Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 9 রচনা লেখার চাবিকাঠি

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Board Class 5 Bengali Book Chapter 9 রচনা লেখার চাবিকাঠি Question Answer. As Per New Syllabus of SEBA Class 5 Bengali Book Chapter 9 রচনা লেখার চাবিকাঠি Question Answer PDF Download. Class 5 Bengali Book Chapter 9 রচনা লেখার চাবিকাঠি Solutions. Which you Can Download PDF Notes Class 5 Bengali Book Question Answer PDF for using direct Download Link Given Below in This Post.

Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 9 রচনা লেখার চাবিকাঠি

Today’s We have Shared in This Post Class 5 Bengali Book Chapter 9 রচনা লেখার চাবিকাঠি Suggestions with you. Class 5 Bengali Book Chapter 9 রচনা লেখার চাবিকাঠি Solutions I Hope, you Liked The information About The Class 5 Bangla Notes. If you liked Class Five Bangla Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

রচনা লেখার চাবিকাঠি

ক্রিয়াকলাপ

ক – পাঠভিত্তিক

১। পাঠের চরিত্রগুলোর সঙ্গে পরিচয়।

তোমরা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছ মনু-ভানুর পরিচয় কী হতে পারে? মনু একটি গোরুর নাম, ভানু ঘোড়ার। ওদের কথাবার্তা থেকে গোরু ও ঘোড়া সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা গড়ে ওঠে। যেমন —

গোরু — গোরুকে মানুষ পোষে। ওর চারটা পা, দুটো শিং, দুটো চোখ, একটি লম্বা লেজ আছে। লেজের মাথায় একগুচ্ছ চুল আছে। ওর গায়ের রং সাধারণত পাটকিলে, বাদামি, সাদা, কালো বা মিশ্র হয়। গোরু ঘাস, খড়, ভুসি ইত্যাদি খেয়ে বেঁচে থাকে। ওর দুধ খেয়ে মানুষ সুস্থ থাকে, গোরু চাষবাসে সাহায্য করে। ওর গোবর দিয়ে সার, ঘুঁটে হয়।

২। এবার পাঠের সাহায্য নিয়ে ঘোড়ার বিষয়ে লেখো।

উত্তরঃ ঘোড়াঃ মানুষ ঘোড়াকেও পোষে। ঘোড়ার চারটে পা, দুটি চোখ, দুটি খাড়া কান। একটি দীর্ঘ চুল বিশিষ্ট লেজ আছে। ঘাড়ে রয়েছে চমৎকার কেশর। ঘোড়ার গায়ের রঙ সাদা, কালো, ধূসর, বাদামি। ঘোড়া বেঁচে থাকে ঘাস, ছোলা, কলাই ইত্যাদি খেয়ে। ঘোড়া গাড়ি টানে। সৈনিক ঘোড়া চড়ে যুদ্ধ করে। ঘোড়ার মুখটা লম্বাটে। খুব জোরে দৌড়তে পারে। ঘোড়া খুবই প্রভুভক্ত হয়।

৩। এসো, মনে করি।

তোমরা চতুর্থ শ্রেণিতে শিখেছ যে আমরা কোনো জন্তু বা জিনিসকে মনে মনে কল্পনা করে ওদের বিষয়ে একটা রচনা লিখতে পারি। ‘রচনা’ শব্দটির প্রকৃত অর্থ হল সৃষ্টি। কিন্তু এরও একটি নিয়মকানুন আছে। নিয়মকানুনগুলো নীচে দেওয়া হল —
১। যে-বিষয়টিকে নিয়ে রচনা লিখবে, সে-বিষয়টিকেই আগাগোড়া রচনায় ধরে রাখতে হবে।
২। ছোটো ছোটো বাক্য দিয়ে রচনাটি লিখতে হবে।
৩। প্রথমে বিষয়টির সংকেতগুলো কল্পনা করে নেবে।

উত্তর দাওঃ

(ক) মনু আর ভানুর মধ্যে কী নিয়ে লড়াই শুরু হয়?

উত্তরঃ মনু ও ভানুর মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ তাই নিয়ে লড়াই শুরু হয়।

(খ) ভানুকে পেলে কে আহ্লাদে আটখানা হন?

উত্তরঃ ভানুর মনিবের সৈনিকবন্ধু ভানুকে পেলে আহ্লাদে আটখানা হন।

(গ) দুজনের লড়াই কেন থেমে যায়?

