SEBA Class 5 Environment Chapter 1 আমাদের পরিবেশ

Join Roy Library Telegram Groups

SEBA Class 5 Environment Chapter 1 আমাদের পরিবেশ Question Answer in Bengali provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. is made for SEBA Board students. We ensure that You can completely trust this content. If you learn PDF from then you can Scroll Down and BUY PDF text book Solutions I hope You Can learn Better Knowledge.

SEBA Class 5 Environment Chapter 1 আমাদের পরিবেশ

Here we will provide you Bengali Medium SEBA Class 5 Environment Chapter 1 আমাদের পরিবেশ Textbook Question Answer absolutely free of cost. If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam.

আমাদের পরিবেশ

প্রশ্ন ১। উত্তর লিখো।

(ক)পরিবেশর জৈবিক উপাদানগুলো কী কী ?

উত্তরঃ পরিবেশর জৈবিক উপাদানগুলো হল উদ্ভিদ, প্রানী, পাখি, কীট পতঙ্গ, অণুজীব ইত্যাদি ।

(খ) পেঙ্গুইনর দেহের গঠন কী রকম ?

উত্তরঃ পেঙ্গুইনের দেহের গঠন ডিম্বাকৃতি এবং লম্বা । তাদের শরীরে ছোটো ছোটো।পাখনা আছে । ডানা দুটো ছোটো হওয়ার জন্য তারা উরতে পারে  না ।

(গ) শিবসাগর জেলার দুটো কীর্তিচিহ্নর নাম লেখো ।

উত্তরঃ শিবসাগর জেলার দুটো কীর্তিচিহ্নর নাম– রংঘর এবং তলাতল ঘর ।

(ঘ) পরিবেশর অজৈৱিক উপাদানগুলো কী কী ?

উত্তরঃ পরিবেশর অজৈৱিক উপাদানগুলো হল– বায়ু, জল, মাটি, নদী, ঝরনা, পাহাড়–পর্বত ইত্যাদি ।

(ঙ) মানবসৃষ্ট পরিবেশ বলতে কী বুঝ ?

উত্তরঃ জীবশ্রেষ্ঠ মানুষ অতিত থেকেই পরিবেশের  বিভিন্ন উপাদানগুলো বব্যহার করে নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে আসছে । উদাহরণ স্বৰূপ , ঘর–বাড়ি, রাস্তাঘাট, সেতু, উদ্দ্যান, উদ্দ্যোগ, কীর্তিচিহ্ন ইত্যাদি প্রকৃতি থেকে পাওয়া উপাদানগুলো থেকে নির্মাণ করা হয় । এগুলো হচ্ছে মানবসৃষ্ট পরিবেশ । 

(চ) অসমের দুটো মন্দির, দুটো দৌল এবং দুটো সত্রের নাম লিখো ।

উত্তরঃ অসমের দুটো মন্দির, যথা,― কামাখ্যা মন্দির ও ভূবন পাহাড়ের মন্দির ।

অসমের দুটো দৌলের নাম, যথা–শিবদৌল ও জয়দৌল।অসমের দুটো সত্রের নাম, যথা– আউনি আটি সত্র ও কমলবাড়ি সত্র ।

প্রশ্ন ২। ‘ক’ অংশের সঙ্গে ‘খ’ অংশ মেলাও―

‘ক’‘খ’
তেজপুরভুবন পাহাড়ের মান্দির 
কামরূপতেগবাহাদুরের গুরুদ্বার
গোয়ালপাড়াঅগ্নিগড়
ধুবড়িপোয়ামক্কা
কাছারসূর্য পাহাড়

উত্তরঃ 

‘ক’‘খ’
তেজপুরঅগ্নিগড়
কামরূপপোয়ামক্কা
গোয়ালপাড়াসূর্য পাহাড়
ধুবড়িতেগবাহাদুরের গুরুদ্বার
কাছারভুবন পাহাড়ের মান্দির

