SEBA Class 6 Social Science Chapter 2 পৃথিবীর আকার ও আকৃতি

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Social Science Chapter 2 পৃথিবীর আকার ও আকৃতি Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 6 Social Science Chapter 2 পৃথিবীর আকার ও আকৃতি Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 6 Social Science Chapter 2 পৃথিবীর আকার ও আকৃতি Notes in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 6 Social Science Chapter 2 পৃথিবীর আকার ও আকৃতি

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 6 Social Science Chapter 2 পৃথিবীর আকার ও আকৃতি Suggestions in Bengali. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 6 Social Science Part – I History, Social Science Part – II Political Science, Social Science Part – IIII Economics. If you liked SEBA SEBA Class 6 Social Science Solutions in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

পৃথিবীর আকার ও আকৃতি

ভূগোল খণ্ড ( আমাদের পৃথিবী )

প্রশ্ন ১। মানচিত্র দেখে বল কর্কটক্রান্তিরেখা ভারতের কোন কোন রাজ্যের উপর দিয়ে অতিক্রম গিয়েছে ?

উত্তরঃ গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও মিজোরামের উপর দিয়ে।

প্রশ্ন ২। নীচে উল্লেখিত দেশগুলাে কোন তাপমণ্ডলের অন্তর্গত

সেটা গােলক বা মানচিত্র দেখে বলো-

(ক) জাপান।

(খ) ফ্রান্স।

(গ) দক্ষিণ আফ্রিকা। 

(ঘ) সুদান।

উত্তরঃ (ক) জাপান- উত্তর নাতিশীতােষ্ণ মণ্ডলে।

(খ) ফ্রান্স- উত্তর নাতিশীতােষ্ণ মণ্ডলে।

(গ) দক্ষিণ আফ্রিকা- দক্ষিণ নাতিশীতােষ্ণ মণ্ডলে।

(ঘ) সুদান- উষ্ণ মণ্ডল।

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। নীচের প্রশ্নগুলাের সংক্ষেপে উত্তর দাও-

(ক) কর্কটক্রান্তি কাকে বলে ?

উত্তরঃ বিষুবরেখার উত্তরে ২৩ ১/২° উত্তর অক্ষাংশকে কর্কটক্রান্তি বলে।

(খ) তাপমণ্ডল তিনটি কী কী ?

উত্তরঃ তাপমণ্ডল তিনটি হল- গ্রীষ্ম মণ্ডল, নাতিশীতােষ্ণ মণ্ডল এবং শীত মণ্ডল।

(গ) অক্ষরেখা কাকে বলে ?

উত্তরঃ বিষুবরেখার সমান্তরালে উত্তর ও দক্ষিণ দিকে কিছু সংখ্যক বৃত্তাকার রেখা কল্পনা করা হয়েছে। এই কাল্পনিক রেখাগুলোকে অক্ষরেখা বলে।

(ঘ) দ্রাঘিমারেখা কাকে বলে ?

উত্তরঃ উত্তর মেরু এবং দক্ষিণ মেরু সংযোগকারী কাল্পনিক রেখাগুলোকে দ্রাঘিমারেখা বলে।

(ঙ) গ্রীষ্মমণ্ডল সবচেয়ে উত্তপ্ত কেন ?

উত্তরঃ গ্রীষ্মমণ্ডলে সারাবৎসরই সূর্যরশ্মি লম্বভাবে পড়ে। ফলে এই অঞ্চল সর্বাধিক উষ্ণ।

(চ) বিষুবরেখা কোন্ তাপমণ্ডলে অবস্থিত ?

উত্তরঃ উষ্ণমণ্ডলে।

(ছ) মেরু অঞ্চলে সাগরের জল কেন জমাট হয়ে থাকে ?

উত্তরঃ মেরু অঞ্চলে শীতের তীব্রতা অধিক। অতিমাত্রায় শীতল হওয়ায় জল জমে থাকে।

প্রশ্ন ২। উত্তর দাও।

(ক) কর্কট বৃত্তটি পৃথিবীর কোন্ গোলার্ধে কল্পনা করা হয়েছে ?

উত্তরঃ উত্তর গোলার্ধে।

(খ) কোন্ কাল্পনিক রেখা পৃথিবীর কেন্দ্রকে দুই মেরুবিন্দুতে সংযুক্ত করেছে ?

