SEBA Class 7 Bengali Chapter 12 আমার ছেলেবেলা

Join Roy Library Telegram Groups

SEBA Class 7 Bengali Chapter 12 আমার ছেলেবেলা Question Answer As Per New Syllabus of SEBA Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. SEBA Class 7 Bengali Chapter 12 আমার ছেলেবেলা Notes is made for SEBA Board Bengali Medium Students. SEBA Class 7 Bengali Chapter 12 আমার ছেলেবেলা Solutions We ensure that You can completely trust this content. SEBA Class 7 Bengali Chapter 12 আমার ছেলেবেলা Suggestions If you learn PDF from then you can BUY PDF সপ্তম শ্রেণীর অঙ্কুরণ সমাধান I hope You Can learn Better Knowledge.

SEBA Class 7 Bengali Chapter 12 আমার ছেলেবেলা

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 7 Ankuran Chapter 12 আমার ছেলেবেলা Suggestions with you. SEBA Class 7 Bengali Chapter 12 আমার ছেলেবেলা I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 7 Ankuran Chapter 12 আমার ছেলেবেলা Question Answer. If you liked SEBA Class 7 Ankuran Chapter 12 আমার ছেলেবেলা Notes Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

আমার ছেলেবেলা

ক্রিয়াকলাপ

ক – পাঠভিত্তিক

১। নিজে করো।

২। নিজে করো।

৩। উত্তর বলো ও লেখো।

(ক) কোন বিষয়ের প্রতি লেখিকার দুর্বলতা ছিল? তখন সেই বিষয়টির দাম কত ছিল?

উত্তরঃ রুলটানা খাতার প্রতি লেখিকার দুর্বলতা ছিল।তখন সেই রুলটানা খাতা দু’খানা পাওয়া যেত দু’টাকায়।

(খ) লেখিকার ছোটোবেলায় কী কী ছিল না?

উত্তরঃ লেখিকার ছোটোবেলায় ‘ভাল্লাগেনা’ শব্দটা ছিল না।। রিকশা ছিল না বাস ছিল না। ফাউনটেন পেন, ডট পেন, প্লাস্টিক, পলিথিন, ফুচকা, গোলগাপ্পা, নাইলন, টেরিলিন, টেরিকট, হাওয়াই চটি- এসব কিছুই ছিল না।

(গ) ছোটোবেলায় লেখিকা পাল-পার্বনগুলোকে কীভাবে উপভোগ করতেন?

উত্তরঃ ছোটবেলায় লেখিকা সরস্বতী পুজোর উৎসব পালন করতেন বাসন্তী রঙের শাড়ী পরে, কুল না খেয়ে, এক লাইন বই না পড়ে। এছাড়া রথের উৎসবে ছোটো, ছোটো মাটির রথ টেনে, খুব মাত্রা মেপে দোল খেলা ইত্যাদি। এছাড়া লেখিকার প্রধান আনন্দ ছিল পার্বনীর। পালে পার্বনে একটি করে চকচকে রূপোর দুয়ানি পাওয়া যেত। তখন সেটাই লেখিকা রাজ ঐশ্বর্য বলে মনে করতেন। লেখিকা পাল-পার্বনগুলোকে এইভাবেই উপভোগ করতেন।

(ঘ) লেখিকার প্রথম স্নেহের উপহার কী ছিল? সে উপহার তাঁকে কে দিয়েছিলেন এবং কেন দিয়েছিলেন?

উত্তরঃ লেখিকার প্রথম স্নেহের উপহার ছিল শক্ত মলাটের মেটিকা খাতা।

এই উপহার লেখিকাকে তাঁর সেজদা দিয়েছিলেন।

একবার লেখিকার সেজদার একখানা বই হারিয়ে গিয়েছিল। লেখিকা সেটা খুঁজে দিয়েছিলেন। তাই সেজদা লেখিকাকে এই উপহার দিয়েছিলেন।

(ঙ) সরস্বতী পুজোর দিন লেখিকার মনে কোন কোন বিষয়কে নিয়ে উত্তেজনা বিরাজ করত?

