SEBA Class 6 Science Chapter 2 খাদ্যর  উপাদানসমূহ

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Science Chapter 2 খাদ্যর  উপাদানসমূহ Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 6 Science Chapter 2 খাদ্যর  উপাদানসমূহ Which you Can Download PDF SEBA Class 6 Science Chapter 2 খাদ্যর  উপাদানসমূহ for free using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 6 Science Chapter 2 খাদ্যর  উপাদানসমূহ

Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Science Textbook Question Answer in Bengali Chapter 2 খাদ্যর  উপাদানসমূহ for Free with you. Class vi Science Question Answer in Bengali I Hope, you Liked The information About The Class 6th Science Textbook Solutions in Bengali. if you liked SEBA Solutions for Class Six Science in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

খাদ্যর  উপাদানসমূহ

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। আমাদের খাদ্যের প্রধান পুষ্টিকারক দ্রব্যগুলোর নাম লেখো ।

উত্তরঃ আমাদের খাদ্যের প্রধান পুষ্টিকারক দ্রব্যগুলির নামগুলি, যথা – শর্করা, প্রোটিন, স্নেহ পদার্থ, ভিটামিন এবং খনিজ লবণ । এছাড়া আঁশজাতীয় খাদ্য এবং জলও আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজন ।

প্রশ্ন ২। নাম লিখো-

(ক) আমাদের শরীরের শক্তিপ্রদানকারী উপাদান ।

উত্তরঃ শর্করা বা  শ্বেতসার ।

(খ) আমাদের শরীরের বৃদ্ধি স্বাস্থ্য অক্ষুণ্ন রাখার উপাদানটির নাম ।

উত্তরঃ প্রোটিন ।

(গ) ভাল দৃষ্টিশক্তি অক্ষুণ্ন রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিনের নাম ।

উত্তরঃ ভিটামিন- A

(ঘ) আমাদের শরীরের হাড়গুলো সবল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের নাম ।

উত্তরঃ ক্যালসিয়াম ।

প্রশ্ন ৩। দুটি খাদ্যের নাম লেখো যাতে নীচের সামগ্রীগুলো প্রচুর পরিমাণে থাকে –

(ক) স্নেহ পদার্থ।

(খ) শ্বেতসার।

(গ) আঁশজাতীয় খাদ্য।

(ঘ) প্রোটিন।

উত্তরঃ (ক) স্নেহ পদার্থ – মাখন, ঘি ।

(খ) শ্বেতসার – আলু, ভাত ।

(গ) আঁশজাতীয় খাদ্য – বাঁধাকপি, ঢেঁড়শ ।

(ঘ) প্রোটিন – মাছ, মাংস, ডিম ।

প্রশ্ন ৪। শুদ্ধ উত্তরগুলোতে টিক (✓) চিহ্ন দাও ।

(ক) শুধুমাত্র ভাত খেয়ে আমরা আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টিকারক দ্রব্যের চাহিদা মেটাতে পারি ।

উত্তরঃ উক্তিটি অশুদ্ধ (×)

(খ) সুষম খাদ্য গ্রহণ করলে অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধ করা যায় ।

উত্তরঃ উক্তিটি শুদ্ধ ( ✓)

(গ) সুষম আহারে বিভিন্ন ধরনের খাদ্যবস্তু থাকা উচিত ।

উত্তরঃ উক্তিটি শুদ্ধ ( ✓)

(ঘ) কেবল মাংস আমাদের শরীরে সকল প্রকার পুষ্টিবর্দ্ধক উপাদানগুলো জোগান দেয় ।

উত্তরঃ উক্তিটি অশুদ্ধ (×)

প্রশ্ন ৫। শূন্যস্থান পূরণ করো – 

(ক) ভিটামিন D- এর অভাবে __________ রোগ  হয়।

উত্তরঃ রিকেট ।

(খ) __________ অভাবে বেরিবেরি রোগ হয় ।

উত্তরঃ ভিটামিন B

(গ) ভিটামিন C- এর অভাবে __________ রোগ হয় ।

উত্তরঃ স্কার্ভি ।

(ঘ) আমাদের খাদ্যে __________ এর অভাবে রাতকানা রোগ হয় ।

উত্তরঃ ভিটামিন A.

