Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 9 Science Chapter 13 আমরা অসুস্থ হই কেন? Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 9 Science Chapter 13 আমরা অসুস্থ হই কেন? Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 9 Science Chapter 13 আমরা অসুস্থ হই কেন? Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes Class 9 Science Textbook Question Answer in Bengali for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 9 Science Chapter 13 আমরা অসুস্থ হই কেন?
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 9 Science Chapter 13 আমরা অসুস্থ হই কেন? Suggestions in Bengali. SEBA Class 9 Science Chapter 13 আমরা অসুস্থ হই কেন? Notes PDF Download. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 9 Science Chapter 13 আমরা অসুস্থ হই কেন? If you liked SEBA Class 9 Science Chapter 13 আমরা অসুস্থ হই কেন? Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
আমরা অসুস্থ হই কেন?
পাঠ্যপুস্তকের প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। সুস্বাস্থ্যের জন্যে দরকারী দুটি শর্ত লেখ।
উত্তরঃ স্বাস্থ্য হল এমন একটি অবস্থা যেটা ভাল হলে দৈহিক, মানসিক ও সামাজিক কাজ ভাল হয়। সুতরাং সুস্বাস্থ্যের জন্য দরকারী দুটি শর্ত হল—
(i) রোগ মুক্ত থাকা।
(ii) সামাজিক সমতা এবং মিলন যে কোন ব্যক্তির নিজস্ব স্বাস্থ্য ঠিক রাখা অর্থাৎ সামাজিক এবং মানসিক দিক থেকে সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজন।
প্রশ্ন ২। নীরোগ বা সুস্থ থাকার জন্য দরকারী দুটি শর্ত লেখ।
উত্তরঃ (i) যে কোন রোগ থেকে দূরে থাকা অথবা বিশেষ কোন কারণে শরীরে অস্বস্তি হওয়া থেকে দূরে থাকা ভাল।
(ii) সঠিক এবং পরিমিত আহার গ্রহণ করতে হবে যাতে শরীরের কোষ এবং কলাসমূহ ঠিকমত কাজ করতে পারে।
প্রশ্ন ৩। উপরের প্রশ্ন দুইটির উত্তর কি এক না পৃথক? কেন?
উত্তরঃ উপরের প্রশ্ন দুইটির উত্তর এক নহে, পৃথক। কারণ—
(i) যখন আমরা রোগ সম্বন্ধে চিন্তা করি তখন তা ব্যক্তি বিশেষের জন্য হয়, কিন্তু যখন স্বাস্থ্যের, সম্বন্ধে চিন্তা করা হয় তখন তা সমাজের সকলের জন্য হয়।
(ii) বিশেষ কোন রোগ না থাকলেও স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে, এটা সামাজিক বা মানবিক স্বাস্থ্যের পক্ষে সত্য।
প্রশ্ন ৪। এমন তিনটি কারণ দেখাও যার জন্যে তুমি অসুস্থ হয়েছ বলে ভাবছ এবং একজন চিকিৎসকের কাছে যেতে চাও। যদি এই তিনটির মধ্যে একটি লক্ষণ দেখা যেত তাহলেও কি তুমি চিকিৎসকের কাছে যেতে? কেন বা কেন নয়?
উত্তরঃ তিনটি রোগের সাধারণত লক্ষণগুলি হল –
(i) মাথা ব্যথা।
(ii) কফ-কাশি।
(iii) পেটের অসুখ।
এই তিনটির মধ্যে যে কোন একটি লক্ষণ দেখা দিলেই আমি ডাক্তারের কাছে যাব।
কারণ— যে কোন একটি লক্ষণই হল রোগ। সুতরাং সময়মত চিকিৎসা না করালে পরে তা শরীরে অধিক অস্বস্তির কারণ হতে পারে।
যেমন— অনেকদিন মাথা ব্যথা থাকতে থাকতে মেনিনজাইটিস্ হতে পারে।
প্রশ্ন ৫। নীচে দেওয়া কোন অসুখটি হলে তুমি বেশী দিনের জন্য অসুস্থ থাকবে বলে ভাবছ?
যদি তোমার জন্ডিস্ হয়।
যদি তোমার মাথায় উকুন আসে।
যদি তোমার গালে ব্রন বা ফোঁড়া হয়।
উত্তরঃ জন্ডিস্, কারণ এটি একটি চিরস্থায়ী (Chronic) রোগ। এটা সারতে অনেকদিন সময় লাগে। তাছাড়া জন্ডিস সমস্ত শরীরে ক্রিয়া করে এবং সুস্বাস্থ্য ঘুরে আসতে অনেক সময় লাগে।
প্রশ্ন ৬। আমরা যখন অসুস্থ হই তখন আমাদের হালকা অথচ পুষ্টিকর খাবার খেতে বলা হয় কেন?
