SEBA Class 7 Science Chapter 3 তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share With You, The Complete Syllabus of SEBA Class 7 Science Chapter 3 তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ Question Answer in Bengali. সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান বই প্রশ্ন উত্তর Are you a Student of (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 7 Science Chapter 3 তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ Notes in Bengali Which you can Download PDF Notes SEBA Class 7 Science Chapter 3 তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ Solutions for free using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 7 Science Chapter 3 তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ

Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 7 Science Chapter 3 তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ Solutions in Bengali for Free with you. SEBA Class 7 Science Chapter 3 তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ in Bengali Notes I Hope, you Liked The information About The Class 7th Science Question Answer in Bengali. if you liked SEBA Class 7 Science Textbook Question Answer in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। ছোটবেলার ছড়ার কথা তোমাদের নিশ্চয়ই মনে পড়ে— 

( i ) Baa baa black sheep , have you any wool. 

( ii ) Mary had little lamb , whose fleece was white as Snow. 

নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : 

( ক ) কালো মেষের কোন অংশে লোম আছে ?

উত্তরঃ কালো মেষের লোমযুক্ত চামড়ায় লোম আছে । 

( খ ) সাদা মেষের লোম বলতে কী বোঝায় ? 

উত্তরঃ সাদা মেষের লোম বলতে বোঝায় যে মেষটির চামড়া লোমযুক্ত যার রং সাদা । 

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -1উদ্ভিদের পরিপুষ্টি
অধ্যায় -2প্রাণীর পরিপুষ্টি
অধ্যায় -3তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ
অধ্যায় -4তাপ
অধ্যায় -5অম্ল , ক্ষার ও লবণ
অধ্যায় -6ভৌতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তন
অধ্যায় -7আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন
অধ্যায় -8বাতাস , ঝড়বৃষ্টি এবং ঘূর্ণিবায়ু
অধ্যায় -9মাটি
অধ্যায় -10জীবদেহে শ্বসন
অধ্যায় -11প্রাণী ও উদ্ভিদের পরিবহনতন্ত্র
অধ্যায় -12উদ্ভিদের প্রজনন
অধ্যায় -13গতি ও বল
অধ্যায় -14বিদুৎ প্রবাহ ও তার প্রভাব
অধ্যায় -15আলোক
অধ্যায় -16জল একটি অমূল্য সম্পদ
অধ্যায় -17বনাঞ্চল : আমাদের জীবনরেখা
অধ্যায় -18বর্জিত জলের গল্প

প্রশ্ন ২। রেশম হল পোকা— 

( ক ) বিছা। 

( খ ) একটি ক্যাটারপিলার এখন নীচের কোন্‌টি শুদ্ধ । 

( i ) ক 

( ii ) খ 

( iii ) ক এবং খ দুটোই।

( iv ) ক খ – এর কোনটিই নয় । 

উত্তরঃ ( iii ) ক এবং খ দুটোই । 

প্রশ্ন ৩। নীচের কোন্‌টি থেকে উল পাওয়া যায় না । 

( i ) চমরি গাই।

( ii ) উট।

( iii ) ছাগল।

( iv ) লোম থাকা কুকুর। 

উত্তরঃ ( iv ) লোম থাকা কুকুর।

প্রশ্ন ৪। নিম্নলিখিত শব্দগুলির অর্থ কি ? 

( i ) প্রতিপালন । 

( ii ) মেষের লোম কাটা । 

( iii ) রেশম চাষ ( Sericulture ).

উত্তরঃ ( i ) রিয়েরিং ( Rearing ) বা প্রতিপালন :- যে পদ্ধতির সাহায্যে অর্থনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রাণীজ সম্পদ সৃষ্টিকারী উপকারী প্রাণীদের যত্ন নেওয়া হয় তাকে রিয়েরিং বা প্রতিপালন বলে । 

( ii ) মেষের লোম কাটা :- ভেড়ার দেহ থেকে তার চামড়ার পাতলা একটি স্তরসহ লোম সরিয়ে ফেলা হয় । এই পদ্ধতিটিকে শ্বীয়েরিং বা মুণ্ডন বলা হয়। 

( iii ) রেশম চাষ বা সেরিকালচার :- যে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বাণিজ্যিক হারে রেশম সূতা উৎপাদনের জন্য রেশম সূতা উৎপাদনকারী জীবের প্রতিপালন এবং তার থেকে বৈজ্ঞানিক প্রথায় সূতা উৎপাদন করা হয় তাকে রেশম শিল্প বা সেরিকালচার বলে । 

