SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা

Join Roy Library Telegram Groups

SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা Question Answer As Per New Syllabus of SEBA ক্লাস 8 বাংলা প্রশ্ন উত্তর Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা Notes is made for SEBA Board Bengali Medium Students. SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা Solutions We ensure that You can completely trust this content. SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা Suggestions If you learn PDF from then you can BUY PDF Class 8 Bengali textbook Solutions. অষ্টম শ্রেণীর অঙ্কুরণ প্রশ্ন উত্তর I hope You Can learn Better Knowledge.

SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা

Today’s We have Shared in This Post অষ্টম শ্রেণীর অঙ্কুরণ সমাধান SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা Notes with you. SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা Solutions. If you liked SEBA Class 8 Bengali Chapter 13 হোমি জাহাংগির ভাবা Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

হোমি জাহাংগির ভাবা

ক্রিয়াকলাপ

ক – পাঠভিত্তিক

প্রশ্ন ১। পাঠটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর বলো ও লেখো।

(ক) ছোটোবেলায় ভাবার ঘুম কম হওয়ার কারণ কী ছিল?

উত্তরঃ ছোটোবেলায় ভাবার ঘুম কম হওয়ার কারণ- সে ছিল তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন। তাই তার চিন্তাশক্তির প্রবাহ নিরবছিন্ন ভাবে মস্তিষ্কে বহমান থাকত। সেজন্য তার ঘুম কম হত।

(খ) চিকিৎসককে দেখিয়ে মা-বাবা ছেলের জন্য কী ব্যবস্থা গ্রহণ করলেন?

উত্তরঃ চিকিৎসককে দেখিয়ে মা-বাবা ছেলেকে বিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট করার সিদ্ধান্ত নিলেন। শুধু তাই নয় বিজ্ঞানের বই-পত্র সমৃদ্ধ একটি গ্রন্থাগার প্রস্তুত করে দিলেন ছেলের জন্য।

S.L. No.সূচীপত্র
পাঠ -১জোনাকি
পাঠ -২চিরকালের শরাইঘাট
পাঠ -৩অ্যান ফ্রাঙ্কের ডায়েরি
পাঠ -৪জাগো, জাগো ভারত সন্তান
পাঠ -৫হৈমবতীর আত্মবিশ্বাস
পাঠ -৬পুত্রভিক্ষা
পাঠ -৭মন্ত্ৰের সাধন
পাঠ -৮প্ৰশ্ন
পাঠ -৯আদাব
পাঠ -১০হারানো সভ্যতার খোঁজে
পাঠ -১১উপমন্যু
পাঠ -১২সুখ
পাঠ -১৩হোমি জাহাংগির ভাবা
পাঠ -১৪সংস্কৃতি এবং আমাদের জীবন
পাঠ -১৫শ্ৰীকৃষ্ণের মৃত্তিকা ভক্ষণ

(গ) হোমি জাহাংগির ভাবার কী কী বিষয়ে রুচি ছিল?

উত্তরঃ হোমি জাহাংগির ভাবার রুচি ছিল- বিজ্ঞান, গণিত, ভৌতিকশাস্ত্র, সংগীত এবং চিত্রাঙ্কনে।

(ঘ) তিনি লন্ডনে কেন গিয়েছিলেন?

উত্তরঃ তিনি লন্ডনে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গিয়েছিলেন।

(ঙ) ডোরাবজি টাটা ট্রাস্টের সাহায্যে তিনি কী অনুষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন?

উত্তরঃ ডোরাবজি টাটা ট্রাস্টের সাহায্যে তিনি টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্ট্যাল রিসার্চ প্রতিষ্ঠা করেন।

(চ) স্বাধীনতার পর তিনি কোথায় প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন? তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কী অনুষ্ঠান প্রতিষ্ঠা হয়েছিল?

উত্তরঃ স্বাধীনতার পর তিনি পরমাণু শক্তি আয়োগের প্রধান হিসাবে নিযুক্ত হয়েছিলেন।

তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মুম্বাই (বম্বে)-এ “ভাবা পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র” প্রতিষ্ঠিত হয়।

প্রশ্ন ২। প্রসঙ্গের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাখ্যা করো।

(ক) ছেলেটিও সেই গ্রন্থাগারে বই-পত্রগুলোর সদ্ব্যবহার করল এবং ধীরে ধীরে বইগুলো ছেলেটির সঙ্গী হয়ে উঠল।