প্রশ্ন ৩। শূন্যস্থান পূরণ করো

(ক) মরুভূমি অঞ্চলের প্রানীর শরীরের ত্বক ___ ও___।

উত্তরঃ লুমযুক্ত, মসৃণ।

(খ)সাদা ভালুক___ অঞ্চলে থাকে।

উত্তরঃ মেরু।

(গ) তৃণভূমি অঞ্চলে ___পাওয়া যায়।

উত্তরঃ বলগা হরিণ ।

(ঘ) পানবাড়ির ___ মসজিদ ঐতিহাসিক প্রতীক।

উত্তরঃ মিরজুমলার ।

Unit সূচীপত্রLink
পাঠ – ১আমাদের পরিবেশAns
পাঠ – ২পরিস্থিতি তন্ত্রAns
পাঠ – ৩অসমের সংস্কৃতিAns
পাঠ – ৪প্রাকৃতিক সম্পদAns
পাঠ – ৫সম্পদ সংরক্ষণAns
পাঠ – ৬আবহাওয়াAns
পাঠ – ৭আহারের প্রয়োজনীয়তাAns
পাঠ – ৮জীবনধারণ প্রণালীAns
পাঠ – ৯আমাদের সামাজিক সমস্যাAns
পাঠ – ১০পরিবেশ প্রদূষণAns
পাঠ – ১১যাতায়াতAns
পাঠ – ১২উদ্যোগAns
পাঠ – ১৩দুর্যোগAns
পাঠ – ১৪স্বাধীনতা আন্দোলনে অসমের ভূমিকাAns
পাঠ – ১৫আমাদের সংবিধানAns
পাঠ – ১৬গ্রাম পঞ্চায়েতAns
পাঠ – ১৭আমাদের দেশ ভারতবর্ষAns
পাঠ – ১৮আমাদের প্রতিবেশী রাজ্যসমূহAns

প্রশ্ন ৪। নিচের উক্তিগুলো শুদ্ধ করে লেখো-

(ক) সাদা ভালুক / হরিণ/ জেব্রা মেরু অঞ্চলের প্রানী ।

উত্তরঃ সাদা ভালুক

(খ) সিল/বলগা হরিণ/ ইয়াক-এর শাখা-প্রশাখাযুক্ত লম্বা শিং থাকে ।

উত্তরঃ বলগা হরিণ।

(গ)জিরাফ/সিংহ/ বাগের রঙ ধূসর ।

উত্তরঃ সিংহ ।

প্রশ্ন ৫। টিকা লেখো ― জলাভূমি, অণুজীব ।

উত্তরঃ জলাভূমি ― জলাভূমি বা আর্দ্রভূমি হচ্ছে প্রাকৃতিক পরিবেশের একটি উত্তম উদাহরণ । কারণ, জল ও  মাটি এই দুই প্রধান উপাদানের সাহায্য পরিবেশটি গড়ে উঠে। এই দুটো উপাদান থাকার জন্যই জলাভূমি বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ, প্রাণী ও অনুজীবের অনুকূল আবাসস্থল।উধারণস্বরূপ― জলে ভেসে থাকা কচুরিপানা এবং জলাভূমির অগভীর স্থানে নল―খাগড়া, ঘাস, কলমি শাক, বিভিন্ন ধরনের কচু ইত্যাদি হচ্ছে জলাভূমিতে জন্মানো উদ্ভিদ।জলাভূমি ও তার পাশ্ববর্তী অঞ্চলে নানা ধরনের  ব্যাঙ , মৎস্য, সাপ, শামুক, কিট-পতঙ্গ, জলজ-মাকড়সা, কাঁকড়া, ইত্যাদি প্রাণীর আবাসস্থল । এখানে বহু ধরেনের অণুজীবও থাকে । তার পাশ্ববর্তী অঞ্চলের বড়ো বড়ো গাছগুলোতে বক, হাড়গিলা,পানকৌড়ি, সারস,ডাউক,মাছরাঙা, চিল ইত্যাদি পাখি থাকে । খাদ্যের জন্য জলাভূমির প্রাণীগুলো একে অন্যর উপর নির্ভরশীল ।