উত্তরঃ আমরা যখন অসুস্থ হই তখন আমাদের হালকা অথচ পুষ্টিকর খাবার খেতে বলা হয় কারণ, আমাদের শরীর যদি সঠিক এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি ও খাদ্যের জোগান না পায়, তবে প্রতিরোধ ক্ষমতা আমাদের শরীরের অন্যান্য শারীরিক কার্যাবলীর মতই ভাল হবে না। অতএব সংক্রামক রোগের নিবারণের মৌলিক তথ্য হল প্রত্যেকের শরীরে সঠিক ও পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্যের প্রয়োজন।
প্রশ্ন ৭। সংক্রামক রোগ বিস্তারের কি কি উপায় আছে?
উত্তরঃ সংক্রামক রোগ ঘটাতে পারা অণুজীব বাতাসের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত মানুষ যখন হাঁচে বা কাশে ছোট ছোট বিন্দুর আকারে সংক্রমণ বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। সামনে দাঁড়িয়ে থাকা কোন সুস্থ মানুষ যখন শ্বাস গ্রহণ করে তখন সেই সঙ্গে ঐ সর্দি কাশির বিন্দুগুলি বাতাসের সাথে সাথে সুস্থ মানুষের শরীরে ঢোকে এবং ঐ অণুজীব নতুন কাউকে সংক্রামিত করতে সক্ষম হয়। বাতাসে ছড়াতে পারা অণুজীব ঘটিত অসুখের উদাহরণ হল সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়া এবং যক্ষ্মা।
কিছু কিছু রোগ জলের মাধ্যমেও ছড়ায়। কলেরার অণুজীব নতুন পোষকের শরীরে পানীয় জলের মাধ্যমে ঢুকে যায় এবং তাকে আক্রমণ করে।
যৌন সম্পর্কের ফলেও আক্রান্ত দেহ থেকে সুস্থ দেহে সিফিলিজ এবং এডস্-এর মত রোগ সুস্থ দেহে সংক্রামিত হয়।
জীবজন্তুও অসুস্থ প্রাণীর থেকে সংক্রামক কারক বহন করে সুস্থ কার্যকর পোষকের দেহে ঢোকাতে পারে। মাথা হল সবচেয়ে বেশী পরিচিত বাহক।
প্রশ্ন ৮। স্কুলে সংক্রামক রোগ ছড়ানোর সম্ভাবনা কমানোর জন্য কি কি সাবধানতা নেওয়া উচিত?
উত্তরঃ (i) অতিরিক্ত ভীড় প্রতিহত করা।
(ii) বিশুদ্ধ পানীয় জলের যোগান ধরা।
(iii) শ্রেণিকক্ষ এবং বিদ্যালয় পরিষ্কার রাখা।
(iv) অসুস্থ ছাত্র-ছাত্রীরা হাঁচি-কাশি দিলে রুমাল ব্যবহার করা।
(v) পরিচ্ছন্ন প্রস্রাবাগার এবং শৌচালয় ব্যবহার করা।
(vi) কোন জায়গায় যাতে জল জমে না থাকে তার ব্যবস্থা করা কারণ জমা জলে মশা ডিম পাড়ে এবং বংশ বৃদ্ধি করে।
(vii) বিভিন্ন রোগ হতে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রয়োজন টিকা (Vaccine) এবং টিটেনাস্, ডিপথেরিয়া, হুম্পিং কাশি, হাম, পোলিও এবং আরও অনেক সংক্রামক রোগের ভ্যাক্সিন নিতে হয়।
(viii) আঢাকা খাদ্য যেখানে মশা মাছি বসে, সেই সব না খাওয়াই ভাল।
প্রশ্ন ৯। প্রতিরক্ষিতকরণ (immunisation) কি?
উত্তরঃ নির্দিষ্ট রোগ সৃষ্টিকারী বীজাণুর নিষ্ক্রিয় অবস্থা অথবা মৃত্যু ঘটাতে না পারার সক্রিয় অবস্থা নতুবা সেই জীবাণু থেকে সৃষ্টি হওয়া রোগসৃষ্টিকারী দ্রব্য সুস্থ ব্যক্তির শরীরে ঢুকিয়ে দিয়ে নির্দিষ্ট এ্যন্টিবডি উৎপন্ন করিয়ে অসংক্রাম্যতা প্রদান করা হয়। এইভাবে সুস্থ ব্যক্তির শরীরে কৃত্রিমভাবে অসংক্রাম্যতা প্রদান করা ব্যবস্থাকে প্রতিরক্ষিতকরণ (immunisation) বা টিকাকরণ (Vaccination) বলে।
প্রশ্ন ১০। তোমার এলাকার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রতিরক্ষিতকরণের কর্মসূচীর কি কি সুবিধা পাওয়া যায়? তোমার এলাকায় কোন কোন সংক্রামক রোগের প্রকোপে স্বাস্থ্যের গুরুতর সমস্যা দেখা দেয়?