উত্তরঃ সরস্বতী পুজোর দিন যে যে বিষয়ের উপর লেখিকার উত্তেজনা বিরাজ করত তাহলে, প্রথমতঃ সরস্বতী পুজো দোয়াত কলমের পুজো হলেও বাসন্তী রঙের কাপড় কহিহ-চাই। দ্বিতীয়তঃ পুজোর আগে স্কুল যাওয়ার চিন্তা যেন মনে না আসে। এবং পুজোর দিনে ফস করে পাঠ্যপুস্তক যেন এক লাইনও না পড়ে ফেলি। এই সব বিষয়কে নিয়েই লেখিকার মনে উত্তেজনা বিরাজ করত।

(চ) ‘সেই আনন্দ বড়ো সুখের এ কথা কে বলেছেন? কখন বলেছেন? সেই আনন্দ তাঁদের কাছে সুখের ছিল কেন?

উত্তরঃ ‘সেই আনন্দ বড়ো সুখের’-এ কথা লেখিকা বলেছেন।

সরস্বতী পুজোর আগের রাতে দেয়ালে ঝোলানো ক্যালেণ্ডারগুলো উলটে রাখা, সেগুলো ছোঁয়া, এই নিষ্ঠার আনন্দ বড়ো সুখের। এই আনন্দের কথাই তারা বলেছেন।

(ছ) পাঠ থেকে শব্দ খুঁজে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো।

উত্তরঃ তারপর তো জীবনে কতই প্রাপ্তি ঘটেছে, কিন্তু জীবনে সেই প্রথম উপহার যা কেউ আমার মনটা বুঝে নিয়ে দিয়েছে, তার কি তুলনা হয়।

S.L. No.সূচি পত্র
পাঠ -১গোষ্ঠযাত্রা – যাদবেন্দ্র
পাঠ -২জাতকের গল্প
পাঠ -৩পণ্ডিত আনন্দরাম বরুয়া
পাঠ -৪মাতৃপূজা
পাঠ -৫বিজ্ঞান ও আমাদের মানসিকতা
পাঠ -৬আশার আলো
পাঠ -৭পড়ার হিসাব
পাঠ -৮মিসাইল মানব
পাঠ -৯অসম
পাঠ -১০প্ৰত্যাহ্বান
পাঠ -১১ভালো থেকো
পাঠ -১২আমার ছেলেবেলা
পাঠ -১৩প্রাকৃতিক দুৰ্যোগ
পাঠ -১৪হে ভারতের শ্ৰমজীবি
পাঠ -১৫মালেগড়

৫। নীচের বাক্যগুলোর তাৎপর্য বুঝে লেখো।

(ক) কেন যে ভাল্লাগছে না তা হয়ত তোমরা নিজেরাই জান না।

উত্তরঃ লেখিকা আশাপূর্ণা দেবীর ‘আমার ছেলেবেলা’ গদ্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে। বর্তমান যুগের ছোটদের সঙ্গে তখনকার দিনের বা লেখিকার নিজের ছেলেবেলার অনেক তফাত ছিল। এখনকার সময়ের শিশুদের মতো সেই সময়ের ছোটরা তত জিনিসপত্র না পেলেও তারা যেটুকু পেত তাতেই খুশি থাকত। আগেকার দিনের শিশুদের ছোটবেলা ছোটবেলার মতন করেই কাটত। তাদের জীবনে ছিল ভরপুর আনন্দ। ছোট ছোট প্রাপ্তিতেই খুশিতে উচ্ছল হয়ে উঠত। ভালো না লাগার অনুভূতি তাদের অন্তরে ঠাঁই পেত না। কিন্তু সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে শিশুদের জীবনেও প্রবেশ করেছে জটিলতা। একটু বড় হতে না হতেই তাদের মানসিক সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এই সমস্যা তাদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। ফলে পড়াশোনা সহ অনেক কিছুই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বর্তমান সময়ের বাবা মায়েরা সন্তানকে সর্ববিদ্যায় পারদর্শী দেখতে চান। দিনের বেশীর ভাগ সময়েই তাদের নানান জিনিস শেখার প্রস্তুতিতে কেটে যায়। ফলে খেলাধূলা করা কিংবা সিলেবাসের বাইরের বই পড়ার সময় পর্যন্ত তাদের হাতে থাকে না। মোবাইল ইন্টারনেট শিশুদের মনে বিষ ছড়ানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশী এগিয়ে আছে। কেরিয়ারের ইঁদুর দৌড়ে ছুটতে গিয়ে আমরা ক্রমশ আমাদের সন্তানদের শৈশবকে ধ্বংস করে দিচ্ছি।