অণুজীব – যে সব জীবকে খালি চোখে দেখতে পারি না,অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখতে পারি,সে সকল জীবকে অণুজীব বলা হয় । যেমন― ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদি । ওরা জল, বায়ু,মাটি সর্বত্রই থাকে । কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়া মৃত উদ্ভিদ বা প্রানীর পচন সার তৈরি করতে সাহায্য করে ।

প্রশ্ন ৬। একটি প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি আঁকো ।

উত্তরঃ 

ক্রিয়াকলাপ

প্রশ্ন ১। জলাভূমিতে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি উদ্ভিদ ও প্রানীর নাম লেখো ।

উত্তরঃ  জলাভূমিতে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি উদ্ভিদ হলো ― কচুরিপানা,নল―খাগড়া, ঘাস, কলমি শাক, বিভিন্ন ধরনের কচু ইত্যাদি ।

জলাভূমিতে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি প্রাণীহলো― ব্যাঙ, মৎস্য, সাপ, শামুক,কিট-পতঙ্গ,জলজ-মাকড়সা, কাঁকড়া, ইত্যাদি

প্রশ্ন ২। জলাভূমির দুটো অজৈবিক উপাদানের নাম লিখো ।

উত্তরঃ জলাভূমির দুটো অজৈবিক উপাদানের নাম ― জল ও মাটি ।

প্রশ্ন ৩। জলাভূমির আশে–পাশে থাকা দুপ্রকার পাখির নাম লেখো ।

উত্তরঃ জলাভূমির আশে–পাশে থাকা দুপ্রকার পাখির নাম হলো― পানকৌড়ি ও সরস ।    

প্রশ্ন ৪। জল, মাটি ও বায়ু আমাদের কী কী কাজে লাগে তা দলগতভাবে আলোচনা করে প্রত্যেকটির দুটো করে কাৰ্য্য লিখো ।

উত্তরঃ জলের দুটো কাৰ্য ―

(১) জল আমাদের জীবন দান করে । মানুষ, গাছপালা ও পশুপাখি জল পান করে জীবন ধারণ করে । 

(২) ক্ষেত খামার ও কলকারখানায় জল অত্যন্ত আবশ্যক।

মাটির দুটো কাৰ্য ― 

(১) মাটিৰ গুনাগুনের উপর ভিত্তি করে কৃষিকার্য করা হয়।

(২) মাটি থেকে উদ্ভিদ প্রয়োজনীয় জল ও খনিজ লবণ সংগ্রহ করে।

বায়ুর দুটো কার্য ― 

(১) পৃথিবীতে বায়ু থাকার জন্য উদ্ভিদ, প্রাণী ও মানুষের বসবাসের উপযোগী হয়েছে। 

(২)  বায়ু থেকে আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারি ।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর:

প্রশ্ন ১। জলাভূমি ও তার পাশ্ববর্তী যে সকল প্রাণীদের আবাসস্থল তাদের নামগুলি উল্লেখ করো।

উত্তরঃ জলাভূমি ও তার পাশ্ববর্তী অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের ব্যাঙ,মৎস্য,সাপ,শামুক, কিট-পতঙ্গ,জলজ, ইত্যাদি প্রাণীর আবাসস্থল। এছাড়া পাশ্ববর্তী অঞ্চলের বড়ো বড়ো গাছগগুলোতে বক, হাড়গিলা, পানকৌড়ি, সারস, ডাউক,মাছরাঙা, চিল ইত্যাদি পাখিরাও থাকে।

প্রশ্ন ২। পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের জীব বসবাস করতে কেন সক্ষম হয়েছে ?

উত্তরঃ সৌরজগতের গ্রহগুলোর মধ্য পৃথিবীতে শুধু জীব বেঁচে থাকার উপযুক্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ বিরাজমান। তাই পৃথিবীতে বিভিন্ন

জীব বসবাস করতে কেন সক্ষম হয়েছে ।

প্রশ্ন ৩। প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদানকে আমরা কয় ভাগে বিভক্ত করতে পারি ও কি কি?

