SEBA Class 6 Bengali Chapter 3 গ্রন্থ পাঠ

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share the Complete New Syllabus of SEBA Class 6 Bengali Chapter 3 গ্রন্থ পাঠ Question Answer As Per The SEBA New Syllabus. SEBA Class 6 Bengali Chapter 3 গ্রন্থ পাঠ Solutions. SCERT Class 6 Bengali Questions and Answers PDF Download Are you a Student of SEBA Class 6 Bengali Chapter 3 গ্রন্থ পাঠ PDF Which you can Download PDF Class 6 Bengali Questions and Answers PDF for free using direct Download Link Given Below in This Post.

Join Buttons

SEBA Class 6 Bengali Chapter 3 গ্রন্থ পাঠ

Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 6 Bengali Book PDF Solutions for Free. Class 6 Class 6 Science Solutions in Bengali. SEBA Class 6 Bengali Textbook Question Answer. Class 6 Ankuan Question Answer. I Hope, you Liked The information About The ক্লাস 6 বাংলা প্রশ্ন উত্তর If you liked Assam Board ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা বইয়ের প্রশ্ন উত্তর Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

গ্রন্থ পাঠ

ক্রিয়াকলাপ – পাঠভিত্তিক

১। এসো, নীচের প্রশ্ন দুটির শুদ্ধ উত্তর এই (√) চিহ্ন দ্বারা চিহ্নিত করিঃ

জ্ঞান লাভের মুখ্য উপায় —

(ক) অস্থিরতা।

(খ) চঞ্চলমন।

(গ) গ্রন্থ পাঠ।

(ঘ) অসৎ সঙ্গী।

উত্তরঃ (গ) গ্রন্থ পাঠ।

জীবনে উন্নতি করতে প্রয়োজন

(ক) জড় বুদ্ধি।

(খ) একাগ্রতা।

(গ) চঞ্চল মন।

(ঘ) রত্ন।

উত্তরঃ (খ) একাগ্রতা।

২। নীচের শব্দ জালে কিছু অর্থযুক্ত শব্দ আছে এবং সেই শব্দগুলোর অর্থ নীচের বক্সে দেওয়া আছে। অর্থ অনুসারে সেই শব্দগুলো সনাক্ত করে গোল করে চিহ্নিত করো এবং নীচের বাক্সে লেখো। প্রয়োজনে অভিধান বা শিক্ষকের সাহায্য নেব। তোমাদের সুবিধার জন্য একটি উদাহরণ দেওয়া আছে।

উত্তরঃ (১) প্রক্রিয়া — প্রণালী।

(২) অনুযায়ী — অনুসারে।

(৩) বিদ্যুৎ — বিজলী।

(৪) যে অন্যমনস্ক না হয়ে একান্তভাবে লেগে থাকে — একনিষ্ঠ

(৫) বই — গ্রন্থ।

(৬) সম্পদ — মূলধন।

(৭) যে ঘরে বই রাখা হয় — গ্রন্থাগার।

(৮) পুঁজি — ধন।

(৯) সঞ্চয় করা হয়েছে — সঞ্চিত।

(১০) সুখ দুঃখের অনুভূতি — জীব।

৩। বলো এবং লেখোঃ

(ক) দূরের রত্ন কীভাবে হাতের কাছে পাওয়া যায়?

উত্তরঃ পড়াশুনা অর্থাৎ গ্রন্থপাঠের মাধ্যমে দূরের মূল্যবান রত্ন হাতের কাছে পাওয়া যায়। জ্ঞান রূপী এই মূল্যবান রত্ন দূর বিদেশে বসবাসকারী পণ্ডিত ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে অনেক টাকা ও পরিশ্রমের প্রয়োজন। আবার সাক্ষাৎ হলেও তাঁদের কাছ থেকে শুনে বিদ্যা লাভ সকলের পক্ষে সম্ভব নয়। কিন্তু একমাত্র বই থেকে বিদেশের সেই সমস্ত পণ্ডিতদের মূল্যবান উপদেশগুলো ঘরে বসেই পাওয়া যায়।

(খ) একটি গ্রন্থের মূলভাব কীভাবে উদ্ধার করতে পারা যায় ?

উত্তরঃ একটি গ্রন্থের মূলভাব বুঝতে গেলে সেই গ্রন্থটি মন দিয়ে পড়তে হয়। এমনিতে চোখ বুলিয়ে গেলে বইটির মূলভাব উদ্ধার করা সম্ভব নয়। সেজন্য পড়ার সময় মনকে অন্য চিন্তা থেকে সরিয়ে এনে শুধু পড়াতেই মনোনিবেশ করতে হয়।

(গ) গ্রন্থে লিখিত জ্ঞানকে কীসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ?