(খ) দুয়ানি সেটাই তখন রাজ ঐশ্বর্য।

উত্তরঃ লেখিকা আশাপূর্ণা দেবী নিজে এবং তার সময়ের শিশুদের জীবনটা ছিল অত্যন্ত সরল, সাদাসিধে। তারা ছেলেবেলায় তেমন দামী জিনিসপত্র না পেলেও তাদের মধ্যে হীনমন্যতা বোধ কাজ করত না। যতটুকু পেত সেটুক নিয়েই খুশি থাকত। অনাবিল আনন্দে মেতে উঠত। দামী কমদামী এই বিভেদ তারা বুঝত না।

বর্তমান সময়ের শিশুদের সরলতাকে অতি আধুনিকতা গ্রাস করছে। তারা ছোট থেকেই বড়দের বিষয়গুলিকে খুব দ্রুত আয়ত্ত করতে চাইছে। আমরা অতি আধুনিক হতে গিয়ে সন্তানকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছি। তাই ক্রমশ শিশুদের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে।

৬। সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করো।

ভালোবাসাকে বুঝতে পারা, স্নেহকে অনুভব করা, এটা ছিল আমাদের কাছে।

উত্তরঃ গদ্যাংশটি আশাপূর্ণা দেবীর “আমার ছেলেবেলা” থেকে নেওয়া হয়েছে।

লেখিকা ছেলেবেলায় একবার তার সেজদার একটি হারানো বই খুঁজে দিয়েছিলেন। সেজদা তাঁকে পুরস্কার স্বরূপ একটি শক্ত মলাটের মোটা খাতা উপহার দিয়েছিলেন। সেজদা তখন নিজেই একজন স্কুল ছাত্র ছিলেন। তবু নিজের টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে খাতা কিনে বোনকে উপহার দিয়েছিলেন। উপহারটি খুব সামান্য হলেও সেজদা সেদিন লেখিকার কাছে স্বর্গের দেবতাতুল্য ছিলেন। রুলটানা মোটা খাতাটা লেখিকার কাছে ছিল স্বর্গের একটি টুকরো। ঘটনাটি লেখিকার মনের মণিকোঠায় চিরস্থায়ী হয়ে আছে। তারপরেও লেখিকা অনেক বড় বড় উপহার পেয়েছেন কিন্তু সেজদার দেওয়া খাতা উপহার তিনি ভুলতে পারেন নি। এক অমূল্য রতন। জীবনে পাওয়া প্রথম উপহার। যা তার পছন্দ অপছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে দেওয়া হয়েছে। কোনো কিছুর সাথেই এই উপহারের তুলনা চলে না। আগেকার দিনের মানুষ আবেগশূন্য, হৃদয়হীন ছিল না। অন্তরের অনুভূতিকে গুরুত্ব দিত। অপরের ভালোলাগা খারাপলাগা প্রাধান্য পেত।

খ – ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)