উত্তরঃ দুজনের মনিব এসে দুজনকে নিয়ে যায় বলে লড়াই থেমে যায়।

উত্তর লেখোঃ

(ক) গোরু ও ঘোড়ার আকৃতি ও স্বভাবের কী কী মিল এবং কী কী অমিল আছে?

উত্তরঃ গোরু ও ঘোড়া উভয়েরই চারটি পা, দুটি কান, দুটি চোখ ও একটি লেজ থাকে। তবে ঘোড়ার কান দুটো খাড়া থাকে। গোরুর কান খাড়া থাকে না। গোরুর শিং আছে। ঘোড়ার শিং নেই।

গোরুর একটি লম্বা লেজ আছে। লেজের মাথায় একগুচ্ছ চুল থাকে। গোরুর মুখের আকার লম্বাটে। গায়ের রঙ বাদামি। বাছুরগুলির কারো গায়ের রঙ সাদা, কারো কালো, কারো মিশ্র, কারো পাটকিলে হয়। ঘোড়ার লেজটাও একগুচ্ছ লম্বা লম্বা চুল দিয়ে তৈরি। তবে ঘোড়ার লেজটা গোরুর মতো সরু নয়। ঘোড়ার ঘাড়ে ঢেউয়ের মতো সুন্দর কেশর থাকে। ঘোড়ার গায়ের রঙও বাদামি। ঘোড়ার বাচ্চাদের গায়ের রং কারো সাদা, কারো ঘন বাদামি, আবার কারো ধূসর বর্ণের হয়।

ঘোড়া খুব ভালো দৌড়তে পারে। সেজন্য যুদ্ধক্ষেত্রে ঘোড়ার প্রয়োজন হয়। ঘোড়া মনিবকে পিঠে নিয়ে দৌড়ায়। মনিবের গাড়িও টানে। ঘোড়া কচি কচি ঘাস ছাড়াও ছোলা, কলাই খায়।

গোরু ঘাস, খড়, ভুসি ইত্যাদি খেয়ে বেঁচে থাকে। গোরুর দুধ খেয়ে মানুষ সুস্থ থাকে। গোরু চাষবাসে সাহায্য করে। গোরুর গোবর দিয়ে সার, ঘুটে হয়।

(খ) গোরু ও ঘোড়া মানুষের কী কী উপকার সাধন করে?

উত্তরঃ গোরুর উপকারিতাঃ গোরু নানাভাবে মানুষের উপকার করে। পুরুষ গোরু বা বলদ লাঙল টানে, গাড়ি টানে, ঘানি ঘোরায়, পিঠে করে মাল বয়। গাই গোরু দুধ দেয়। গোরুর দুধ অত্যন্ত পুষ্টিকর ও উপাদেয় খাদ্য। দুধ থেকে ঘি, ক্ষীর, মাখন, দই, পনির প্রভৃতি উপাদেয় খাদ্য প্রস্তুত হয়। গোবর জমির সার ও জ্বালানিরূপে ব্যবহৃত হয়। গোরুর চামড়া থেকে জুতো, ব্যাগ, নানারকম জিনিস তৈরি হয়। ফলে অনেক মানুষের প্রধান জীবিকা গো-পালন হয়ে উঠেছে।

ঘোড়ার উপকারিতাঃ ঘোড়া খুব প্রভুভক্ত হয়। ঘোড়া পিঠে করে মানুষ ছাড়াও মাল বহন করে এক স্থান থেকে আর এক স্থানে। ঘোড়ায় টানা গাড়ি ব্যবহৃত হয়। সৈনিকরা ঘোড়ায় চড়ে যুদ্ধ করে। কলকাতায়, ঘোড়দৌড়ের ব্যবস্থাও আছে।