উত্তরঃ প্রতিরক্ষিতকরণের কর্মসূচী –
(i) বসন্ত রোগের (smallpox) বিরুদ্ধে টীকাকরণ।
(ii) যক্ষ্মা রোগের (tuberculosis) বিরুদ্ধে B. C. G. টীকাকরণ।
(iii) পোলিও রোগের (polio) বিরুদ্ধে পোলিও ড্রপ খাওয়ানো।
(iv) হেপাটাইটিস রোগের (Hepatitis) বিরুদ্ধে ইন্জেকশন দেওয়া ইত্যাদি।
স্বাস্থ্যের গুরুতর সমস্যাগুলি হল—
(i) হেপাটাইটিস্ (Hepatitis).
(ii) চিকেন পক্স (Chicken pox).
(iii) যক্ষ্মা (Tuberculosis).
(vi) টিটেনাস্ (Tetanus).
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | আমাদের পরিবেশে থাকা পদার্থ |
অধ্যায় -২ | আমাদের চারিপাশে থাকা পদার্থ কি বিশুদ্ধ ? |
অধ্যায় -৩ | পরমাণু এবং অণু |
অধ্যায় -৪ | পরমাণুর গঠন |
অধ্যায় -৫ | জীবনের মৌলিক একক |
অধ্যায় -৬ | কলা |
অধ্যায় -৭ | জীবের বৈচিত্র্য |
অধ্যায় -৮ | গতি |
অধ্যায় -৯ | বল এবং গতির সূত্রসমূহ |
অধ্যায় -১০ | মহাকর্ষণ |
অধ্যায় -১১ | কার্য এবং শক্তি |
অধ্যায় -১২ | শব্দ |
অধ্যায় -১৩ | আমরা অসুস্থ হই কেন? |
অধ্যায় -১৪ | প্রাকৃতিক সম্পদ |
অধ্যায় -১৫ | খাদ্য সম্পদের উন্নতিসাধন |
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। গত এক বছরে তুমি কতবার অসুস্থ হয়েছ? কি কি অসুখ হয়েছিল?
(a) তোমার যে যে অসুখ হয়েছিল সেগুলো থেকে রক্ষা পেতে তুমি কি কি অভ্যাসের বদল করেছ চিন্তা কর।
(b) উপরোক্ত অসুখ থেকে রক্ষা পেতে তুমি তোমার চারিপাশের পরিবেশের অন্তত একটি বদল আনার ইচ্ছা চিন্তা কর।
উত্তরঃ (a) গত বছর আমি তিনবার অসুস্থ হয়েছিলাম। প্রথমে আক্রান্ত হয়েছিলাম ম্যালেরিয়াতে, তারপর পেটের অসুখ এবং শেষে ভাইরাস জনিত জ্বর।
এই অসুখ থেকে রক্ষা পেতে প্রয়োজনীয় অভ্যাসের বদল বা প্রতিরোধক ব্যবস্থা হল—
(i) বদ্ধ জল মশার উৎপত্তির জন্য উত্তম স্থান। তাই ঘরের আশেপাশে নালা-নর্দমা বা ভাঙা বাসন-কোসনে যাতে জল জমা হয়ে না থাকে তার প্রতি সতর্ক থাকতে হবে।
(ii) রাত্রে শোবার সময় মশারী ব্যবহার করতে হবে।
(iii) সরকার থেকে নিয়োগ করা ডি. ডি. টি. ছেটানোর কর্মীদের সঙ্গে পূর্ণ সহযোগ করবো।
(iv) ম্যালেরিয়া অধ্যুষিত অঞ্চল ভ্রমণ করার আগে স্বাস্থ্যকর্মীর থেকে প্রতিষেধক ট্যাবলেট এবং প্রতিরোধের পরামর্শ নেওয়া।
(v) পরিষ্কার পানীয় জল ব্যবহার করা।
(vi) আঢাকা খাদ্য বা কাটা ফল গ্রহণ না করা।
(vii) নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি নজর রাখা।
(b) পরিবেশের একটি বদল-
যেখানে সেখানে আবর্জনা না ফেলা এবং চারিপাশে জল জমা হতে না দেওয়া।
প্রশ্ন ২। একজন চিকিৎসক/নার্স (সেবিকা)/স্বাস্থ্যকর্মী সাধারণ লোকের তুলনায় অসুস্থ লোকের সংস্পর্শে বেশী থাকে। কিভাবে তিনি নিজে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা এড়িয়ে চলতে পারবেন চিন্তা কর।
উত্তরঃ একজন চিকিৎসক/নার্স (সেবিকা)/স্বাস্থ্যকর্মী অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা নিম্নলিখিতভাবে এড়িয়ে চলতে পারেন।