৭। বাক্য রচনা করো।

উত্তরঃ (ক) কুজন (অসৎ লোক)- কুজন ত্যাগ করা ভালো।

কূজন (পাখির ডাক)- কূজন শুনতে ভালো লাগে।

(খ) অর্ঘ (পূজার উপকরণ)- অর্ঘ সাজিয়ে দাও।

অর্ঘ্য (কোনো কিছু মান্যবরকে দান করা)- মন্ত্রী মহাশয়কে অর্ঘ্য দান করো।

(গ) লক্ষ (সংখ্যা বিশেষ)- আমার এক লক্ষ টাকা লাগবে।

লক্ষ্য (উদ্দেশ্য)- নিজের লক্ষ্য স্থির রেখে চলতে হবে।

(ঘ) বিত্ত (ধন)- বিত্তবান ব্যক্তির সমাজে কদর আছে।

বৃত্ত (গোলাকার)- ছাত্রদের বৃত্ত আঁকতে হয়।

(ঙ) কমল (পদ্ম)- সরোবরে কমল ফুটেছে।

কোমল (নরম)- শিশুদের অন্তর কোমল হয়।

৮। শব্দগুলির দুবার প্রয়োগ করে বাক্য রচনা করো।

উত্তরঃ ভালোয় ভালোয়- কাজটা ভালোয় ভালোয় সম্পন্ন হলেই হল।

ঘরে ঘরে- ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছনো দরকার।

হাতে হাতে- হাতে হাতে সবাই মিলে কাজ করতে হয়।

৯। জোড়া শব্দ ভেবে লেখো ও বাক্য রচনা করো।

উত্তরঃ মুখটুখ- সকালবেলায় মুখটুখ ধুতে হয়।

মনটন- অমরবাবুর মনটন ভালো নয়।

হইচই- ক্লাসে খুব হইচই হচ্ছে।

১০। (ক) পুরুষ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ সর্বনাম বা বিশেষ্য পদের যে বিশিষ্টতার জন্য বক্তা, শ্রোতা বা উদ্দিষ্ট কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর ভেদ বোঝা যায় এবং ব্যবহৃত সর্বনাম ও বিশেষ্য পদের বিশিষ্টতা অনুযায়ী বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়াপদের বিভক্তির পরিবর্তন ঘটে, তাকে বাংলা ব্যাকরণে পুরুষ বলে।

যেমন- আমি, আমরা, তুমি, তোমরা, তিনি, ইনি, তাঁরা।

(খ) পুরুষ কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ পুরুষ তিন প্রকার-

১। উত্তম পুরুষ।

২। মধ্যম পুরুষ।

৩। প্রথম পুরুষ।

উত্তম পুরুষ- আমি, আমরা, আমাকে, আমাদেব।

মধ্যম পুরুষ- তুমি, তোমরা, তোমাকে, তুই, তোদের।

প্রথম পুরুষ- তিনি, ইনি, উনি, তাঁরা, এনারা, ওনারা।

(গ) বিশেষ্যপদ কোন পুরুষের শ্রেণিভুক্ত? উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ বিশেষ্যপদ প্রথম পুরুষের শ্রেণিভুক্ত।

যেমন- বাণী বসু একজন স্বনামধন্যা লেখিকা।

১১। নীচের বাক্যগুলোয় ব্যবহৃত বিশেষ্য ও সর্বনামের পুরুষ নির্দেশ করো-

(ক) আশাপূর্ণা দেবী একজন লেখিকা ছিলেন?

উত্তরঃ আশাপূর্ণা দেবী, লেখিকা প্রথম পুরুষ।

(খ) তিনি নিজের ছেলেবেলার কথা লিখেছেন।

উত্তরঃ তিনি- প্রথম পুরুষ।

(গ) আমার মা তাঁর অনেক উপন্যাস পড়েছেন।

উত্তরঃ আমার- সর্বনাম, উত্তম পুরুষ।

মা- বিশেষ্য প্রথম পুরুষ।

(ঘ) ফাউন্টেন পেনকে বলা হত ঝরনা কলম।

উত্তরঃ ফাউন্টেন পেনকে, ঝরণা কলম- প্রথম পুরুষ।

(ঙ) তোমাদের দেখি কিছুই ভালো লাগে না।

উত্তরঃ তোমাদের- মধ্যম পুরুষ।

(চ) আমি বই পড়তে ভালোবাসি।

উত্তরঃ উত্তম পুরুষ।

গ – জ্ঞান সম্প্রসারণ

১৩। ছেলেবেলায় লেখিকা খুব আনন্দ করে বিভিন্ন পুজো পার্বন পালন করতেন। তুমি কীভাবে তোমার পালা পার্বনগুলোকে উপভোগ বা উদ্যাপন করো সে বিষয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখো।

উত্তরঃ আমি যেকোনো উৎসব আমার পরিবারের সাথে এবং অবশ্যই বন্ধুদের সাথে পালন করতে পছন্দ করি। উৎসবের আনন্দ সবার সাথে ভাগ করে নিতে না পারলে কোনো আনন্দই থাকে না। দুর্গাপুজোর সময় আমার তিন চারটে পোশাক হয়। তখন খুব আনন্দ হয়। বাড়িতে সবাইকে আমার নতুন জামা জুতো দেখাই। বাড়িতে মা বড়মা উৎসবের দিনগুলিতে নানাধরনের মিষ্টি মুখরোচক খাবার বানায়। আমার ঠাকুরমা পাড়ার অনেককে ডেকে মিষ্টি বিতরণ করেন। আমি আমার স্কুলের বন্ধু ছাড়াও খেলার বন্ধুদের ডেকে আনি মিষ্টি খাওয়ানোর জন্য। মা বড়মা সবাইকে হাসিমুখে মিষ্টি খাওয়ায়।