৪। শব্দ-সম্ভারের সাহায্য নিয়ে নীচের শব্দগুলোর অর্থ লেখো।

শ্রেষ্ঠত্ব, গুচ্ছ, ধূসর, আহ্লাদ, ঘুঁটে, কেশর, কলাই, মনিব, পাটকিলে স্বতন্ত্র

উত্তরঃ শ্রেষ্ঠত্ব — বড়ো বা শ্রেষ্ঠ।

গুচ্ছা — গোছা।

ধূসর — ঈষৎ পাংশুবর্ণ।

আহ্লাদ — আনন্দ, আমোদ।

ঘুঁটে — গোবর থেকে তৈরি জ্বালানি বিশেষ।

কেশর — সিংহ, ঘোড়া প্রভৃতি প্রাণীর ঘাড়ের দীর্ঘ লোমরাজি।

কলাই — মটর, মাষকলাই।

মনিব — প্রভু।

পাটকিলে — ইঁটের রঙ বিশিষ্ট।

স্বতন্ত্র — আলাদা।

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -১আমার দেশের মাটি
অধ্যায় -২পাখি আর মানুষ
অধ্যায় -৩দেবারতির আবেদন
অধ্যায় -৪পেটুক দাসের স্বপ্ন
অধ্যায় -৫মহৎ লোকের মহৎ কথা
অধ্যায় -৬অরুণোদয়
অধ্যায় -৭নীল পাহাড়ের দেশে
অধ্যায় -৮রঙের রহস্য
অধ্যায় -৯রচনা লেখার চাবিকাঠি
অধ্যায় -১০তিনটি মাছের কাহিনিঠি
অধ্যায় -১১অমলপ্রভা দাস
অধ্যায় -১২চরণে প্ৰণাম
অধ্যায় -১৩পালা গানের কথা
অধ্যায় -১৪বড়ো কে?

খ — ভাষা অধ্যয়ন

১। এসো, যুক্তবর্ণ ভেঙে পড়ি ও লিখি।

স্বতন্ত্ৰ  ন্ত্র ন + ত + র ন – এ য ত ন্ত-এ র-ফলা ন্ত্র

২। এসো, যুক্তবর্ণ গঠন করি।

ন + ত + র  ন-এ ত স্ত-এ  র-ফলা  ন্ত্র

৩। এসো, পড়ি।

অঙ্গ স্বতন্ত্র আমন্ত্ৰণ নিমন্ত্ৰণ

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেরা পড়ো।

৪। নীচের যুক্তবর্ণগুলো ভেঙে দেখাও এবং সেই যুক্তবর্ণ দিয়ে দুটে করে শব্দ গঠন করো।

উদাহরণ — গৃহস্থ — স্থ  স+থ  স-এ থ স্থ স্থল, বাসস্থান

নীচের শব্দগুলোর অর্থ জেনে নিয়ে প্রত্যেকটি দিয়ে একটি করে বাক্য রচনা কর।

একগুচ্ছ, লিক-লিকে, নাদুস-নুদুস, আহ্লাদে আটখানা লম্বা-লম্বা, মনিব-বউ চাষ-বাস, কচি-কচি, ছেলে-মেয়ে ঘন-বাদামি।

উত্তরঃ একগুচ্ছ — গোরুর লেজের মাথায় একগুচ্ছ চুল আছে।

লিক-লিকে — গোরুর লেজ লিক-লিকে হয়।

নাদুস-নুদুস — গোরুর দুধ খেয়ে বাচ্চারা নাদুস-নুদুস হয়।

আহ্লাদে আটখানা — সৈনিকটি ঘোড়ায় চড়ে আহ্লাদে আটখানা হয়।

লম্বা-লম্বা — লম্বা-লম্বা তাল গাছ মাঠে দাড়িয়ে আছে।

মনিব বউ — মনিব বউ ভানুকে খুব ভালোবাসত।

চাষ-বাস — কৃষক ভাইদের প্রধান জীবিকা চাষ-বাস।

কচি কচি — গোরু কচি-কচি ঘাস খায়।

ছেলেমেয়ে — ঘোড়ার ছেলে-মেয়ে নানা বর্ণের হয়।

ঘন-বাদামী — ভানু-ঘোড়ার গায়ের রঙ ঘন-বাদামী।

৫। এসো, জেনে নিই।

তোমরা পাঠে অনেক ধরনের চিহ্ন দেখতে পাও। এগুলোকে বিরাম চিহ্ন বলে। বাক্যে বিরাম চিহ্নের প্রয়োজন আছে। বাক্যের অর্থ ও সম্বন্ধ সুন্দরভাবে প্রকাশ করার জন্য বিরাম চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। বিরাম চিহ্ন সার্থকভাবে ব্যবহার করতে না পারলে বাক্যের সৌন্দর্য নষ্ট হয় এবং ভাব এলোমেলো ও খাপছাড়া দেখায়। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাংলা ভাষায় প্রথম বিরাম চিহ্নের ব্যবহার করেন। গদ্য সাহিত্যে এ ধরনের বিভিন্ন অবদানের জন্য তাকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।

৬। এসো, বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত কয়েকটি বিরাম চিহ্নের ব্যবহার সম্বন্ধে জেনে নিই।