উত্তরঃ সঞ্চিত সম্পদের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

(ঘ) প্রয়াত গুণীজনদের জ্ঞানবুদ্ধির কথা কীভাবে লাভ করতে পারি ?

উত্তরঃ প্রয়াত গুণীজনদের জ্ঞানবুদ্ধির কথা তাঁদের রচিত গ্রন্থ থেকে আমরা সহজেই লাভ করতে পারি।

৪। নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখোঃ

(ক) গ্রন্থাকারে লিখিত জ্ঞানকে কেন সঞ্চিত সম্পদ বলা হয়েছে ?

উত্তরঃ প্রতিটি গ্রন্থই হচ্ছে এক—একজন গুণী ব্যক্তির সঞ্চিত জ্ঞান ভান্ডার। এই সব গুণী ব্যক্তিগণ অনেক পরিশ্রম করে গ্রন্থরূপী জ্ঞান ভাণ্ডার তৈরি করেন। আমরা সেই সমস্ত বই পড়ে সমৃদ্ধ হই তাই লিখিত জ্ঞানকে সূচিত সম্পদ বলা হয়।

(খ) জ্ঞান লাভের উপায়কে ধন অর্জনের উপায়ের মতো বলা হয়েছে কেন ?

উত্তরঃ জ্ঞান লাভের উপায় অনেকটা সম্পদ অর্জনের মতো। আর্থিক সক্ষমতা কিছুটা না থাকলে যেমন অর্থ উপার্জন সম্ভব নয়। ঠিক তেমনি বিদ্যা একেবারে না থাকলে জ্ঞান অর্জনও বেশ কঠিন হয়ে পড়ে।

(গ) পড়াশোনার মাধ্যমে দূরের রত্ন কীভাবে হাতের কাছে পাওয়া যায় ?

উত্তরঃ দূর বিদেশে বসবাসকারী পণ্ডিত ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে হলে অনেক টাকা ও পরিশ্রমের প্রয়োজন। কিন্তু ওই সমস্ত পন্ডিত সম্পদের লেখা বই থেকে তাঁদের উপদেশগুলো আমরা সহজেই হাতের কাছে পেতে পারি।

(ঘ) পড়াশোনা থেকে কীভাবে মনের একাগ্রতা জন্মে বুঝিয়ে লেখো।

উত্তরঃ চঞ্চল মনকে স্থির করর জন্য এবং জড় বুদ্ধিকে সচল করার জন্য একমাত্র উপায় হল পড়াশোনা করা। বইয়ে লিখিত বিষয়ের মূলভাব বুঝতে হলে বইটি মন দিয়ে পড়তে হয়। সেজন্য পড়ার সময় মনকে অন্য চিন্তা থেকে সরিয়ে এনে শুধু পড়াতেই মনোনিবেশ করতে হয়। এভাবে মনের চঞ্চলতা আস্তে আস্তে কমে গিয়ে মনের একাগ্রতা জন্মে।

৫। ‘ভালো বই পড়লে ভালো সঙ্গী এবং মন্দ বই পড়লে মন্দ সঙ্গীর সঙ্গে মেলামেশা করার ফল পাওয়া যায়।’— পাঠ অবলম্বনে কথাটির যথার্থতা বিস্তৃতভাবে আলোচনা করো।

উত্তরঃ ভালো লোকের সঙ্গে মিশলে ভালো হওয়া যায়, আবার খারাপ লোকের সঙ্গে মিশলে মন্দ হতে সময় লাগে না। তেমনি বইও আমাদের স্বভাব—চরিত্রের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। প্রতিটি গ্রন্থেও লেখকের স্বভাব চরিত্রে বস্তুর ছায়া থাকে। কোন লেখকের গ্রন্থ বার বার পড়লে স্বয়ং লেখককেই মনে হয় যেন সঙ্গীরূপে পেয়ে যাই। তাই উপরের কথাটি যথার্থভাবে সত্য।

ভাষা-অধ্যয়ন

এসো শিখি  —

আমরা পাঠে এই শব্দগুলো পেয়েছি — পরিশ্রম, উপদেশ, দুর্বল, সুফল। এবার লক্ষ করো, প্রতিটি মূল শব্দের পূর্বে একটি অব্যয় পদ যুক্ত হয়েছে —

পরিশ্রম পরি + শ্রম

দুর্বল = দূর্ + বল

উপদেশ = উপ + দেশ

সুফল = সু + ফল

এই পরি, উপ, দুর, সু অব্যয়গুলো শ্রম, দেশ, বল এবং ফল-এর পূর্বে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ সৃষ্টি করে মূল শব্দের অর্থ বদলে দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে উপসর্গ।

বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত উপসর্গ তিন শ্রেণিতে বিভক্ত — 

