SEBA Class 7 Science Chapter 1 উদ্ভিদের পরিপুষ্টি

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share With You, The Complete Syllabus of SEBA Class 7 Science Chapter 1 উদ্ভিদের পরিপুষ্টি Question Answer in Bengali. সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান বই প্রশ্ন উত্তর Are you a Student of (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 7 Science Chapter 1 উদ্ভিদের পরিপুষ্টি Notes in Bengali Which you can Download PDF Notes SEBA Class 7 Science Chapter 1 উদ্ভিদের পরিপুষ্টি Solutions for free using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 7 Science Chapter 1 উদ্ভিদের পরিপুষ্টি

Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 7 Science Chapter 1 উদ্ভিদের পরিপুষ্টি Solutions in Bengali for Free with you. SEBA Class 7 Science Chapter 1 উদ্ভিদের পরিপুষ্টি in Bengali Notes I Hope, you Liked The information About The Class 7th Science Question Answer in Bengali. if you liked SEBA Class 7 Science Textbook Question Answer in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

উদ্ভিদের পরিপুষ্টি

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ 

প্রশ্ন ১। জীব কেন খাদ্য গ্রহণ করে ? 

উত্তরঃ খাদ্য থেকে জীব পুষ্টি লাভ করে । জীবের দেহের গঠন , বৃদ্ধি এবং ভগ্ন অংগের পুনর্গঠন এবং জীবন ধারণের জন্য পুষ্টিকারক দ্রব্যসমূহ প্রয়োজনীয় শক্তির যোগান দেয় । তাই জীবদের খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন । 

প্রশ্ন ২। মৃতজীবী ও পরজীবীর মধ্যে পার্থক্য কী ? 

উত্তরঃ যে সমস্ত জীব অপর প্রাণী বা উদ্ভিদের দেহ থেকে পুষ্টি আহরণ করে তাদেরকে বলা হয় পরজীবী । পোষকের গাত্র থেকে পরজীবী জীবটি আহার গ্রহণ করে কেবল নিজের উপকার সাধন করে । কিন্তু অপরদিকে পোষকটির অনিষ্ট হয় । উদাহরণস্বরূপ , স্বর্ণলতা এক প্রকার পরজীবী উদ্ভিদ । অপর দিকে কতকগুলি বিশেষ ধরনের জীব আছে যারা মৃত এবং পচাগলা বস্তু থেকে দ্রবণ হিসাবে পরিপোষক দ্রব্য শোষণ করে তাদেরকে বলা হয় মৃতজীবী । উদাহরণস্বরূপ , ছত্রাক এক প্রকারের মৃতজীবী জীব । 

প্রশ্ন ৩। পাতায় যে শ্বেতসার আছে তা তোমরা কীভাবে পরীক্ষা করবে ? 

উত্তরঃ পাতায় শ্বেতসারের উপস্থিতি আছে কি না তা আয়োডিন পরীক্ষার সাহায্যে সনাক্ত করা যেতে পারে । শ্বেতসার দ্রবণকে আয়োডিন নীল কালো বর্ণে পরিবর্তিত করে ।

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -1উদ্ভিদের পরিপুষ্টি
অধ্যায় -2প্রাণীর পরিপুষ্টি
অধ্যায় -3তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ
অধ্যায় -4তাপ
অধ্যায় -5অম্ল , ক্ষার ও লবণ
অধ্যায় -6ভৌতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তন
অধ্যায় -7আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন
অধ্যায় -8বাতাস , ঝড়বৃষ্টি এবং ঘূর্ণিবায়ু
অধ্যায় -9মাটি
অধ্যায় -10জীবদেহে শ্বসন
অধ্যায় -11প্রাণী ও উদ্ভিদের পরিবহনতন্ত্র
অধ্যায় -12উদ্ভিদের প্রজনন
অধ্যায় -13গতি ও বল
অধ্যায় -14বিদুৎ প্রবাহ ও তার প্রভাব
অধ্যায় -15আলোক
অধ্যায় -16জল একটি অমূল্য সম্পদ
অধ্যায় -17বনাঞ্চল : আমাদের জীবনরেখা
অধ্যায় -18বর্জিত জলের গল্প

