Assam Board SCERT Class 6 Science Chapter 6 দ্রব্যের পৃথকীকরণ 100% New Edition Question Answer in Bengali Medium Now you are easily Access Here. SCERT Class 6 Science Textual Question Answer As Per The Latest New Syllabus. SCERT Class 6 Science Chapter 6 দ্রব্যের পৃথকীকরণ Solutions Download PDF File is the latest Updated Version prepared According to the SCERT Class 6 Amader Bigyan New Syllabus.
SCERT Class 6 Science Chapter 6 দ্রব্যের পৃথকীকরণ
If you are looking for the Complete New Syllabus of SCERT Class 6 Science Solutions in Bengali Medium. ষষ্ঠ শ্রেণির আমাদের বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের প্রশ্ন উত্তর You can Download the PDF file prepared as per the New Curriculum from our Website. SCERT Class 6 Amader Bigyan Textbook Question Answer. SEBA Class 6 Science Question Answer Bengali Medium PDF is specially Designed to help students build concepts easily and prepare effectively for their Exams.
দ্রব্যের পৃথকীকরণ
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরসমূহ |
১। শুদ্ধ উত্তরের বৃত্তটি কালো করো
(১) নীচের কোন মিশ্রণকে হাত দিয়ে পৃথক করা যাবে?
(ক) লবণ এবং বালি।
(খ) কাঠের গুঁড়া এবং লোহার গুঁড়া।
(গ) চাল এবং নুড়ি পাথর।
(ঘ) কপূর এবং বালি।
উত্তরঃ (গ) চাল এবং নুড়ি পাথর।
(২) ডাল বা অন্য কোনো শস্য ধোয়ার সময় আমরা কোন পদ্ধতি ব্যবহার করি?
(ক) মাড়াই।
(খ) হাত দিয়ে বাছা।
(গ) চালনি দিয়ে চালা।
(ঘ) আস্রাবণ।
উত্তরঃ (ঘ) আস্রাবণ।
(৩) লোহা এবং কয়লার গুঁড়ো পৃথকীকরণের জন্য উপযুক্ত পদ্ধতি হলো-
(ক) বাষ্পীভবন।
(খ) মাড়াই।
(গ) চুম্বকীয় পৃথকীকরণ।
(ঘ) আস্রাবণ।
উত্তরঃ (গ) চুম্বকীয় পৃথকীকরণ।
(৪) কোন পদ্ধতির দ্বারা আমরা চা থেকে চা পাতা পৃথক করতে পারি?
(ক) শস্য মাড়াই।
(খ) হাত দিয়ে বেছে।
(গ) চালনি দিয়ে চেলে।
(ঘ) পরিস্রাবণ।
উত্তরঃ (ঘ) পরিস্রাবণ।
২। নিম্নলিখিতগুলো মেলাও:
(ক) জলে থাকা কাদা | (i) চুম্বকীয় পৃথকীকরণ |
(খ) কাদা জলে থাকা ফিটকিরি | (ii) ঝাড়াই |
(গ) উচ্চবেগে মিশ্রণটি ঘোরানো | (iii) পরিস্রাবনের পর বাষ্পীভবন |
(ঘ) বাদামের তেল এবং জল | (iv) পরিস্রাবণ |
(ঙ) বালি এবং লোহার গুড়া | (v) মন্থন |
(চ) জলে দ্রবীভূত লবণ | (vi) আস্রাবন |
(ছ) চালে থাকা তুষ | (vii) বাষ্পীভবন |
উত্তরঃ
(ক) জলে থাকা কাদা | (iv) পরিস্রাবণ |
(খ) কাদা জলে থাকা ফিটকিরি | (iii) পরিস্রাবনের পর বাষ্পীভবন |
(গ) উচ্চবেগে মিশ্রণটি ঘোরানো | (v) মন্থন |
(ঘ) বাদামের তেল এবং জল | (vi) আস্রাবন |
(ঙ) বালি এবং লোহার গুড়া | (i) চুম্বকীয় পৃথকীকরণ |
(চ) জলে দ্রবীভূত লবণ | (vii) বাষ্পীভবন |
(ছ) চালে থাকা তুষ | (ii) ঝাড়াই |
৩। শূন্যস্থান পূর্ণ করো:
(ক) আবর্জনার স্তুপ থেকে লোহার টুকরো পৃথক করার জন্য __________ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
উত্তরঃ চুম্বকীয় পৃথকীকরণ।
(খ) দুটি মিশ্রিত না হওয়া তরল দ্রব্য __________ পদ্ধতির সাহায্যে পৃথক করা হয়।
উত্তরঃ আস্রাবণ।
(গ) আটা এবং ভূসি __________ পদ্ধতি দ্বারা পৃথক করা যায়।
উত্তরঃ চালনি দিয়ে চালা।
(ঘ) __________ পদ্ধতির দ্বারা খড়ের থেকে গম পৃথক করা যায়।
উত্তরঃ শস্য মাড়াই।
(ঙ) বালি জলের একটি মিশ্রণ পৃথক করার সময় জলের কনিকাগুলো ফিল্টার কাগজের ছিদ্রগুলোর মধ্যে দিয়ে বেরিয়ে যায় কারণ জলের কণাগুলো __________ এবং __________ বালির কণাগুলো __________।
উত্তরঃ অপেক্ষাকৃত ছোট, তরল, অপেক্ষাকৃত বড়।
৪। নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
(ক) লবণ এবং বালির একটি মিশ্রণ কীভাবে পৃথক করবে?