উত্তরঃ প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদানকে আমরা দুভাগে বিভক্ত করতে পারি । যেমন― জৈবিক উপাদান ও অজৈবিক উপাদান।

প্রশ্ন ৪। কোন স্থানের প্ৰাকৃতিক পরিবেশের  উপাদান বললে কী বুঝায় ?

উত্তরঃ  কোন স্থানের প্ৰাকৃতিক পরিবেশের  উপাদান বললে স্থানের জৈবিক ও অজৈবিক উপাদান বুঝায়।

প্রশ্ন ৫। ‘জলাভূমি’ কাকে বলে ?

উত্তরঃ সাময়িকভাবে বা স্থায়ীভাবে জলমগ্ন স্থানকে বলা হয় জলাভূমি। ‘জলাভূমি’-র অপর নাম ‘আদ্রভূমি’ ।

প্রশ্ন ৬। শৈবাল মানে কি ? 

উত্তরঃ পুকুর ঝরনা ইত্যাদিতে জেলির মতো সবুজ রঙের একটি আবরণ থাকতে দেখা যায়। এগুলি হচ্ছে শৈবাল। সবুজ রঙ হওয়ার জন্য এরা নিজেরা নিজেদের খাদ্য প্রস্তুত করতে পারে।

প্রশ্ন ৭। ছত্রাক কাক বলে ?

উত্তরঃ পচা কাঠ, গোবর ইত্যাদি ব্যাঙের ছাতার গজানো উদ্ভিদ হচ্ছে ছত্রাক এগুলো হালকা হলদে বা হালকা বাদামি হয়।  পত্রহরিৎ  না থাকার জন্য এরা নিজেদের খাদ্য প্রস্তুত করতে পারে।

প্রশ্ন ৮। জলে ভেসে থাকা একটি উদ্ভিদের নাম লেখো ।

উত্তরঃ জলে ভেসে থাকা একটি উদ্ভিদের নাম হলো ‘কচুরিপানা’ ।

প্রশ্ন ৯। জলাভূমির অগভীর স্থানে জন্মানো একটি উদ্ভিদের নাম লিখো ।

উত্তরঃ জলাভূমির অগভীর স্থানে জন্মানো একটি উদ্ভিদের নাম হলো  ‘নল-খাগড়া’ ।

প্রশ্ন ১০। আমাদের পরিবেশের জৈবিক উপাদান গুলো কি কি ?

উত্তরঃ  আমাদের পরিবেশের জৈবিক উপাদান গুলো হলো ― উদ্ভিদ, প্রানী ও অনজীব।

প্রশ্ন ১১। প্রাকৃতিক পরিবেশের মুখ্য উপাদান কি?

উত্তরঃ প্রাকৃতিক পরিবেশের মুখ্য উপাদান হল ‘উদ্ভিদ’ ।

প্রশ্ন ১২। প্রকৃতিতে নিজের খাদ্য নিজে প্রস্তুত করতে পারে কে?

উত্তরঃ প্রকৃতিতে নিজের খাদ্য নিজে প্রস্তুত করতে পারে ‘উদ্ভিদ’ ।

প্রশ্ন ১৩। উদ্ভিদ যে অতিরিক্ত খাদ্য প্রস্তুত করে সেগুলো কোথায় সঞ্চয় করে রাখে ?

উত্তরঃ উদ্ভিদ যে অতিরিক্ত খাদ্য প্রস্তুত করে সেগুলো খাদ্যমূল,কাণ্ড ইত্যাদিতে সঞ্চয় করে রাখে ।

প্রশ্ন ১৪। বায়ুতে কি কি আছে? 

উত্তরঃ বায়ু কোয়েকপ্রকার গ্যাসের সমষ্টি । বায়ুতে আছে নাইট্রোজেন, অক্সিজেন,কার্বন-ডাই অক্সাইড। এছাড়াও জলীয় বাষ্প ও  কম পরিমাণে অন্যান্য গ্যাস বায়ুতে থেকে থাকে ।

প্রশ্ন ১৫। বায়ু পরিবেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান কেন ?

