Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Social Science Chapter 6 ভারতের উদ্যোগ এবং পরিবহণ ব্যবস্থা Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Social Science Chapter 6 ভারতের উদ্যোগ এবং পরিবহণ ব্যবস্থা Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Social Science Chapter 6 ভারতের উদ্যোগ এবং পরিবহণ ব্যবস্থা Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 8 Social Science Chapter 6 ভারতের উদ্যোগ এবং পরিবহণ ব্যবস্থা in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 8 Social Science Chapter 6 ভারতের উদ্যোগ এবং পরিবহণ ব্যবস্থা
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Social Science Chapter 6 ভারতের উদ্যোগ এবং পরিবহণ ব্যবস্থা Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Social Science Chapter 6 ভারতের উদ্যোগ এবং পরিবহণ ব্যবস্থা Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Social Science Part – I Geography, Class 8 Social Science Part – II History, Class 8 Social Science Part – III Political Science or Economics. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
ভারতের উদ্যোগ এবং পরিবহণ ব্যবস্থা
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। সংক্ষেপে উত্তর দাও :
(ক) আকরিক লৌহ কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয় এমন একটি উদ্যোগের নাম লেখো।
উত্তরঃ লৌহ ও ইস্পাত উদ্যোগ।
(খ) একপ্রকার খনিজ ইন্ধনের নাম লেখো।
উত্তরঃ পেট্রোলিয়াম।
(গ) ভারতের একটি কার্পাস উৎপাদনকারী রাজ্যের নাম লেখো।
উত্তরঃ মহারাষ্ট্র।
(ঘ) ভারতে সব চাইতে বেশি পরিমাণে ব্যবহৃত পরিবহণ সেবার নাম লেখো।
উত্তরঃ রেল পরিবহণ।
(ঙ) অসমের আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরটির নাম লেখো।
উত্তরঃ গোপীনাথ বরদলৈ আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর।
প্রশ্ন ২। শুদ্ধ উত্তরটি লেখো :—
(ক) অভ্র উৎপাদনে ভারতের স্থান পৃথিবীর মধ্যে—
(১) তৃতীয়।
(২) দ্বিতীয়।
(৩) প্রথম।
উত্তরঃ (৩) প্রথম।
(খ) ভারতে প্রথম রেল চলাচল করে—
(১) ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে।
(২) ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে।
(৩) ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ (৩) ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে।
(গ) ভারতের দীর্ঘতম রাষ্ট্রীয় সড়ক পথটি হল—
(১) ১ নং রাষ্ট্রীয় সড়ক পথ।
(খ) ২ নং রাষ্ট্রীয় সড়কপথ।
(৩) ৭ নং রাষ্ট্রীয় সড়কপথ।
উত্তরঃ (৩) ৭ নং রাষ্ট্রীয় সড়কপথ।
(ঘ) ভারতের সবচেয়ে বেশি ঘনত্বের পথ এই রাজ্যে আছে—
(১) অসম।
(২) কেরল।
(৩) অন্ধ্রপ্রদেশ।
উত্তরঃ (২) কেরল।
প্রশ্ন ৩। উত্তর লেখো :
(ক) ভারতবর্ষের প্রধান খনিজ বলয়সমূহ কী কী? অসম কোন খনিজ বলয়ের অন্তর্ভুক্ত লেখো।
উত্তরঃ ভারতবর্ষের ছয়টি খনিজ বলয় সনাক্ত করা হয়েছে।