(i) ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের নিয়ম মেনে চলা অর্থাৎ নিজস্ব পরিচ্ছন্নতা, হাত ভাল করে ধুয়ে নেওয়া ডেটল বা সাবান দিয়ে রুগি দেখার পর ইত্যাদি।
(ii) রুগী দেখার সময় নাক এবং মুখে মাক্স বা রুমাল লাগিয়ে নেওয়া যাতে রুগীর কফ-কাশি থেকে কোন ক্ষুদ্র কণিকা দেহে প্রবেশ করতে না পারে।
(iii) হাতে গ্লাভ্স পরে রুগীকে পরীক্ষা করা।
(iv) রোগীর সঙ্গে কোন খাদ্য না খাওয়া।
(v) রোগীর জল ব্যবহার না করা।
(vi) চারিপাশ পরিষ্কার রাখা।
(vii) সময়ে সময়ে শরীরে সুরক্ষা প্রদানের জন্য টিকা নেওয়া ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৩। তোমার এলাকার চারিপাশে একটা সমীক্ষা চালিয়ে দেখ সেখানে কোন কোন অসুখ বেশী হতে দেখা যায়। তোমার এলাকার অধিকর্তা এইসব অসুখের প্রকোপ কমানোর জন্য কি কি পদক্ষেপ নিতে পারেন তার তিনটি প্রস্তাব তুমি দাও।
উত্তরঃ আমাদের এলাকার চারিদিকে সমীক্ষা চালিয়ে দেখা গেল যে সেখানে পেট খারাপ, ম্যালেরিয়া, ভাইরাসজনিত জ্বর, জন্ডিস, ইত্যাদি রোগ বেশী হয়। এইসব অসুখের প্রকোপ কমানোর জন্য তিনটি প্রস্তাব নিচে দেওয়া হলো—
(i) আমাদের চারিপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। নালা নর্দমা পরিষ্কার রাখা। কোন জায়গায় জল জমতে না দেওয়া ইত্যাদি।
(ii) মশা থাকা অঞ্চল সনাক্ত করে রাসায়নিক দ্রব্য স্প্রে করা যাতে মশা নির্মূল হয়। মশা মারার ধোঁয়া দেওয়া ইত্যাদি।
(iii) বিশুদ্ধ পানীয় জল ব্যবহার করা।
(iv) মাঝে মাঝে সজাগতা কার্যসূচী নিয়ে প্রতিবেশীদের সচেতন করা, ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৪। কোনও বাচ্চার অসুস্থতার কথা সে তার আয়াকে বলতে পারে না। কি করে বলা যাবে।
(a) যে বাচ্চাটি অসুস্থ?
(b) বাচ্চাটির কি সমস্যা হচ্ছে?
উত্তরঃ (a) বিভিন্ন লক্ষণ এবং চেহারার বহিঃপ্রকাশ দেখে বুঝা যাবে যে বাচ্চাটি অসুস্থ। লক্ষণ যে কোন হতে পারে, যেমন—কাশি, পেটব্যথা, পেট খারাপ, বমি হওয়া ইত্যাদি।
(b) বিভিন্ন চিহ্ন এবং লক্ষণ নিশ্চিতরূপে বাচ্চার সমস্যাকে উপলব্ধি করতে সাহায্য করে। যেমন জন্ডিস হলে চোখ এবং চামড়ার রং হলুদ হয়ে যায় ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৫। নীচের কোন অবস্থায় মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে?
(a) যখন কোনও মানুষ ম্যালেরিয়াতে ভুগে উঠেছে।
(b) যখন সে ম্যালেরিয়াতে ভুগে উঠেছে এবং একজন বসন্তের রুগীকে সেবা করছে।
(c) যখন সে ম্যালেরিয়া থেকে ভুগে উঠে চারদিন ধরে কিছু না খেয়ে আছে এবং একজন বসন্তের রুগীকে দেখাশুনা বা সেবা করছে। কেন?
উত্তরঃ (c) কারণ, পুষ্টিকর এবং প্রয়োজনীয় খাদ্যের অভাবে তার নিজের শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
প্রশ্ন ৬। নীচের কোন অবস্থায় তুমি অসুস্থ হয়ে পড়ার বেশী সম্ভাবনা আছে।
(a) যখন তুমি পরীক্ষা দিচ্ছ।
(b) যখন তুমি দুইদিন ধরে বাস এবং ট্রেনে ভ্রমণ করে এসেছ।
(c) যখন তোমার কোনও বন্ধুর হাম হয়েছে কেন?
