SEBA Class 7 Science Chapter 7 আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share With You, The Complete Syllabus of SEBA Class 7 Science Chapter 7 আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন Question Answer in Bengali. সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান বই প্রশ্ন উত্তর Are you a Student of (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 7 Science Chapter 7 আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন Notes in Bengali Which you can Download PDF Notes SEBA Class 7 Science Chapter 7 আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন Solutions for free using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 7 Science Chapter 7 আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন

Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 7 Science Chapter 7 আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন Solutions in Bengali for Free with you. SEBA Class 7 Science Chapter 7 আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন in Bengali Notes I Hope, you Liked The information About The Class 7th Science Question Answer in Bengali. if you liked SEBA Class 7 Science Textbook Question Answer in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। কোনো স্থানের আবহাওয়া কী কী কারকের উপর নির্ভর করে ? 

উত্তরঃ কোনো স্থানের আবহাওয়া নিয়ন্ত্রণ করা কারকসমূহের নাম , যথা— উষ্ণতা , আর্দ্রতা , বৃষ্টিপাতের পরিমাণ , বাতাসের গতি ইত্যাদি। 

প্রশ্ন ২। দিনেরবেলা তাপমাত্রা কখন সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন হয় ? 

উত্তরঃ দিনের উচ্চতম উষ্ণতা সাধারণত বিকেল বেলা এবং নিম্নতম উষ্ণতা সাধারণত ভোরবেলা হয় । 

প্রশ্ন ৩। শূন্যস্থান পূর্ণ করো : 

( ক ) বহুকাল সময়ের আবহাওয়ার গড়কে ____ বলে । 

উত্তরঃ জলবায়ু । 

( খ ) যে সব স্থানে সারা বছর খুব কম পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয় এবং উষ্ণতা বেশি থাকে , সেই স্থানের জলবায়ু ____ এবং ____ ।

উত্তরঃ গরম এবং শুষ্ক । 

( গ ) পৃথিবীর দুটি অঞ্চল যেখানে জলবায়ু সেই অঞ্চল দুটির নাম হল ____ এবং ____ ।

উত্তরঃ গ্রীষ্মমণ্ডল , মেরু অঞ্চল । 

প্রশ্ন ৪। নিম্নলিখিত স্থানের জলবায়ু কিরকম লিখো— 

( ক ) জম্মু এবং কাশ্মীর : ____ । 

উত্তরঃ মাঝারি ধরনের গরম এবং আর্দ্র জলবায়ু । 

( খ ) কেরালা ____ ।

উত্তরঃ অতি গরম এবং আর্দ্র জলবায়ু । 

( গ ) রাজস্থান ____ ।

উত্তরঃ গরম এবং শুষ্ক জলবায়ু । 

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -1উদ্ভিদের পরিপুষ্টি
অধ্যায় -2প্রাণীর পরিপুষ্টি
অধ্যায় -3তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ
অধ্যায় -4তাপ
অধ্যায় -5অম্ল , ক্ষার ও লবণ
অধ্যায় -6ভৌতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তন
অধ্যায় -7আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন
অধ্যায় -8বাতাস , ঝড়বৃষ্টি এবং ঘূর্ণিবায়ু
অধ্যায় -9মাটি
অধ্যায় -10জীবদেহে শ্বসন
অধ্যায় -11প্রাণী ও উদ্ভিদের পরিবহনতন্ত্র
অধ্যায় -12উদ্ভিদের প্রজনন
অধ্যায় -13গতি ও বল
অধ্যায় -14বিদুৎ প্রবাহ ও তার প্রভাব
অধ্যায় -15আলোক
অধ্যায় -16জল একটি অমূল্য সম্পদ
অধ্যায় -17বনাঞ্চল : আমাদের জীবনরেখা
অধ্যায় -18বর্জিত জলের গল্প

প্রশ্ন ৫। ঘন ঘন কোন্‌টি পরিবর্তিত হয় , আবহাওয়া না জলবায়ু ? 

