাসনিক মহানগর।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(ঘ) আগ্ৰা একটি নদীর তীরে অবস্থিত শহর।
উত্তরঃ যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত।
(ঙ) শিলচর বরাক নদীর তীরে অবস্থিত।
উত্তরঃ শুদ্ধ।
প্রশ্ন ৩। সংক্ষেপে উত্তর দাও :
(ক) গ্ৰাম্য অঞ্চলের বৃত্তি।
উত্তরঃ গ্ৰাম্য বসতি অঞ্চলে সাধারণত প্রায় ৭৫ শতাংশ বা ততোধিক মানুষ কৃষিকাজের সাথে জড়িত। লোকেরা ধান, পাট, সরিষা, তিল, ডাল এবং নানাপ্রকারের শাক- সবজির চাষ করে। এছাড়াও মাছ শিকার, মাটির বাসন তৈরি করা, জীব-জন্তু পোষা, ছোট-খাটো ব্যবসা ঝ চাকরি ইত্যাদির সাহায্যে জীবন নির্বাহ করে।
(খ) শহরের বসতির সুবিধা।
উত্তরঃ শহরে শিক্ষা, চিকিৎসা ইত্যাদির সুযোগ সুবিধা বেশি।যাতায়াতের ব্যবস্থা অতি সুগম। এখানে শিক্ষানুষ্ঠান, উদ্যোগ, কল- কারখানা, সরকারি বেসরকারি কার্যলয় ইত্যাদি থাকার জন্য নিয়োগের সুবিধা বেশি।
(গ) শহরে বসতি ঘন হওয়ার কারণ কী?
উত্তরঃ শহরে সাধারণত ব্যবসা-বাণিজ্য, উদ্যোগ ইত্যাদিকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে। এখানে ব্যাঙ্ক, বিক্রয়কেন্দ্র, বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি থাকে। শহরের কেন্দ্রের আশে-পাশে বিভিন্ন ধরনের কার্যলয়, শিক্ষানুষ্ঠান, উদ্যোগ ইত্যাদি গড়ে ওঠে। শহরে শিক্ষা, চিকিৎসা ইত্যাদির সুযোগ-সুবিধা আছে, যাতায়াতের ব্যবস্থাও সুগম । কাজেই বিভিন্ন প্রকারের সুবিধা থাকার ফলে শহরে নিয়োগের সুবিধাও বেশি। এজন্য বিভিন্ন স্থান থেকে কর্মের সন্ধানে, শিক্ষা গ্ৰহণের জন্য এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে জন সমাগম ঘটে। ধীরে ধীরে বহিরাগতরা স্থায়ী বসতি স্থাপন করে। এই প্রব্রজনের জন্যই শহরে ঘন বসতি হয়।
(ঘ) মেগালোপলিশ কাকে বলে?
উত্তরঃ একটি মহানগরকে কেন্দ্র করে তার উপকণ্ঠ অঞ্চলের বেশ কিছু ছোট বড় শহর এক হয়ে শহরপুঞ্জের সৃষ্টি করে তাকে মেগালোপলিশ বলে।
প্রশ্ন ৪। শহরের সুবিধা এবং সমস্যা সম্পর্কে দুটো আলাদা তালিকা প্রস্তুত করো।
উত্তরঃ শহরের সুবিধা : শহরে শিক্ষা, চিকিৎসা। এখানে শিক্ষানুষ্ঠান, উদ্যোগ, কল – কারখানা, সরকারি-বেসরকারি কার্যালয় ইত্যাদি থাকায় নিয়োগের সুবিধা বেশি। যাতায়াত ব্যবস্থা সুগম হওয়ায় জনসাধারণ অতি সহজেই যাতায়াত করতে পারে।
শহরাঞ্চলে থিয়েটার, সিনেমা হল, চিড়িয়াখানা, উদ্যান, খেলার মাঠ ইত্যাদি থাকায় এখানকার লোক অবসর বিনোদনের সুবিধা পায়।
সমস্যা : শহরে বিভিন্ন প্রকারের সুবিধা থাকায় এই অঞ্চলে বৃহৎ পরিমাণে জন সমাগম ঘটে এবং ধীরে ধীরে বসতি স্থাপন করে। জনসংখ্যা যতই বৃদ্ধি পায়, ততই জায়গার অভাব হয়। জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে শহরে সকল প্রকারের প্রয়োজনীয় সামগ্ৰীর চাহিদা বৃদ্ধি পায়, ফলে সকল প্রকার জিনিসের মূল্য বৃদ্ধি পায়। এর ফলস্বরূপ কিছু সংখ্যক লোক অধিক উপার্জনের জন্য অধিক সময় ধরে কাজকর্মে ব্যস্ত থাকতে বাধ্য হয়। এটা স্বাস্থ্যের জন্য হানিকর।