উত্তরঃ ছেলেটির বাবা-মা, ছেলেকে বিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট করতে বিজ্ঞানের বইপত্র সমৃদ্ধ একটি গ্রন্থাগার তৈরি করে দিলেন। ছেলেটিও সেই গ্রন্থাগারে বইপত্রগুলোর সদ্ব্যবহার করল এবং ধীরে ধীরে বইগুলো ছেলেটির সঙ্গী হয়ে উঠল।

(খ) ছেলেটি এতই তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন যে তার চিন্তা-শক্তির প্রবাহ নিরবচ্ছিন্নভাবে মস্তিষ্কে বহমান থাকে।

উত্তরঃ সাধারণত শৈশবে শিশুরা গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থাকে। কিন্তু এই ছেলেটি একদম কম ঘুমাত। তার বাবা-মা চিন্তিত হয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। চিকিৎসকরা বলেন যে ছেলে শারীরিক দিক থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ আছে। ছেলেটি এত তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন যে, তার চিন্তা-শক্তির প্রবাহ নিরবছিন্নভাবে মস্তিষ্কে বহমান থাকে। সেইকারণে তার ঘুম কম।

খ – ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)

প্রশ্ন ৩। শূন্যস্থান পূর্ণ করো। (নিম্নরেখ শব্দগুলোর বিপরীতার্থক শব্দ লেখো।)

উদাহরণ- হালকা ঘুম – গভীর ঘুম

(ক) তীক্ষ্ণ বুদ্ধি – …………. বুদ্ধি।

(খ) কোনো বিসংগতি – কোনো ……………।

(গ) পাঠ অন্তর্ভুক্ত – পাঠ…………..।

(ঘ) তাঁর মৃত্যু হয়েছিল – তাঁর ……….. হয়েছিল।

(ঙ) বৃদ্ধি পেয়েছিল – …………….পেয়েছিল।

উত্তরঃ উদাহরণ- হালকা ঘুম – গভীর ঘুম।

(ক) তীক্ষ্ণ বুদ্ধি – কম বুদ্ধি।

(খ) কোনো বিসংগতি – কোনো অসংগতি

(গ) পাঠ অন্তর্ভুক্ত – পাঠ বহির্ভূত

(ঘ) তাঁর মৃত্যু হয়েছিল – তাঁর জন্ম হয়েছিল।

(ঙ) বৃদ্ধি পেয়েছিল – হ্রাস পেয়েছিল।

প্রশ্ন ৪। বাক্য রচনা করো।

অবদান, গবেষণা, অধ্যয়ন, তথ্য, দুর্ঘটনা।

উত্তরঃ অবদান – বিজ্ঞানে জগদীশ চন্দ্র বসুর অবদান অপরিসীম।

গবেষণা – মুম্বাইয়ে ভাবা পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

অধ্যয়ন – আমি সংস্কৃত ব্যাকরণ অধ্যয়ন করি।

তথ্য – তথ্যপূর্ণ বিষয় পড়তে ভালো লাগে।

দুর্ঘটনা – রাস্তায় প্রচুর দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রশ্ন ৫। যুক্তবর্ণ বসিয়ে শব্দটি পূর্ণ করো।

অ………..গর্ত

আ…………স

প্ৰ………….ত

তী …………

উ……………ল

বিশেষ………….

দায়ব…………..

কৃত……………তা

আকৃ…………...

উত্তরঃ 

ন্তগর্ত

শ্বা

প্ৰস্তু

তীক্ষ্ণ

ত্তা

বিশেষত্ব

দায়বদ্ধ

কৃতজ্ঞতা

আকৃষ্ট

প্রশ্ন ৬। নীচের শব্দগুলোর প্রতিশব্দ লেখো।

সঙ্গী, তীক্ষ্ণ, প্রধান, গ্রন্থ, কিরণ, চিকিৎসক।

উত্তরঃ সঙ্গী – সাথী।

তীক্ষ্ণ – ক্ষুরধার

প্রধান – গুরুত্বপূর্ণ।

গ্রন্থ – পুস্তক।

কিরণ – রশ্মি।

চিকিৎসক – ডাক্তার।

প্রশ্ন ৭। নীচের ব্যাসবাক্যগুলোকে সমস্ত পদে পরিবর্তন করো। শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রী সাহায্য করবেন)

মহান যে আত্মা – মহাত্মা (বিশেষণ+বিশেষ্য)

সু যে পুরুষ – …………….. মহান আত্মা

সে খোকা সেই বাবু …………………. (বিশেষণ+বিশেষ্য)

যিনি পিতা তিনিই ঠাকুর …………….. খোকা বাবু

যা কাঁচা তাই মিঠা …………………. (বিশেষণ+বিশেষ্য)

