SEBA Class 7 Bengali Chapter 15 মালেগড়

Join Roy Library Telegram Groups

SEBA Class 7 Bengali Chapter 15 মালেগড় Question Answer As Per New Syllabus of SEBA Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. SEBA Class 7 Bengali Chapter 15 মালেগড় Notes is made for SEBA Board Bengali Medium Students. SEBA Class 7 Bengali Chapter 15 মালেগড় Solutions We ensure that You can completely trust this content. SEBA Class 7 Bengali Chapter 15 মালেগড় Suggestions If you learn PDF from then you can BUY PDF সপ্তম শ্রেণীর অঙ্কুরণ সমাধান I hope You Can learn Better Knowledge.

SEBA Class 7 Bengali Chapter 15 মালেগড়

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 7 Ankuran Chapter 15 মালেগড় Suggestions with you. SEBA Class 7 Bengali Chapter 15 মালেগড় I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 7 Ankuran Chapter 15 মালেগড় Question Answer. If you liked SEBA Class 7 Ankuran Chapter 15 মালেগড় Notes Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

মালেগড়

ক্রিয়াকলাপ

ক – পাঠভিত্তিক

৩। উত্তর বলো।

(ক) মালেগড় কবিতাটির রচয়িতা কে?

উত্তরঃ মালেগড় কবিতাটির রচয়িতা কবি অসিত চক্রবর্তী।

(খ) কারা বাইরে ভারী বুট পরে হাঁটছিলেন?

উত্তরঃ বিদ্রোহী সিপাহীরা বাইরে ভারী বুট পরে হাঁটছিলেন।

(গ) বিদ্রোহী সিপাহির সঙ্গে ব্রিটিশ সৈন্যের কোথায় যুদ্ধ হয়েছিল ?

উত্তরঃ বিদ্রোহী সিপাহির সঙ্গে ব্রিটিশ সৈন্যর মালেগড়ে যুদ্ধ হয়েছিল।

(ঘ) কবিতাটিতে কারা মৃত্যুকে ভয় করে না বলা হয়েছে?

উত্তরঃ ইংরেজদের সাথে যুদ্ধে জীবিত বিদ্রোহী সেনারা মৃত্যুকে ভয় করে না বলে অভিহিত করা হয়েছে।

৪। উত্তর লেখো।

(ক) বিদ্রোহী সিপাহি ঘুরে হাট, ধপধপ লাগে কপাট এখানে কপাট লাগানোর কারণ কী?

উত্তরঃ সিপাহী বিদ্রোহীরা লাতুবাজারের জমজমাট হাটে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। এমন সময় ব্রিটিশ সেনাদের আসার সংবাদে সবাই কপাট লাগিয়ে দিতে লাগল।

(খ) ‘তারপর মা ইতিহাস’ -এখানে কোন ইতিহাসের কথা বলা হয়েছে? সেই ইতিহাস কী?

উত্তরঃ এখানে ব্রিটিশ সেনা ও সিপাহী বিদ্রোহীদের যুদ্ধের ইতিহাসের কথা বলা হয়েছে। করিমগঞ্জ জেলার লাতু গ্রাম সন্নিকটস্থ মালেগড় নামক উঁচু ঢিলায় ব্রিটিশ সেনাদের সাথে বিদ্রোহী সিপাহীদের যুদ্ধে মেজর বিং এবং আরো অন্যান্য ব্রিটিশ সৈনিক নিহত হয়।

(গ) কবি কাদের ‘ফুল দিয়ে মালা দিয়ে’ প্রণাম করতে চান এবং কেন?

উত্তরঃ মালেগড় গিয়ে ব্রিটিশ সৈনিকদের সাথে যুদ্ধ করে যারা রক্ত দিয়ে নিজেদের নাম লিখে গেল কবি তাদের ফুল দিয়ে মালা দিয়ে প্রণাম করতে চান।

বিদ্রোহী সিপাহীরা ব্যক্তিগত স্বার্থে নয় বৃহত্তর স্বার্থে ভারতবর্ষকে ব্রিটিশ মুক্ত করতে চেয়েছিল। ভারতমাতাকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করতে নিজেদের প্রাণ উৎসর্গ করতেও পিছপা হয়নি। রক্ত দিয়ে ভারতের স্বাধীনতা চেয়েছে।