প্রশ্ন ৫। ভূচিত্রাবলি দেখে অসমের ১০ টি শহরের নাম লেখো এবং সেগুলো কোন জেলাতে অবস্থিত উল্লেখ করো।
উত্তরঃ
শহরের নাম | জেলার নাম |
১। ধুবড়ি | ধুবড়ি। |
২। কোকরাঝাড় | কোকরাঝাড় |
৩। গুয়াহাটি | কামরূপ। |
৪। নলবাড়ি | নলবাড়ি। |
৫। তেজপুর | শোণিতপুর। |
৬। শিলচর | কাছার। |
৭। জোড়হাট | জোড়হাট। |
৮। নগাও | নগাও। |
৯। তিনসুকিয়া | তিনসুকিয়া। |
১০। বরপেটা | বরপেটা। |
প্রশ্ন ৬। তোমার অঞ্চলের দশটি পরিবারের লোকেদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং তাঁরা কী কী বৃত্তির সঙ্গে জড়িত, নিরীক্ষণ করে একটি প্রতিবেদন প্রস্তুত করো।
উত্তরঃ নিজে করো।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। কিসের ভিত্তিতে গ্ৰামের সৃষ্টি হয়?
উত্তরঃ কৃষির ভিত্তিতে।
প্রশ্ন ২। অসমের কৃষিকার্য কিসের উপর নির্ভরশীল?
উত্তরঃ প্রকৃতির উপর।
প্রশ্ন ৩। কৃষির উপর নির্ভর করে গ্ৰামের লোকেরা কী কী পালন করে?
উত্তরঃ বিভিন্ন ধরনের ধর্মীয় অনুষ্ঠান, উৎসব, পূজো ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৪। গ্ৰামের মানুষদের জীবন প্রণালী কিরূপ?
উত্তরঃ গ্ৰামের মানুষেরা সাধারণত সামাজিক রীতি-নীতি ও পরম্পরা মেনে সরল জীবন যাপন করে থাকে। এঁদের মধ্যে আত্মীয়তা, স্নেহ, ভ্রাতৃত্ববোধ সহযোগিতার মনোভাব প্রবল। গ্ৰামের মানুষ কৃষিকাজে ব্যবহৃত সাজ -সরঞ্জাম ও দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত অনেক সামগ্ৰী নিজেদের মধ্যে আদান-প্রদান করে থাকে। যে কোনো বিবাদ ও সমস্যার সৃষ্টি হলে নিজেরাই সার্বজনিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করে। গ্ৰামের মানুষদের জীবন ধারণের মান শহরের মানুষদের মত উন্নত নয়।
প্রশ্ন ৫। কী কী কারণে গ্ৰাম্য বসতির ক্ষেত্রে নানা ধরনের পরিবর্তন এসেছে?
উত্তরঃ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিদ্যার অগ্ৰগতি, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কৃষিকার্যের আধুনিকীকরণ, উদ্যোগ স্থাপন, যাতায়াতের সুবিধার জন্য বিভিন্ন ধরনের সড়ক যোজনা ইত্যাদির ফলে গ্ৰাম্য বসতিতে অনেক পরিবর্তন এসেছে।
প্রশ্ন ৬। শহরীকরণ প্রক্রিয়া কী?
উত্তরঃ গ্ৰাম্য বসতি থেকে শহর হওয়ার প্রক্রিয়াকে সহজ অর্থে শহরীকরণ বলে।
প্রশ্ন ৭। শহরীকরণ প্রক্রিয়ার ফলে কী হয়?
উত্তরঃ শহরীকরণ প্রক্রিয়ার ফলে কোন একটি স্থানের অর্থনৈতিক কাজ-কর্ম, জনসংখ্যার গঠন, ভাষা-সংস্কৃতির পরিবর্তন ঘটে।
প্রশ্ন ৮। দেশ ভেদে একটি শহরের জনসংখ্যা কত হওয়া উচিত এটাকে নির্দ্ধারণ করে?
উত্তরঃ একটি শহরের জনসংখ্যা কত হওয়া উচিত সেটা উক্ত দলের লোক গণনা বিভাগ নির্দ্ধারণ করে।
প্রশ্ন ৯। কোন এলাকাকে শহর বলে?
