Assam Board SCERT Class 6 Science Chapter 1 বিজ্ঞানের বিস্ময়কর জগৎ Question Answer in Bengali Medium 100% New Edition are now easily available. SCERT Class 6 Science Chapter 1 বিজ্ঞানের বিস্ময়কর জগৎ Notes is the latest Updated Version prepared According to the New Syllabus and is Available for Download PDF Format.
SCERT Class 6 Science Chapter 1 বিজ্ঞানের বিস্ময়কর জগৎ
If you are looking for the Complete New Syllabus of SCERT Class 6 Science Chapter 1 বিজ্ঞানের বিস্ময়কর জগৎ Solutions in Bengali Medium, you can Download the PDF file prepared as per the New Curriculum from our website. SEBA Class 6 Science Question Answer Bengali Medium PDF is specially Designed to help students build concepts easily and prepare effectively for their Exams.
বিজ্ঞানের বিস্ময়কর জগৎ
| অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরসমূহ |
১। শূন্যস্থান পূরণ করো:
(ক) বিজ্ঞান হলো __________ এবং __________ এর মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান।
উত্তরঃ পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষা।
(খ) পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষা এবং __________ হলো বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির তিনটি পর্যায়।
উত্তরঃ আনুমানিক সিদ্ধান্ত।
(গ) __________ এর জন্য আমরা খাদ্য খাই।
উত্তরঃ সুস্বাস্থ্য।
(ঘ) পাঞ্জাবে প্রধানত __________ খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করা হয়।
উত্তরঃ রুটি।
(ঙ) একটি কম্পাসে __________ আছে।
উত্তরঃ চুম্বক।
২। সঠিক উত্তর (✔) চিহ্ন দাও:
(ক) আমাদের সর্বদা স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া উচিত।
উত্তরঃ ✔
(খ) আমরা জল ছাড়া বাঁচতে পারি।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(গ) বৃষ্টি হিসাবে জল আকাশ থেকে মাটিতে পড়ে।
উত্তরঃ (✔)
(ঘ) ঝুলিয়ে রাখা একটি চুম্বক সর্বদা পূর্ব-পশ্চিমমুখী হয়ে থাকে।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(ঙ) হিমালয়ের উপরের অংশ এবং মেরু অঞ্চল তুষারে ঢাকা থাকে।
উত্তরঃ (✔)
৩। সংক্ষেপে উত্তর দাও:
(ক) মহাকাশ থেকে আমাদের পৃথিবী দেখতে কেমন?
উত্তরঃ মহাকাশ থেকে আমাদের পৃথিবী দেখতে অনেকটা নীল মার্বেলের মতো।
(খ) কম্পাসের প্রধান উপাদানটা কী?
উত্তরঃ কম্পাসের প্রধান উপাদানটি হলো চুম্বক।
(গ) মুক্তভাবে ঝুলিয়ে রাখা একটি চুম্বক কোন দিকে মুখ করে থাকে?
উত্তরঃ মুক্তভাবে ঝুলিয়ে রাখা একটি চুম্বক সর্বদা উত্তর-দক্ষিণ দিকে মুখ করে থাকে।
(ঘ) কীভাবে নাবিকেরা সমুদ্রে তাদের জাহাজের দিক নির্ণয় করে?
উত্তরঃ নাবিকেরা সমুদ্রে কম্পাস নামে একটি যন্ত্র ব্যবহার করে তাদের জাহাজের দিক নির্ণয় করে থাকেন, কারণ মুক্তভাবে ঝুলিয়ে রাখলে এটি সর্বদা উত্তর এবং দক্ষিণ দিক নির্দেশ করে।
(ঙ) বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির পর্যায়গুলো কি কি?
উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির তিনটি পর্যায় হলো পর্যবেক্ষণ, আনুমানিক সিদ্ধান্ত এবং পরীক্ষা।
৪। সঠিক উত্তর নির্দেশ করা বৃত্তটি সম্পূর্ণভাবে পূর্ণ করো:
(ক) নীচের কোনটি উইলবার রাইট এবং অরভিল রাইট আবিষ্কার করেছিলেন?