উত্তরঃ (c) কারণ, যখন আমার কোনও বন্ধু হাম দ্বারা আক্রান্ত হয় তখন তার সেবা শুশ্রুষা করার জন্য গেলে শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জীবাণু শরীরে প্রবেশ করতে পারে। ফলে আক্রান্ত হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকে।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। স্বাস্থ্য মানে কি?
উত্তরঃ স্বাভাবিকভাবে দৈনন্দিন কাজকর্ম করার জন্য যে মানসিক, শারীরিক এবং সামাজিক সুস্থ অবস্থার প্রয়োজন তাকেই স্বাস্থ্য বলা হয়।
প্রশ্ন ২। ব্যক্তি-স্বাস্থ্য এবং জনস্বাস্থ্যের মধ্যে থাকা সম্পর্কের বিষয়ে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
উত্তরঃ স্বাস্থ্য বিষয়ক আলোচনাতে ব্যক্তি-স্বাস্থ্য এবং জনস্বাস্থ্য এই দুটি বিষয় অন্তর্ভুক্ত হয়। কোনো ব্যক্তির স্বাস্থ্য বলতে সেই ব্যক্তির কেবল শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক অবস্থাকে বোঝায় না, বরং তার বসবাস করা অঞ্চলের সকল ব্যক্তির সামগ্রিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে ব্যক্তিটির স্বাস্থ্যও ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কোনো অঞ্চলে বসবাস করা সকল ব্যক্তির সামগ্রিক সুস্থ ব্যবস্থা এবং তার সুস্থ পরিবেশকে একসঙ্গে জনস্বাস্থ্য বলা হয়। আমরা যদি জনস্বাস্থ্যকে সুরক্ষা দিতে না পারি তাহলে আমাদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যও অটুট রাখতে পারব না। সুতরাং ব্যক্তিস্বাস্থ্য অটুট রাখার জন্য আমাদের প্রত্যেককে জনস্বাস্থ্যের সামগ্রিক অবস্থার প্রতি নজর রাখা উচিত।
প্রশ্ন ৩। ব্যক্তি-স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্যে সামাজিক সাম্যতা এবং সামঞ্জস্য থাকা অত্যন্ত জরুরী কেন?
উত্তরঃ আমরা প্রকৃত সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে গেলে আমাদের খুশী হয়ে থাকতে হবে। আমরা যদি প্রত্যেকে প্রত্যেকের সাথে ভাল ব্যবহার না করি বা একজন অন্যজনকে ভয় পাই তখন আমরা খুশী থাকতে পারব না বা আমাদের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে না। অতএব ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্যে সামাজিক সাম্যতা এবং সামঞ্জস্য থাকা অত্যন্ত জরুরী।
প্রশ্ন ৪। চারটি রোগের নাম বল. যাদের টিকা পাওয়া যায়।
উত্তরঃ (i) ধনুষ্টংকার।
(ii) ডিফথেরিয়া।
(iii) হুপিং কফ।
(iv) হেপাটাইটিস B
প্রশ্ন ৫। টিকা কাকে বলে? যক্ষ্মা রোগের প্রতিষেধক টিকার নাম কি?
উত্তরঃ যেসব নিষ্ক্রিয় বা সক্রিয় বীজাণু অথবা এমনকি বীজাণু থেকে উৎপন্ন হওয়া বিষাক্ত দ্রব্য সুস্থ মানুষের শরীরে প্রবেশ করিয়ে কৃত্রিম অসংক্রাম্যতা প্রদান করা হয় এবং ভবিষ্যতে নির্দিষ্ট রোগ থেকে শরীরে সুরক্ষা প্রদান করে একেই টিকা বলে।
যক্ষ্মা রোগের প্রতিষেধক টিকাটির নাম বি. সি. জি।
প্রশ্ন ৬। অসংক্রাম্যতা মানে কি?
উত্তরঃ বীজাণুজনিত রোগের সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্যে আমাদের শরীরে এক বিশেষ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে। শরীরের এরকম রোগ প্রতিরোধ করতে পারা ক্ষমতাকে অসংক্রাম্যতা বলে।
প্রশ্ন ৭। সংক্রামক রোগ নিবারণের বিভিন্ন উপায়গুলি উল্লেখ কর।
উত্তরঃ সংক্রামক রোগ নিবারণের বিভিন্ন উপায়গুলি হল-
(i) বায়ু বাহিত রোগ থেকে রক্ষা পেতে জনাকীর্ণ স্থানে বাস করা এড়িয়ে চলা।
(ii) জলের মাধ্যমে বিস্তার হওয়া অণুজীব থেকে রক্ষা পেতে সর্বদা বিশুদ্ধ জল পান করা।
(iii) বাহক বাহিত রোগের সংক্রমণ আটকাতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশ বজায় রাখা। এর ফলে রোগবাহক মশা বা মাছির বংশবৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
(iv) সঠিক ও পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর আহার গ্রহণ করা যাতে দেহে রোগ প্রতিরোধ পায়।
প্রশ্ন ৮। ভাইরাস সংক্রমিত রোগে এ্যান্টিবায়োটিক কার্যকরী হয় না কেন?