উত্তরঃ আমদের চারিপাশে বায়ু বীরাজমান।পৃথিবীতে বায়ু থাকায় উদ্ভিদ, প্রানী  ও মানুষের বসবাসের উপযুগী হয়েছে । বায়ু হল পরিবেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

প্রশ্ন ১৬। অণুজীব কাদের বলা হয় ?

উত্তরঃ 

ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদি জীব এত ছোট যে এদের খালি চোখে দেখা যায় না। অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে এদের দেখা যায়।সেকারণে এদের অণুজীব বলা হয় ।

প্রশ্ন ১৭। জলাভূমি ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের অবাসস্থান এমন দুইটি প্রাণীর নাম করো ।

উত্তরঃ জলাভূমি  ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের অবাসস্থান এমন দুইটি প্রাণীর নাম হল―মৎস্য ও ব্যাঙ।

প্রশ্ন ১৮। জলাভূমি পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের বড়ো বড়ো গাছগুলোতে থাকা দুইটি পাখীর নাম করো ।

উত্তরঃ জলাভূমি পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের বড়ো বড়ো গাছগুলোতে থাকা দুইটি পাখীর নাম হল― বক ও পানকৌড়ি।

প্রশ্ন ১৯। মানুষের মতো সকল জীব কিসের উপর নির্বরশীল ?

উত্তরঃ মানুষের মতো সকল জীব উদ্ভিদর উপর নির্বরশীল ।

প্রশ্ন ২০। শৈবাল ও ছত্রাকের মূল, কাণ্ড ও পাতা থাকে কি ?

উত্তরঃ শৈবাল ও ছত্রাকের মূল, কাণ্ড ও পাতা থাকে না ।  

প্রশ্ন ২১। শৈবাল নিজেদের খাদ্য নিজেরা প্রস্তুত করতে পারে কি ?

উত্তরঃ হ্যাঁ, শৈবালর রঙ সবুজ হওয়ার জন্য এরা নিজেরা নিজেদের খাদ্য প্রস্তুত করতে পারে । 

প্রশ্ন ২২। ছত্রাকের রঙ কিরকম ?

উত্তরঃ ছত্রাকের রঙ হালকা হলদে বা হালকা বাদামি হয়।

প্রশ্ন ২৩। ছত্রাকরা নিজেরা নিজেদের খাদ্য প্রস্তুত করতে পারে না কেন ?

উত্তরঃ পত্রহরিৎ না থাকার জন্য ছত্রাকরা নিজেরা নিজেদের খাদ্য প্রস্তুত করতে পারে না ।

প্রশ্ন ২৪। পাথর, বড়ো গাছ,ভেজা মাটি ইত্যাদিতে সবুজ গালিচার মতো কখনও কখনও যে আবরণ দেখতে পাওয়া যায় সেগুলিকে কি বলে ?

উত্তরঃ পাথর, বড়ো গাছ,ভেজা মাটি ইত্যাদিতে সবুজ গালিচার মতো কখনও কখনও যে আবরণ দেখতে পাওয়া যায় সেগুলিকে ‘মস’ বলা হয়।

প্রশ্ন ২৫। মসের কাণ্ড ও পাতা আছে কি ?

উত্তরঃ মসের কাণ্ড ও পাতা আছে।এদের কাণ্ড গুলি চ্যাপ্টা।

প্রশ্ন ২৬। মস ছাড়া আর্দ্র মাটিতে গজায় এমন এক ধরনের উদ্ভিদের নাম করো।

উত্তরঃ মস ছাড়া আদ্র মাটিতে গজায় এমন এক ধরনের উদ্ভিদের নাম হলো ―ঢেঁকি শাক ।

প্রশ্ন ২৭। ‘ঢেঁকি শাক’–র মূল, কাণ্ড ও পাতা থাকে কি ?

উত্তরঃ ‘ঢেঁকি শাক’–র মূল, কাণ্ড ও পাতা থাকে।

প্রশ্ন ২৮। সব ধরনের পরিবেশে একই রকমের উদ্ভিদ পাওয়া যায় কি?

