SCERT Class 6 Science Chapter 11 জলের বিভিন্ন অবস্থা

Join Roy Library Telegram Groups

Assam Board SCERT Class 6 Science Chapter 11 জলের বিভিন্ন অবস্থা 100% New Edition Question Answer in Bengali Medium Now you are easily Access Here. SCERT Class 6 Science Textual Question Answer As Per The Latest New Syllabus. SCERT Class 6 Science Chapter 11 জলের বিভিন্ন অবস্থা Solutions Download PDF File is the latest Updated Version prepared According to the SCERT Class 6 Amader Bigyan New Syllabus.

Join Buttons

SCERT Class 6 Science Chapter 11 জলের বিভিন্ন অবস্থা

If you are looking for the Complete New Syllabus of SCERT Class 6 Science Solutions in Bengali Medium. ষষ্ঠ শ্রেণির আমাদের বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের প্রশ্ন উত্তর You can Download the PDF file prepared as per the New Curriculum from our Website. SCERT Class 6 Amader Bigyan Textbook Question Answer. SEBA Class 6 Science Question Answer Bengali Medium PDF is specially Designed to help students build concepts easily and prepare effectively for their Exams.

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরসমূহ

শুদ্ধ উত্তরের গোল বৃত্তটি কালি দিয়ে পূর্ণ করো।

১। মেঘ সৃষ্টি হওয়ার মূল কারণটি হলো-

(a) বাষ্পীভবন।

(b) ঘনীভবন।

(c) অধঃক্ষেপন।

(d) বাষ্পীভবন এবং ঘনীভবন।

উত্তরঃ (d) বাষ্পীভবন এবং ঘনীভবন।

২। ঘনীভবনের ফলে কী হয়?

(a) জল থেকে জলীয় বাষ্প।

(b) জলীয় বাষ্প থেকে জলের কণা।

(c) জলের কণা থেকে মেঘ।

(d) মেঘের থেকে বৃষ্টি।

উত্তরঃ (b) জলীয় বাষ্প থেকে জলের কণা।

৩। বাষ্পীভবনের ফলে কী হয়?

(a) জলীয় বাষ্পের থেকে জল।

(b) জল থেকে জলীয় বাষ্প।

(c) জল থেকে বরফ।

(d) জলের কণা থেকে বরফ।

উত্তরঃ (b) জল থেকে জলীয় বাষ্প।

২। শূন্যস্থান পূর্ণ করো-

(i) রোদে ভেজা কাপড় শুকানোর প্রক্রিয়াটি হলো __________ ।

উত্তরঃ বাষ্পীভবন।

(ii) জলের কঠিন অবস্থা হলো __________ এবং গ্যাসীয় অবস্থা হলো __________ ।

উত্তরঃ বরফ, জলীয় বাষ্প।

(iii) বায়ুমণ্ডল অনেক শীতল হলে জলের ছোটো কণাগুলো __________ পরিণত হয়।

উত্তরঃ মেঘে।

(iv) আকৃতির পরিবর্তন না হওয়া জলের অবস্থাটির নাম হলো __________ ।

উত্তরঃ জলীয় বাষ্প।

৩। নীচে উল্লেখ করা ঘটনাগুলো কোন্ প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত (বাষ্পীভবন, ঘণীভবন)

(i) একটি উত্তপ্ত লোহার দণ্ডে জল ছেটালে জলের ভাপ বের হয়।

উত্তরঃ বাষ্পীভবন।

(ii) বরফ ঠাণ্ডা জলের গ্লাসের পৃষ্ঠে জলের কণার সৃষ্টি করে।

উত্তরঃ ঘণীভবন।

(iii) মাটির পাত্রে বা মাটির পাত্রের কুলারে জল বা অন্যান্য বস্তু রাখলে তা অনেকদিন ভালো থাকে।

উত্তরঃ বাষ্পীভবন।

(iv) মাটির কলসে রাখা জল, ধাতুর পাত্রে রাখা জলের থেকে অধিক শীতল।

উত্তরঃ বাষ্পীভবন।

৪। নীচের দেওয়া উক্তিগুলোর কারণ ব্যাখ্যা করো।

(i) বৃষ্টি হতে থাকা অবস্থায় বা শীতকালে চার চাকার বাহনের জানালা বন্ধ রেখে বাহনটি চালালে সামনের এবং জানালার কাঁচগুলি ধোঁয়াটে দেখায়।

