Hello Viewers Today’s We are going to Share With You, The Complete Syllabus of SEBA Class 7 Science Chapter 5 অম্ল , ক্ষার ও লবণ Question Answer in Bengali. সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান বই প্রশ্ন উত্তর Are you a Student of (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 7 Science Chapter 5 অম্ল , ক্ষার ও লবণ Notes in Bengali Which you can Download PDF Notes SEBA Class 7 Science Chapter 5 অম্ল , ক্ষার ও লবণ Solutions for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 7 Science Chapter 5 অম্ল , ক্ষার ও লবণ
Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 7 Science Chapter 5 অম্ল , ক্ষার ও লবণ Solutions in Bengali for Free with you. SEBA Class 7 Science Chapter 5 অম্ল , ক্ষার ও লবণ in Bengali Notes I Hope, you Liked The information About The Class 7th Science Question Answer in Bengali. if you liked SEBA Class 7 Science Textbook Question Answer in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
অম্ল , ক্ষার ও লবণ
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। অম্ল এবং ক্ষারের মধ্যে পার্থক্যগুলো বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ অম্লের স্বাদ টক । অম্ল নীল লিটমাসকে লাল করে । অপরদিকে ক্ষারকের স্বাদ তিক্ত । ক্ষারক লাল লিটমাসকে নীল করে ।
প্রশ্ন ২। অ্যামোনিয়া বাড়িতে ব্যবহৃত বিভিন্ন বস্তুর মধ্যে পাওয়া যায় যেমন — জানালা পরিষ্কার করার তরলে । এটি লাল লিটমাসকে নীল রঙে পরিবর্তিত করে । এটির প্রবৃত্তি কি ধরনের ?
উত্তরঃ অ্যামোনিয়ার প্রকৃতি ক্ষারকীয় যেহেতু এটা লাল লিটমাসকে নীল করে ।
প্রশ্ন ৩। লিটমাস দ্রবের উৎসটির নাম লেখো । এই দ্রবের ব্যবহার কী ?
উত্তরঃ লিটমাস দ্রবের উৎসটির নাম হল — লাইকেন । কোনো দ্রব আম্লিক না ক্ষারকীয় তা নির্ধারণ জন্য লিটমাস দ্রব ব্যবহার করা হয় ।
প্রশ্ন ৪। বিশুদ্ধ জল আম্লিক , ক্ষারকীয় না প্রশম ? তুমি তা কীভাবে প্রমাণ করবে ?
উত্তরঃ লিটমাস কাগজ ব্যবহার করে পাতিত জল আম্লিক , ক্ষারকীয় না প্রশম তা পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে । পাতিত জলে লাল বা নীল লিটমাস কাগজ ডুবালে এদের রঙের কোনো পরিবর্তন হয় না । সুতরাং পাতিত জল প্রশম ।
প্রশ্ন ৫। একটি উদাহরণসহ প্রশমন প্রক্রিয়াটি আলোচনা করো ।
উত্তরঃ অম্ল এবং ক্ষারকের মধ্যে হওয়া বিক্রিয়াকে বলা প্রশমন বলে । এই প্রক্রিয়ায় জল এবং লবণ উৎপন্ন হওয়ার সঙ্গে তাপ উৎপন্ন হয় । অম্ল + ক্ষারক → লবণ + জল ( তাপ উৎপন্ন হয় )
একটি উদাহরণ সহযোগে প্রশমন বিক্রিয়াটি দেখানো হল— হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড ( HCL ) + সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড
( NaOH ) → সোডিয়াম ক্লোরাইড ( NaCL ) + জল ( H₂O )
