SEBA Class 6 Bengali Chapter 5 আষাঢ়

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share the Complete New Syllabus of SEBA Class 6 Bengali Chapter 5 আষাঢ় Question Answer As Per The SEBA New Syllabus. SEBA Class 6 Bengali Chapter 5 আষাঢ় Solutions. SCERT Class 6 Bengali Questions and Answers PDF Download Are you a Student of SEBA Class 6 Bengali Chapter 5 আষাঢ় PDF Which you can Download PDF Class 6 Bengali Questions and Answers PDF for free using direct Download Link Given Below in This Post.

Join Buttons

SEBA Class 6 Bengali Chapter 5 আষাঢ়

Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 6 Bengali Book PDF Solutions for Free. Class 6 Class 6 Science Solutions in Bengali. SEBA Class 6 Bengali Textbook Question Answer. Class 6 Ankuan Question Answer. I Hope, you Liked The information About The ক্লাস 6 বাংলা প্রশ্ন উত্তর If you liked Assam Board ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা বইয়ের প্রশ্ন উত্তর Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

আষাঢ়

ক্রিয়াকলাপ – পাঠভিত্তিক

১। নীচের প্রশ্নগুলোর মধ্য থেকে শুদ্ধ উত্তরটি বেছে নিয়ে সংশ্লিষ্ট চিহ্নটি ভরতি করো।

(i) আষাঢ় মাসে কীসের খেত জলে ভরো ভরো হয়ে উঠেছে?

(ক) আউশ ধানের খেত।

(খ) আমন ধানের খেত।

(গ) বোরো ধানের খেত।

(ঘ) রূপশালী ধানের খেত।

উত্তরঃ (ক) আউশ ধানের খেত।

(i) “ধবলীরে আনো গোহালে”- এখানে ‘ধবলী’ শব্দের অর্থ কী?

(ক) একজন বলশালী ব্যক্তির নাম।

(খ) ধূসর রঙের মেঘ।

(গ) ধূসর রঙের গাভী।

(ঘ) সাদা রঙের গাভী।

উত্তরঃ (ঘ) সাদা রঙের গাভী।

২। এসো, শব্দের সঙ্গে অর্থ দাগ টেনে মেলাই

শব্দঅর্থ
ধেনুনদীর তীর
কূলনতুন মেঘ
নবঘনস্থান
গগনদুগ্ধবতী গাভী
ঠাঁইআকাশ

উত্তরঃ

শব্দঅর্থ
ধেনুদুগ্ধবতী গাভী
কূলনদীর তীর
নবঘননতুন মেঘ
গগনআকাশ
ঠাঁইস্থান

৩। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর বলো এবং লেখো―

(ক) “ওই ডাকে শোনো ধেনু ঘনঘন” ডাকছে বলে তোমার মনে হয়? গোরুগুলি কেন ঘনঘন ডাকছে বলে তোমার মনে হয়।

উত্তরঃ আষাঢ় মাসের মেঘ থেকে অবিরাম ধারায় বৃষ্টি শুরু হয়েছে। চারদিক ঘন কালো হয়ে ঢাকা পড়েছে। মনে হছে এখনই অন্ধকার নেমে আসবে। গোরুগুলি তাই তাদের গোয়ালে ফেরার জন্য ঘনঘন ডাকছে।

(খ) ‘আষাঢ়’ কবিতায় কোন দিকে হাওয়া বয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে?

উত্তরঃ ‘আষাঢ়’ কবিতায় পূব দিকে হাওয়া বয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।

(গ) ওপারে যেতে ইচ্ছুক ব্যক্তিটি কাকে ডাকছেন?

উত্তরঃ ওপারে যেতে ইচ্ছুক ব্যক্তিটি নদী পারাবারের জন্য মাঝিকে ডাকছেন।

(ঘ) তুমি কি ‘রাখাল’ শব্দটির মানে জান? রাখালের কাজ কী?