উত্তরঃ বৃষ্টি থাকা অবস্থায় বা শীতকালে চার চাকার বাহনের ভেতরের বায়ু বাইরের বায়ুমণ্ডল থেকে অধিক গরম থাকার প্রবণতা দেখা যায়। যখন বাহনের ভেতরের গরম বায়ুতে থাকা জলীয় বাষ্প বাহনটির সামনের কাঁচ এবং বন্ধ থাকা জানলার কাঁচগুলোর শীতল পৃষ্ঠের সংস্পর্শে আসে তখন জলীয় বাষ্পগুলো ঘনীভূত হয়ে জলবিন্দুতে পরিণত হয়। সেজন্য বৃষ্টি হতে থাকা অবস্থায় বা শীতকালে চার চাকার বাহনের জানালা বন্ধ রেখে বাহনটি চালালে সামনের এবং জানালার কাঁচগুলি ধোঁয়াটে দেখায়।

(ii) শীতকালে বৃষ্টি কম হয় বা হয় না।

উত্তরঃ শীতকালে সূর্যের তাপ কম থাকার দরুন বাষ্পীভবনের হার ধীর গতিতে হয়। বাষ্পীভবন এবং ঘনীভবন প্রক্রিয়া দুটি প্রধানত মেঘ সৃষ্টি এবং মেঘের থেকে বৃষ্টি হওয়া ঘটনার সঙ্গে জড়িত। যেহেতু শীতকালে বাষ্পীভবনের হার কম সেজন্য শীতকালে বৃষ্টিপাত কম হয় বা আশাপ্রদ বৃষ্টি হয় না।

(iii) ভেজা কাপড় ইস্ত্রি করলে জলের ভাপ বের হয়।

উত্তরঃ ভেজা কাপড় ইস্ত্রি করলে ভেজা কাপড়ের ভিতরে থাকা জল বাষ্পীভূত হতে থাকে। সেজন্য ভেজা কাপড় ইস্ত্রি করার সময় বাষ্পীভবন প্রক্রিয়ায় জলের ভাপ বের হয়।

(iv) তাওয়াতে রুটি বনানোর সময় তা ফুলে ওঠে।

উত্তরঃ তাওয়াতে রুটি বানানোর সময় ভেঝা আটাতে থাকা জলটুকু গরম হয়ে বাষ্পীভূত হয় এবং জলীয় বাষ্পের আকারে তা বেরিয়ে যেতে চায়। সেজন্য তাওয়াতে রুটি বানানোর সময় রুটিটি ফুলে ওঠে।

(v) ফ্যানের নীচে ভেজা কাপড় রেখে দিলে তা শুকোয়।

উত্তরঃ আমরা জানি যে, বাতাসের গতি যত বেশি হয় বাষ্পীভবনের হারও ততবেশি হয় এবং সেই হিসেবে কাপড়ও তাড়াতাড়ি শুকোয়। সেজন্য ফ্যানের নিচে ভেজা কাপড় রেখে দিলে তা শুকিয়ে যায়।

৫ কারণ ব্যাখ্যা করো-

(i) রেফ্রিজারেটারে রাখা জলের বোতল বাইরে বের করে রাখলে বোতলের বাইরে জলের কণা জমা হয়। 

উত্তরঃ ঠাণ্ডা জলের বোতলের বাইরের পৃষ্ঠতল শীতল হওয়ার জন্য এই শীতল পৃষ্ঠতলে বায়ুতে থাকা জলীয় বাষ্প ঘনীভূত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ছোটো জল কণা বা জলের ছোটে বিন্দুতে পরিণত হয়। ঘনীভূত এই ছোটো জলবিন্দুগুলো বোতলের চারপাশে ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায় সেজন্য রেফ্রিজারেটর-এ রাখা জলের বোতল বাইরে বের করে রাখলে বোতলের বাইরে জলের কণা জমা হয়।