৫। কবিতাটির মূল বক্তব্য গদ্যে প্রকাশ করো।

উত্তরঃ ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহ ভারতের প্রথম স্বাধীনতার সংগ্রাম। অসমের বরাক উপত্যকাতেও এই বিদ্রোেহর ঢেউ আছড়ে পড়ে। করিমগঞ্জ জেলার লাতুগ্রামের কাছে মালেগড় নামক উঁচু টিলায় ব্রিটিশ সেনাদের সঙ্গে বিদ্রোহী সিপাহীদের মোকাবিলা হয়। ব্রিটিশ সেনারা ভারী বুট পরে বনজঙ্গল ভেদ করে ঘুরে বেড়ায়। বিদ্রোহী সিপাহীরাও লাতুবাজারের জমজমাট হাটে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। এমন সময় ব্রিটিশ সেনাদের আসার সংবাদ এল। সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত দোকানপাট বাড়ি ঘরের দরজা জানলা বন্ধ হয়ে গেল। ব্রিটিশ সেনারা ঝড়ের বেগে প্রবেশ করে। তারপর ইতিহাস তৈরী হয়। সিপাহীদের আক্রমণে মেজর সহ পাঁচজন ব্রিটিশ সৈন্য প্রাণ হারায়। সিপাহীরা উল্লাসে মেতে ওঠে। লাতুবাসী রুদ্ধশ্বাসে সেই দৃশ্য প্রত্যক্ষ করে। ১৮৫৭ সালে মালেগড়ের সেই যুদ্ধে সিপাহীদের আত্মোৎসর্গে মালেগড়বাসী গর্ব বোধ করে। জীবিত বাকী সৈন্যরা মৃত্যুভয়কে তুচ্ছ করে মণিপুরে ছুটে গেল। সমস্ত দেশ জুড়ে গ্রাম শহরে বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়ল। যারা মালেগড় গিয়ে মৃত্যুবরণ করে দেশের জন্য নিজের নাম লিখল কবি তাদের ফুল ও মালা দিয়ে স্মরণ করতে চান।

৬। ক অংশের শব্দগুলো খ অংশের অর্থের সাথে মেলাও :

উত্তরঃ

ক অংশখ অংশ
কপাটদরজা
বিদ্রোহীযে বিদ্রোহ করে
আত্মোৎসর্গআত্মবলিদান
মৃত্যুভয়মরণকে ভয়
বনবাদাড়বনজঙ্গল / ঝোপজঙ্গল কে
মেজরসেনানীর পদ বিশেষ
উল্লাসআনন্দ
গর্ব অহংকার
সিপাহীসৈন্য
এলার্টসতৰ্ক

৭। নীচের শূন্যস্থান পূর্ণ করো।

উত্তরঃ তারপর যা ইতিহাস

মেজর নিয়ে ছয়টি লাশ।

বিদ্রোহী সিপাহীর উল্লাস

লাতুবাসী রুদ্ধশ্বাস।

S.L. No.সূচি পত্র
পাঠ -১গোষ্ঠযাত্রা – যাদবেন্দ্র
পাঠ -২জাতকের গল্প
পাঠ -৩পণ্ডিত আনন্দরাম বরুয়া
পাঠ -৪মাতৃপূজা
পাঠ -৫বিজ্ঞান ও আমাদের মানসিকতা
পাঠ -৬আশার আলো
পাঠ -৭পড়ার হিসাব
পাঠ -৮মিসাইল মানব
পাঠ -৯অসম
পাঠ -১০প্ৰত্যাহ্বান
পাঠ -১১ভালো থেকো
পাঠ -১২আমার ছেলেবেলা
পাঠ -১৩প্রাকৃতিক দুৰ্যোগ
পাঠ -১৪হে ভারতের শ্ৰমজীবি
পাঠ -১৫মালেগড়

খ – ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)

৮। বিশেষ্য থেকে বিশেষণের পদে পরিণত করো।

উত্তরঃ বিশেষ্য – বিশেষণ।

স্বদেশ – স্বাদেশিকতা।

দেশপ্রেম – দেশপ্রেমিক।

বিদেশ – বিদেশী।

পরদেশ – পরদেশীয়।

রক্ত – রক্তিম।

বিদ্রোহ – বিদ্রোহী।

ঘর – ঘরোয়া।

সেনা – সৈনিক।

পাহাড় – পাহাড়ী।

৯। সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দ-

উত্তরঃ চির – দীর্ঘকাল।

চীর – ছিন্নবস্ত্র।

সর্গ – অধ্যায়।

স্বর্গ – সুরলোক।

দীপ – প্রদীপ।

দ্বীপ – জলবেষ্টিত ভূভাগ।

শংকর – শিব।

সংকর – মিশ্র।

অন্নদা – অন্নপূর্ণা।

অন্যদা – অন্যসময়।

১০। পাঠ থেকে ধন্যাত্মক শব্দ খুঁজে বের করো :