উত্তরঃ লবণ ও বালির মিশ্রণকে প্রথমে একটি পাত্রে রাখি এবং মিশ্রণটিতে জল যোগ করি যাতে লবণ জলে দ্রবীভূত হয়।
এরূপ মিশ্রণ থেকে পরিস্রাবণ প্রক্রিয়ার সাহায্যে বালি পৃথক করা যায় যেখানে ফিল্টার কাগজে বালি অবক্ষেপ হিসাবে থেকে যায় এবং পরিসুত হওয়া লবণের দ্রবণ নীচের পাত্রে জমা হয়। এরপর বাষ্পীভবন প্রক্রিয়ার সাহায্যে লবণের দ্রবণ থেকে লবণ পৃথক করা যায়।
(খ) নারকেল তেল এবং জলের মিশ্রণ পৃথকীকরণের জন্য একটি পদ্ধতি উত্থাপন করো।
উত্তরঃ নারকেল তেল এবং জল এই দুটি অমিশ্রণীয় তরলকে একটি পাত্রে ঢেলে কিছু সময় স্থির অবস্থায় রেখে দিলে দুটি পৃথক স্তর গঠিত হয়। নারকেল তেল কম ঘনত্বের পাতলা তরল হওয়ায় এটি পাত্রের জলের ওপর ভেসে থাকে। এরপর নারকেল তেলটি জলের উপরের স্তর থেকে অপর একটি পাত্রে কাত করে আস্তে আস্তে ঢেলে সংগ্রহ করা হয়। এভাবে আস্রাবণ প্রক্রিয়ার সাহায্যে নারকেল তেল এবং জলের মিশ্রণ থেকে নারকেল তেল পৃথক করা যায়।
(গ) লবণাক্ত জল থেকে তুমি কীভাবে লবণ পৃথক করবে?
উত্তরঃ লবণাক্ত জলকে প্রথমে একটি পাত্রে রাখি এবং সেটিকে তাপ দিয়ে গরম করতে থাকি। গরম করার সময়ে লবণাক্ত জল থেকে জলটুকু ধীরে ধীরে বাষ্পীভূত হতে থাকে। অল্প কিছু সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ জলটুকু বাষ্পে পরিণত হওয়ার পর কঠিন লবণ পাত্রটির নীচে পড়ে থাকতে দেখা যায়। এভাবে বাষ্পীভবন প্রক্রিয়ার সাহায্যে লবণাক্ত জল থেকে কঠিন লবণ পৃথক করা যায়।
৫। নীচের মিশ্রণগুলোতে থাকা উপাদানগুলো কোন কোন ধর্মের জন্য তাদের পৃথক করতে পারবে?