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -1 | উদ্ভিদের পরিপুষ্টি |
অধ্যায় -2 | প্রাণীর পরিপুষ্টি |
অধ্যায় -3 | তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ |
অধ্যায় -4 | তাপ |
অধ্যায় -5 | অম্ল , ক্ষার ও লবণ |
অধ্যায় -6 | ভৌতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তন |
অধ্যায় -7 | আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন |
অধ্যায় -8 | বাতাস , ঝড়বৃষ্টি এবং ঘূর্ণিবায়ু |
অধ্যায় -9 | মাটি |
অধ্যায় -10 | জীবদেহে শ্বসন |
অধ্যায় -11 | প্রাণী ও উদ্ভিদের পরিবহনতন্ত্র |
অধ্যায় -12 | উদ্ভিদের প্রজনন |
অধ্যায় -13 | গতি ও বল |
অধ্যায় -14 | বিদুৎ প্রবাহ ও তার প্রভাব |
অধ্যায় -15 | আলোক |
অধ্যায় -16 | জল একটি অমূল্য সম্পদ |
অধ্যায় -17 | বনাঞ্চল : আমাদের জীবনরেখা |
অধ্যায় -18 | বর্জিত জলের গল্প |
প্রশ্ন ৬। শুদ্ধ হলে ‘ T ‘ এবং ভুল হলে ‘ F ‘ লিখো ।
( ক ) নাইট্রিক অ্যাসিড লাল লিটমাসকে নীল করে । ( T / F )
উত্তরঃ অশুদ্ধ ( F ) ।
( খ ) সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড নীল লিটমাসকে লাল করে ।
উত্তরঃ অশুদ্ধ ( F ) ।
( গ ) সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড ও হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড একে অপরকে প্রশমিত করে লবণ ও জল উৎপন্ন করে ।
উত্তরঃ শুদ্ধ ( T ) ।
( ঘ ) আম্লিক ও ক্ষারকীয় দ্রবে সূচক বিভিন্ন রং দেখায় । ( T / F)
উত্তরঃ শুদ্ধ ( T ) ।
( ঙ ) ক্ষার থাকার জন্য দাঁতের ক্ষয় হয় ।
উত্তরঃ অশুদ্ধ ( F )
প্রশ্ন ৭। সুনীলের দোকানে কয়েকটি ঠাণ্ডা পানীয় জলের বোতল আছে । কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে সেগুলো চিহ্নিত না করা । ক্রেতার চাহিদা মত তাকে সেগুলো দিতে হবে । একজন ক্রেতা আম্লিক , অপরজন ক্ষারকীয় এবং তৃতীয়জয় প্রশমন পানীয় চাইল । সুনীল তাদের চাহিদা মতো কীভাবে পানীয়গুলো পরিবেশন করবে ?
উত্তরঃ কোন গ্রাহককে কোন পানীয়টি দিতে হবে সুনীল তা লিটমাস কাগজের সাহায্যে স্থির করবে।
( ১ ) যে পানীয়টি লাল লিটমাসকে নীল করে সেটি ক্ষারকীয় ।
( ২ ) যে পানীয়টি নীল লিটমাসকে লাল করে সেটি আম্লিক ।
( ৩ ) যে পানীয়টি লাল এবং নীল উভয় প্রকার লিটমাস কাগজের রঙের কোনো পরিবর্তন দেখায় না সেটি প্রশম ।
প্রশ্ন ৮। কেন ব্যাখ্যা করো—
( ক ) আম্লিকতা দ্বারা আক্রান্ত হলে তোমরা অম্লনাশক টেবলেট খাও ।
উত্তরঃ আমাদের পাকস্থলীতে থাকে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড । এটি খাদ্য হজম করাতে সাহায্য করে থাকে । কিন্তু আমাদের পাকস্থলীতে অম্লের পরিমাণ খুব বেশি হলে বদহজম হয় এবং আমরা অ্যাসিডিটিতে ভুগি । এই অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে আমরা মেগনেসিয়া দুগ্ধ – এর মতো অম্লনাশক টেবলেট খাই যাতে মেগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড থাকে । ইহা মাত্রাতিরিক্ত অম্লের প্রভাব বিনাশ করে ।