উত্তরঃ ‘রাখাল’ শব্দের অর্থ গোরক্ষক। রাখালের কাজ হল গোরু চরানো ও তত্ত্বাবধান করা।

(ঙ) এই কবিতায় ঘরের বাইরে যেতে বারণ করা হচ্ছে কেন?

উত্তরঃ আষাঢ় মাসের আকাশ নীল হয়ে এসেছে। বাদলের ধারা ঝরো ঝরো করে ঝরছে। চারদিক জলে ভরে গেছে। চারদিক অন্ধকার হয়ে গেছে তাই কবি সবাইকে বাইরে যেতে বারণ করছেন।

৪। নীচের শব্দজাল থেকে প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে বের করো

(ক) কাকে গোয়ালে আনা হবে?

উত্তরঃ ধবলী।

(খ) আজকের সারাদিনটি কে খুইয়েছে?

উত্তরঃ রাখাল।

(গ) জল কী শব্দে বেজে উঠছে?

উত্তরঃ ছমছম।

(ঘ) পাঠ্য কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অর্ন্তগত?

উত্তরঃ ক্ষণিকা।

(ঙ) আষাঢ় মাসের মেগাচ্ছন্ন আকাশে কী রাখার আর স্থান নেই?

উত্তরঃ তিল।

৫। নীচে প্রদত্ত কবিতায় অংশগুলি গদ্যরূপে পরিবর্তন করে লেখো এবং পড়ো

উত্তরঃ

পদ্যরূপগদ্যরূপ
নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে।
রাখাল বালক কী জানি কোথায় সারাদিন আজি খোয়ালে। এখনি আঁধার হবে, বেলাটুকু পোহালে।
দরদর বেগে জলে পড়ি জল ছলছল উঠে বাজি রে। খেয়া-পারাপার বন্ধ হয়েছে আজি রে।
নীল রঙের নতুন মেঘে ছেয়ে গেছে আষাঢ়ের আকাশ, সেখানে আর একটি তিল রাখারও স্থান নেই।
রাখাল বালক সারাদিন কোথায় কীভাবে কাটাল কে জানে। বেলা শেষ হয়ে এলেই এক্ষুণি অন্ধকার নামবে।
নদীর জলের উপর দরদর বেগে জল পড়ে ছল ছল শব্দ হচ্ছে। তাই মাঝি আজ খেয়া-পারাবার বন্ধ রেখেছে।

৬। কবিতাটি থেকে কিছু শব্দ নিয়ে নীচের দুটি স্তম্ভে লেখা হয়েছে। বাঁদিকের স্তম্ভের কোনো শব্দের সঙ্গে ডান দিকের স্তম্ভের যে শব্দের ধ্বনিগত মিল রয়েছে, তাদের দাগ টেনে জুড়ে দাও―

গোহালেঢেউ
মাঝিরেআষাঢ় গগনে
ঝরঝরআজি রে
নবঘনেপোহালে
কেউভরভর

উত্তরঃ 

গোহালেপোহালে
মাঝিরেআজি রে
ঝরঝরভরভর
নবঘনেআষাঢ় গগনে
কেউঢেউ

৭। কবিতাটির মূল ভাব নিজের ভাষায় বলো আর লিখে শিক্ষক-শিক্ষিকাকে দেখাও।

উত্তরঃ আষাঢ়-শ্রাবণ জুড়ে চলে বর্ষাকাল। এই সময় নদ-নদী, খাল-বিল, পুকুর সব জলে ভরে ওঠে। চারদিক কালো হয়ে আসছে। অঝোর ঝরে বৃষ্টি পড়ছে। খেয়া পারাবার বন্ধ করে মাঝি ফিরে গেছে। কবি তাই আজ আর কাউকে ঘরের বাইরে যেতে বারণ করছেন। কারণ এই দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় বাইরে গেলে বিপদ হতে পারে।