যে চালাক সেই চতুর ……………….. কাঁচা মিঠা

উত্তরঃ মহান যে আত্মা – মহাত্মা (বিশেষণ+বিশেষ্য)

সু যে পুরুষ – সুপুরুষ মহান আত্মা

সে খোকা সেই বাবু – খোকাবাবু (বিশেষণ+বিশেষ্য)

যিনি পিতা তিনিই – ঠাকুর পিতাঠাকুর খোকা বাবু

যা কাঁচা তাই মিঠা – কাঁচামিঠে (বিশেষণ+বিশেষ্য)

যে চালাক সেই চতুর – চালাকচতুর কাঁচা মিঠা

☐ জেনে নাও

যে সমাসে পূর্বপদ ও পরপদ যথাক্রমে বিশেষণে বিশেষ্যে বা বিশেষ্যে বিশেষ্যে অথবা বিশেষণে বিশেষণে গঠিত হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয় তাকে কর্মধারয় সমাস বলে।

প্রশ্ন ৮। নীচের সমস্ত পদগুলোকে ব্যাস বাক্যে পরিবর্তন করো।

(ক) সিংহাসন – সিংহ চিহ্নিত আসন

হাতঘড়ি – ………………………..

জলদুধ – ………………………..

ঘি-ভাত – ………………………..

যে কর্মধারায় সমাসে মধ্যপদের লোপ হয় তাকে মধ্যপদলোপী কর্মধারায় সমাস বলে।

উত্তরঃ (ক) সিংহাসন – সিংহ চিহ্নিত আসন

হাতঘড়ি – হাতের যে ঘড়ি

জলদুধ – জল যে দুধ

ঘি-ভাত – ঘি মিশ্রিত ভাত

(খ) অষ্টধাতু – অষ্ট ধাতুর সমাহার

নবরত্ন – …………………………..

ত্রিভুজ – …………………………..

সপ্তাহ – …………………………..

সমাহার (সমষ্টি) বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্য পদের যে সমাস হয় তাকে দ্বিগু সমাস বলে।

উত্তরঃ (খ) অষ্টধাতু – অষ্ট ধাতুর সমাহার

নবরত্ন – নবরত্নের সমাহার

ত্রিভুজ – তিনটি ভুজের সমাহার

সপ্তাহ – সাত দিনের সমাহার

(গ) উপকূল – কূলের সমীপ

অনুরূপ – …………………………..

প্রতিদিন – …………………………..

আমরণ – …………………………..

যে সমাসে পূর্বপদে অব্যয় থাকে এবং অব্যয়ের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে বলা হয় অব্যয়ীভাব সমাস।

উত্তরঃ (গ) উপকূল – কূলের সমীপ

অনুরূপ – রূপের সমীপ

প্রতিদিন – দিন দিন

আমরণ – মরণ পর্যন্ত

প্রশ্ন ৯। নীচের বাক্যগুলোয় নিম্নরেখ পদের কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো।

(ক) এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা দিল্লিতে যাব। ……………………….

উত্তরঃ এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা দিল্লিতে যাব। অধিকরণ কারকে তে বিভক্তি

(খ) দাও ওকে বই কিনে ……………………….

উত্তরঃ দাও ওকে বই কিনে কর্তৃকারকে শূন্য বিভক্তি

(গ) চিকিৎসক ছেলের কথা বাবাকে জানাবেন। ………………………

উত্তরঃ চিকিৎসক ছেলের কথা বাবাকে জানাবেন। কর্তৃকারকে কে বিভক্তি

(ঘ) এটি আমার দেশ। ………………………

উত্তরঃ এটি আমার দেশ। কর্তৃকারকে শূন্য বিভক্তি

(ঙ) মাছের বাস জলে। ……………………….

উত্তরঃ মাছের বাস জলেঅধিকরণ কারকে এ বিভক্তি

প্রশ্ন ১০। ক্রিয়ার কাল নির্ণয় করো।

(ক) হাড়ি করে মালাই বরফ বেচে দীননাথ। ……………………….

উত্তরঃ হাড়ি করে মালাই বরফ বেচে দীননাথ। বর্তমান কাল

(খ) দুই বন্ধু একসঙ্গে হেসে উঠল। ……………………….

উত্তরঃ দুই বন্ধু একসঙ্গে হেসে উঠল। বর্তমান কাল

(গ) ঐ, ঐ, আসছে। ……………………….

উত্তরঃ ঐ, ঐ, আসছে। বর্তমান কাল

(ঘ) সদর দরজা দিয়ে গুলি ছুঁড়লেও লাগবে না। ……………………..