উত্তরঃ না,সব ধরনের পরিবেশে একই রকমের উদ্ভিদ পাওয়া যায় না। ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে উদ্ভিদ ভিন্ন ভিন্ন হয়।

প্রশ্ন ২৯। মরুভূমির প্রদান প্রানী কি ?

উত্তরঃ মরুভূমির প্রদান প্রানী হল ‘উট’ ।

প্রশ্ন ৩০। ‘উট’  ছাড়া মরুভূমিতে থাকে এমন দুইটি প্রাণীর নাম করো।

উত্তরঃ ‘উট’  ছাড়া মরুভূমিতে থাকে এমন দুইটি প্রাণীর নাম হল–হরিন ও সাপ।

প্রশ্ন ৩১। উটেরা মরুভূমির প্রচণ্ড গরম ও জলের অভাব সহ্য করতে পারে কেনো ?

উত্তরঃ উটদের ধদেহের গঠন মরুভূমির পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারার মতো বলে এরা মরুভূমিতে প্রচণ্ড গরম ও জলের অভাব সহ্য করতে পারে । এদের শরীরের ত্বক লুমযুক্ত বলে বাইরের তাপ এদের শরীরের সহজে ঢুকতে পারে।

প্রশ্ন ৩২। মেরু অঞ্চলের প্রাধান প্রাণী কি ?

উত্তরঃ মেরু অঞ্চলের প্রাধান প্রাণী সাদা ভালুক।

প্রশ্ন ৩৩। সাদা ভালুককে মেরু অঞ্চলের প্রচণ্ড ঠান্ডা থেকে রক্ষা করে কে ?

উত্তরঃ সাদা ভালুক এর লম্বা ও ঘন লুমাবৃত শরীরের ত্বক এদের রক্ষা করে ।

প্রশ্ন ৩৪। মেরু অঞ্চলের সাদা ভালুক কি খেয়ে বেঁচে থাকে? 

উত্তরঃ মেরু অঞ্চলের সাদা ভালুক মাছ, সিল ইত্যাদি খেয়ে বেঁচে থাকে ।

প্রশ্ন ৩৫। সাদা ভালুক ছাড়া মেরু অঞ্চলের অপর একটি প্রাণীর নাম লেখো ।

উত্তরঃ সাদা ভালুক ছাড়া মেরু অঞ্চলের অপর একটি প্রাণীর নাম হল―পেঙ্গুইন।

প্রশ্ন ৩৬। মেরু অঞ্চলে বসবাসকারী পেঙ্গুইন পাখিরা উড়তে পারে না কেন ?

উত্তরঃ মেরু অঞ্চলে বসবাসকারী পেঙ্গুইন পাখিদের ডানা দুটো ছুটো হওয়ার জন্য এরা উড়তে পারে না ।

প্রশ্ন ৩৭। পেঙ্গুইনকি খেয়ে বেঁচে থাকে ?

উত্তরঃ সাগর এর ছুটো ছুটো মাছ খেয়ে পেঙ্গুইন বেঁচে থাকে ।

প্রশ্ন ৩৮। অসমে অরণ‍্য কী কী প্রাণী পাওয়া যায় ? 

উত্তরঃ অসমে অরণ‍্য হাতী, গণ্ডার, হরিণ, বাঘ, ভালুক, সিংহ ইত্যাদি প্রাণী পাওয়া যায়।

প্রশ্ন ৩৯। বায়ুতে কী কী গ্যাস থাকে?

উত্তরঃ বায়ুতে আছে নাইট্রোজেন, অক্সিজেন,কার্বন-ডাই অক্সাইড। এছাড়াও জলীয় বাষ্প ও কম পরিমাণে অন্যান্য গ্যাস বায়ুতে থেকে থাকে ।

প্রশ্ন ৪০। আমরা একটি অঞ্চলের সংস্কতির পরিচয় কীভাবে পাই?