উত্তরঃ আবহাওয়া প্রায়ই পরিবর্তিত হয় কারণ এটি এমন একটি জটিল পরিঘটনা যা অতি অল্পসময়ের মধ্যে বদলাতে পারে । 

প্রশ্ন ৬। নিম্নে প্রাণীর কিছু কয়েকটি বৈশিষ্ট্য দেওয়া হল : 

( ক ) ফলাহারী ।

( খ ) সাদা লোম ।

( গ ) প্রব্রজনের প্রয়োজন । 

( ঘ ) উচ্চ স্বর । 

( ঙ ) কোমল গদিযুক্ত চটচটে পা ।

( চ ) চামড়ার নীচে চর্বির স্তর । 

( ছ ) বিস্তৃত এবং বিশাল থাবা । 

( জ ) উজ্জ্বল রঙ । 

( ঝ ) শক্তিশালী লেজ ।  

( ঞ ) লম্বা এবং চওড়া ঠোঁট । 

এগুলোর মধ্যে কোনগুলো গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্যে বা মেরু অঞ্চলে অভিযোজিত প্রাণী ? এগুলোর মধ্যে কোনগুলো উভয় অঞ্চলের অভিযোজিত প্রাণী ? এগুলোর মধ্যে কোনগুলো উভয় অঞ্চলে বসবাস করে ? 

উত্তরঃ 

বৈশিষ্ট্যসমূহগ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য / মেরু অঞ্চল – এর অভিযোজন গ্রীষ্ম –
( ক ) খাদ্য হিসাবে অধিকাংশ সময় ফলের ওপর নির্ভরশীল ।( ক ) মণ্ডলীয় বর্ষারণ্য ।
( খ ) সাদা লোমযুক্ত চামড়া ।( খ ) মেরু অঞ্চল ।
( গ ) প্রব্রজনের প্রয়োজন ।( গ ) মেরু অঞ্চল ।
( ঘ ) উচ্চ স্বর ।( ঘ ) গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য ।
( ঙ ) পায়ের পাতায় আঠা জাতীয় আবরণ ।( ঙ ) গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য ।
( চ ) চামড়ার নীচে চর্বির স্তর ।( চ ) মেরু অঞ্চল ।
( ছ ) প্রশস্ত এবং বড় থাবা ।( ছ ) মেরু অঞ্চল ।
( জ ) উজ্জ্বল রং ।( ঝ ) গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য ।
( ঝ ) শক্তিশালী লেজ ।( ঞ ) গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য ।
( ঞ ) লম্বা এবং বড় ঠোঁট ।( ঞ ) গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য ।

প্রশ্ন ৭। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্যে প্রচুর সংখ্যক প্রাণী বসবাস করে। কেন আলোচনা করো । 

উত্তরঃ অনবরত গরম এবং বৃষ্টিপাত এই অনুকূল অবস্থার জলবায়ুর জন্য গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য অঞ্চলে বৃহৎ সংখ্যক প্রাণী দেখতে পাওয়া যায় । এই অঞ্চলের প্রাণীগুলি খাদ্য এবং আশ্রয়ের জন্য প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়ে বিভিন্ন প্রকারের খাদ্য গ্রহণ করতে অভ্যস্ত হয় । 

প্রশ্ন ৮। বিশেষ বিশেষ ধরনের প্রাণী কোন একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাস করে কেন আলোচনা করো। 

উত্তরঃ প্রাণীগুলি বেঁচে থাকার জন্য এরা নিজেকে পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয় । অত্যন্ত ঠাণ্ডা এবং গরম স্থানে বসবাস করা প্রাণীগুলি নিজেকে অতিরিক্ত ঠাণ্ডা ও গরম থেকে রক্ষা করতে কতকগুলি বিশেষ বৈশিষ্ট্য থেকে রক্ষা করতে কতকগুলি বিশেষ বৈশিষ্ট্য আহরণ করে । উদাহরণস্বরূপ , মেরু অঞ্চলের প্রাণীগুলি কতকগুলি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের দ্বারা অত্যন্ত ঠাণ্ডা জলবায়ুতে নিজেকে অভিযোজিত করে । যেমন — সাদা লোমযুক্ত চামড়া , তীব্র ঘ্রাণশক্তি , চামড়ার নীচে থাকা চর্বির স্তর, সাঁতার কাটা ও হাঁটার জন্য প্রশস্ত এবং বৃহৎ থাবা ইত্যাদি । 

প্রশ্ন ৯। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য অঞ্চলে কিভাবে হাতী অভিযোজন করে বাস করে আলোচনা করো। 