(ক) লবণ এবং চকের গুঁড়া।
উত্তরঃ লবণ জলে দ্রবণীয় একটি পদার্থ। অপরদিকে চকের গুঁড়া জলে অদ্রবনীয় একটি পদার্থ। প্রথমে লবণ এবং চকের গুড়ার মিশ্রণে জল যোগ করি। এতে মিশ্রটিতে থাকা কঠিন লবণ জলে দ্রবীভূত হয়। এরপর জলে দ্রবীভূত লবণ এবং চকের গুড়ার মিশ্রণকে পরিস্রাবণ প্রক্রিয়ার সাহায্যে পৃথক করা হয়। পরিস্রাবণের পর পৃথক হওয়া লবণের দ্রবণকে বাষ্পীভবন প্রক্রিয়ার সাহায্যে কঠিন লবণ পৃথক করা হয়ে থাকে।
(খ) ধান এবং খড়।
উত্তরঃ শস্য মাড়াই প্রক্রিয়ার সাহায্যে খড় থেকে ধান শস্যটি পৃথক করা হয়ে থাকে। এই প্রক্রিয়ায় খড়ের ডাঁটাগুলিতে আঘাত করে ডাঁটা থেকে ধান পৃথক করা হয়।
(গ) চক এবং কয়লা।
উত্তরঃ চক এবং কয়লার মিশ্রণকে পৃথক করতে প্রথমে এই মিশ্রণটি একটি বড় পাত্রে রাখি। কয়লার ঘনত্ব কম হওয়ার জন্য সেটি জলে ভেসে থাকে। জলে ভাসমান এই কয়লাগুলি হাত দিয়ে বেছে পৃথক করা হয়। অপরদিকে চকের গুড়া জলে অদ্রবনীয় পদার্থ হওয়ার জন্য সেগুলি পাত্রটির নীচে অবক্ষেপণ হিসাবে পড়ে থাকে। এখন পাত্রটির উপরের স্বচ্ছ জল পাত্রটি কাত করে ধীরে ধীরে আস্রাবণ প্রক্রিয়ায় অপর একটি পাত্রে ঢালি। এরপর অবক্ষেপণ হিসাবে পাত্রের নীচে পড়ে থাকা চকের গুড়াগুলি সংগ্রহ করে একটি পাত্রে রাখা হয়। এভাবে চক এবং কয়লা তাদের মিশ্রণ থেকে পৃথক করা হয়ে থাকে।
(ঘ) লোহার টুকরা এবং কাঠের গুড়া।
উত্তরঃ লোহার টুকরা একটি চুম্বকীয় পদার্থ। অপরদিকে কাঠের গুড়াগুলো অচুম্বকীয় পদার্থ। সুতরাং চুম্বকীয় পৃথকীকরণ পদ্ধতির সাহায্যে লোহার টুকরোকে কাঠের গুড়াগুলি থেকে পৃথক করা যেতে পারে।
(ঙ) বালি এবং চাল।
উত্তরঃ বালির আকার চালের আকারের চেয়ে অপেক্ষাকৃত ছোট। সুতরাং বালি এবং চালের মিশ্রণ থেকে চাল পৃথক করতে চালনি দিয়ে চালা পদ্ধতি আমরা ব্যবহার করতে পারি। এই পদ্ধতিতে বালি থেকে চাল পৃথক করার সময় ক্ষুদ্র আকারের বালিগুলো চালনির নীচে পড়ে যায় এবং অপেক্ষাকৃত বড় চালগুলি চালনির ওপরে থেকে যায়। এভাবে বালি থেকে চাল পৃথক করা যেতে পারে।
৬। সাগরের জল থেকে লবণ কীভাবে আহরণ করা হয়?
উত্তরঃ সাগরের জলে অনেক প্রকারের লবণ মিশ্রিত হয়ে থাকে, এদের মধ্যে একটি হলো সাধারণ লবণ। যখন সাগরের জলকে কয়েকটি ছোটো গর্ত খনন করে সেগুলোতে রেখে দেওয়া হয়, তখন সূর্যের তাপে জলটুকু তপ্ত হয়ে ধীরে ধীরে বাষ্পে পরিণত হতে থাকে। অল্প দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ জলটুকু বাষ্পে পরিণত হওয়ার পর কঠিন লবণ নীচে পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরপর বিশুদ্ধ লবণ পাওয়া যায়।
৭। একটি মিশ্রণের থেকে উপাদানগুলো পৃথক করার জন্য উপযুক্ত পদ্ধতি কীভাবে নির্ধারণ করা যায়?