(ক) দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ (।) — বাক্য যেখানে সম্পূর্ণ শেষ হয় সেখানে দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ দিতে হয়। যেমন — আমাদের দেশ ভারতবর্ষ।

(খ) কমা বা পাদচ্ছেদ (,) — বাক্যের যেখানে অল্প সময়ের জন্য থামতে হয় সেখানে কমা দিতে হয়। যেমন — গোরুর দুটি শিং, চারটি পা ও দুটি কান আছে।

(গ) সেমিকোলন (;) — কমার থেকে একটু বেশি বিরাম বোঝাতে সেমিকোলন ব্যবহৃত হয়। যেমন — মিতা আগে স্কুলে যাবে; পরে মামার বাড়ি যাবে।

(ঘ) প্রশ্নবোধক চিহ্ন (?) — প্রশ্ন বোঝাতে বাক্যের শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। যেমন — তোমার বয়স কত?

(ঙ) বিস্ময়সূচক চিহ্ন (!) — আশ্চর্য বা বিস্ময় বোঝাতে বাক্যে বিস্ময়সূচক চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। যেমন — আহ্! কি দুঃখের কথা!

(চ) কোটেশন বা উদ্ধৃতি চিহ্ন (” “) — প্রত্যেক উক্তি বোঝাতে কোটেশন চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। যথা — চয়ন বলল, “আমি চাঁদপুর যাব।”

(জ) বন্ধনী () — বাক্যের অর্থ পরিষ্কার করার জন্য বেশি কিছু বলার প্রয়োজন হলে, তা বন্ধনীর মধ্যে রাখতে হয়। যেমন — আগামী ৯ মে (রবিবার) রবীন্দ্রজয়ন্তীর অনুষ্ঠান হবে।

(ঝ) ড্যাস চিহ্ন (—) — কোনো বাক্যে ভাবের পরিবর্তন ঘটলে ড্যাস ব্যবহৃত হয়। একি স্বপ্ন — না মনের ভুল।

(ঞ) কোলন (:) কোলন ড্যাস (:—) — কোন বিষয়ে বর্ণনা বা উদাহরণ দিতে এসব চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। যেমন — অসমের প্রধান নদী দুটিঃ — ব্রহ্মপুত্র ও বরাক।

(ট) হাইফেন (-) — দুটি পদের সংযোগস্থলে হাইফেন হয়। যেমন— কচি-কাঁচার মেলা একটি শিশু-সংগঠন।

৭। নীচের অনুচ্ছেদটি পড়ে নির্দিষ্ট স্থানে বিরাম চিহ্ন বসাও।

মানুষ ঘোড়া পোষে ওর চারটা পা দুটি চোখ দুটি খাড়া কান একটি দীর্ঘ চুলবিশিষ্ট লেজ আছে ঘাড়েও রয়েছে চমৎকার কেশর এর গায়ের রঙ সাদা কালো ধূসর বাদামি ঘোড়া ঘাস ছোলা কলাই খেয়ে বেঁচে থাকে ঘোড়া গাড়ি টানে সৈনিক ঘোড়ায় চড়ে যুদ্ধ করে।

উত্তরঃ মানুষ ঘোড়া পোষে। ওর চারটা পা, দুটি চোখ, দুটি খাড়া কান, একটি দীর্ঘ চুলবিশিষ্ট লেজ আছে। ঘাড়েও রয়েছে চমৎকার কেশর। এর গায়ের রঙ সাদা কালো ধূসর বাদামি। ঘোড়া ঘাস, ছোলা, কলাই খেয়ে বেঁচে থাকে। ঘোড়া গাড়ি টানে। সৈনিক ঘোড়ায় চড়ে যুদ্ধ করে।

৮। পাঠের হাইফেন (-) যুক্ত শব্দগুলো বেছে নিয়ে লেখো।

উদাহরণ— সুখ-দুঃখ,

উত্তরঃ শক্ত-শক্ত, লম্বা-লম্বা, লিক-লিকে, ঘন-বাদামি, নাদুস-নুদুস, কচি-কচি, মনু-ভানর

গ — জ্ঞান-সম্প্রসারণ

তোমরা জানো যে গোরু-ঘোড়াকে মানুষ পোষে। তাই তাদের ‘গৃহপালিত’ জন্তু বলা হয়। সেরকম আমরা অনেক শব্দকে এককথায় লিখতে পারি।