প্রশ্ন ৪। সবুজ উদ্ভিদে খাদ্য প্রস্তুত হওয়ার প্রক্রিয়াটির বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও । 

উত্তরঃ পত্রহরিৎ নামক একপ্রকার সবুজ রঞ্জক কণিকা উদ্ভিদের পাতায় থাকে । পত্রহরিৎ থাকা পাতার কোষগুলি সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার সময় সূর্যরশ্মির উপস্থিতিতে কার্বন – ডাই – অক্সাইড এবং জল ব্যবহার করে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য তৈরি করে । প্রক্রিয়াটি একটি সমীকরণের সাহায্যে নীচে দেখানো হলো— 

সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন বাহির হয়। অবশেষে কার্বোহাইড্রেট শ্বেতসারে পরিবর্তিত হয়।

প্রশ্ন ৫। চিত্রের সাহায্যে দেখাও যে উদ্ভিদই খাদ্যের প্রধান উৎস। 

উত্তরঃ                   

প্রশ্ন ৬। শূন্যস্থান পূর্ণ করো : 

( ক ) সবুজ উদ্ভিদকে ___ বলা হয় , যেহেতু তারা প্রস্তুত করতে পারে। 

উত্তরঃ স্বপোষী জীব ।  

( খ ) উদ্ভিদ যে খাদ্য প্রস্তুত করে তা ____ হিসাবে সঞ্চিত হয় । 

উত্তরঃ শ্বেতসার ।

( গ ) সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় যে রঞ্জক পদার্থ সৌর শক্তিকে ধরে রাখে তাকে ___বলে । 

উত্তরঃ পত্রহরিৎ । 

( ঘ ) সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ ___ নেয় এবং ____ ছেড়ে দেয় ।

উত্তরঃ কার্বন ডাই – অক্সাইড , অক্সিজেন । 

প্রশ্ন ৭। নাম উল্লেখ করো : 

( ক ) হলুদ , সরু নলাকৃতি কাণ্ড রয়েছে এমন একটি পরজীবী উদ্ভিদ । 

উত্তরঃ আকাশিলতা হচ্ছে একটি । 

( খ ) এমন একটি উদ্ভিদের নাম বল যে স্বপোষী এবং ভিন্ন পোষী । 

উত্তরঃ পতঙ্গভোজী উদ্ভিদ । 

( গ ) যে রন্ধ্র দিয়ে পাতা গ্যাস বিনিময় করে । 

উত্তরঃ পত্ররন্ধ্র । 

প্রশ্ন ৮। শুদ্ধ উত্তরটিতে ( ✔ ) চিহ্ন দাও : 

( ক ) স্বর্ণলতা ।

( খ ) স্বপোষী ।

( গ ) পরজীবী ।

( ঘ ) মৃতজীবী ।

( ঙ ) পোষক এর উদাহরণ । 

উত্তরঃ ( ক ) পরজীবী ( ) । 

( খ ) কীটপতঙ্গ ধরে খায় এমন একটি উদ্ভিজ্জ হচ্ছে : 

( ক ) স্বর্ণলতা ।

( খ ) জবাফুল ।

( গ ) কলস উদ্ভিদ ।

( ঘ ) গোলাপ । 

উত্তরঃ ( গ ) কলস উদ্ভিদ ।

প্রশ্ন ৯। স্তম্ব I এর সাথে স্তম্ভ II মিলিয়ে লিখো : 

স্তম্ভ Iস্তম্ভ II
হরিৎকণাব্যাক্টেরিয়া
নাইট্রোজেনভিন্ন পোষী
আকাশিলতাকলস উদ্ভিদ
জীবজন্তুপাতা
কীটপতঙ্গকীটপতঙ্গ