উত্তরঃ দ্রাঘিমারেখা।

(গ) গোলকের কোন্ দিকে উত্তরমেরু ?

উত্তরঃ উত্তরদিকে।

(ঘ) বিষুবরেখার অক্ষাংশ কত ?

উত্তরঃ ০°।

(ঙ) তুমি কোন্ গোলার্ধে বসবাস করো ?

উত্তরঃ উত্তর গোলার্ধে।

প্রশ্ন ৩। শুদ্ধ উত্তরে (✔) চিহ্ন দাও।

(ক) মুখ্য দ্রাঘিমারেখার মান হচ্ছে-

১। ৯০° 

২। ০° 

৩। ৬৬°

উত্তরঃ ০°

(খ) শীতমণ্ডলের অবস্থান হচ্ছে।

১। মেরু অঞ্চল। 

২।বিষুবীয় অঞ্চল।

উত্তরঃ মেরু অঞ্চল

(গ) বিষুব থেকে কত ডিগ্রি অক্ষাংশে মকরক্রান্তি পাওয়া যায়-

১। ৬৬ ১/২° দক্ষিণ অক্ষাংশ।

২। ২৩ ১/২° দক্ষিণ অক্ষাংশ।

৩। ২৩ ১/২° উত্তর অক্ষাংশ।

উত্তরঃ ২৩ ১/২° দক্ষিণ অক্ষাংশ

(ঘ) ১° অন্তর অন্তর দ্রাঘিমারেখার মোট সংখ্যা-

১। ১৮০ টি। 

২। ৩৬০ টি।

৩। ৯০ টি।

উত্তরঃ ৩৬০ টি

৪। (ক) বিষুবরেখার উত্তর ও দক্ষিণ দিকে বিস্তৃত তাপমণ্ডলটির নাম কী ?

উত্তরঃ উত্তর হিমমণ্ডল ও দক্ষিণ হিমমণ্ডল।

(খ) সূর্যরশ্মি অতি তির্যকভাবে পতিত হওয়া অঞ্চলে সাগরের জল সাধারণত কি অবস্থায় থাকে ?

উত্তরঃ সূর্যরশ্মি অতি তির্যকভাবে পতিত হওয়া অঞ্চলে সাগরের জল সাধারণত স্থির হয়ে থাকে।

S.L. No.সূচিপত্র
পাঠভূগোল খণ্ড ( আমাদের পৃথিবী )
পাঠ-১সৌরজগতে আমাদের পৃথিবী
পাঠ -২পৃথিবীর আকার ও আকৃতি
পাঠ -৩পৃথিবীর গতি
পাঠ -৪পৃথিবীর প্রধান মণ্ডলসমূহ
পাঠ -৫ভূগোল অধ্যয়নের উপকরণ- মানচিত্র
পাঠ -৬পৃথিবীর প্রধান ভূ-অবয়ব
পাঠ -৭অসম: জলবায়ু, প্রাকৃতিক উদ্ভিদ, বন্যপ্রাণী ও কৃষি
পাঠ -৮আমাদের ভারতবর্ষ
পাঠ ইতিহাস খণ্ড ( আমাদের অতীত ও ঐতিহ্য )
পাঠ – ৯কী, কোথায়, কখন ও কিভাবে
পাঠ -১০আদি প্রস্তর যুগ
পাঠ -১১আদিম মানুষের জীবিকা ও স্থায়ী বসবাস (নব্য প্রস্তর যুগ)
পাঠ -১২প্রাচীন নাগরিক সভ্যতা
পাঠ -১৩বৈদিক সভ্যতা
পাঠ -১৪মহাজনপদ
পাঠ -১৫নতুন ভাবের অভ্যুদয়
পাঠ -১৬মৌর্য সাম্রাজ্য মহামতি অশােক ও কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র
পাঠ অর্থনীতি ও রাজনীতি খণ্ড
(আমাদের অর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবন)
পাঠ -১৭আমাদের মৌলিক প্রয়ােজনসমূহ
পাঠ -১৮উন্নত জীবনের প্রয়োজনসমূহ
পাঠ -১৯জীবন ধারণের মান উন্নয়নে প্রযুক্তির প্রভাব
পাঠ -২০কৃষি, শিল্পোদ্যোগ এবং সেবাখণ্ডে প্রযুক্তির প্রভাব
পাঠ -২১সরকারের ধারণা ও বিভিন্ন ধরনের সরকার
পাঠ -২২গণতন্ত্র এবং এর নীতিসমূহ
পাঠ -২৩কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকার
পাঠ -২৪স্থানীয় স্বায়ত্ত শাসনব্যবস্থা

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। পৃথিবীর মেরুদণ্ড কাকে বলে ?