১। এককথায় কী হবে বলো তো।

• যে প্রাণীর চারটি পা আছে …………………..।

• যে প্রাণী মাংস খায় …………………….।

• যে প্রাণী তৃণ খেয়ে বেঁচে থাকে …………………….।

• যে প্রাণীকে গৃহে পালন করা হয় ………………….।

• যে ব্যক্তি নগরে থাকে …………………..।

• পরের উপকার করে যে ……………………।

• কোন ঋতুতে ঠাণ্ডা পড়ে ……………………।

২। নীচে কয়েকটি প্রাণীর নাম দিয়ে দেওয়া হল। তাদের বাসস্থানের নাম পাশের থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো।

    বাঘ গুহা।

    ঘোড়া আস্তাবল।

৩। পাঠ থেকে তুমি ‘জন্ম’ শব্দটি খুঁজে বের করো। এই ‘জন্ম’ শব্দটিকে সহজ করে ‘জনম’-ও লিখতে পার। এইরকম অনেক শব্দ বাংলা ভাষায় আছে। এসো, সেরকম কিছু শব্দ জেনে নিই।

ধর্ম — ধরম।

ভক্তি — ভকতি।

কর্ম — করম।

রত্ন — রতন।

দর্শন — দরশন।

শক্তি — শকতি।

৪। দলে আলোচনা করে নীচের তালিকাটি পূর্ণ করো।

আলোচনার বিষয়বস্তুছাগলহাঁস
(ক) বাসস্থানমানুষের বাড়িমানুষের বাড়িতে তৈরি
(খ) গৃহপালিত/বন্যগৃহপালিতগৃহপালিত
(গ) আকৃতি (শরীরের গঠন এবং অঙ্গ- প্রত্যঙ্গের বিবরণ)চারটি পা, দুটি কান দুটি চোখ, ছোটো লেজ, গায়ের রং কালো বাদামীদুটি পা, একটি শক্ত ঠোঁট, সারা শরীর পালকে ঢাকা, রাজহাস একটু বড় হয়।
(ঘ) প্রকার
(ঙ) বর্ণ (কী কী রঙের থাকে)কালো, সাদা, বাদামী পাটকিলে।সাদা, বাদামী, খয়েরী
(চ) খাদ্যকচি কচি ঘাসপাতাচাল, গম, ধানের তুষ, ছোটো শামুক
(ছ) প্রকৃতি (স্বভাব)মোটামুটি শাস্তচঞ্চল,মোটামুটি শাস্ত
(জ) উপকারিতাছাগলের দুধ ও মাংস খাওয়া হয়।হাসের ডিম, মাংস খাওয়া হয়
(ঝ) অপকারিতা (যদি আছেঅপরের বাড়ির গাছ খেয়ে নষ্ট
(ঞ) তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্বযত্নবান হয়যত্নবান হওয়া

৫। কোন জন্তুর কী খাবার তা রেখা টেনে মেলাও।

গোরুকলাগাছ
বিড়ালশস্যের দানা
বাঘমাছ
পাখিघाস
হাতিমাংস

উত্তরঃ

গোরুঘাস
বিড়ালমাছ
বাঘমাংস
পাখিশস্যের দানা
হাতিকলাগাছ

৬। নিম্নলিখিত পারিবারিক সম্বন্ধগুলো বুঝে নিয়ে লেখো। (প্রয়োজনে শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রী সাহায্য করবেন)।

উত্তরঃ (ক) বাবার বড়ো ভাই — জ্যেঠামশাই, জ্যেঠু।

(খ) জ্যেঠামশাইয়ের স্ত্রী — জ্যেঠিমা, বড়োমা।

(গ) বাবার ছোটো ভাই — কাকা।

(ঘ) বাবার ছোটো ভাইয়ের স্ত্রী — কাকিমা।

(ঙ) বাবার বোন/দিদি — পিসিমা।

(চ) পিসিমার স্বামী — পিসেমশাই।

(ছ) মার ভাই/দাদা — মামা।

(জ) মামার স্ত্রী — মামি।

(ঝ) মার বোন — মাসি।

(ঞ) মাসির স্বামী — মেসো।

৭। নীচের শব্দগুলো দিয়ে পাঁচটি করে বাক্য রচনা করো।

কুকুর, গোলাপ, ধান, কাগজ, লোহা।

কুকুর — কুকুর একটি আদর্শ প্রভুভক্ত প্রাণী, চতুষ্পদ প্রাণী কুকুরের ঘ্রাণশক্তি খুব প্রখর। কুকুর নানারঙের ও নানা জাতের হয়। কুকুর রাতের বেলায় পাহারাদারের কাজ করে। পুলিশেরা চোর ডাকাত ধরার জন্য কুকুরকে সঙ্গে রাখে।