উত্তরঃ জাতি-ধর্ম, ভাষা, শিক্ষা, রীতি-নীতি, সাহিত্য-শিল্পকলা ইত্যাদি থেকে আমরা একটি অঞ্চলের সংস্কতির পরিচয় পাই ।

প্রশ্ন ৪১। শূন্য স্থান পূর্ণ করো ।

(ক) ____শরীরের রং ধুসর হওয়ার জন্য ঘাসের পাছনে লুকিয়ে থেকে শিকার করতে পারে ।

উত্তরঃ সিংহের।

(খ) পরিবেশ অনুযায়ী প্রাণীরা নিজেদের___

খুঁজে নেয় ।

উত্তরঃ খাদ্য ।

(গ) ____ যন্ত্রের সাহায্য অণুজীব দেখা যায়।

উত্তরঃ অণুবীক্ষণ ।

(ঘ) জল পরিবেশের একটি অতি প্রয়োজনীয়____উপাদান ।

উত্তরঃ অজৈবিক। 

(ঙ) আমাদের দেশের পুরোনো কীর্তিচিহ্ন , মঠ মন্দির, দরগাহ ইত্যাদি আমাদের_____শ্বাক্ষর বহণ করে আছে ।

উত্তরঃ ঐতিহ্যের ।

প্রশ্ন ৪২। মেরু অঞ্চলের পাখিদের খাদ্য কি ?

উত্তরঃ মেরু অঞ্চলের পাখিদের খাদ্য হোল সাগরের ছুটো ছুটো মাছ ।

প্রশ্ন ৪৩। বলগা হরিণ কত ফুট পযর্ন্ত উঁচু হয় ?

উত্তরঃ বলগা হরিণ সাত ফুট পযর্ন্ত উঁচু হয়

প্রশ্ন ৪৪। শীত প্রদান দেশে বলগা হরিণ ছাড়া অপর একটি প্রাণীর নাম লেখো ।

উত্তরঃ শীত প্রদান দেশে বলগা হরিণ ছাড়া অপর একটি প্রাণীর নাম হলো – ইয়াক্  বা চামরী গরু ।

প্রশ্ন ৪৫। তৃণভূমি অঞ্চলে দলবদ্ধভাবে থাকে এমন কয়েকটি তৃণভোজী প্রাণীর নাম লেখো ।

উত্তরঃ তৃণভূমি অঞ্চলে দলবদ্ধভাবে থাকে এমন কয়েকটি তৃণভোজী প্রাণীর নাম হল–হাতি, গণ্ডার, হরিণ, জেব্রা, জিরাফ ইত্যাদি।

প্রশ্ন ৪৬।তৃণভূমি অঞ্চলে থাকেএমন কয়েকটি মাংসভুজী প্রাণীর নাম লেখো ।

উত্তরঃ তৃণভূমি অঞ্চলে থাকেএমন কয়েকটি মাংসভুজী প্রাণীর নাম হল– বাঘ, সিংহ ইত্যাদি।

প্রশ্ন ৪৭। তৃণভূমি অঞ্চলে সিংহেরা কিভাবে শিকার করে থাকে ?

উত্তরঃ তৃণভূমি অঞ্চলে সিংহেদের শরীরের রং ধূসর হওয়ার জন্য শুকনো ঘাসের পেছনে লুকিয়ে থেকে এরা শিকার করে থাকে ।

প্রশ্ন ৪৮।মানবসৃষ্ট পরিবেশের উপদানহমুহ কিসের থেকে তৈরি করা হয় ?

উত্তরঃ মানবসৃষ্ট পরিবেশের উপদানহমুহ প্রাকৃতিক পরিবেশের উপদানহমুহের থেকে তৈরি করা হয় ।

প্রশ্ন ৪৯। কোন্ কোন্ জৈবিক ও অজৈবিক উপাদান নিয়ে কোনো একটি অঞ্চলের পরিবেশ সৃষ্টি হয়ে থাকে?

উত্তরঃ মানুষসহ সকল উদ্ভিদ, প্রাণী,পাখি, কীট-পতঙ্গ,অণুজীব ইত্যাদি জৈবিক উপাদান এবং জল,মাটি, ইত্যাদি অজৈবিক উপাদান নিয়ে কোনো একটি অঞ্চলের পরিবেশ সৃষ্টি হয়ে থাকে ।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top