উত্তরঃ

স্তম্ভ Iস্তম্ভ II
হরিৎকণাপাতা
নাইট্রোজেনব্যাক্টেরিয়া
আকাশিলতাপরজীবী
জীবজন্তুপরপুষ্ট জীব
কীটপতঙ্গকলস উদ্ভিদ

প্রশ্ন ১০। শুদ্ধ হলে T এবং ভুল হলে F লিখো । 

( ক ) সালোকসংশ্লেষণের সময় কার্বন ডাই – অক্সাইড উৎপন্ন হয় । ( T / F ) 

উত্তরঃ অশুদ্ধ । ( F ) 

( খ ) যে সমস্ত উদ্ভিদ নিজেদের খাদ্য নিজেরা প্রস্তুত করে তাদেরকে মৃতজীবী বলে । ( T / F ) 

উত্তরঃ অশুদ্ধ । ( F ) 

( গ ) সালোক সংশ্লেষণের সময় উৎপন্ন হওয়া দ্রব্যটি প্রোটিন নয় । ( T / F ) 

উত্তরঃ শুদ্ধ । ( T ) 

( ঘ ) সালোক সংশ্লেষণের সময় সৌরশক্তি পরিবর্তিত হয় । ( T / F ) 

উত্তরঃ শুদ্ধ । ( T )

প্রশ্ন ১১। শুদ্ধ উত্তর থেকে বেছে বের করো । 

সালোক সংশ্লেষণের জন্য উদ্ভিদের কোন্ অংশ বায়ু থেকে কার্বন – ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে ? 

( ক ) মূলরোম ।

( খ ) পত্ররন্ধ্র ।

( গ ) পাতার শিরা ।

( ঘ ) বৃতি । 

উত্তরঃ ( খ ) পত্ররন্ধ্র । 

প্রশ্ন ১২। শুদ্ধ উত্তর বেছে বের করো । 

উদ্ভিদ বায়ু থেকে কার্বন – ডাই – অক্সাইড আহরণ করে ? 

( ক ) মূলের মাধ্যমে ।

( খ ) কাণ্ডের মাধ্যমে ।

( গ ) ফুলের মাধ্যমে ।

( ঘ ) পাতার মাধ্যমে । 

উত্তরঃ ( ঘ ) পাতার মাধ্যমে । 

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ 

প্রশ্ন ১। পুষ্টিকর দ্রব্য বা পরিপোষক কাকে বলে ? 

উত্তরঃ আমাদের দৈহের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যের উপাদানগুলি হলো— কার্বোহাইড্রেট , প্রোটিন , চর্বি , ভিটামিন এবং খনিজ দ্রব্য । এগুলিকে বলা হয় পুষ্টিকর দ্রব্য বা পরিপোষক ।

প্রশ্ন ২। হলোফাইটিক পুষ্টি বলতে কী বোঝায় ? 

উত্তরঃ যে পদ্ধতিতে জীব পরিবেশ হতে তরল ও গ্যাসীয় খাদ্য উৎপাদন করে নিজ দেহে খাদ্য সংশ্লেষ করে পুষ্টি লাভ করে থাকে তাকে বলা হয় হলোফাইটিক পুষ্টি ।

প্রশ্ন ৩। পরিপুষ্টি কাকে বলে ? 

উত্তরঃ জীব খাদ্যগ্রহণ করে সেগুলি শরীরের জন্য ব্যবহার উপযোগী করা পদ্ধতিকে বলা হয় পরিপুষ্টি । 

প্রশ্ন ৪। বিভিন্ন প্রকারের পরিপুষ্টিগুলির নাম লেখো । 

উত্তরঃ বিভিন্ন প্রকারের পরিপুষ্টিগুলি হলো– 

( i ) স্বজীবীয় পরিপুষ্টি ।

( ii ) পরজীবীয় পরিপুষ্টি ।

( iii ) মৃতজীবীয় পরিপুষ্টি । 

প্রশ্ন ৫। উদ্ভিকে স্বভোজী জীব বলার কারণ কী ? 