গোলাপ — সৌন্দর্যের দিক থেকে গোলাপ ফুলকে শ্রেষ্ঠ বলা যেতে পারে। গোলাপ নানা বর্ণের হয়। আমাদের দেশে প্রচুর গোলাপ ফুলের চাষ হয়। ভারতবর্ষ থেকে এই ফুল প্রচুর পরিমাণে বিদেশে পাঠানো হয়। গোলাপ ফুল চাষ করে ফুল ব্যবসায়ীরা লাভবান হন।

ধান — ভারতের প্রধান ফসল ধান। এটি একটি বর্ষজীবী উদ্ভিদ। ধান থেকে উৎপন্ন চাল পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষের প্রধান খাদ্যবস্তু। পৃথিবীতে প্রায় ৭,০০০ রকমের ধান গাছ আছে। ভারতে প্রধানত আমন, আউশ ও বোরো এই তিন প্রকার ধানের চাষ হয়।

লোহা — আমাদের বাড়ির নিত্য প্রয়োজনে লোহার তৈরি জিনিস ব্যবহার করে থাকি। রেলগাড়ি, রেলগাড়ির চাকা, ব্রিজ ও বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে লোহা প্রয়োজন হয়। ভারতবর্ষের উড়িষ্যা, বিহার ও মধ্য প্রদেশে লৌহসম্পদ প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে। লোহাকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা হয় —

১। ঢালাই লোহা।

২। পেটাই লোহা।

৩। ইস্পাত লোহা।

বর্তমান যুগকে বিজ্ঞানের যুগ বলার সঙ্গে সঙ্গে লৌহযুগও বলা যায়।

কাগজ — কাগজের জন্য মানুষের শিক্ষা সংস্কৃতি এগিয়েছে। প্রাচীনকালে মিশরে ‘প্যাপিরাস’ কথাটি থেকেই পেপার কথাটি এসেছে। ঘাস, বাঁশ ও কাগজের মন্ড থেকে কাগজ তৈরি হয়। কাগজ প্রথম চিনে আবিষ্কৃত হয়। কাগজের জন্যই বই সৃষ্টি হয়েছে। এখন অনেক আধুনিক উপায়ে কাগজ তৈরি হয়।

৮। নীচের ছকে অনেকগুলো জীব-জন্তুর নাম লুকিয়ে আছে, খুঁজে বের করো।

যেমন — ছাগল, ভেড়া, ঘোড়া, ময়ূর, কুমির, মোরগ, বলদ, হাতি, গণ্ডার, বিড়াল, তিমি, বাঁদর, হায়না, কুকুর।

উত্তরঃ

৯। দুজন বন্ধুর মধ্যে যদি কোনো কিছু নিয়ে ঝগড়া বাঁধে তুমি তাদের কী উপদেশ দেবে।

উত্তরঃ মীমাংসা করে নিতে।

১০। ধাঁধা বলো।

(ক) ফরসা সাহেবেরা কালো টুপি পরে, 

একবার ঘসে দিলে উঠে যে জ্বলে।

উত্তরঃ দেশলাই।

(খ) বড়ো একটি পুকুরের ছোটো দুটি ঘাটে,

বত্রিশটি কলাগাছ, একটি পাতা তাতে।

উত্তরঃ দাতের পাটি।

১১। নীচের ছবিগুলো দেখে সেগুলোর বিষয়ে তিনটি করে বাক্য লেখো।

উত্তরঃ নিজে নিজে লিখতে হবে।

ঘ – প্রকল্প 

• বিভিন্ন গৃহপালিত জীব-জন্তুর ছবি সংগ্রহ করে শক্ত কাগজে আঠা দিয়ে লাগাও এবং ছবির নীচে নাম লেখো।

• বিভিন্ন জীব-জন্তু বিষয়ক গল্প সংগ্রহ করে লেখো এবং শ্রেণিতে পড়ে শোনাও।

• ধাঁধা সংগ্রহ করো।

উত্তরঃ শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর সাহায্য নিয়ে নিজেরা সংগ্রহ করো।

We Hope the given Class 5 Bengali Book Question Answer will help you. If you Have any Regarding SEBA Board ক্লাস 5 এর বাংলা বই এর প্রশ্ন উত্তর, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top