উত্তরঃ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য অঞ্চলে বাস করা হাতীরা একাধিক অভিনব উপায়ে এই অঞ্চলের জলবায়ুর সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয় । হাতী তাদের শুঁড়কে নাকের ন্যায় ব্যবহার করে কারণ এদের শুঁড়ে শক্তিশালী ঘ্রাণগ্রাহক থাকে । তাছাড়া হাতী তাদের আহার মুখে তুলে নিতে শুঁড়টি ব্যবহার করে । হাতীর মুখ থেকে বাইরে বেরিয়ে আসা রূপান্তরিত দাঁতের সাহায্যে হাতীরা তাদের পছন্দের খাবার গাছের শক্ত বাকলকে ছিঁড়ে ফেলে এবং সেগুলি খায় । এভাবে হাতী তাদের খাদ্যের জন্য হওয়া প্রতিযোগিতাকে সহজে প্রতিহত করতে পারে । হাতী তার বৃহৎ কানের সাহায্যে অতি ছোট শব্দও শুনতে পায় । এই বৃহৎ কান হাতীকে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য অঞ্চলের গরম এবং আর্দ্র জলবায়ুতে শরীর ঠাণ্ডা করে রাখতে সাহায্য করে । 

শুদ্ধ উত্তরটি বেছে বের করো : 

প্রশ্ন ১০। ডোরা কাটা মাংসাশী প্রাণী শিকার ধরার সময় যারা দ্রুত চলাফেরা করে সেই প্রাণীটি সম্ভবত পাওয়া যায়— 

( ক ) মেরু অঞ্চলে ।

( খ ) মরুভূমিতে ।

( গ ) মহাসাগরে ।

( ঘ ) গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্যে ।

উত্তরঃ ( ঘ ) গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্যে । 

প্রশ্ন ১১। কোন বৈশিষ্ট্যটি মেরু ভালুককে অতিরিক্ত ঠাণ্ডা জলবায়ুতে বাস করতে সাহায্য করে ? 

( ক ) সাদা লোমযুক্ত চামড়া , চামড়ার নীচে চর্বি , তীক্ষ্ণ ঘ্রাণশক্তি । 

( খ ) পুরু চামড়া , বড়ো চোখ , সাদা লোম । 

( গ ) লম্বা লেজ , বড়ো ধারালো নখ , সাদা বড় থাবা । 

( ঘ ) সাদা দেহ সাঁতার কাটার জন্য থাবা , শ্বাসকার্যের জন্য ফুলকা । 

উত্তরঃ ( ক ) সাদা লোমযুক্ত চামড়া , চামড়ার নীচে চর্বি , তীক্ষ্ণ ঘ্রাণশক্তি । 

প্রশ্ন ১২। নীচের কোন্‌টি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চল বর্ণনা করো ? 

( ক ) উষ্ণ এবং আর্দ্র । 

( খ ) আরামদায়ক তাপমাত্রা প্রচুর বৃষ্টিপাত । 

( গ ) ঠাণ্ডা এবং আর্দ্র । 

( ঘ ) উষ্ণ এবং শুষ্ক । 

উত্তরঃ ( ক ) উষ্ণ এবং শুষ্ক । 

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। আবহাওয়া কাকে বলে ? 

উত্তরঃ উষ্ণতা , আর্দ্রতা , বৃষ্টিপাতের পরিমাণ , বাতাসের গতি ইত্যাদি। সাপেক্ষে কোন স্থানের বায়ুমণ্ডলের প্রাত্যহিক অবস্থাকে বলা হয় সেই স্থানের আবহাওয়া । 

প্রশ্ন ২। আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রধান কারণ কী ? 

উত্তরঃ আবহাওয়ার সকল প্রকারের পরিবর্তন সূর্যের জন্য হয়ে থাকে । 

প্রশ্ন ৩। জলবায়ু কাকে বলে ? 

উত্তরঃ বহু সময় ধরে নেওয়া , ধরা যাক ২৫ বছর ধরে নেওয়া কোনো স্থানের গড় আবহাওয়ার নমুনাকে সেই স্থানের জলবায়ু বলে । 

প্রশ্ন ৪। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাপার যন্ত্রের নাম কী ? 

উত্তরঃ বৃষ্টিমাপক যন্ত্র বা রেইন গজ । 

প্রশ্ন ৫। দিনের সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ উষ্ণতা মাপতে কী ধরনের যন্ত্র ব্যবহার করা হয় ? 

উত্তরঃ দিনের সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ উষ্ণতা মাপতে তাপমান যন্ত্র ব্যবহার করা হয় ।

প্রশ্ন ৬। মরুভূমি অঞ্চলের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য কী ? 

উত্তরঃ মরুভূমিতে বছরের বেশিরভাগ সময়ে উষ্ণতা বেশি হয় । কিন্তু শীতকালে মরুভূমির উষ্ণতা একেবারে কমে যায় যা মাত্র কয়েক মাস স্থায়ী থাকে । মরুভূমি অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অত্যন্ত কম হয় । মরুভূমির জলবায়ু গরম এবং শুষ্ক । এটিই মরুভূমি অঞ্চলের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য। 

প্রশ্ন ৭। মেরু অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য কী ? 