(১) উত্তর পূর্ব উপদ্বীপ বলয়।
(২) মধ্য বলয়।
(৩) দক্ষিণ বলয়।
(৪) দক্ষিণ-পশ্চিম বলয়।
(৫) উত্তর-পূর্ব বলয়। এবং
(৬) উত্তর-পূর্ব তৈল বলয়।
(খ) ভারতের পাঁচটি প্রধান লৌহ-ইস্পাত উদ্যোগের নাম লেখো।
উত্তরঃ ভারতের প্রধান লৌহ-ইস্পাত উদ্যোগসমূহ হল—
(১) জামশেদ-পুরের টাটা লৌহ-ইস্পাত উদ্যোগ।
(২) বার্ণপুর লৌহ এবং ইস্পাত উদ্যোগ।
(৩) ভদ্রাবতী বিশ্বেশ্বরায় লৌহ এবং ইস্পাত উদ্যোগ।
(৪) রাউরকেল্লা ইস্পাত উদ্যোগ।
(৫) ভিলাই ইস্পাত উদ্যোগ।
(গ) মুম্বাই আহমেদাবাদ অঞ্চলে বয়ন উদ্যোগসমূহ কেন গড়ে উঠেছে ? কারণ ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ মুম্বাই এবং আহমেদাবাদের বস্ত্র উদ্যোগসমূহ প্রধানত মহারাষ্ট্র এবং গুজরাটে উৎপাদিত কার্পাসের উপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে। বস্ত্র।উদ্যোগের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, রং,রাসায়নিক দ্রব্য, কার্পাস ইত্যাদি আমদানি করতে এবং উৎপাদিত সামগ্ৰীগুলো রপ্তানি করতে বন্দরের সুবিধা থাকার জন্যই মুম্বাই আহমেদাবাদ অঞ্চলে বস্ত্র উদ্যোগসমূহ গড়ে উঠেছে।
প্রশ্ন ৪। বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিবিদ্যার প্রয়োগ স্থল, জল এবং বায়ু পরিবহণের ক্ষেত্রে কী ধরনের পরিবর্তন সাধন করেছে লেখ।
উত্তরঃ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিদ্যার প্রয়োগের সাফল্যের জন্য স্থল, জল ও বায়ু পরিবহণ, এই তিনটি ক্ষেত্রেই উন্নত পরিবহণ ব্যবস্থা সম্ভব হয়েছে। স্থলপথে যে অত্যাধুনিক সুবিধাযুক্ত মোটর গাড়ি, রেলগাড়ি, জলপথে বিভিন্ন সুবিধাযুক্ত জাহাজ, যন্ত্রচালিত নৌকা এবং আকাশ পথে আকাশ যান ইত্যাদি ব্যবহার করা হচ্ছে।
প্রশ্ন ৫। পরিবহণ ব্যবস্থা একটি দেশের শিরা- উপশিরাস্বরূপ—- কথাটির সমর্থনে তিনটি যুক্তি দর্শাও।
উত্তরঃ যোগাযোগ, যাতায়াত এবং মানুষের মধ্যে আন্তঃসংযোগী পরিবহণ ব্যবস্থা দেশের শিরা-উপশিরাস্বরূপ—
(১) বনজ, খনিজাত, কৃষিজ এবং বিভিন্ন শিল্পজাত দ্রব্য দেশ তথা বিদেশে অতি সহজে বিতরণ করা সম্ভব হয়েছে।
(২) ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি পরিবহণ ব্যবস্থার দ্বারাই সম্ভব হয়েছে।
(৩) পরিবহণ ব্যবস্থার দ্বারা দেশের বিভিন্ন জাতি-উপজাতির মানুষের মধ্যে মেলা-মেশা ও বোঝা-বুঝির সৃষ্টি হয়েছে। সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান ভাব বিনিময় পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নতির সাথে সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পরিবহণ ব্যবস্থা সমগ্ৰ দেশকে উন্নতির পথে নিয়ে যাচ্ছে।
প্রশ্ন ৬। ভূচিত্রাবলীর সাহায্যে লেখো :– ক,খ, ও গ প্রশ্নগুলোর
উত্তরঃ নিজেরা কর।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। অতীতকাল থেকে বর্তমান অবধি পরিবহণ ব্যবস্থার কী কী পরিবর্তন হয়েছে? পরিবহণ ব্যবস্থায় এধরনের পরিবর্তন কেন হয়েছে লেখো।