বাবা, জেঠু উৎসবের দিনগুলিতে বিশেষত নববর্ষের দিনটিতে বাড়ি ফুল সহ নানান পাতা দিয়ে সাজায়। আমিও যথাসম্ভব বাবা জেঠুকে সাহায্য করি বাড়ি সাজানোর কাজে। বাগান থেকে ফুল তুলে আনি। নানা গাছের পাতা সংগ্রহ করে আনি। বাড়িতে নববর্ষের দিনটির সন্ধ্যায় ছোট ঘরোয়া জলসার আয়োজন করা হয়। আমিও বড়দের সাথে অনুষ্ঠানে অংশ নিই। ছোটরা মিলে একটি নাটক মঞ্চস্থ করি। দিদিরা আমাদের সাজিয়ে দেয়। জেঠু অনুষ্ঠানে বাদ্যযন্ত্র বাজান। নববর্ষের দিনটিতে ছোট বড় সব ছেলেরাই ধুতি পাঞ্জাবী পরে।

এছাড়া শীতের ছুটিতে মা বড়মা মিলে অনেক পিঠে বানায়। আমরা ভাই বোনেরা সবাই মিলে খুব মজা করে খাই। সবার সাথে আনন্দ ভাগ করে না নিলে উৎসব আনন্দমুখর হয়ে ওঠে না।

১৪। সেকালের যান-বাহনের ব্যসবথার কথা এই পাঠটিতে দেওয়া হয়েছে, তোমরা একালের ‘যানবাহনের সমস্যা’ নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখো।

উত্তরঃ নিজে করো।

১৫। তোমার পাওয়া প্রিয় উপহারটি তোমার কাছে কেন প্রিয় সে বিষয়ে দশটি বাক্য লেখো।

উত্তরঃ (ক) আমি জন্মদিনে বাবার কাছ থেকে একটি সুকুমার রায় সমগ্র পেয়েছি।

(খ) বই পড়তে আমার খুব ভালো লাগে।

(গ) পড়াশোনার পরে অবসর সময়ে আমার বই পড়তে ভালো লাগে।।

(ঘ) বাবা আমার পছন্দের কথা জানতেন তাই জন্মদিনে বই উপহার দিয়েছিলেন।

(ঙ) সুকুমার রায় আমার প্রিয় একজন শিশু সাহিত্যিক।

(চ) শিশুদের জন্য লেখা সুকুমার রায়ের ছড়াগুলি আমার খুব পছন্দের।

(ছ) আমি আবোল তাবোল, গোঁফ চুরি অনেকবার পড়েছি।

(জ) বই আমার সব থেকে বড় বন্ধু।

(ঝ) মা আমাকে মাঝে মাঝে বই পড়ে শোনান।

(ঞ) আমি আর বাবা এক সাথে সুকুমার রায় সমগ্র পড়ি।

ঘ-প্রকল্প

১৬। নিজে করো।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

টীকা লেখো-

জ্ঞানপীঠ পুরস্কার- উত্তরঃ জ্ঞানপীঠ পুরস্কার ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার। দা টাইমস অফ ইণ্ডিয়া পত্রিকার প্রকাশক সাহু জৈন পরিবার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত অছিপরিষদ ভারতীয় জ্ঞানপীঠ এই পুরস্কারটি প্রদান করে থাকে। সংস্কৃত ভাষায় জ্ঞানপীঠ শব্দের অর্থ জ্ঞানের দেবী। পুরস্কারের অর্থমূল্য, ৭,০০,০০০ টাকা। সঙ্গে জ্ঞান শিল্পকলা ও সংগীতের দেবী সরস্বতীর একটি প্রতিমূর্তি এবং একটি মানপত্র দেওয়া হয়। ১৯৬১ সালে জ্ঞানপীঠ পুরস্কার চালু হয়।

রবীন্দ্র পুরস্কার- রবীন্দ্র পুরস্কার বা রবীন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার। পুরস্কারটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামাঙ্কিত। ১৯৫০ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই পুরস্কার প্রবর্তন করে। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাডেমি এই পুরস্কার দিয়ে থাকে। ১৯৫০ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত একাধিক লেখককে কোনো একটি বিশেষ গ্রন্থ রচনার স্বীকৃতি স্বরূপ রবীন্দ্র পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৯৮৩ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত সাহিত্য ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে সারা জীবনের অবদানের নিরিখে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। ১০০৪ ও ২০০৫ সালে বিশেষ গ্রন্থ রচনার জন্য একাধিক লেখককে এই পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়। ২০০৬ থেকে আবার সারা জীবনের অবদানের নিরিখে এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top