উত্তরঃ উদ্ভিদ নিজের খাদ্য নিজে প্রস্তুত করতে সক্ষম তাই উদ্ভিদকে বলা হয় স্বভোজী জীব । 

প্রশ্ন ৬। পরজীবীয় পুষ্টি কাকে বলে ? উদাহরণ দাও । 

উত্তরঃ যে সকল উদ্ভিদ অন্য কোনো জীবিত উদ্ভিদ বা প্রাণীর উপর জন্মগ্রহণ করে এবং আশ্রয়দাতার দেহ থেকে খাদ্য শোষণ করে পুষ্টি লাভ করে তাদের বলা হয় পরজীবী পুষ্টি । উদাহরণ— স্বর্ণলতা , র‍্যাফ্লেসিয়া, চন্দন ইত্যাদি । 

প্রশ্ন ৭। মৃতজীবিয় পুষ্টি কাকে বলে ? উদাহরণ দাও । 

উত্তরঃ যে পুষ্টি পদ্ধতিতে উদ্ভিদ মৃত , পচা , গলিত , উদ্ভিদ বা প্রাণী দেহ থেকে পুষ্টিরস সংগ্রহ করে পুষ্টি লাভ করে থাকে তাদের বলা হয় মৃতজীবীয় পুষ্টি । উদাহরণ — মিউকর , পেনিসিলিয়াম , ব্যাঙের ছাতা প্রভৃতি ছত্রাক এবং পাইন গাছ । 

প্রশ্ন ৮। উদ্ভিদের পাতার রং সবুজ হয় কেন ? 

উত্তরঃ উদ্ভিদের পাতায় পত্রহরিৎ নামক সবুজ রঞ্জক কণিকা থাকে । তাই উদ্ভিদের পাতার রং সবুজ হয় ।

প্রশ্ন ৯। পত্ররন্ধ্র কী ? 

উত্তরঃ পত্রপৃষ্ঠে থাকা কতকগুলি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্রের মাধ্যমে পাতাগুলি বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন ডাই – অক্সাইড গ্রহণ করে । এই ছিদ্রগুলি রক্ষীকোষ দ্বারা ঢাকা থাকে । পত্রে থাকা এই ছিদ্রগুলিকে বলা হয় পত্ররন্ধ্র । 

প্রশ্ন ১০। উদ্ভিজ্জ কীভাবে নাইট্রোজেন আহরণ করে ? 

উত্তরঃ বায়ুতে গ্যাসীয় অবস্থায় প্রচুর পরিমাণে নাইট্রোজেন থাকে । কিন্তু উদ্ভিদ এই নাইট্রোজেন সরাসরি শোষণ করতে পারে না । মাটিতে থাকা কতকগুলি ব্যাক্টেরিয়া গ্যাসীয় নাইট্রোজেনকে ব্যবহারের উপযোগী নাইট্রোজেনে পরিবর্তিত করে এবং মাটিতে ছেড়ে দেয় । উদ্ভিদ এই দ্রবণীয় নাইট্রোজেনকে জলের সঙ্গে আহরণ করে ।

প্রশ্ন ১১। পরজীবী কী ? একটি উদাহরণ সহযোগে পরজীবীতা পরিপুষ্টি সম্পর্কে ব্যাখ্যা করো । 

উত্তরঃ অন্য উদ্ভিদ থেকে পুষ্টি দ্রব্য আহরণ করে জীবন ধারণ করা উদ্ভিদসমূহকে বলা হয় পরজীবী । 