উত্তরঃ ধুপধাপ, চুপচাপ, বনবাদাড়, কেটেকুটে’, জমজমাট, টপাটপ্‌, রুদ্ধশ্বাস।

১১। বাক্য রচনা করো।

উত্তরঃ হাটবার (সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিনের বাজার বার)- সপ্তাহে দুদিন হাটবার আসে।

হাটে হাঁড়ি ভাঙা ( গোপন কথা প্রকাশ)- সভার মধ্যে রমেশবাবু সেক্রেটারীর হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিল।

চাঁদের হাট (জ্ঞানী গুণীজনের সমাবেশ)- সাহিত্য সভায় চাঁদের হাট বসেছে।

হাট খোলা (পুরোপুরি খোলা)- বাড়ির দরজা সবসময় হাট খোলা অবস্থায় থাকে।

১৩। নিজে করো।

১৪। তোমাদের আশপাশে খাল বিল ভরাট করে পাহাড় কেটে মানুষেরা ঘর বাড়ি তৈরি করার ফলে বর্তমানে কী কী অসুবিধার সৃষ্টি হয়েছে সে বিষয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখো।

১৫। নিজে করো।

১৬। স্বদেশ প্রেমমূলক কবিতা সংগ্রহ করে লেখো।

ভারততীৰ্থ- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

হে মোর চিত্ত পুণ্য তীর্থে জাগো রে ধীরে

এই ভারতের মহামানবের সাগর তীরে

হেমায় দাঁড়ায় দুবাহু বাড়ায়ে নমি নরদেবতারে

উদার ছন্দে পরমানন্দে বন্দন করি তাঁরে।

ধ্যানগম্ভীর এই যে ভূধর, নদী জপমালা ধৃত প্রান্তর

হেথায় নিত্য হেরো পবিত্র ধরিত্রীরে

এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে।।

কেহ নাহি জানে কার আহ্বানে কত মানুষের ধারা

দুর্বার স্রোতে এল কোথা হতে সমুদ্রে হল ধারা

হেথায় আর্য, হেথা অনার্য, হেথায় দ্রাবিড় চীন-

শক হুন দল পাঠান মোগল এক দেহে হল লীন।।

পশ্চিমে আজি খুলিয়াছে দ্বার, সেথা হতে সবে আনে উপহার

দিবে আর নিবে, মিলাবে মিলিবে যাবে না ফিরে

এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে।।

রণধারা বাহি জয়গান গাহি উন্মাদ কলরবে

ভেদি মরুপথ গিরিপর্বত যারা এসেছিল সবে

তারা মোর মাঝে সবাই বিরাজে কেহ নহে নহে দূর

আমার শোণিতে রয়েছে ধ্বনিতে তার বিচিত্র সুর।

হে রুদ্রবাণী বাজো, বাজো, বাজো, ঘৃণা করি দূরে আছে যারা আজও

এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে।।

হেথা একদিন বিরামবিহীন মহা ওঙ্কারধবনি

হৃদয়তন্ত্রে একের মন্ত্রে উঠেছিল রণরণি।

তপস্যাবলে একের অনলে বহুরে আহুতি দিয়া

বিভেদ ভুলিল, জাগায়ে তুলিল একটি বিরাট হিয়া

সেই সাধনার সে আরাধনার যজ্ঞশালার খোলা আজি দ্বার

হেথায় সবারে হবে মিলিবারে আনতশিরে

এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে।।

সেই হোমানলে হেরো আজি জ্বলে দুঃখের রক্তশিখা-

হবে তা সহিতে, মর্মে দহিতে আছে সে ভাগ্যে লিখা,

এ দুখবহন করো মোর মন, শোনো রে একের ডাক-

যত লাজ ভয় করো করো জয়, অপমান দূরে যাক।

দুঃসহ ব্যথা হয়ে অবসান জন্ম লভিবে কী বিশাল প্রাণ

পোহায় রজনী জাগিছে জননী বিপুল নীড়ে

এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top