প্রশ্ন ৫। উল তৈরির একটি ধরন নীচে দেওয়া হল । বাদ পড়া পর্যায়গুলো যোগ করো— 

মেষের লোম কাটা __বাছাই __,___।

উত্তরঃ শ্বীয়েরিং বা লোম ছাঁটানো , স্কাউরিং বা পরিষ্কারকরণ , বাছাই বা শ্রেণিভাগ করা , বারসগুলি সরিয়ে ফেলা , রং দেওয়া, রিলিং করা। 

প্রশ্ন ৬। রেশম পোকার জীবনচক্রের এরূপ পর্যায়ের চিত্র অঙ্কন করো যেখান থেকে রেশম পাওয়া যায় । 

উত্তরঃ                        

প্রশ্ন ৭। নীচে দেওয়া কোন্ দুটি শব্দ রেশম উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত ? 

রেশম চাষ ফুলের চাষ , মরিকালচার , মৌমাছি পালন , সিলভি কালচার । 

ইঙ্গিত :- ( ক ) মালবেড়ি পাতার চাষ এবং গুটিপোকার লালন পালন রেশম উৎপাদনের ভিত্তি । 

( খ ) মালাবেড়ির গাছের বৈজ্ঞানিক নাম মরাস এলবা ( Morus alba ) । 

উত্তরঃ রেশম চাষ , মরিকালচার । 

প্রশ্ন ৮। ‘ ক ‘ অংশের সঙ্গে ‘ খ ’ অংশ যুক্ত করো—

‘ ক ’ অংশ‘ খ ’ অংশ
( ১ ) পরিমার্জনা( ক ) রেশম তন্তুর উৎপাদন।
( ২ ) মালাবেড়ির পাতা( খ ) উল পাওয়া যায় এরূপ প্রাণী।
( ৩ ) চমরি গাই( গ ) রেশম পোকার খাদ্য।
( ৪ ) রেশম গুটি( ঘ ) পাকানো।
( ঙ ) মেষের লোম কেটে পরিষ্কার করা।

উত্তরঃ 

‘ ক ’ অংশ‘ খ ’ অংশ
( ১ ) পরিমার্জনা( ঙ ) মেষের লোম কেটে পরিষ্কার করা।
( ২ ) মালাবেড়ির পাতা( গ ) রেশম পোকার খাদ্য।
( ৩ ) চমরি গাই( খ ) উল পাওয়া যায় এরূপ প্রাণী।
( ৪ ) রেশম গুটি( ক ) রেশম তন্তুর উৎপাদন।

প্রশ্ন ৯। পাঠের ওপর ভিত্তি করে শব্দজাল দেওয়া আছে। খালি পূরণের জন্য ইঙ্গিতগুলো দেখো । শূন্যস্থানগুলি বর্ণ দ্বারা সম্পূর্ণ করো । 

উপর থেকে নীচের দিকেপাশাপাশি
( ২ ) একটি জায়গা যেখানে চমরি গাইয়ের উল যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যায়। ( ১ ) রেশম পোকার জীবন চক্রে ডিমের পরবর্তী স্তর।
( ৩ ) রেশম উদ্যোগ আরম্ভ করা প্রথম দেশ।( ৪ ) কেটারপিলার শুরুটীপে রূপান্তরিত হওয়ার সময় নিঃসরিত উপাদান।
( ৫ ) পাটের অন্য একটি নাম।( ৬ ) রেশমকীটের জীবনচক্রে শুককীটের পরবর্তী স্তর।
( ৭ ) ভেড়ার চামড়ার একটি অংশ যা থেকে আঁশ পাওয়া যায়।

উত্তরঃ ( ১ ) কেটারপিলার ।

( ২ ) তিববত বা লাডাখ ।

( ৩ ) চীন ।

( ৪ ) প্রোটিন ।

( ৫ ) রেশম ।

( ৬ ) পূর্ণাঙ্গ ।

( ৭ ) লোম ।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। কতকগুলি প্রাণীর নাম লেখ যাদের লোম থেকে উল উৎপাদন করা হয় । 

উত্তরঃ ভেড়া , য়াক্ , উট , এংগোরা ছাগল , লামা , আলপাকা ইত্যাদি । 

প্রশ্ন ২। য়াক্ – এর উল কোথায় দেখতে পাওয়া যায় ? 

উত্তরঃ তির্বত এবং লাডাখ অঞ্চলে । 

প্রশ্ন ৩। কোন প্রাণী থেকে পশমী শাল – এর উল আহরণ করা হয় । 

উত্তরঃ কাশ্মীরী ছাগল । 

প্রশ্ন ৪। কোন প্রাণী থেকে এংগোরা উল আহরণ করা হয় ? 