উত্তরঃ প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ একস্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়া একস্থান থেকে অন্যস্থানে নেওয়ার চিন্তা করত। অতীতে মানুষেরা ছিল যাযাবর এরা তাদের সন্তান এবং প্রয়োজনীয় জিনিষপত্র কাঁধে, মাথায় অথবা পিঠে করে একস্থান থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যেত। পরবর্তীকালে বিভিন্ন প্রকারের পশুকে পোষ মানাতে শুরু শিখল এবং এগুলোকে মাল পরিবহণ এবং তাদের পিঠে চড়ে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে যেত। পরিবহণের ক্ষেত্রে বিরাট পরিবর্তন আনল চাকার আবিষ্কার। চাকাযুক্ত যানবাহন ঘোড়া, গরু, এমনকি মানুষও টানত। এগুলোতে মানুষ ও নানাপ্রকারের জিনিষপত্র আনা নেওয়া করত।
পরবর্তীকালে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিদ্যার প্রয়োগ দ্বারা রেলওয়ে ইঞ্জিন, জাহাজ, মোটরগাড়ী, এরোপ্লেন ইত্যাদির আবিষ্কার হয়। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে পরিবহণ ও যাতায়াত ব্যবস্থা অতি উন্নত। বর্তমানে পরিবহণ ব্যবস্থাকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে—-
(১) স্থল পরিবহণ।
(২) জল পরিবহণ। এবং
(৩) বায়ু পরিবহণ।
প্রশ্ন ২। ভারতের আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরগুলো ভারতের কোন কোন রাজ্যে আছে লেখো।
উত্তরঃ দিল্লী, মুম্বাই, কলকাতা, চেন্নাই, বাঙ্গালুরু, হায়দারাবাদ, তিরুবনন্তপুরম, অমৃতসর, কোশী, আহমেদাবাদ, পানাজি এবং গুয়াহাটিতে আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর আছে।
প্রশ্ন ৩। খনিজ সম্পদসমূহকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়? প্রত্যেকটি ভাগ উদাহরণসহ লেখো।
উত্তরঃ খনিজ পদার্থসমূহকে নিম্নলিখিতভাবে ভাগ করা যায়।
(১) ধাতব খনিজ :
(ক) লৌহজাত : উদাহরণ—- আকরিক লৌহ, ম্যাঙ্গানিজ, নিকেল ইত্যাদি।
(খ) অলৌহজাত : উদাহরণ—-তামা,বক্সাইট ইত্যাদি।
(২) অধাতব খনিজ :
(ক) ইন্ধন খনিজ : উদাহরণ—- কয়লা, পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস।
(খ) অন্যান্য অধাতব খনিজ : উদাহরণ—- অভ্র, চুনাপাথর, গ্ৰাফাইট।
প্রশ্ন ৪। খনিজ পদার্থ কাকে বলে?
উত্তরঃ ভূগর্ভে খনিজ পদার্থসমূহ পাওয়া যায়। ভূগর্ভে পাওয়া এই খনিজ পদার্থসমূহ খনি থেকে উদঘাটন করা হয়। এজন্য এই পদার্থসমূহকে খনিজ পদার্থ বলে।
প্রশ্ন ৫। খনিজ পদার্থগুলোকে খনিজ সম্পদ বলা হয় কেন?
উত্তরঃ খনিজ পদার্থগুলো মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণ করে, এজন্য একে খনিজ সম্পদ বলা হয়।
প্রশ্ন ৬। খনিজ বলয় অনুযায়ী প্রাপ্ত খনিজ সম্পদ এবং সেগুলোর প্রাপ্তিস্থানের একটি তালিকা প্রস্তুত কর।
উত্তরঃ পাঠ্যপুস্তকের তালিকাটি লেখ।
প্রশ্ন ৭। ভারতের খনিজ উদ্যোগসমূহে আনুমানিক কত কর্মচারী নিযুক্ত আছে?
উত্তরঃ আনুমানিক ৭লক্ষ কর্মচারী।
প্রশ্ন ৮। লৌহ-ইস্পাত উদ্যোগের জন্য কাঁচামালসমূহ কী কী?
উত্তরঃ আকরিক লৌহ , চুনাপাথর, ডলোমাইট, ম্যাঙ্গানিজ এবং পোড়ামাটি।
প্রশ্ন ৯। লৌহ ও ইস্পাত শিল্প সাধারণত কাঁচামাল মজুত থাকা অঞ্চলসমূহতে গড়ে উঠার কারণ কী?