উত্তরঃ সদর দরজা দিয়ে গুলি ছুঁড়লেও লাগবে না। ভবিষ্যৎ কাল

ロ ণ-ত্ব বিধানের আরও কয়টি নিয়ম জেনে নাও
(ক) পূর্বাহ্ন, পরাহ্ন, অপরাহ্ন- এই চারটি পরবর্তী ‘অহ্ন’ শব্দের ‘ন’ ‘ণ’-তে পরিণত হয়।
(খ) মধ্যাহ্ন, সায়াহ্ন, আহ্নিক প্রভৃতি শব্দে ‘ন’-ই থাকবে।
(গ) উত্তরায়ণ, চান্দ্রায়ণ, নারায়ণ শব্দের পরবর্তী ‘অয়ন’ শব্দের ‘ন’ ‘ণ’-তে পরিণত হয়।
(ঘ) কল্যাণ, অণু, চাণক্য, গুণ, লাবণ্য ইত্যাদি শব্দগুলোতে ‘ণ’ কোনো অবস্থাতে পরিবর্তিত হয় না।

গ – জ্ঞান-সম্প্রসারণ

প্রশ্ন ১১। ‘হোমি জাহাংগির ভাবার মা-বাবা তার জন্য একটি গ্রন্থাগারের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন।’

– এধরনের সুবিধা পেলে তুমি কী করবে?

‘হোমি জাহাংগির ভাবা বিজ্ঞান অধ্যয়নের দ্বারা দেশের উন্নতির কথা ভেবেছিলেন।’

উত্তরঃ কিছু ছোটো ছোটো কাজের মধ্য দিয়ে দেশের উন্নতির কথা ভাবতে পারি। নিজেদের রাস্তা-ঘাট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, দেশের সম্পত্তির প্রতি যত্নবান হওয়া, প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ ইত্যাদি দেশের উন্নয়নমূলক কাজ।

প্রশ্ন ১২। তুমি কীধরনের কাজ করে দেশের উন্নয়নে সাহায্য করতে ইচ্ছুক?

উত্তরঃ আমি প্রতিবন্ধীদের জন্য কাজ করতে চাই। ভারতবর্ষে প্রতিবন্ধী মানুষের সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি। প্রতিবন্ধীদের জীবনে দুঃখের শেষ নেই, দৈহিক ও মানসিক প্রতিবন্ধীদের জীবন স্বচ্ছন্দ নয়। জীবিকা অর্জনের ক্ষেত্রে তাদের পরিবেশ অনুকূল নয়। পরিবার ও সমাজের কাছে তারা গলগ্রহ, প্রতিবন্ধীদের সামনে অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ। এরা যাতে বাঁচার পথ খুঁজে পায় তার জন্য গ্রাম পঞ্চায়েত ও জেলাবোর্ডগুলিকে সচেষ্ট হতে হবে। স্বনিযুক্তি-প্রকল্পের ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কগুলি যদি প্রতিবন্ধীদের ঋণদানে উদার মনোভাব গ্রহণ তার জন্য চেষ্টা করতে হবে। হাতের কাজ শিখে তারা যাতে স্বনির্ভর হতে পারে তার জন্যও উদ্যোগী হতে হবে। রাজ্য সরকারের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে, দেশ ও জাতির কল্যাণে সেই হবে আমাদের পুণ্যকীর্তি।

☐ জেনে নাও

টাটা ইন্সটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ               হোমি জাহাংগির ভাবার যত্ন এবং টাটা পরিবারের সহযোগে ১৯৪৫ সালে ‘টাটা ইন্সটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। তিনিই ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম সঞ্চালকের দায়িত্ব হোমি জাহাংগির ভাবা নিজেই নিয়েছিলেন।              ১৯৫৫ সালে ভারত সরকার এই প্রতিষ্ঠানকে পারমাণবিক পদার্থ বিজ্ঞান এবং গণিত বিজ্ঞান গবেষণার জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।                 এই প্রতিষ্ঠানটিই কস্মিক বা মহাজাগতিক রশ্মি এবং কণিকা পদার্থ বিজ্ঞান সম্পর্কে গবেষণা করতে অনেক গবেষককে সাহায্য করে।

ঘ – প্রকল্প

প্রশ্ন ১৩। নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত যে কোনো তিনজন বিজ্ঞানীর ফটো সংগ্রহ করে একটি তালিকা প্রস্তুত করে তাঁদের বিষয়ে সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো এবং শ্রেণিতে ঝুলিয়ে রাখো।