(ক) সংস্কৃত উপসর্গ (যেমন— উপস্থিত, অপমান, অপভ্রষ্ট)

(খ) বাংলা উপসর্গ (যেমন— অজানা, সঠিক, নিখুঁত) এবং 

(গ) বিদেশি উপসর্গ (যেমন— গরমিল, বেনামী, বদরাগী)।

৬। নীচে দেওয়া উপসর্গগুলো ব্যবহার করে দুটো করে নতুন শব্দ লেখো। তোমাদের সুবিধার জন্য দুটো উদাহরণ দেওয়া হলো —

উত্তরঃ 

                    উপসর্গ                উপসর্গযুক্ত শব্দ
                      প্র                প্রকার, প্রধান
                    বে                বেআইন, বেদখল
                    অনু                অনুমান, অনুরোধ 
                    অব                অবয়ব, অবধান 
                      নি                নিযুক্ত, নিরাপদ 
                      কু                  কুজন, কুকথা 

৭। তোমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত উপসর্গযুক্ত শব্দগুলোর একটি তালিকা প্রস্তুত করো এবং শিক্ষককে দেখাও।

উত্তরঃ পরাধীন, পরাহিত।

অপমান, অপরাজিত, অপনাম।

বেনজির, বেদম, বেদনা।

নিয়তি, নিয়ন্ত্রণ, নিরাময়।

৮। তোমার বিদ্যালয়ের লাইব্রেরি থেকে তুমি কোন কোন বই পড়েছ, তার একটি তালিকা প্রস্তুত করো।

উত্তরঃ ফেলুদা, পথের পাঁচালি, চাঁদের পাহাড়, নন্টে-ফন্টে, আবোল-তাবোল ইত্যাদি বই পড়েছি।

৯। তোমাদের বিদ্যালয়ে নিশ্চয়ই কিশোর-কিশোরীদের গল্পের বই আছে। যে গল্পটি পড়ে তোমার সবচাইতে ভালো লেগেছে সে-গল্প অনুসারে নীচের বিষয়গুলো বলো এবং লেখোঃ

গল্পটির নামচাঁদের পাহাড়
লেখকের নামবিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
গল্পের কাহিনীকাল্পনিক ভ্রমণ কাহিনী
গল্পটি ভালো লাগার কারণগল্পটিতে পদে পদে  রোমাঞ্চ আছে
গল্প থেকে কি শিখলেপ্রতি পদে কীভাবে বাধা জয় করে এগিয়ে যাওয়া যায় তা শেখা গেল।

১০। পোস্টারটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ 

(ক) অসম গ্রন্থমেলা ক’টা থেকে শুরু হবে ?

উত্তরঃ সকাল ১০ টা থেকে শুরু হবে।

(খ) গ্রন্থমেলাটি কোথায় অনুষ্ঠিত হবে ?

উত্তরঃ অসম পশু চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ের খেলার মাঠ, খানাপাড়া, গুয়াহাটি।

(গ) গ্রন্থমেলাটি ক’টা থেকে কয়টা পর্যন্ত খোলা থাকবে ?

উত্তরঃ সকাল ১০ টা থেকে রাত্রি ৯ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।

(ঘ) গ্রন্থমেলাতে কত শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে।

উত্তরঃ সকল গ্রন্থে ১০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে।

(ঙ) গ্রন্থমেলাটিতে কতজন গ্রন্থ বিক্রেতা অংশগ্রহণ করবে ?

উত্তরঃ দুই শতাধিক গ্রন্থ বিক্রেতা অংশগ্রহণ করবে।

১১। তুমি পড়েছ এরকম যে কোনো একটি বইয়ের প্রচ্ছদ ভালো করে মনে করো। এবার তোমার সবচাইতে প্রিয় গল্পটির বিষয়বস্তু মনে করো এবং এ বিষয়ের সঙ্গে সংগতি রেখে একটি প্রচ্ছদ আঁকার চেষ্টা করো।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।

১২। দেয়ালে একটা পোস্টার টাঙানো থাকবে এবং ওই পোস্টারে বই পড়ার সুফল ছাত্র-ছাত্রীদের বোঝানোর জন্য প্রাসঙ্গিক কিছু ছবি থাকবে। শিক্ষক-শিক্ষায়িত্রী ছাত্র-ছাত্রীদের ওই ছবিগুলোর সঙ্গে মিল রেখে কিছু উক্তি লিখতে বলবেন।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।

১৩। এক মাসের মধ্যে তুমি কী কী বই পড়বে তার একটি পরিকল্পনা করো, এবং বইগুলো পড়ার পর নীচের তালিকাটি পূর্ণ করো:

তারিখবইয়ের নামপাঠ/অধ্যায়পৃষ্ঠা সংখ্যাকী কী শিখলে

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top