উত্তরঃ লৌহ ইস্পাত উদ্যোগের কাঁচামালগুলো ভারী হওয়ার জন্য পরিবহণযোগে বেশী দূরে নেওয়া অসুবিধাজনক ও ব্যয় বহুল। এজন্য লৌহ ইস্পাতশিল্প কাঁচামাল মজুত থাকা অঞ্চলের কাছাকাছি স্থানে গড়ে উঠে।
প্রশ্ন ১০। ভারতের প্রধান প্রধান লৌহ ইস্পাত শিল্প উদ্যোগসমূহের নাম লেখ।
উত্তরঃ জামশেদপুরের টাটা লৌহ ইস্পাত উদ্যোগ, বার্ণপুর লৌহ এবং ইস্পাত উদ্যোগ, ভদ্রাবতী বিশ্বেশ্বরায় লৌহ এবং ইস্পাত উদ্যোগ, রাউরকেল্লা ইস্পাত উদ্যোগ, ভিলাই ইস্পাত উদ্যোগ, দুর্গাপুর ইস্পাত উদ্যোগ, বোকারো ইস্পাত উদ্যোগ, বিজয়ানগর ইস্পাত উদ্যোগ, বিশাখাপত্তনম ইস্পাত উদ্যোগ ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১১। ভারতের লৌহ ইস্পাত উদ্যোগসমূহ আশানুরূপ সফলতা লাভ না পাওয়ার কারণ কী?
উত্তরঃ ভারতের লৌ-ইস্পাত উদ্যোগসমূহ আশানুরূপ সফলতা না পাওয়ার কারণগুলো হল, অধিক উৎপাদন ব্যয়, ইন্ধনের ঘাটতি, দক্ষ শ্রমিক এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার অভাব।
প্রশ্ন ১২। ভারতবর্ষে প্রথম কার্পাস-বয়ন কল কোথায় স্থাপন করা হয়েছিল।
উত্তরঃ ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার কাছে কোর্ট গ্লাষ্টারে।
প্রশ্ন ১৩। বর্তমানে কার্পাস বয়ন উদ্যোগে ভারতের স্থান কত?
উত্তরঃ তৃতীয়।
প্রশ্ন ১৪। ভারতের কার্পাস বয়ন উদ্যোগের প্রধান কেন্দ্রসমূহ কী কী?
উত্তরঃ আহমেদাবাদ,ভিওয়ান্তি, সোলাপুর, কোলাপুর, নাগপুর, ইন্দোর এবং উজ্জ্বয়িনী।
প্রশ্ন ১৫। ভারতের প্রধান কার্পাস উৎপাদনকারী রাজ্যগুলোর নাম কী?
উত্তরঃ গুজরাট,মহারাষ্ট্র এবং তামিলনাড়ু।
প্রশ্ন ১৬। ভারতের ম্যানচেষ্টার বলতে কোন স্থানটিকে বোঝায়?
উত্তরঃ আহমেদাবাদকে।
প্রশ্ন ১৭। ভারতের প্রথম কোথায় এবং কবে রেলগাড়ি চলেছিল?
উত্তরঃ ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দের ১৬ই এপ্রিল মুম্বাই থেকে থানে পযর্ন্ত।
প্রশ্ন ১৮। মুম্বাই ও থানের মধ্যে দূরত্ব কত?
উত্তরঃ ৩৪ কিলোমিটার।
প্রশ্ন ১৯। ভারতের রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য কত?
উত্তরঃ ৬৪,০১৫ কিলোমিটার।
প্রশ্ন ২০। রেল পরিবহণকে কয়টি মণ্ডলে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তরঃ ১৬ টি।
প্রশ্ন ২১। ভারতের রেল পরিবহণের মণ্ডলগুলোর নাম লেখ।
উত্তরঃ কার্যালয়ের নাম লেখ।
মণ্ডলের নাম | প্রধান কার্যালয়ের নাম |
১। দক্ষিণ রেলওয়ে | চেন্নাই |
২। কেন্দ্রীয় রেলওয়ে | মুম্বাই |
৩। পশ্চিম রেলওয়ে | মুম্বাই |
৪। পূর্ব রেলওয়ে | কলকাতা |
৫। উত্তর রেলওয়ে | দিল্লী |
৬। উত্তর – পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে | মালিগাঁও |
৭। পূর্বোত্তর রেলওয়ে | গোরখপুর |
৮। দক্ষিণ – পূর্ব রেলওয়ে | কলকাতা |
৯। দক্ষিণ – কেন্দ্রীয় রেলওয়ে | সেকেন্দ্রাবাদ |
১০। উত্তর – কেন্দ্রীয় রেলওয়ে | এলাহাবাদ |
১১ । উত্তর – পশ্চিম রেলওয়ে | জয়পুর |
১২। দক্ষিণ – পশ্চিম রেলওয়ে | বাঙ্গালুরু (হুবলি) |
১৩। পশ্চিম – কেন্দ্রীয় রেলওয়ে | জব্বলপুর |
১৪ । পূর্ব – কেন্দ্রীয় রেলওয়ে | হাজিপুর |
১৫ । পূর্ব – উপকূল রেলওয়ে | ভুবনেশ্বর |
১৬। দক্ষিণ – পূর্ব কেন্দ্রীয় রেলওয়ে | বিলাসপুর |
প্রশ্ন ২২। মেট্রো রেলওয়ের প্রধান কার্যালয় কোথায়?