উত্তরঃ ১। রবীন্দ্রনা।

২। অর্মত্য সেন।

৩। পল এ্যড্রিয়েন মৌরিস ডিরাক।

প্রশ্ন ১৪। তোমার দেখা বা জানা কৃষি-বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র/আঞ্চলিক গবেষণা কেন্দ্র/চা-গবেষণা কেন্দ্র/প্লাজমা গবেষণা কেন্দ্রের কাজ-কর্মের বিষয়ে একটি টীকা লেখো।

উত্তরঃ ভারতে সায়েন্স মিউজিয়ামের কাজ শুরু হয়, ১৯৫৬ সালে। ওই সময় কলকাতার বিড়লা ইন্ডাস্ট্রিয়াল এন্ড টেকনোলজিক্যাল মিউজিয়াম গড়ে ওঠে। বিজ্ঞান সম্বন্ধে সাধারণ মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিজ্ঞান প্রদর্শনশালা স্থাপন উক্ত সংস্থার উদ্দেশ্য বলে উল্লেখ করা হয়। কাউন্সিলের উদ্যোগে ভারতে ২১টি সায়েন্স মিউজিয়াম গড়ে উঠেছে। কলকাতার সায়েন্স সিটি সেই তালিকার ২২তম সংযোজন।

সায়েন্স মিউজিয়াম-এর সঙ্গে সায়েন্স সিটির দৃষ্টিভঙ্গীগত পার্থক্য আছে। সায়েন্স মিউজিয়ামে মূলত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতির ইতিহাসকে তুলে ধরা হয়। সায়েন্স সিটিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সঙ্গে দর্শককে একাত্ম করে তোলা হয়। সায়েন্স মিউজিয়ামে দেখে শেখা যায়, সায়েন্স সিটিতে নিয়মকানুন দর্শক হাতে-কলমে পরীক্ষা করে দেখতে পারে। ফলে খেলা ও কাজের মধ্যে দিয়ে বিজ্ঞানের মূল বিষয়গুলি দর্শক বুঝে যায়। কলকাতার সায়েন্স সিটি ইন্টার অ্যাকটিভ্ মিউজিয়ামের আদলে গড়ে উঠেছে।

২৫,০০০ বর্গমিটার এলাকা নিয়ে তৈরি। ‘সায়েন্স এক্সপ্লোরেশন হল’ ১৫,০০০ বর্গ মিটার আয়তনের চোখ বাঁধানো। ‘ডায়নামেশন অ্যান্ড সেন্স ও ডিসি ১৬,০০০ বর্গমিটার জুড়ে। ‘কনভেনশন সেন্টার’ ও ‘এগজিবিশন হল’। বৃহৎকায় ক্যাফেটেরিয়া। ১২ তলা বাড়ি সমান উঁচু টাওয়ার। টাওয়ারের মাথায় ঘূর্ণায়মান, কেন্ডারা। সায়েন্স পার্ক অংশটিতে থাকবে এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ইকোলজি পার্ক’। এই ইকোলজি পার্কের মূল দ্রষ্টব্য হল ‘লাইয়ফ সায়েন্স কর্ণার। পাখি, সরীসৃপ আর পতঙ্গের এক আশ্চর্য জগৎ গড়ে তোলা হবে এখানে। থাকবে নানা দুষ্প্রাপ্য প্রজাতির মাছের সংগ্রহ। সায়েন্স সিটির সবচেয়ে বড় আকর্ষক ‘হল অব সায়েন্স’।

এখানে ইলেকট্রন, প্রোটিন আর নিউট্রনদের নিয়ে প্রাণভরে খেলা করা যেতে পারে। ইলেকট্রন কণার সংখ্যাকে ইচ্ছেমতো বাড়িয়ে-কমিয়ে লোহাকে সোনায় রূপান্তরিত করা যাবে। স্বাদ বদল করতে অন্য অভিজ্ঞতায় আসা যায়। সুন্দরবনে সুন্দর গাছের গহন অরণ্যে রয়্যাল বেঙ্গলের মুখোমুখি দাড়ানো যায়। সবই মডেল। কিন্তু সুন্দরবনে না গিয়েও সেখানের প্রাকৃতিক পরিবেশ, জীবজন্তু বিষয়ে জেনে নিতে পারি। অনুরূপভাবে চলে যেতে পারি থর মরুভূমিতে বা অন্য কোথাও। এখানে টাইম মেশিনের সাহায্যে কয়েক কোটি বছরের পিছনে চলে যেতে পারি। জুরাসিক যুগের অতিকায় ডাইনোসরদের দেখতে পারি।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top