উত্তরঃ পৃথিবীর কেন্দ্র দিয়ে পার হয়ে যাওয়া রেখাটিকে পৃথিবীর মেরুদণ্ড বলে।

প্রশ্ন ২। সুমেরু ও কুমেরু কি ?

উত্তরঃ পৃথিবীর কেন্দ্র দিয়ে পার হয়ে যাওয়া মেরুদণ্ড দ্বারা সংযোগ করা উপরের দিকে থাকা বিন্দুটি সুমেরু বা উত্তর মেরু (North Pole) এবং নীচের দিকে থাকা বিন্দুটিকে কুমেরু বা দক্ষিণ মেরু (South Pole) বলে।

প্রশ্ন ৩। বিষুবরেখা কি ?

উত্তরঃ পৃথিবীর উপরিভাগে মধ্যভাগ দিয়ে পূর্ব-পশ্চিমে একটি রেখা কল্পনা করা হয়েছে। এই কাল্পনিক রেখাটিকে বিষুবরেখা বা নিরক্ষরেখা (Equator) বলে।

প্রশ্ন ৪। উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণ গোলার্ধ বলতে কি বোঝ ?

উত্তরঃ বিষুবরেখা পৃথিবীকে দুটি সমান ভাগে ভাগ করেছে। এর উত্তর অংশকে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণ অংশকে দক্ষিণ গোলার্ধ বলে।

প্রশ্ন ৫। অক্ষাংশ বলতে কি বোঝ ?

উত্তরঃ কোন স্থান বা বিন্দুটি বিষুবরেখা থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত কল্পনা করা রেখার সাথে সৃষ্টি করা কোণের মাপকে সেই স্থান বা বিন্দুর অক্ষাংশ বলে।

প্রশ্ন ৬। দ্রাঘিমাংশ বলতে কি বোঝ ?

উত্তরঃ মূল দ্রাঘিমারেখা থেকে পূর্ব বা পশ্চিমে কোনও স্থানের কৌণিক দূরত্বকে সেই স্থানের দ্রাঘিমাংশ বলে।

প্রশ্ন ৭। গ্রীষ্ম বা উষ্ণ মণ্ডল কাকে বলে ?

উত্তরঃ বিষুবরেখার দুদিকে কর্কটক্রান্তি ও মকরক্রান্তি রেখার ভেতরের অংশে বৎসরের বেশিরভাগ সময়ই সূর্যরশ্মি লম্বভাবে কিরণ দেয়। ফলে এই অঞ্চলের উষ্ণতা যথেষ্ট বেশি এবং বৎসরের প্রায় সকল সময়ই এই স্থানের উষ্ণতা প্রায় সমান থাকে। এজন্য এই অঞ্চলটিকে গ্রীষ্ম বা উষ্ণ মণ্ডল বলে।

প্রশ্ন ৮। উত্তর নাতিশীতোষ্ণ মণ্ডল বলতে কি বোঝায় ?

উত্তরঃ উত্তর গোলার্ধে কর্কটক্রান্তি ও সুমেরু বৃত্তের মধ্যভাগের অঞ্চলটিতে উষ্ণতার তীব্রতা কম। অর্থাৎ অধিক গরমও নয় আবার অধিক শীতও নয়। এই অঞ্চলটিকে উত্তর নাতিশীতোষ্ণ মণ্ডল বলে।

প্রশ্ন ৯। দক্ষিণ নাতিশীতােষ্ণ মণ্ডল কাকে বলে ?

উত্তরঃ দক্ষিণ গােলার্ধের মকরক্রান্তি ও কুমেরু বৃত্তের মধ্যভাগের অঞ্চলটিতে উষ্ণতার তীব্রতা কম। অর্থাৎ গরমও অধিক নয় এবং শীতও অধিক নয়। এজন্য এই অঞ্চলটিকে দক্ষিণ নাতিশীতােষ্ণ মণ্ডল বলে।

প্রশ্ন ১০। উত্তর শীতমণ্ডল বা উত্তর হিমমণ্ডল কাকে বলে ?