উত্তরঃ এ্যান্টিবায়োটিক ওষুধগুলি সাধারণত ব্যাক্টেরিয়ার প্রয়োজনীয় জৈব রাসায়নিক পদ্ধতি ব্যাহত করে। ব্যাক্টেরিয়ার দেহে কোষ প্রাচীরের সৃষ্টি হয় যার সাহায্যে ব্যাক্টেরিয়া নিজেকে রক্ষা করে। পেনিসিলিন-এর মতো এ্যান্টিবায়োটিক গুলি ব্যাক্টেরিয়ার কোষপ্রাচীর গঠন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। এতে বৃদ্ধি পেতে থাকা ব্যাক্টেরিয়াগুলি তাদের কোষপ্রাচীর গঠন করতে অক্ষম হয় এবং সহজেই মরে যায়। কিন্তু ভাইরাসগুলি আদৌ এই বিপাকীয় পথে কাজ করে না। সেজন্য ভাইরাস সংক্রমিত রোগে এ্যান্টিবায়োটিক কার্যকরী হয় না।
প্রশ্ন ৯। রোগ হয়েছে বলে আমরা কিভাবে জানতে পারি?
উত্তরঃ রোগের লক্ষণগুলি যেমন সর্দি-কাশি, মাথা ধরা, পেট খারাপ ইত্যাদি দেখে আমরা বলতে পারি যে কোন ব্যক্তির রোগ হয়েছে।
প্রশ্ন ১০। ক্ষণস্থায়ী এবং চিরস্থায়ী রোগ বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ কিছু কিছু রোগ আমাদের দেহে হঠাৎ করে আসে এবং অল্প কয়েকদিন ধরে থাকে। এরূপ রোগকে ক্ষণস্থায়ী রোগ বলে। সর্দি কাশির মতো রোগগুলি হল ক্ষণস্থায়ী রোগ। ক্ষণস্থায়ী রোগ আমাদের সাধারণ স্বাস্থ্যের উপর খুব একটা প্রভাব ফেলতে পারে না।
আবার কতকগুলি রোগ দেহে অনেকদিন ধরে থাকে এমনকি চিরকালই থাকতে পারে। এধরনের রোগকে চিরস্থায়ী রোগ বা পুরাতন রোগ বলে। ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলে হওয়া ‘গোদ’ রোগের সংক্রমণ হল চিরস্থায়ী রোগ। চিরস্থায়ী রোগ ক্ষণস্থায়ী রোগের তুলনায় মানুষের শরীরে প্রচণ্ড রকম দীর্ঘকালীন প্রভাব ফেলে থাকে।
প্রশ্ন ১১। রোগের কারণ কি কি হতে পারে সেগুলি তালিকাবদ্ধ কর।
উত্তরঃ রোগের বিভিন্ন কারণগুলি হল-
(i) রোগকারক ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ইত্যাদি অণুজীবগুলির সংক্রমণ।
(ii) সঠিক পর্যাপ্ত পরিমাণে সুষম খাদ্যের অভাব অর্থাৎ পুষ্টিহীনতা।
(iii) খারাপ স্বাস্থ্য।
(iv) জিনগত পার্থক্য ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১২। সংক্রামক রোগ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল রোগ আক্রান্ত ব্যক্তির দেহ থেকে সুস্থ মানুষের দেহে স্পর্শ, বায়ু, জল, খাদ্য ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে তাদেরকে সংক্রামক রোগ বলে।
প্রশ্ন ১৩। সংক্রামক রোগ সৃষ্টি করতে পারা জীবের শ্রেণিগুলির নাম লেখ।
উত্তরঃ সংক্রামক রোগ সৃষ্টি করতে পারা জীবের শ্রেণিগুলি হল-
(i) কতকগুলি ভাইরাস।
(ii) কতকগুলি ব্যাক্টেরিয়া।
(iii) কতকগুলি ফানজাই বা ছত্রাক।
(iv) কিছু এককোষী প্রাণী।
(v) কৃমি জাতীয় কিছু বহুকোষী প্রাণী ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৪। ভাইরাসজনিত চারটি রোগের নাম লেখ।
উত্তরঃ ভাইরাসজনিত চারটি রোগের নাম, যথা— সাধারণ সর্দি জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ডেঙ্গু জ্বর এবং এইড্স।
প্রশ্ন ১৫। ব্যাক্টেরিয়াজনিত চারটি রোগের নাম লেখ।