উত্তরঃ সারা বছর ধরে মেরু অঞ্চলে শীতের প্রকোপ থাকে । মেরুতে বছরের ছয় মাস সূর্য অস্ত যায় না এবং বাকী ছয় মাস সূর্য উদয় হয় না। শীতকালে মেরু অঞ্চলের উষ্ণতা — ৩৭° সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে । 

প্রশ্ন ৮। উত্তর পূর্ব ভারতের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো ।

উত্তরঃ উত্তর পূর্ব ভারতে বছরের অধিকাংশ সময়ে বৃষ্টিপাত হয় । তাই উত্তর পূর্ব ভারতের জলবায়ু আর্দ্র ।

প্রশ্ন ৯। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো । 

উত্তরঃ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চল সাধারণতঃ গরম হয় । এমনকি সবচেয়ে ঠাণ্ডা মাসে ও তাপের মাত্রা সাধারণতঃ প্রায় ১৫° সেলসিয়াস থেকে বেশি হয়। গ্রীষ্মকালের গরমে ৪০° সেলসিয়াস পার হয়ে যায়। এই সকল অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয় । সারা বছর ধরে দিবা রাত্রি প্রায় সমান থাকে। 

প্রশ্ন ১০। মেরু অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ত্রুটি দেশের নাম লেখো । 

উত্তরঃ মেরু অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি হলো— নরওয়ে , সুইডেন , ফিনলেণ্ড আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা এবং রাশিয়ার সাইবেরিয়ান অঞ্চল । 

প্রশ্ন ১১। মেরু অঞ্চলে দেখতে পাওয়া কয়েকটি প্রাণীর নাম লেখো । 

উত্তরঃ মেরু অঞ্চলে দেখতে পাওয়া কয়েকটি প্রাণীর নাম হলো— সাদা ভালুক , পেংগুইন , সীল , বল্গা হরিণ , শিয়াল , তিমি ইত্যাদি । 

প্রশ্ন ১২। কয়েকটি দেশের নাম লেখো যেখানে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য দেখতে পাওয়া যায় । 

উত্তরঃ ভারত , মালয়েশিয়া , ইন্দোনেশিয়া , ব্রাজিল , কঙ্গো গণরাজ্য , কেনিয়া , উগাণ্ডা এবং নাইজেরিয়া ।

প্রশ্ন ১৩। ভারতের কোন স্থানে সাইবেরিয়ান সারস পাখি শীতকালে প্রব্রজন করে ? 

উত্তরঃ শীতকালে সাইবেরিয়ান সারস পাখি সুদূর সাইবেরিয়া থেকে ভারতের রাজস্থানের ভরতপুর , হরিয়ানার সুলতানপুর এবং উত্তর পূর্ব ভারতের কয়েকটি জলাশয়ে প্রব্রজন করে । 

প্রশ্ন ১৪। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য অঞ্চলগুলির নাম লেখো । 

উত্তরঃ ভারতের পশ্চিমঘাট এবং অসম , দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া , মধ্য আমেরিকা এবং মধ্য আফ্রিকায় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য অঞ্চল দেখতে পাওয়া যায় । 

প্রশ্ন ১৫। পৃথিবীর দুটি অঞ্চলের নাম লেখো যেখানে জলবায়ুর অবস্থা চরম । 

উত্তরঃ গ্রীষ্মমণ্ডল এবং মেরু অঞ্চল । 

প্রশ্ন ১৬। অত্যন্ত ঠাণ্ডা অঞ্চলের পাখিরা শীতকালে কেন গরম অঞ্চলের দিকে প্রব্রজন করে ? 

উত্তরঃ পাখিদের বেঁচে থাকার জন্য দেহ গরম রাখতে হয় । তাই যখন শীতকাল আরম্ভ হয় তখন অত্যন্ত ঠাণ্ডা অঞ্চলের পাখিরা গরম অঞ্চলের দিকে প্রব্রজন করে । শীত শেষ হওয়ার পর এরা পুনরায় ঘুরে আসে । উদাহরণস্বরূপ , সাইবেরিয়ান সারস শীতকালে সুদূর সাইবেরিয়া থেকে রাজস্থানের ভরতপুর এবং হরিয়ানার সুলতানপুরে প্রব্রজন করতে দেখা যায় । 

প্রশ্ন ১৭। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য অঞ্চলে বাস করা কয়েকটি প্রাণীর নাম লেখো । 

উত্তরঃ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্ষারণ্য অঞ্চলে বাস করা কয়েকটি প্রাণীর নাম হলো— বানর , শিম্পাঞ্জী , বাঘ , হাতী , গরিলা , সিংহ , নেকড়ে বাঘ , টিকটিকি , সাপ , পাখি এবং কীট পতঙ্গ । 

প্রশ্ন ১৮। পেংগুইন কীভাবে অত্যন্ত ঠাণ্ডা জলবায়ুতে নিজেকে অভিযোজিত করে ? 