উত্তরঃ এংগোরা নামক ছাগল থেকে এংগোরা উল আহরণ করা হয় ।

প্রশ্ন ৫। দুটি প্রাণীজাত তন্তুর নাম লেখো । 

উত্তরঃ উল এবং রেশম । 

প্রশ্ন ৬। ভেড়ার খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো । 

উত্তরঃ ভেড়া তৃণভোজী প্রাণী । এরা ঘাস এবং লতাপাতা খেতে ভালবাসে । প্রধানতঃ ভেড়া মাঠে বিচরণ করে খাদ্য খায় । এছাড়া ভেড়া পালকেরা ডাল জাতীয় শস্যের দানা জোয়ার , ভুট্টা ইত্যাদি শস্য , খৈল , খনিজ দ্রব্য ইত্যাদি মিশিয়ে তৈরি করা দানা ভেড়াগুলিকে খাওয়ায় । শীতকালে ভেড়াগুলিকে ঘরের রাখা হয় এবং এদেরকে গাছের পাতা , শস্য এবং শুকনো ঘাস খেতে দেওয়া হয় । 

প্রশ্ন ৭। ভেড়ার দেহের চামড়ার সঙ্গে যুক্ত কী প্রকারের লোম থেকে উল তৈরি করা হয় । 

উত্তরঃ ভেড়ার দেহের চামড়ার কাছাকাছি মিহি কোমল অধঃস্থ লোম থেকে উল তৈরি করা হয় । 

প্রশ্ন ৮। সাধারণভাবে দেখতে পাওয়া রেশম কীটটির নাম লেখো । এই রেশম কীটের কোকুন থেকে প্রাপ্ত রেশম তন্তুর বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো । 

উত্তরঃ সাধারণভাবে দেখতে পাওয়া রেশম কীটটির নাম হলো— মালবেরী রেশম কীট বা তুঁতজাত রেশম কীট । 

মালবেরী রেশম কীটের কোকুন থেকে প্রাপ্ত রেশম তত্ত্বর বৈশিষ্ট্য হলো— এই প্রকার তত্ত্ব কোমল , উজ্জ্বল এবং নমনীয় গুণ সম্পন্ন হয় এবং এগুলিকে খুব সুন্দরভাবে রং করা সম্ভব । 

প্রশ্ন ৯। বিভিন্ন প্রকার রেশম কীটের কোকুন থেকে প্রাপ্ত রেশম সূতাগুলির নাম লেখো । 

উত্তরঃ তসর রেশম , মুগা রেশম , এরি রেশম , তুঁতজাত রেশম বা মালবেরী রেশম ইত্যাদি । 

প্রশ্ন ১০। উল তৈরি করা পদ্ধতির বিভিন্ন ধাপগুলি আলোচনা করো । 

উত্তরঃ উল তৈরি করা পদ্ধতির বিভিন্ন ধাপগুলি হলো— 

প্রথম ধাপ :- ভেড়ার শরীর থেকে তাদের চামড়ার পাতলা স্তরসহ লোমগুলি সরিয়ে ফেলা হয় । এই পদ্ধতিটিকে বলা হয় মুণ্ডন বা লোম ছাঁটানো । এই লোমগুলি উলের আঁশের যোগান দেয় । উলের আঁশগুলি থেকে তখন উল সূতা আহরণ করা হয়। 

দ্বিতীয় ধাপ :- চামড়ার সঙ্গে কেটে ফেলা লোমগুলি চৌবাচ্চায় ভাল করে ধুয়ে তেল , ধূলারালি এবং ময়লাগুলি আলাদা করা হয় । এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় পরিষ্কারকরণ বা স্কাউরিং । 

তৃতীয় ধাপ :- লোমগুলি পরিষ্কার করণের পর বর্গীকরণ করা হয় । লোম থাকা চামড়াগুলি কারখানায় পাঠানো হয় । সেখানে আলাদা মসৃণতার ওপর ভিত্তি করে লোমগুলিকে আলাদা করা হয় । 

চতুর্থ ধাপ :- রোম থাকা ছোটো নরম লোমগুলি যাদেরকে ‘ বার্স ‘ বলা হয় সেগুলি লোম থেকে সরিয়ে ফেলা হয় । এই আঁশগুলিকে আবার পরিষ্কার করে শুকনো করা হয় । এখন এই আঁশগুলি থেকে সূতা তৈরি করা হয় ।

পঞ্চম ধাপ :- আঁশগুলিকে বিভিন্ন রং দ্বারা রঞ্জিত করা হয় । 

ষষ্ঠ ধাপ :- আঁশগুলিকে সোজা করা হয় , আঁচড়ানো হয় এবং পাকানো সূতায় পরিবর্তিত করা হয় । লম্বা আঁশগুলি থেকে সোয়েটার তৈরির জন্য উল এবং ছোটো আঁশগুলি থেকে উলের কাপড় বোনার জন্য সূতা তৈরি করা হয় । 