উত্তরঃ ব্যাক্টেরিয়াজনিত চারটি রোগের নাম, যথা—কলেরা, টাইফয়েড, যক্ষ্মা, ফোঁড়া বা ব্রণ।
প্রশ্ন ১৬। প্রোটোজোয়ার দ্বারা হওয়া কয়েকটি রোগের নাম উল্লেখ কর।
উত্তরঃ প্রোটোজোয়ার দ্বারা হওয়া কয়েকটি রোগের নাম, যথা- অ্যামেবিক ডিসেন্ট্রি বা অ্যামিবীয় আমাশয়, ম্যালেরিয়া, ঘুমরোগ বা স্লিপিংসিক্নেস, কালাজ্বর ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৭। বহুকোষীয় কৃমি দ্বারা হওয়া মানুষের দুটি রোগের নাম লেখ।
উত্তরঃ কৃমি দ্বারা হওয়া মানুষের দুটি রোগের নাম, যথা—টিনিয়াসিস, অ্যাস্কারিয়াসিস।
প্রশ্ন ১৮। অসংক্রামক রোগ কাকে বলে? দুটি উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ যে সকল রোগ কেবল রোগীর শরীরে আবদ্ধ হয়ে থাকে অর্থাৎ একজনের দেহ থেকে অন্যজনের দেহে ছড়ায় না সেই সকল রোগকে অসংক্রামিত রোগ বলে। এইসব রোগ জীবাণু দ্বারা হয় না।
দুটি অসংক্রামক রোগের নাম, যথা— স্কার্ভি ইত্যাদি অভাবজনিত রোগ, অ্যালার্জি রোগ।
প্রশ্ন ১৯। স্লিপিং সিক্নেস বা ঘুমরোগ সৃষ্টিকারী বীজাণুটির নাম লেখ।
উত্তরঃ ট্রাইপ্যানোসোমা নামক প্রোটোজোয়াটি স্লিপিং সিকনেস বা ঘুম রোগ সৃষ্টি করে।
প্রশ্ন ২০। ব্রণ বা ফোঁড়া সৃষ্টিকারী বীজাণুটির নাম লেখ।
উত্তরঃ স্ট্যাফাইলোকক্কাস নামক ব্যাক্টেরিয়াটি ব্রণ বা ফোঁড়ার সৃষ্টি করে।
প্রশ্ন ২১। কালাজ্বর রোগের কারক বীজাণুর নাম লেখ।
উত্তরঃ কালাজ্বর রোগের কারক বীজাণুটি হল লেসম্যানিয়া নামক একপ্রকার প্রোটোজোয়া।
প্রশ্ন ২২। মানুষের অন্ত্রে অ্যাস্কারিয়াসিস্ রোগ হওয়া কৃমিটির নাম লেখ।
উত্তরঃ অ্যাস্কারিস লুম্ব্রিকয়ডিস (Ascaris lumbricoides) নামক গোলকৃমি।
প্রশ্ন ২৩। কোনো শ্রেণির অণুজীবের সংক্রমণে দেহে চর্ম রোগের সৃষ্টি হয়?
উত্তরঃ ছত্রাক বা ফানজাই।
প্রশ্ন ২৪। ম্যালেরিয়া রোগ কেমন করে হয় সংক্ষেপে লেখ।
উত্তরঃ ম্যালেরিয়া রোগ প্লাজমোডিয়াম নামক একপ্রকার প্রোটোজোয়া পরজীবী জীবাণুর দ্বারা হয়। শুধুমাত্র এনোফিলিস জাতীয় স্ত্রী মশা-ই এই রোগ ছড়াতে পারে। মশা এবং মানুষের মধ্যে ম্যালেরিয়া পরজীবী জীবনচক্র সম্পূর্ণ করে। একজন ম্যালেরিয়া রোগীর দেহ থেকে স্ত্রী এনোফিলিস জাতীয় মশা রক্ত খেলে সেই রক্তের সঙ্গে ম্যালেরিয়ার জীবাণুও মশার শরীরে প্রবেশ করে। এর প্রায় দু’সপ্তাহ পরেই জীবাণুটি মশার পেটে তার যৌন জীবন সম্পূর্ণ করে ম্যালেরিয়া রোগ ছড়াবার ক্ষমতা অর্জন করে। এই মশা আবার একজন সুস্থ মানুষকে কামড়ালে তার শরীরে ম্যালেরিয়া রোগের জীবাণুটি ছেড়ে দেয়। সুস্থ মানুষের শরীরে জীবাণুর অযৌন জীবন সম্পূর্ণ হয় এবং মানুষটি প্রায় দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে ম্যালেরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়।
প্রশ্ন ২৫। বিভিন্ন প্রজাতির অণুজীব দেহের বিভিন্ন অঙ্গে কিভাবে বাসা বাধে সে সম্পর্কে কিছু উদাহরণসহ আলোচনা কর।