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -১খাদ্য: কোথা থেকে আসে?
অধ্যায় -২খাদ্যর  উপাদানসমূহ
অধ্যায় -৩তন্তু থেকে কাপড়
অধ্যায় -৪পদার্থের শ্রেণিবিভাগ
অধ্যায়-৫পদার্থের পৃথকীকরণ
অধ্যায় -৬আমাদের চারপাশের পরিবর্তনসমূহ
অধ্যায় -৭উদ্ভিদের বিষয়ে জানা
অধ্যায় -৮দেহের  চলন
অধ্যায় -৯জীব ও তার পরিমন্ডল
অধ্যায় -১০গতি ও দূরত্বের পরিমাপন
অধ্যায়-১১আলো, ছায়া ও প্রতিফলন
অধ্যায় -১২বিদ্যুত ও বর্তনী
অধ্যায় -১৩চুম্বকের সাথে খেলি এসো
অধ্যায় -১৪জল
অধ্যায় -১৫আমাদের চারপাশের বায়ু
অধ্যায়১৬আবর্জনা সৃষ্টি ও নিষ্কাশন

প্রশ্ন ১। পুষ্টিকর আহার বা খাদ্য বলতে কী বোঝায় ? 

উত্তরঃ যে সকল দ্রব্য থেকে জীব শক্তি এবং শরীর বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলি আহরণ করে সেই দ্রব্যগুলিকে পুষ্টিকর আহার বা খাদ্য বলা হয় ।

প্রশ্ন ২। খাদ্যবস্তুতে থাকা শক্তি উপাদানগুলি কী কী ?

উত্তরঃ কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, স্নেহপদার্থ, ভিটামিন এবং খনিজ ।

প্রশ্ন ৩। কোনো খাদ্যবস্তু শ্বেতসার বা ষ্টার্চ আছে কি না তা তুমি কীভাবে পরীক্ষা করবে ?

উত্তরঃ প্রথমে খুব অল্প পরিমাণের কোনো খাদ্যবস্তু নেবো । এরপর দুই বা তিন ফোঁটা পাতলা আয়োডিন এতে যোগ করবো । কিছুক্ষণ পর খাদ্যবস্তুটির রঙের কোনো পরিবর্তন হয়েছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করবো । যদি খাদ্যবস্তুটির রঙ নীল- কালো রঙে পরিবর্তিত হয় তবে বুঝা যাবে খাদ্যবস্তুটিতে শ্বেতসার আছে । কেননা নীল – কালো রঙ শ্বেতসারের উপস্থিতি নির্দেশ করে ।

প্রশ্ন ৪। কোনো খাদ্যবস্তুতে প্রোটিন আছে কি না তা তুমি কীভাবে পরীক্ষা করবে ?

উত্তরঃ প্রথমে খুব অল্প পরিমাণে কোনো খাদ্যবস্তু নেবো। যদি পরীক্ষা করা খাদ্যবস্তুটি শক্ত হয় তবে সেটিকে গুঁড়া করবো। এই খাদ্যবস্তুটির খুব অল্প পরিমাণ একটি পরিষ্কার পরীক্ষানলে নেবো এবং দশ ফোঁটা জল এতে যোগ করে পরীক্ষা নলটিকে ভাল করে ঝাঁকাবে। এবার একটি ড্রপারের সাহায্যে দুই ফোঁটা কপার সালফেট-এর দ্রব্য এবং দশ ফোঁটা কষ্টিক সোডার দ্রব্য পরীক্ষানলটিতে মেশাবো। পরীক্ষানলটি ভাল করে ঝাঁকানোর পর এটিকে কিছু সময়ের জন্য স্থির অবস্থায় রাখবো। পরীক্ষানলটিতে থাকা বস্তুটি বেগুনী রঙে পরিবর্তিত হয়েছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করবো। যদি খাদ্যবস্তুটি বেগুনী রঙে পরিবর্তিত হয় তবে বুঝতে হবে খাদ্যবস্তুটিতে প্রোটিন রয়েছে। কেননা বেগুনী রং প্রোটিনের উপস্থিতি সুচিত করে।

প্রশ্ন ৫। কোনো খাদ্যবস্তুতে স্নেহ পদার্থ আছে কি না তুমি কীভাবে পরীক্ষা করবে?

উত্তরঃ খুব অল্প পরিমাণে কোনো খাদ্যবস্তু নেবো। খাদ্যবস্তুটিকে এক টুকর কাগজে মোড়ে নিয়ে গুঁড়া করবো। এরপর কাগজটিকে মেলে কাগজে কোনে  তেলতেলে দাগ আছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করবো। যদি কাগজটিতে তেলতেলে দাগ লক্ষ্য করা যায় তবে বুঝতে হবে খাদ্যবস্তুটিতে স্নেহপদার্থ রয়েছে। কেননা কাগজে থাকা তেলতেলে দাগ স্নেহ পদার্থের উপস্থিতি সূচিত করে।

প্রশ্ন ৬। শর্করা, স্নেহপদার্থ, প্রোটিন আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন হয় কেন ?