(১) বিমান।
(২) সাবমেরিন।
(৩) ট্রেন।
(৪) বাস।
উত্তরঃ (১) বিমান।
(খ) নীচের কোন কাজে কম্পাস ব্যবহার করা হয়?
(১) সমুদ্রে দিক নির্ণয় করতে।
(২) ভারী জিনিস তুলতে।
(৩) পদার্থের ওজন পরিমান করতে।
(৪) বাতাসের গতি পরিমাণ করতে।
উত্তরঃ (১) সমুদ্রে দিক নির্ণয় করতে।
| অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর সমূহঃ |
(ক) বিজ্ঞান কী?
উত্তরঃ বিজ্ঞান হলো পর্যবেক্ষণ এবং পরীক্ষার মাধ্যমে অনুভূত জ্ঞান।
(খ) আমরা কিভাবে জ্ঞান অর্জন করতে পারি? একটি উদাহরণের সাহায্যে তা ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ জ্ঞান অর্জনের পদ্ধতির স্বরূপ উদাহরণ হিসাবে একটি চারা গাছের বৃদ্ধির কথা আমরা বিবেচনা করতে পারি। এটি সূর্যের আলোতে বা ছায়ার নীচে বৃদ্ধি পায় কিনা তা পর্যবেক্ষণ করতে পারি অথবা জল পাইলে বৃদ্ধি হয়, নাকি শুষ্ক অবস্থায় বৃদ্ধি হয় সেটাও আমরা পর্যবেক্ষণ করতে পারি। তারপর টবে চারা রোপন করেও পরীক্ষা করতে পারি। সুতরাং, পর্যবেক্ষণ এবং পরীক্ষার মাধ্যমে একটি চারা গাছের বৃদ্ধি সম্পর্কে আমরা জ্ঞান অর্জন করতে পারি।
(গ) বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি বলতে কী বুঝ?
উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি হলো নতুন কোনো তথ্য সম্পর্কে জানা বা বোঝার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করা, কোনো তথ্য সম্পর্কে যুক্তিপূর্ণ সন্দেহ দেখা দিলে তা দূরীকরণে প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করা, তথ্য প্রমাণের জন্য উৎসুক হওয়া এবং আনুমানিক সিদ্ধান্তকে নতুন তথ্য বা জ্ঞান হিসাবে অনুধাবন করা ইত্যাদি। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিসম্পন্ন একজন ব্যক্তি খোলা বা মুক্ত মনের অধিকারী হয়ে থাকেন।
(ঘ) বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতির বিভিন্ন পর্যায়গুলি উদাহরণের সাহায্যে ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতির প্রথম ধাপটি হলো পর্যবেক্ষণ। আমরা আকাশে উড়ন্ত পাখি এবং বিমানের মধ্যে কোন মিল আছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করে খুঁজে বের করতে পারি। দুটিই আকাশে উড়ে। পাখিরা আকাশে শুয়ে থাকার মতো করে ওড়ে। এরা মাথা ওপরের দিকে এবং লেজ নীচের দিকে করে উড়ে না। বিমান বা আকাশযানও সেভাবে ওড়ে।
পাখিরা শুয়ে থাকার মতো উড়লে তারা বাতাসে কম বাধা পায়। এটি হলো আনুমানিক সিদ্ধান্ত। সেজন্য পর্যবেক্ষণের পর ঘটনা সম্পর্কে আরো অনেক সিদ্ধান্ত নিতে হয়। শেষ সিদ্ধান্তটি শুদ্ধ না অশুদ্ধ সেটি পরীক্ষা করতে হয়। এভাবে আমরা একটি সত্য তথ্যে উপনীত হতে পারি। এই সত্য তথ্যটিও হলো জ্ঞান। সুতরাং আমরা বলতে পারি পর্যবেক্ষণ, আনুমানিক সিদ্ধান্ত এবং পরীক্ষা এই তিনটি পর্যায়ের সমষ্টি হলো বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। এই পদ্ধতির সাহায্যে আমরা জ্ঞান লাভ করতে পারি।