উত্তরঃ কলকাতা।
প্রশ্ন ২৩। রেল পরিবহণযোগে প্রতিদিন কত যাত্রী যাতায়াত করে?
উত্তরঃ প্রায় ৩১ নিযুত।
প্রশ্ন ২৪। ২০১১-১২ বর্ষে রেলপরিবহণ থেকে আয়ের পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ১০৪, ২৭, ৮৭৯ কোটি টাকা।
প্রশ্ন ২৫। স্থলপথসমূহকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং কী কী?
উত্তরঃ স্থলপথসমূহকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে—
(১) রাষ্ট্রীয় সড়কপথ।
(২) রাজ্যে সড়কপথ।
(৩) জেলা সড়কপথ। এবং
(৪) গ্ৰাম্যপথ।
প্রশ্ন ২৬। ভারতের দীর্ঘতম সড়কপথটির নাম কী?
উত্তরঃ ৭নং রাষ্ট্রীয় সড়কপথ। দৈর্ঘ্য ২,৩৬৯ কিলোমিটার।
প্রশ্ন ২৭। ৭নং রাষ্ট্রীয় সড়কপথটি কোন স্থান থেকে কোন স্থান পযর্ন্ত বিস্তৃত?
উত্তরঃ বারাণসী থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত বিস্তৃত।
প্রশ্ন ২৮। প্রধানমন্ত্রীর গ্ৰাম্য সড়ক যোজনাতে কী করা হয়েছে?
উত্তরঃ প্রধানমন্ত্রীর গ্ৰাম্য সড়ক যোজনা অধীনে গ্ৰামাঞ্চলের মূল পথসমূহকে সংযোগ করার নিমিত্তে অনেক পথ নির্মাণ করা হয়েছে।
প্রশ্ন ২৯। ভারতবর্ষের প্রথম বায়ু ডাকসেবা কোটি?
উত্তরঃ ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে এলাহাবাদ থেকে নাইনি অবধি ১০ কিলোমিটার দূরত্বে হওয়া ডাকসেবাই ভারতবর্ষের প্রথম বায়ু ডাকসেবা।
প্রশ্ন ৩০। ভারতের কয়টি বিমান বন্দর আছে?
উত্তরঃ প্রায় ৪৪৯টি।
প্রশ্ন ৩১। বর্তমানে পাইপলাইনের গুরুত্ব বেশী হওয়ার কারণ কী?
উত্তরঃ বর্তমানে পাইপলাইনের মাধ্যমে জল সরবরাহ করা ছাড়াও খনিজ তেল, পেট্রোলিয়ামজাত সামগ্ৰী এবং প্রাকৃতিক গ্যাস তৈলক্ষেত্রগুলো থেকে শোধনাগারসমূহে প্রেরণ করা হয়। এছাড়াও কোনো কোনো স্থানে রন্ধন গ্যাসও যোগান দেওয়া হয়।
প্রশ্ন ৩২। ভারতের তিনটি প্রধান পাইপলাইন পরিবহণ কী কী?
উত্তরঃ (১) উজান অসমের তৈলক্ষেত্রসমূহ থেকে কানপুর গুয়াহাটী বারাউনি এবং এলাহাবাদ পাইপ লাইন।
(২) বারাউনি থেকে রাজবন্ধ হয়ে হলদিয়া অবধি, রাজবন্ধ থেকে মৌরিগ্ৰাম অবধি এবং গুয়াহাটী থেকে শিলিগুড়ি অবধি।
(৩) গুজরাটের মালাওয়ার থেকে বিরামগ্ৰাম হয়ে জলন্ধর অবধি। ভদোদরা, চামুক এবং অন্যান্য স্থানেও এর শাখা আছে। গুজরাটের হাজিরা থেকে মধ্যপ্রদেশের বিজয়পুর হয়ে উত্তর প্রদেশের জগদীশপুর পযর্ন্ত।
প্রশ্ন ৩৩। ভারতে মোট কয়টি সামুদ্রিক বন্দর আছে?