উত্তরঃ সুমেরু সহ সুমেরু বৃত্তের উপর অংশে শীতের প্রকোপ অত্যন্ত বেশি। বরফাবৃত এই অঞ্চলটিকে উত্তর শীতমণ্ডল বা উত্তর হিমমণ্ডল বলে।

প্রশ্ন ১১। দক্ষিণ শীতমণ্ডল বা দক্ষিণ হিমমণ্ডল কাকে বলে ?

উত্তরঃ কুমেরু সহ কুমেরু বৃত্তের নীচের অংশে শীতের প্রকোপ অত্যন্ত বেশি। এই বরফাবৃত অঞ্চলটিকে দক্ষিণ শীতমণ্ডল বা দক্ষিণ হিমমণ্ডল বলে।

প্রশ্ন ১২। গুয়াহাটি মহানগরের অক্ষাংশ কত ?

উত্তরঃ ২৬ ১/২° উত্তর অক্ষাংশ।

প্রশ্ন ১৩। ভারতীয় প্রমাণ সময় বলতে কি বােঝ ?

উত্তরঃ ভারতের মাঝখান দিয়ে ৮২২ পূর্ব দ্রাঘিমারেখা এলাহাবাদ ও কোকনদের উপর দিয়ে গেছে। এই দ্রাঘিমার স্থানীয় সময়ই ভারতীয় প্রমাণ। সময় (Indian Standard Time) হিসাবে স্বীকৃত।

প্রশ্ন ১৪। স্থানীয় সময় কি ?

উত্তরঃ কোন স্থানে আকাশে সূর্যের সর্বোচ্চ অবস্থান অনুসারে যে সময় স্থির করা হয় তাকে স্থানীয় সময় বলে।

প্রশ্ন ১৫৷ মুখ্য দ্রাঘিমারেখা কাকে বলে ?

উত্তরঃ লন্ডন শহরের নিকটে গ্রীনিজ (Greenwich) মান মন্দিরের উপর দিয়ে কল্পনা করা দ্রাঘিমারেখা থেকে গণনা আরম্ভ হয়েছে। এই কাল্পনিক রেখাটিকে মুখ্য দ্রাঘিমারেখা বলে।

প্রশ্ন ১৬। মুখ্য দ্রাঘিমারেখাটির দ্রাঘিমাংশ কত ?

উত্তরঃ ০°।

প্রশ্ন ১৭। প্রধান প্রধান অক্ষরেখাগুলাের নাম লেখ ?

উত্তরঃ (ক) কর্কটক্রান্তি (২৩ ১/২° উঃ অক্ষাংশ)।

(খ) মকর ক্রান্তি (২৩ ১/২° দঃ অক্ষাংশ)।

(গ) সুমেরু বৃত্ত (৬৬ ১/২° উঃ অক্ষাংশ)।

(ঘ) কুমেরু বৃত্ত (৬৬ ১/২° দঃ অক্ষাংশ)।

(ঙ) নিরক্ষরেখা (০° দ্রাঘিমাংশ)।

১৮। শূন্যস্থান পূরণ কর।

(ক) কোন একটি বস্তুর দেখা রূপটিই হল __________।

উত্তরঃ আকৃতি।

(খ) কোন একটি বস্তুকে ঘিরে থাকা স্থানের পরিমাণ হল __________।

উত্তরঃ আকার।

(গ) বিষুবরেখার সমান্তরালে উত্তর দিকে ও দক্ষিণ দিকে কল্পনা করা রেখাগুলিকে __________ বলে।

উত্তরঃ অক্ষরেখা।

(ঘ) আফ্রিকা মহাদেশের বিষুবীয় অঞ্চলের স্থায়ী বাসিন্দাদের গায়ের রঙ __________।

উত্তরঃ কালাে।

প্রশ্ন ১৯। নিম্নলিখিত চিত্রগুলাে অঙ্কন কর।

(ক) পৃথিবীর তাপমণ্ডল।

উত্তরঃ চিত্র নং ৮ আঁক।

(খ) দ্রাঘিমাংশ।

উত্তরঃ চিত্র নং ১০ আঁক।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top