(ঙ) কন-টিকি অভিযান যাত্রাটি কী ছিল সেটি সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
উত্তরঃ দক্ষিণ আমেরিকা থেকে অনেক দূরে প্রশান্ত মহাসাগরে কিছু দ্বীপ রয়েছে। এই দ্বীপগুলির মানুষের সংস্কৃতি দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় লোকদের সাথে অনেকটা মিলে যায়। এটি হলো-পর্যবেক্ষণ। ইহা অনুমান করা হয়েছিল যে দক্ষিণ আমেরিকা থেকে কিছু লোকেরা বহু বছর আগে এই দ্বীপগুলোতে চলে এসেছিল। কিন্তু প্রশান্ত মহাসাগর খুবই অস্থির। এই উত্তাল প্রশান্ত মহাসাগরে প্রাচীন নৌকো দিয়ে এত দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়া প্রায় অসম্ভব ছিল। তাই কিছু লোক এই অনুমানটিকে ভুল বলে মনে করতেন। কয়েকজন বিজ্ঞানী এই অনুমানের বৈধতা প্রমাণ করতে গিয়ে তাহারা আদিম প্রকৃতির একটি নৌকা তৈরি করে যাত্রা শুরু করেছিলেন। ১০১ দিন পর অবশেষে তাঁহারা দ্বীপে এসে পৌঁছান। সুতরাং অনুমানটি সত্য বলে প্রমানিত হয়েছিল। এই অভিযান যাত্রাটি কন-টিকি অভিযান নামে পরিচয় লাভ করে।
(চ) স্বাস্থ্যকর খাদ্য আমাদের গ্রহণ করা উচিত কেন?
উত্তরঃ আমাদের স্বাস্থ্যকর খাদ্য সর্বদা গ্রহণ করা উচিত কারণ এটি আমাদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া ভালো খাবার গ্রহণ করলে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং সহজে কোনো রোগ দেহে আক্রমণ করতে পারে না। বিভিন্ন ধরনের কার্য্য সম্পন্ন করতে খাদ্য আমাদের দেহে শক্তির যোগান দেয়।
(ছ) দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন পরিঘটনায় জলের যে বিভিন্ন রূপ আমরা পর্যবেক্ষণ করে থাকি তা আলোচনা কর।
উত্তর জল আকাশ থেকে বৃষ্টি রূপে মাটিতে পতিত হয়। কখনও কখনও জলের ফোঁটার সঙ্গে শিলাও পড়ে। কাপড় ধোয়ার পর সেটি বাইরে শুকানোর জন্য ঝুলিয়ে রাখলে ভিজে কাপড় থেকে জল বাষ্পীভূত হয়ে বাষ্পের আকারে বায়ুমন্ডলে মিশে যায়। রান্না করার সময় সস্ প্যানের সবজী ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়। কিছুক্ষণ পর ঢাকনায় জলের ফোঁটা দেখা যায়। এই জলের ফোঁটা সস্ প্যানের সবজীতে থাকা জল প্রথমে বাষ্পীভূত ওপরে ঘনীভূত হয়ে প্যানের ঢাকনায় এসে জমা হয়। হিমালয়ের চূড়া ও মেরু অঞ্চল সারা বৎসর বরফে আবৃত থাকে। জল হিমায়িত হয়ে তা বরফে পরিণত হয়। উপরে বর্ণনা করা জলের বিভিন্ন রূপে পরিণত হওয়ার এই পরিঘটনাগুলি আমরা দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন সময়ে পর্যবেক্ষণ করে থাকি।
৪। শূন্যস্থান পূরণ করো:
(ক) ১৯০৩ সালে সর্বপ্রথম _________ এরোপ্লেন আবিষ্কার করেন।
উত্তরঃ রাইট ব্রাদ্রার্স।
(খ) __________ মহাকাশ থেকে পৃথিবীর ছবি তুলেছেন।
উত্তরঃ নভোচারীরা।
(গ) রাইট ভ্রাতৃদ্বয় শৈশবকাল থেকে খুব __________ ছিলেন।
উত্তরঃ অনুসন্ধিৎসু।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.