( খ ) যখন পিঁপড়া কামড় দেয় তখন কেলমিন দ্রব ব্যবহার করা হয় ।
উত্তরঃ পিঁপড়ার থাকে ফর্মিক অ্যাসিড । পিঁপড়া কামড় দেওয়ার সময় চামড়ার ভিতরে এই অম্ল প্রবেশ করে । কামড়ের এই প্রভাবটি নষ্ট করার জন্য চামড়ায় কেলামাইন ধ্রুব ঘষানো হয় যাতে জিংক কার্বনেট থাকে ।
( গ ) কারখানার বর্জ্যকে জলের সাথে মেশানোর পূর্বে প্রশমিত করা হয়।
উত্তরঃ অনেকগুলি কারখানার আবর্জনায় অম্ল থাকে । যদি এই আবর্জনাগুলি জলাশয়ে ফেলে দেওয়া হয় তবে এই অম্লজলে থাকা মাছ এবং অন্যান্য জলজ জীবকে ধ্বংস করে ফেলবে । তাই কারখানার আবর্জনাগুলি জলাশয়ে ফেলার আগে ক্ষারকীয় দ্রব মিশিয়ে সেগুলি প্রশমিত করা হয় ।
প্রশ্ন ৯। তোমাদের তিন ধরনের তরল পদার্থ দেওয়া হল । এদের মধ্যে একটি হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড , অন্যটি সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড এবং তৃতীয়টি সেগুলি চিনির দ্রব । সেগুলো কীভাবে শনাক্ত করবে ? তোমার কাছে শুধু হলুদ সূচক আছে ।
উত্তরঃ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড হলুদ , সূচকটির হলুদে রংকে নীল করে , সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড হলুদ সূচকটির হলদে রংকে লাল করে এবং চিনির দ্রবে হলুদ সূচকটির হলদে রং – এর কোনো পরিবর্তন হয় না । এভাবে হলুদ সূচকটির সাহায্যে তরল পদার্থ তিনটিকে শনাক্ত করা যাবে।
প্রশ্ন ১০। নীল লিটমাস কাগজ একটি দ্রবে ডুবানো হল । এটি নীলই রইল।এই দ্রবটির প্রকৃতি কীরূপ , তা ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ আমরা জানি অ্যাসিড নীল লিটমাস কাগজকে লাল করে । প্রশ্নমতে নীল লিটমাস কাগজটির রঙের কোনো পরিবর্তন হয় না । সুতরাং দ্রবটির প্রকৃতি অ্যাসিডিক ।
প্রশ্ন ১১। নীচের উক্তিগুলি বিবেচনা করো—
( ক ) অম্ল ও ক্ষার উভয়ই সকল ধরনের সূচকের রং পরিবর্তন করে ।
( খ ) যদি একটি সূচক অম্লের রং পরিবর্তন করে তবে ক্ষারে তা সে করতে পারে না ।
( গ ) যদি একটি সূচক ক্ষারের রং পরিবর্তন করে তবে অম্লের রং পরিবর্তন করতে পারে না ।
( ঘ ) অম্ল এবং ক্ষারের রং – এর পরিবর্তন সূচকের প্রকারের ওপর নির্ভর করে ।
উপরের উক্তিগুলির মধ্যে কোন্গুলি শুদ্ধ ?
( i ) চারিটা ( ii ) ‘ ক ‘ এবং ‘ খ ’
( iii ) ‘ খ ‘ এবং ‘ গ ‘ ( iv ) কেবলমাত্র ‘ ঘ ’
উত্তরঃ ( ii ) ‘ ক ‘ এবং ‘ খ ’ ।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। অম্ল কী ?
উত্তরঃ যে সকল হাইড্রোজেন যুক্ত যৌগ জলীয় দ্রবণে বিয়োজিত হয়ে এক বা একাধিক হাইড্রোজেন আয়ন উৎপন্ন করে তাদের বলা হয় অম্ল ।
প্রশ্ন ২। ক্ষারক কী ?
উত্তরঃ যে সকল যৌগ জলে দ্রবীভূত হয়ে শুধুমাত্র তড়িৎ – ঋণাত্মক হাইড্রক্সিল আয়ন উৎপন্ন করে এবং অম্লের সঙ্গে লবণ ও জল উৎপন্ন করে তাদের বলা হয় ক্ষারক ।
প্রশ্ন ৩। লবণ কাকে বলে ?