(ii) বাষ্পীভবন এবং ঘণীভবন ছাড়া জলচক্র হয় না।

উত্তরঃ দিনের বেলা সূর্যের তাপে সাগর, মহাসাগর, পুকুর, হ্রদ, বিল, নদ, নদী ইত্যাদির থেকে জল বাষ্পীভূত হয়ে জলীয় বাষ্পের আকারে বায়ুমণ্ডলের ওপরে চলে যায়। এই জলীয় বাষ্প আবার ঘনীভূত হয়ে ছোটো জল কণা বা জলবিন্দুর সৃষ্টি করে যাকে আমরা মেঘ বলি। জলের এই কণাগুলো অধিক ঘণীভূত হলে বৃষ্টি বা শিলাবৃষ্টির সৃষ্টি হয়। বাষ্পীভবন এবং ঘণীভবন এই প্রক্রিয়া দুটি মূলত মেঘ সৃষ্টি এবং মেঘ থেকে বৃষ্টি হওয়া ঘটনার সাথে জড়িত। জলের অবস্থার এই চক্রাকার পরিবর্তনকে জলচক্র বলে। সুতরাং আমরা বলতে পারি যে বাষ্পীভবন এবং ঘণীভবন ছাড়া জলচক্র হতে পারে না।

৬। শীতকালে গাছের পাতাতে জলবিন্দু দেখা যায় কেন?

উত্তরঃ বায়ুমণ্ডল যখন অধিকতর ঠাণ্ডা হয়ে পড়ে তখন বায়ুতে থাকা জলীয়বাষ্প ঘণীভূত হয়ে জলের ছোটো ছোটো বিন্দুর সৃষ্টি করে যাকে শিশির বলা হয়। এই ছোটো জলকণাগুলো গাছের পাতায় বা ঘাসে জমা হতে দেখা যায়। সেজন্য শীতকালে অধিক ঠাণ্ডায় গাছের পাতাতে জলবিন্দু বা শিশির দেখা যায়।

৭। সূর্যোলোকে ভুপৃষ্ঠের জলভাগ শুকিয়ে যায় কেন?

উত্তরঃ দিনের বেলা সূর্যের তাপে ভূপৃষ্ঠের জল অবিরত বাষ্পীভবন প্রক্রিয়ার বাষ্পীভূত হয়ে জলীয়বাষ্প হিসাবে বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। তাছাড়া সূর্যের আলোতে বাষ্পীভবন বেশি পরিমানে হয়। সেজন্য সূর্যালোকে ভূপৃষ্ঠের জলভাগ শুকিয়ে যায়।

৮। জলের মতন তিনটি অবস্থা পাওয়া যায় এমন একটি পদার্থের নাম লেখো।

উত্তরঃ জলের মতো তিনটি অবস্থায় পাওয়া যায় এমন একটি পদার্থ হল মোম। মোম দিয়ে তৈরি কঠিন অবস্থা প্রাপ্ত মোমবাতিটি জ্বালালে সেটি প্রথমে গলে তরল অবস্থা লাভ করে এবং পরে বাষ্পীভূত হয়ে গ্যাসীয় অবস্থায় বাষ্পের আকার ধারণ করে এবং বায়ুমণ্ডলে মিশে যায়।

৯। বাষ্পীভবনকে প্রভাবিত করা কারকগুলি কী কী?

উত্তরঃ বাষ্পীভবনকে প্রভাবিত করা কারকগুলি হলো জলের মতো তরল পদার্থ পৃষ্ঠতলের কালির পরিমাণ, উষ্ণতা, বাতাস এবং বায়ুর আর্দ্রতা ইত্যাদি।

১০। হাতে স্যানিটাইজার লাগালে ঠাণ্ডা অনুভব হয় কেন?

উত্তরঃ হাতে স্যানিটাইজার ব্যবহার করার পরে স্যানিটাইজার থেকে বাইরে বেরিয়ে আসা জলটুকু বাতাস এবং উষ্ণতার প্রভাবে বাষ্পীভবন প্রক্রিয়ায় জলীয় বাষ্পে পরিণত হয়। যেহেতু বাষ্পীভবনের ফলে শীতলীকরণ হয় সেজন্য হাতে স্যানিটাইজার লাগলে আমরা ঠাণ্ডা অনুভব করি।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top