উত্তরঃ কম সংখ্যা এবং সীমিত কার্যের পৌর প্রশাসিত এলাকাকে সাধারণত শহর বলে।
প্রশ্ন ১০। জনসংখ্যা থাকা শহরকে মহানগর বলে?
উত্তরঃ ভারতবর্ষে এক লাখ থেকে অধিক জনসংখ্যার পৌর প্রশাসনিক এলাকাকে মহানগর বলে।
প্রশ্ন ১১। অতি মহানগর বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ এক নিযুত থেকে পাঁচ নিযুত জনসংখ্যা থাকা পৌরবসতিকে অতি মহানগর বলে।
প্রশ্ন ১২। সিন্ধু নদীর উপত্যকায় আবিষ্কৃত শহর দুটির নাম কী?
উত্তরঃ মহেঞ্জোদারো এবং হরপ্পা।
প্রশ্ন ১৩। উৎপত্তির যুগ অনুসারে ভারতের শহরগুলোকে কয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায় এবং কী কী?
উত্তরঃ প্রাচীন শহর, মধ্যযুগীয় শহর এবং আধুনিক শহর।
প্রশ্ন ১৪। ভারতবর্ষের কয়েকটি প্রাচীন শহরের নাম লেখ।
উত্তরঃ বারাণসী, প্রয়াগ, পুরী, মাদুরাই ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৫। ভারতের কয়েকটি মধ্যযুগীয় শহরের উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ দিল্লী, হায়দরাবাদ, জয়পুর, আগ্ৰা, নাগপুর ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৬। প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় শহরগুলো মূলত কিসের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছিল?
উত্তরঃ ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক পটভূমিতে।
প্রশ্ন ১৭। ব্রিটিশ এবং অন্যান্য ইউরোপীয় লোকেরা ভারতে ব্যবসায়িক এবং প্রশাসনিক সুবিধার জন্য কোন কোন শহর গড়ে তুলেছিল ?
উত্তরঃ সুরাট, গোয়া, বোম্বাই, মাদ্রাজ, কলিকাতা ইত্যাদি শহর।
প্রশ্ন ১৮। কয়েকটি আধুনিক শহরের নাম লেখ।
উত্তরঃ চণ্ডীগড়, ভূপাল, ছত্তিশগড়, ভুবনেশ্বর, গান্ধিনগর, দিশপুর, গুয়াহাটী ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৯। উৎপত্তির কারণ এবং এদের কার্যের প্রাধান্যের উপর ভিত্তি করে শহরগুলোকে কী কী ভাগে ভাগ করা যায় লেখ।
উত্তরঃ শ্রেণীবিভাগগুলো হল —-
(ক) প্রশাসনিক শহর।
(খ) বাণিজ্যিক শহর।
(গ) ঔদ্যোগিক শহর।
(ঘ) পর্যটন শহর।
(ঙ) পরিবহণ কেন্দ্রিক শহর।
(চ) সাংস্কৃতিক শহর।
(ছ) খনিজ শহর।
(জ) সেনা ছাউনি শহর।
(ঝ) শিক্ষাকেন্দ্রিক শহর। এবং
(ঞ) ইতিহাস প্রসিদ্ধ শহর।
প্রশ্ন ২০। অসমে পৌর প্রশাসনের দ্বারা পরিচালিত পূর্ণ পর্যায়ের শহরের সংখ্যা কত?
উত্তরঃ ৮০ টি।
প্রশ্ন ২১। অসমের কোন শহরটি মহানগররূপে স্বীকৃতি পেয়েছে?
উত্তরঃ গুয়াহাটী।
প্রশ্ন ২২। গুয়াহাটী কোন কোন বিষয়ের কেন্দ্রস্থল?