উত্তরঃ অত্যন্ত ঠাণ্ডা জলবায়ুতে বেঁচে থাকতে পেংগুইনের দেহে কতকগুলি বিশেষ বৈশিষ্ট্য দেখা যায় । এরা দেখতে সাদা এবং সাদা দৃশ্যের সঙ্গে এরা সহজে মিশে যায় । শীতের প্রকোপ হতে রক্ষা পেতে এদের দেহে একটি পুরু চামড়া 

এবং প্রচুর পরিমাণে চর্বি থাকে । পেংগুইনগুলি একসঙ্গে দল বেঁধে থাকে। নিজেদের দেহ গরম রাখার জন্য এরা এরূপ করে ।

প্রশ্ন ১৯। সিংহ লেজযুক্ত মেকাক্ বানরের অভিযোজন সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো । 

উত্তরঃ সিংহ লেজযুক্ত মেকাক্ বানর ভারতের পশ্চিমঘাট বর্ষারণ্য অঞ্চলে বাস করে । 

মাথা থেকে গলার নীচের চিবুক পর্যন্ত ঘিরে থাকা সাদা রূপালী কেশরগুলি এদের দেহের প্রধান বৈশিষ্ট্য । এরা খুব ভাল আরোহণকারী এবং জীবনের বেশির ভাগ সময় এরা গাছের ওপর কাটায় । এদের প্রধান খাদ্য গাছের ফলমূল । তাছাড়া এরা গাছের কচি পাতা , কাণ্ড , ফুল , মুকুল বা কলি ইত্যাদি খায় । এই দাড়ি থাকা বানর গাছের বাকলের নীচে থাকা কীটপতঙ্গগুলিও খুঁজে বের করে খায় । 

প্রশ্ন ২০। মেরু অঞ্চলে বাস করার জন্য সাদা ভালুকের বিভিন্ন অভিযোজনগুলি বর্ণনা করো । এই অভিযোজনগুলি সাদা ভালুককে কীভাবে অত্যন্ত ঠাণ্ডা জলবায়ুতে বেঁচে থাকতে সাহায্য করে ? 

উত্তরঃ                   

সাদা ভালুক মেরু অঞ্চলে খুব ঠাণ্ডা জলবায়ুতে নিম্নলিখিত উপায়ে অভিযোজিত করে । 

১। সাদা ভালুকের গায়ে সাদা লোমযুক্ত চামড়া থাকে । তাই এদেরকে সাদা বরফের পটভূমিতে সহজে দেখতে পাওয়া যায় না । এর ফলে এরা হিংস্র জন্তুর হাত থেকে রক্ষা পায় । এছাড়া এই বৈশিষ্ট্য তাদেরকে শিকার ধরাতে সাহায্য করে । 

২। সাদা ভালুকের তীব্র ঘ্রাণশক্তি আছে । এদের ঘ্রাণশক্তি তীব্র হওয়ায় এরা খুব সহজে শিকার ধরতে পারে । 

৩। এদের লম্বা ভাঁজ থাকা তীক্ষ্ণ নখ আছে । এগুলি এদেরকে বরফের ওপর হাঁটতে সাহায্য করে । 

৪। অতিশয় ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা পেতে এদের দেহে দুটি স্তরযুক্ত পুরু লোম থাকে । এছাড়া এদের চামড়ার নীচে চর্বির একটি স্তর থাকে । চর্বিগুলি এদের দেহের উষ্ণতা আবদ্ধ করে রেখে শরীরকে গরম রাখে । 

৫। গরমের দিনে শারীরিক ক্রিয়াকলাপের জন্য ঠাণ্ডায় প্রয়োজন । তাই সাদা ভালুক জলে সাঁতার কাটে । এদের থাবা প্রশস্ত এবং বৃহৎ যা এদেরকে সাঁতার কাটতে সাহায্য করা ছাড়াও বরফের ওপর দিয়ে হাঁটতেও সাহায্য করে । জলের নীচে সাঁতার কাটার সময় এরা এদের নাসারন্ধ্র বন্ধ করে রাখতে পারে এবং দীর্ঘ সময় জলের নীচে থাকতে পারে ।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top