উত্তরঃ অম্লের প্রতিস্থাপনযোগ্য হাইড্রোজেন পরমাণু ধাতু বা ধাতু ধর্মীমূলক দিয়ে আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে প্রতিস্থাপিত হয়ে যে যৌগ গঠন করে তাকে লবণ বলা হয় ।
প্রশ্ন ৪। অম্লের তিনটি সাধারণ ধর্ম উল্লেখ করো ।
উত্তরঃ অম্লের তিনটি সাধারণ ধর্ম হলো—
( ১ ) অম্লের স্বাদ টক ।
( ২ ) অম্লগুলিতে কম করেও একটি হাইড্রোজেন পরমাণু থাকে ।
( ৩ ) অম্লগুলি নীল লিটমাসকে লাল করে ।
প্রশ্ন ৫। ক্ষারকের তিনটি সাধারণ ধর্ম উল্লেখ করো।
উত্তরঃ ক্ষারকের তিনটি সাধারণ ধর্ম হলো—
( ১ ) ক্ষারকের স্বাদ তিক্ত ।
( ২ ) ক্ষারক জলের সঙ্গে মেশালে তা সাবান জলের মতো পিচ্ছিল হয়ে যায় ।
( ৩ ) ক্ষারকগুলি লাল লিটমাসকে নীল করে ।
প্রশ্ন ৬। সূচক কাকে বলে ?
উত্তরঃ কোনো একটি পদার্থ আম্লিক না ক্ষারকীয় তা পরীক্ষা করতে কতকগুলি বিশেষ ধরনের দ্রব্য ব্যবহার করা হয় । এই দ্রব্যগুলিকে বলা হয় সূচক। ক্ষারকীয় বা আম্লিক পদার্থ থাকা দ্রব্যে সূচকের রং পরিবর্তন হয় ।
প্রশ্ন ৭। নিম্নলিখিত বস্তুগুলিতে থাকা ক্ষারকগুলির নাম উল্লেখ করো । চুনের জল , জানালা পরিষ্কারক সাবান , ম্যাগনেসিয়াম দুগ্ধ ।
উত্তরঃ জানালা পরিষ্কারক – এ এমোনিয়াম হাইড্রোক্সাইড ক্ষারক , সাবান – এ সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড বা পটাসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ক্ষারক, চুনের জলে ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ক্ষারক , এবং ম্যাগনেসিয়াম দুগ্ধে ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ক্ষারক থাকে ।
প্রশ্ন ৮। জবাফুলের পাপড়ির সূচকটির বর্ণ বিভিন্ন মাধ্যমে কিরূপ হয় তা উল্লেখ করো ।
উত্তরঃ জবাফুলের পাপড়ির সূচকটির বর্ণ আম্লিক দ্রব্যে গাঢ় গোলাপী এবং ক্ষারকীয় দ্রব্যে এর বর্ণ সবুজ হয় ।
প্রশ্ন ৯। নিম্নলিখিতগুলিতে কী কী এসিড থাকে তা উল্লেখ করো।
লেবু , দৈ , পালং শাক , ভিনেগার , কমলা , আমলকী , তেঁতুল ।
উত্তরঃ লেবুতে সাইট্রিক এসিড , দৈ – এ লেকটিক এসিড , পালং শাক – এ অক্সালিক এসিড , ভিনেগার – এ এসিটির এসিড , কমলায় সাইট্রিক এসিড , আমলিকতে এসকরবিক এসিড , তেঁতুলে টারটারিক এসিড থাকে ।
প্রশ্ন ১০। কতকগুলি প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া সূচকের নাম লেখো।
উত্তরঃ কতকগুলি প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া সূচকের নাম , যথা— হলুদ , লিটমাস , জবাফুলের পাপড়ি ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ১১। সূচকের তিনটি উদাহরণ উল্লেখ করো ।
উত্তরঃ লিটমাস , ফিনলপ্থ্যালিন , এবং মিথাইল অরেঞ্জ ।
প্রশ্ন ১২। প্রশমন ক্রিয়া কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় সমতুল্য পরিমাণ অম্ল ও ক্ষার বিক্রিয়া করে লবণ ও জল উৎপন্ন করে তাকে প্রশমন ক্রিয়া বলে ।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.