উত্তরঃ বিভিন্ন প্রজাতির অণুজীব দেহের বিভিন্ন অঙ্গে বাসা বাধতে চায়। তাদের এই বাসস্থান নির্বাচন পোষকদেহে তাদের প্রবেশ স্থানের উপর নির্ভর করে। যেসব অণুজীব বাতাস থেকে নাক দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে এরা সাধারণত ফুসফুসে আশ্রয় গ্রহণ করে। যক্ষ্মা রোগের কারক ব্যাক্টেরিয়া এভাবে শরীরে প্রবেশ করে। যদি রোগকারক অণুজীব মুখ দিয়ে প্রবেশ করে তবে সেগুলি দেহের অস্ত্রে যায়। যেমন টাইফয়েড রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাক্টেরিয়া অস্ত্রে বাসা বাধে। কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম দেখা যায়। যেমন এইচ. আই. ভি-র মতো সংক্রমণ যৌন অঙ্গ বা রক্তের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করে সেই সংক্রমণ সারা দেহের লসিকাগ্রন্থিতে বিস্তার করে। মশার কামড় থেকে সংক্রামিত হওয়া ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীব যকৃতে যায় এবং সেখান থেকে পরে রক্তের লোহিত কণিকার ভিতরে প্রবেশ করে। জাপানী এনকেফেলাইটিস বা ব্রেন ফিভার মশার কামড় থেকে সংক্রামিত হয় এবং মস্তিষ্কে যায়।
প্রশ্ন ২৬। প্রদাহ বা ইনফ্ল্যামেশন (inflammation) কাকে বলে?
উত্তরঃ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবকে ধ্বংস করার জন্য দেহের আক্রান্ত কলাতে অনেকগুলি কোষ নিযুক্ত করে। এই নিযুক্তি পদ্ধতিকে প্রদাহ বা ইনফ্ল্যামেশন বলে। প্রদাহের ফলে উপসর্গ হিসাবে আক্রান্ত স্থানে ফোলা, ব্যথা এবং সাধারণত জ্বর হতে দেখা যায়।
প্রশ্ন ২৭। শূন্যস্থান পূর্ণ করো।
(ক) শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক উৎকর্ষের জন্য …………….. সম্পদ।
উত্তরঃ স্বাস্থ্য।
(খ) ক্রমিক রোগে ……………… প্রভাব ফেলায়।
উত্তরঃ দীর্ঘমেয়াদী।
(গ) ……………. নামক ব্যাক্টেরিয়ার দ্বারা পেপটিক আলসার হয়।
উত্তরঃ হেলিকবেকটার পাইলরি (Helicobacter pylori)।
(ঘ) বিজ্ঞানী……………… এবং …………….. পেপটিক আলসারের ব্যাক্টেরিয়া আবিস্কার করেন।
উত্তরঃ রবিন ওয়ারেন, বেরী মার্সাল।
(ঙ) শক্তিশালী অসংক্রাম্য তন্ত্রের জন্য…………….. প্ৰয়োজন।
উত্তরঃ সুষম পুষ্টির।
(চ) সর্দি লাগা …………….. জনিত রোগ।
উত্তরঃ ভাইরাস।
(ছ) টাইফয়েড, কলেরা, ……………..জনিত রোগ।
উত্তরঃ ব্যাক্টেরিয়া।
(জ) চর্ম রোগ হয়……………..দ্বারা।
উত্তরঃ ছত্রাকের।
(ঝ) কৃমির দ্বারা হওয়া এক প্রকার রোগ………………।
উত্তরঃ এলিফেনটিয়েসিস্ (Elephantiasis)।
(ঞ) ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়া এবং ছত্রাক জাতীয় জীব দ্রুতগতিতে ……………. করে।
উত্তরঃ বংশবৃদ্ধি।
(ট) মশা ……………… প্রাণীর রক্ত খায়।
উত্তরঃ উষ্ণরক্তী।
(ঠ) মানুষের রক্ত মশার অতি ……………খাদ্য।
উত্তরঃ পুষ্টিকর।
(ড) …….…………. ভ্যাকসিন শব্দটি প্রবর্তন করেন।
উত্তরঃ এডওয়ার্ড জেনার (Edward Jenner)।
(ঢ) রোগ নির্মূলকরণ হতে…………… বেশি প্রয়োজন।
উত্তরঃ নিবারণ।
(ণ) সংক্রামক রোগসমূহ ……….দ্বারা নির্মূল করতে পারি।
উত্তরঃ টীকাকরণের।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.
ধন্যবাদ
Mst Wlcm