অপর কোনো বৃক্ষের কাণ্ড এবং ডালপালাকে আবৃত করে থাকা এক প্রকার উদ্ভিদ হলো স্বর্ণলতা । যার কাণ্ড হলুদ , মিহি এবং নলিকাসদৃশ। যে উদ্ভিদের ওপর আরোহণ করে সেই উদ্ভিদ থেকে তৈরি করা খাদ্য এরা শোষণ করে । যে উদ্ভিদটির ওপর আরোহণ করে সেটিকে বলা হয় পোষক । যেহেতু এই উদ্ভিদ পোষক উদ্ভিদটিকে মূল্যবান পুষ্টিদ্রব্য থেকে বঞ্চিত করে সেইহেতু এই উদ্ভিদকে বলা হয় পরজীবী ।

প্রশ্ন ১২। পতঙ্গভোজী উদ্ভিদ বলতে কী বোঝায় ? 

উত্তরঃ যে সকল উদ্ভিদ নিজের পরিপুষ্টির জন্য সালোক সংশ্লেষণ ছাড়া ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কীটপতঙ্গ ধরে তাদের দেহের নাইট্রোজেন জাতীয় পদার্থ শোষণ করে সেই সকল উদ্ভিদকে পতঙ্গভোজী উদ্ভিদ বলা হয় । কলসপত্রী , পাতাঝাঁঝি , সূর্য – শিশির ইত্যাদি পতঙ্গভোজী উদ্ভিদ । 

প্রশ্ন ১৩। সংক্ষিপ্ত টিকা লেখো : 

কলসী উদ্ভিদ । 

উত্তরঃ কলসী উদ্ভিদ :- এটি একপ্রকার পতঙ্গভোজী উদ্ভিদ । এদের পাতার শীর্ষ অংশ ঢাকনাসহ একটি কলসীর আকার ধারণ করে । কলসীর ভেতরে নিম্নমুখী কতকগুলি রোম থাকে । যখন কোনো কীট – পতঙ্গ কলসীতে এসে বসে এবং ভেতরে গিয়ে রোমগুলিতে বসার চেষ্টা করলে পিছলে ভেতরে পড়ে তখন ঢাকনিটি বন্ধ হয়ে যায় এবং পতঙ্গটি রোমগুলিতে আটকা পড়ে। কলসীতে থাকা পাচর রস কীট বা পতঙ্গকে হজম করে । এভাবে কলসী উদ্ভিদ কীটপতঙ্গ থেকে নাইট্রোজনীয় যৌগ শোষণ করে পুষ্টিলাভ করে ।

প্রশ্ন ১৪। ছত্রাক কীভাবে তার পরিপোষক দ্রব্য আহরণ করে ? 

উত্তরঃ ছত্রাক পচা গলা বস্তুর ওপর তার দেহ থেকে পাচক রস নিঃসরণ করে এবং এগুলিকে একটি দ্রবণে রূপান্তরিত করে । এরপর ছত্রাক এগুলি থেকে দ্রবণ হিসাবে পরিপোষক শোষণ করে । এভাবে ছত্রাকতার পরিপোষক দ্রব্য মৃতজীবী পরিপুষ্টির মাধ্যমে আহরণ করে । 

প্রশ্ন ১৫। লাইকেন কী ? 

উত্তরঃ লাইকেন হলো একপ্রকারের জীব যেটিতে ছত্রাক এবং পত্রহরিৎ থাকা শৈবাল – এর সহজীবীতা লক্ষ্য করা যায় । ছত্রাক শৈবালকে আশ্রয় দান করে , তাছাড়া জল এবং খনিজ পদার্থের যোগান দেয় এবং এর পরিবর্তে শৈবাল সালোক সংশ্লেষণের মাধ্যমে তৈরি করা খাদ্য ছত্রাককে প্রদান করে । 

প্রশ্ন ১৬। সহজীবী সম্বন্ধ কাকে বলে । 

উত্তরঃ কতকগুলি জীব একত্রে বসবাস করে এরা আশ্রয় এবং পরিপোষক দ্রব্যগুলিকে একত্রে ভাগ করে নেয় । এই ধরনের সম্বন্ধকে বলা হয় সহজীবী সম্বন্ধ ।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top