উত্তরঃ ১২টি প্রধান, ১৮টি মধ্যম এবং কিছু সংখ্যক ছোট ছোট সামুদ্রিক বন্দর আছে।
প্রশ্ন ৩৪। ভারতের প্রধান সামুদ্রিক বন্দরগুলো কী কী?
উত্তরঃ মুম্বাই, মার্মাগাওঁ, নিউ ম্যাঙ্গালোর, কোচিন, কলকাতা, পারাদ্বীপ, বিশাখাপত্তনম, চেন্নাই, ইন্দোর, টুটি, কোরিন, কাণ্ডলা, হলদিয়া।
প্রশ্ন ৩৫। ভারতের কয়েকটি নদীর নাম কর যেগুলো ফেরি এবং নৌকা চলাচলের উপযোগী?
উত্তরঃ গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, ভাগিরথী, হুগলী এবং বরাকসহ অন্যান্য কিছু সংখ্যক নদী।
প্রশ্ন ৩৬। ভারতবর্ষে মোট কত কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের জলপথ আছে?
উত্তরঃ ১৪,৫০০ কিলোমিটার।
প্রশ্ন ৩৭। ভারতের প্রধান দুটো জলপথের নাম লেখ।
উত্তরঃ ব্রক্ষপুত্র এবং গঙ্গানদীর জলপথ।
প্রশ্ন ৩৮। ব্রক্ষপুত্রর কত কিলোমিটার সুগম জলপথ?
উত্তরঃ ১,৩৮৪ কিলোমিটার।
প্রশ্ন ৩৯। দক্ষতামূলক কার্য :
(ক) ভারতের মানচিত্র অঙ্কন করে প্রধান খনিজ বলয় অঙ্কন কর।
(খ) ভারতের মানচিত্র এঁকে প্রধান লৌহ-ইস্পাত উদ্যোগসমূহের স্থান দেখাও।
উত্তরঃ মানচিত্র দেখে নিজের চেষ্টা করো।
প্রশ্ন ৪০। শূন্যস্থান পূর্ণ কর :—
(ক) অভ্র উৎপাদনে ভারতের স্থান ________, কয়লা উৎপাদনে ভারতের স্থান ________ এবং আকরিক লৌহ উৎপাদনে ভারতের স্থান ________।
উত্তরঃ প্রথম, তৃতীয়, চতুর্থ।
(খ) প্রকৃতির বুকে মুক্তভাবে বহু ধরনের ________ পদার্থ পাওয়া যায়।
উত্তরঃ খনিজ।
(গ) কার্পাস বয়ন উদ্যোগ মূলত ________ উদ্যোগ।
উত্তরঃ কৃষিভিত্তিক।
(ঘ) ভারতের রেলপরিবহণ ব্যবস্থাকে ________ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
উত্তরঃ ১৬ টি।
(ঙ) উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের প্রধান কার্যালয় ________ এ অবস্থিত।
উত্তরঃ মালিগাওঁ।
প্রশ্ন ৪১। শুদ্ধ/ অশুদ্ধ নির্ণয় কর :—–
(ক) ইন্ধন খনিজ গ্ৰাফাইট।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(খ) ভারতে খনিজ বলয় ৬ টি।
উত্তরঃ শুদ্ধ।
(গ) উদ্যোগের ক্ষেত্রে লৌহ-ইস্পাতকে মূল ভিত্তিস্বরূপ গণ্য করা হয় না।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(ঘ) হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে রেলসেবার সুবিধা অতি বেশি।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(ঙ) ভারত সরকারের কেন্দ্রীয় পূর্তবিভাগ রাষ্ট্রীয় সড়কগুলোর দেখাশোনা করে।
উত্তরঃ শুদ্ধ।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.
good information to broaden my horizons but if there is any other information if you can let me know