ভাষা-অধ্যয়ন

৮। এসো জেনে নিই

কবিতা থেকে গৃহীত বাক্যাংশ দুটি পড়ো―

নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে 

বাদলের ধারা ঝরে ঝরঝর

লক্ষ করো, প্রথম বাক্যাংশে ‘ন’ ধ্বনিটি বারবার উচ্চারিত হচ্ছে। আর, দ্বিতীয় বাক্যাংশে ‘র’ ধ্বনি বারবার ফিরে আসছে। এইভাবে কোনো ব্যঞ্জনধ্বনি বারবার উচ্চারিত হলে সেই ধ্বনিটির অনুপ্রাস হয়েছে বলা হয়। অনুপ্রাস এক ধরনের অলংকার। শরীরে গয়না পরলে যেমন মানুষের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়, ঠিক তেমনই অলংকার সাহিত্যকে সুন্দর করে তোলে।

(ক) নীচের পঙ্ক্তিতে যে ধ্বনিটির অনুপ্রাস ঘটেছে সেটি লেখো এবং কতবার অনুপ্রাস ঘটেছে, তা জানাও

গুরু গুরু মেঘ গুমরি গুমরি 

গরজে গগনে গগনে।

উত্তরঃ ‘গ’ ধ্বনিটির অনুপ্রাস হয়েছে। এই ধ্বনিটির সাত বার অনুপ্রাস ঘটেছে।

(খ) নীচের পঙ্ক্তিতে যে ধ্বনিটি বারবার ফিরে এসেছে সেটি লেখো এবং গুনে দেখো কতবার ফিরে এসেছে ছায়া ঘনাইছে বনে বনে, গগনে গগনে ডাকে দেয়া।

উত্তরঃ ‘ন’ ধ্বনিটি বার বার ফিরে এসেছে। ধ্বনিটি পাঁচ বার ফিরে এসেছে।

(গ) নীচে রবীন্দ্রনাথের কবিতার দুটি পঙ্ক্তিতে কোন অংশগুলির মধ্যে ধ্বনিগত মিল রয়েছে, তা লেখো –

ফাল্গুনে বিকশিত কাঞ্চন ফুল, 

ডালে ডালে পুঞ্জিত আম্রমুকুল।

উত্তরঃ বিকশিত ― পুঞ্জিত।

ফুল ― মুকুল।

৯। এসো, জেনে নিই –

ওগো, আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে

‘ওপরের পঙ্ক্তিতে ‘ওগো’ পদটি কাউকে সম্বোধন করা বা ডাকার জন্য ব্যবহৃত হয়েছে। তাই এটি হলো সম্বোধন-সূচক অব্যয়। নীচের উদাহরণগুলি দেখো।

হে নূতন, দেখা দিক আর-বার জন্মের প্রথম শুভক্ষণ অয়ি ভুবনমনোমোহিনী 

ওগো নদী, আপনবেগে পাগলপারা 

একলা চলো রে

ওপরের বাক্যগুলিতে ‘হে’, ‘অয়ি’, ‘ওগো’, ‘রে’ ইত্যাদিও সম্বোধন-সূচক অব্যয়ের উদাহরণ। অনেক সময় কুকুরকে ডাকার সময় ‘তু-তু’ বা ‘চু-চু’, আবার হাঁসকে ডাকার সময় ‘চই-চই’ ইত্যাদি শব্দ করা হয়। এগুলিও সম্বোধন সূচক অব্যয়ের অন্তর্গত।

এখন, নীচের বাক্যগুলিতে সম্বোধন-সূচক অব্যয়গুলির নীচে দাগ দিয়ে চিহ্নিত করো―

(ক) ওরে, তুই এতক্ষণ কোথায় ছিলি?

উত্তরঃ ওরে।

(খ) হে ভগবান! রক্ষা করো।

উত্তরঃ হে।

(গ) ভজো গৌরাঙ্গ কহো গৌরাঙ্গ লহো গৌরাঙ্গের নাম রে।

উত্তরঃ রে।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top