উত্তরঃ একটি মিশ্রণে থাকা উপাদানগুলি পৃথক করার জন্য উপযুক্ত পদ্ধতি নির্ধারণের কতকগুলি মানদন্ড নীচে উল্লেখ করা হলো-
(ক) উপাদানগুলির ভৌতিক অবস্থা অর্থাৎ মিশ্রণের উপাদানগুলি কঠিন না তরল অবস্থায় আছে।
(খ) মিশ্রণের উপাদানগুলির আকার অর্থাৎ একটি উপাদান অপর উপাদান থেকে অপেক্ষাকৃত ছোট না বড়।
(গ) মিশ্রণের উপাদানগুলির দ্রবনীয়তা অর্থাৎ উপাদানগুলি জলে দ্রবনীয় না অদ্রবনীয়।
(ঘ) মিশ্রণের একটি উপাদান অপর উপাদান থেকে ভারী না পাতলা।
(ঙ) মিশ্রণের কোন একটি উপাদান চুম্বকে আকর্ষণ করে কিনা অর্থাৎ মিশ্রণে থাকা উপাদানটি চুম্বকীয় না অচুম্বকীয় পদার্থ।
৮। নদীর কাদাজলের থেকে পরিষ্কার জল লাভ করার জন্য ব্যবহারযোগ্য সবগুলি পদ্ধতির নাম লেখো।
উত্তরঃ নদীর কাদাযুক্ত জল থেকে পরিষ্কার জল লাভ করতে ব্যবহারযোগ্য দুটি পদ্ধতি হলো আস্রাবণ এবং পরিস্রাবণ।
কাদাযুক্ত জলকে একটি পাত্রে দু’দিন বা দীর্ঘ সময় ধরে রেখে দিলে কাদাগুলো পাত্রটির নীচে জমা হবে। তখন আস্রাবণ প্রক্রিয়ার দ্বারা পাত্রের উপরে স্তরের পরিষ্কার জলটুকু পৃথক করা যাবে। কিন্তু যদি তৎক্ষণাৎ কাদা-জলের মিশ্রণটির থেকে কাদা এবং জল পৃথক করতে হয় তাহলে পরিস্রাবণ পদ্ধতিটি প্রয়োগ করতে হবে।
৯। উপযুক্ত চিত্র সহকারে পরিস্রাবণ পদ্ধতিটি ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ পরিস্রাবণ পদ্ধতির সাহয্যে কাদা-জল থেকে পরিষ্কার জল লাভ করা যায়। এই পদ্ধতিটি প্রয়োগ করতে প্রথমে একটি ফিল্টার কাগজ লই এবং সেটিকে এমনভাবে ভাঁজ করি যাতে এটি শঙ্কু আকৃতির হয়। এখন শঙ্কু আকৃতির ফিল্টার কাগজটি একটি ফানেলের মধ্যে স্থাপন করি। এরপর নদীর কাদাযুক্ত জল একটি কাঁচের দন্ডের সাহায্যে ফানেলের মধ্যে আস্তে আস্তে ঢালি। ফানেলের নীচে রাখা একটি বিকারে পরিশ্রুত পরিস্কার জল ফোঁটা ফোঁটা করে জমা হতে থাকবে এবং শঙ্কু আকৃতির ফিল্টার কাগজটিতে কাদা এবং অন্যান্য অদ্রবনীয় অশুদ্ধি গুলি ফিল্টার কাগজে থেকে যাবে। এই পদ্ধতিটিই হলো পরিস্রাবণ। কাঁচের গ্লাসটিতে জমা হওয়া পরিষ্কার জলটিকে পরিশ্রুত বলে।
১০। পাঠের কার্যকলাপ ৬.২ অনুযায়ী, সম্ভাব্য সকল ধরনের মিশ্রণের জন্য প্রযোজ্য পৃথকীকরণ পদ্ধতিগুলো উল্লেখ করো।
ক্রমিক নম্বর | দুটি দ্রব্য নাও তাদের ভৌতিক অবস্থা | দ্রবণীয় / অদ্রবনীয় | পৃথিকীকরণ পদ্ধতি |
১ | লবণ জল, কঠিন, তরল | দ্রবণীয় | বাষ্পীভবন |
২ | |||
৩ |
উত্তরঃ
ক্রমিক নম্বর | দুটি দ্রব্য নাও তাদের ভৌতিক অবস্থা | দ্রবণীয় / অদ্রবনীয় | পৃথিকীকরণ পদ্ধতি |
১ | লবণ জল, কঠিন, তরল | দ্রবণীয় | বাষ্পীভবন |
২ | বালি, লবণ কঠিন, কঠিন | অদ্রবনীয়, দ্রবনীয় | অবক্ষেপন এবং আস্রাবণ |
৩ | জল, ভোজ্য তেল তরল, তরল | তেল জলের সাথে মিশে না | আস্রাবন |
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.