প্রশ্ন ১১। রেশম কীটের প্রতিপালন সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো । 

উত্তরঃ একটি স্ত্রী রেশমকীট এক সঙ্গে শতাধিক ডিম পাড়ে । এই ডিমগুলিকে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে সংগ্রহ করে একটি কাপড়ের ছোটো ফালি বা কাগজের বোর্ডে রেখে দেওয়া হয় । ডিম ফুটে যাতে লার্ভা বের হয় সেজন্য ডিমগুলিকে অনুকূলতম উষ্ণতায় রাখা হয় । তুঁত গাছে সতেজ পাতা থাকাকালীন এই কাজটি করা হয়ে থাকে । কেটারপিলার বা রেশম পলু নামক লার্ভাগুলি দিবারাত্রি পাতাগুলি খেতে থাকে এবং অবশেষে বৃহৎ আকারে পরিণত হয় । এই লার্ভাগুলিকে পরিষ্কার বাঁশের তৈরি ডালাতে কুঁচি কুঁচি করে কাটা তুঁত গাছের পাতাসহ একত্রে রাখা হয় । ২০-৩০ দিন পর লার্ভাগুলি খাওয়া বন্ধ করে দেয় এবং বাঁশের ডালার খাঁজগুলিতে এরা কোকুন তৈরি করে । এই কোকুনগুলি 

লেগে থাকার জন্য ডালাগুলিতে ছোটো রেক বা কতকগুলি বাঁশের টুকরো দেওয়া হয় । কোকুনগুলির ভিতরের অংশে রেশম কীটের বৃদ্ধি ঘটে ।

প্রশ্ন ১২। কীভাবে কোকুন থেকে রেশম সূতা আহরণ করা হয় ? 

উত্তরঃ রেশম সূতা আহরণের জন্য রেশম কীটের কোকুনের একটা স্তূপ নেওয়া হয় । তারপর কোকুনগুলিকে কিছু সময় রোদে শুকনো করা হয় বা গরম বাষ্পে রাখা হয় । এতে রেশম সূতাগুলি আলাদা হয়ে পড়ে । কোকুন থেকে সূতা বের হওয়া প্রণালীটিকে বলা হয় রিলিং । একটা বিশেষ ধরনের যন্ত্রের সাহায্যে কোকুন থেকে রেশম সূতা বের করে নেওয়া ও রিলে গুটিয়ে বাজারজাত করণের জন্য সংরক্ষণ করা হয় । 

প্রশ্ন ১৩। রেশম কীটের জীবনচক্র ছবিসহ বুঝিয়ে লেখো । 

উত্তরঃ রেশম কীটের জীবনকাল চারটি পর্যায়ে সম্পন্ন হয়ে থাকে । যথা— ডিম , শূককীট বা কেটারপিলার , পিউপা ও পূর্ণাঙ্গ রেশম কীট । স্ত্রী রেশমকীট ডিম পাড়ে এবং সেটি থেকে নির্গত লার্ভাগুলিকে বলা হয় শূককীট বা কেটারপিলার।

এই লার্ভাগুলি ধীরে ধীরে বড় হওয়ার পর সেগুলি তাদের জীবনের পরবর্তী স্তরে এসে উপনীত হয় । এই স্তরটিকে বলা হয় পিউপা । এরা প্রথমে তাদের নিজের চতুর্দিকে জাল বুনে নিজেকে ধরে রাখে । এরপর মুখটি ইংরাজী সংখ্যা আট (8)- এর আকৃতির ন্যায় এদিক সেদিক নড়াচড়া করতে থাকে । এভাবে নড়াচড়া করার সময়াকলে লার্ভাগুলি থেকে কতকগুলি প্রোটিনের আঁশ নিঃসরণ হয় । লার্ভাগুলি খুব তাড়াতাড়ি নিজেকে রেশম তন্তু দ্বারা সম্পূর্ণভাবে আবৃত করে ফেলে এবং পিউপাতে পরিবর্তিত হয় । এই আবরণটিকে বলা হয় কোকুন । পিউপা থেকে পূর্ণাঙ্গ কীট অবস্থা পর্যন্ত বিকাশের প্রক্রিয়াটি কোকুনের ভিতরে চলতে থাকে । কয়েকদিনের মধ্যেই পিউপা পূর্ণাঙ্গ রেশম কীটে পরিণত হয় এবং কোকুনের আবরণ ভেদ করে পূর্ণাঙ্গ রেশম কীটটি বাইরে বেরিয়ে আসে ।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top