উত্তরঃ ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা ব্যবস্থা, প্রশাসন, চিকিৎসা সেবা, অন্যান্য প্রতিষ্ঠান, যাতায়াত, পরিবহণ, অবসর, বিনোদনের কেন্দ্রস্থল।
প্রশ্ন ২৩। ব্রক্ষপুত্র উপত্যকায় অবস্থিত কয়েকটি শহরের নাম লেখ।
উত্তরঃ গুয়াহাটী, তেজপুর, যোরহাট, ডিব্রুগড়,নগাওঁ ইত্যাদি।
প্রশ্ন ২৪। শহরে সমস্যার উপর সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ।
উত্তরঃ শহরে দ্রুতহারে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে নানাপ্রকারের সমস্যার সৃষ্টি হয়। সমস্যাগুলো হল—-
(ক) ভূমিভাগের উপর বিভিন্ন প্রকারের চাপ পড়ে।
(খ) মানুষের প্রব্রজন বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে সীমিত স্থানে বেশির ভাগ লোককে বাস করতে হয়।
(গ) শহরের সামগ্ৰিক পরিবেশের অবনতি ঘটে এবং বিভিন্ন পারিবেশিক সমস্যার সৃষ্টি হয়।
(ঘ) শহরগুলোতে অধিক সংখ্যক যানবাহন হওয়ার ফলে সংকীর্ণ রাস্তাগুলোতে যান-জট দেখা যায়।
(ঙ) শহরের লোকেরা জল নিষ্কাশনের নালা-নর্দমা, জলাশয়, পাহাড়ে পাদদেশে ঘর-বাড়ি তৈরি করার ফলে জল নিষ্কাশনের অসুবিধা হয় এবং অল্প বৃষ্টিতেই কৃত্রিম বন্যার সৃষ্টি হয়।
(চ) ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্র হওয়ার জন্য শহরে আর্বজনা জমা হয় এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
(ছ) বিশুদ্ধ পানীয় জলের জন্য শহরের লোকেদের মধ্যে হাহাকার একটি জটিল সমস্যা।
(জ) শহরে উদ্যোগ এবং যান-বাহনের নির্গত ধোঁয়া শ্বাসজনিত কষ্টের সৃষ্টি করে।
(ঝ) যানবাহন ও নানাপ্রকারের শব্দ প্রদূষণ জনজীবন অতিষ্ঠ করে তোলে।
প্রশ্ন ২৫। শহরীকরণ প্রক্রিয়ার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ।
উত্তরঃ বিজ্ঞান প্রযুক্তিবিদ্যার অগ্ৰগতি, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কৃষিকার্যের আধুনিকীকরণ, উদ্যোগ স্থাপন ইত্যাদির ফলে গ্ৰাম্য জীবনে নানাপ্রকারের পরিবর্তন এনে দিয়েছে। কোন একটি গ্ৰামের বিশেষ অবস্থান কৃষিভিত্তিক গ্ৰাম থেকে ক্রমে ছোট ব্যবসা কেন্দ্রে উন্নীত করতে পারে, যেমন—- তেল, কয়লা ইত্যাদি পাওয়া গেলে সেখানে ঔদ্যোগিক শহর গড়ে উঠতে পারে এবং একাংশ বাসিন্দার কাজ-কর্মে নিয়োগের সুবিধার সৃষ্টি হয়। এ সকল স্থানে কর্মের সন্ধানে জনপ্রব্রজন ঘটে ও জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং বৃহৎ নগরীতে পরিণত হয়। ধীরে ধীরে সেখানে যাতায়াত, চিকিৎসা, শিক্ষা, বাণিজ্য, বিদ্যুৎ, জল সরবরাহ ইত্যাদি সুবিধাগুলোর বিকাশ ঘটে। এভাবে গড়ে উঠা শহরগুলোর মধ্যে দুলিয়াজান,নিডু, ডিগবয়, টাটানগর, ভিলাই, বারাউনি ইত্যাদির নাম উল্লেখযোগ্য।
অন্যদিকে ধর্মীয় শহর তিরুপতি, পুরী , চিকিৎসা-শহর ভেলোর, পর্যটন শহর দার্জিলিং,মুসৌরি ইত্যাদি শহররূপে পরিবর্তিত হয়েছে। শহরীকরণ প্রক্রিয়া গ্ৰামাঞ্চলের অর্থনৈতিক কাজ-কর্ম জনসংখ্যার গঠন, ভাষা-সংস্কৃতির পরিবর্তন ঘটায়।
প্রশ্ন ২৬। শূন্যস্থান পূর্ণ কর :
(ক) ________ কেন্দ্র করে স্থায়ীভাবে বসবাস করার জন্যই মানুষ গ্ৰামের সৃষ্টি করেছিল।
উত্তরঃ কৃষিকার্যকে।
(খ) অসমের পৌর প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত শহরের সংখ্যা _________।
উত্তরঃ ৮০ টি।
(গ) গ্ৰাম্য বসতি থেকে শহর হওয়ার প্রক্রিয়াকে _________ প্রক্রিয়া বলে।
উত্তরঃ শহরীকরণ।
(ঘ) একটি শহরের প্রাথমিক জনসংখ্যা ভারতবর্ষে _________, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে _________, জাপান _________।
উত্তরঃ ৫,৫০০ জন, ২,৫০০জন, ৩০,০০০ জন।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.