উত্তরঃ শর্করা প্রধানত আমাদের শরীরে শক্তির যোগান দিয়ে থাকে। একই পরিমাণ শর্করার তুলনায় স্নেহ পদার্থ বেশি পরিমাণে শক্তি যোগান দেয়। স্নেহ- পদার্থ এবং শর্করা থাকা খাদ্যগুলিকে  বলা হয় শক্তিদায়ক খাদ্য। শরীরের বৃদ্ধি এবং পুনর্গঠনের জন্য প্রোটিনের প্রয়োজন। প্রোটিনযুক্ত খাদ্যবস্তুগুলিকে সাধারণত বলা হয় শরীর বর্ধক খাদ্য।

প্রশ্ন ৭। ভিটামিন কি ? বিভিন্ন প্রকার ভিটামিনগুলির নাম লেখো।

উত্তরঃ ভিটামিন হল খাদ্যের উপাদানগুলির মধ্যে এক প্রয়োজনীয় উপাদান যা আমাদের শরীরকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে। তাছাড়া ভিটামিন আমাদের চক্ষু, হাড়, দাঁত এবং দাঁতের মাড়িকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। আমাদের শরীরের জন্য খুব অল্প পরিমাণে সকল প্রকার ভিটামিনের প্রয়োজন।

বিভিন্ন প্রকার ভিটামিনগুলির নাম, যথা- ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-ই, এবং ভিটামিন-কে। তাছাড়া ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স নামক কতকগুলি ভিটামিনের সমষ্টি আছে।

প্রশ্ন ৮। ভিটামিন ‘এ’-র উৎস কী কী ?  

উত্তরঃ ভিটামিন ‘এ’ দুধ, মাখন, ডিম, মাছ, মাছের তেল, গাজর, পালংশাক, আম, পেঁপে, টমেটো ইত্যাদিতে পাওয়া যায়।

প্রশ্ন ৯। ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবজনিত লক্ষণ কী কী ?

উত্তরঃ ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে দেহবৃদ্ধি ব্যাহত হয়। চোখের ও ত্বকের রোগ হয়।

প্রশ্ন ১০। ভিটামিন ‘সি’-এর উৎস কী কী?

উত্তরঃ ভিটামিন ‘সি’-এর উৎসগুলি হল- আমলকী, আনারস, টমেটো, কমলালেবু, পাতিলেবু, পেঁপে, বাঁধাকপি, শাক, লংকা, বরবটি, মাছ, মাংস ইত্যাদি।

প্রশ্ন ১১। ভিটামিন ‘সি’-এর অভাবজনিত লক্ষণ কী কী ?

উত্তরঃ অস্থি ও দাত কদাকার রূপ ধারণ করে। রক্তাল্পতা দেখা, ক্ষতস্থান ভালো হতে সময় লাগে।

প্রশ্ন ১২। ভিটামিন ‘ডি’-এর উৎস কী কী ?

উত্তরঃ ভিটামিন ‘ডি’-এর উৎসগুলি হল—ডিম, দুধ, মাখন, সামুদ্রিক মাছের যকৃতের তেল, উদ্ভিজ্জ তেল।

প্রশ্ন ১৩। ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবজনিত লক্ষণ কী কী ?

উত্তরঃ ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে শিশুদের হাড় বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, ফলে রিকেট নামের অস্থির উপসর্গ লক্ষ্য করা যায়।

প্রশ্ন ১৪। ভিটামিন ই’-এর উৎস কী কী ?

উত্তরঃ ভিটামিন ‘ই’–এর উৎসগুলি হল-শাকসব্জি, গম, সয়াবিন, খাদ্য শস্য ইত্যাদি।

প্রশ্ন ১৫। ভিটামিন ‘ই’-এর অভাবে কী কী হয় ?

উত্তরঃ ভিটামিন ‘ই’-এর অভাবে ‘শুক্রাশয়’ শীর্ণ হয় এবং শুক্রাণু উৎপাদন ব্যাহত হয়।

প্রশ্ন ১৬। ভিটামিন ‘কে’-এর উৎসগুলি কী কী ?

উত্তরঃ ভিটামিন ‘কে’-এর উৎসগুলি হল-শাকসব্জি, বাঁধাকপি, টমাটো, সয়াবিন ইত্যাদি।

প্রশ্ন ১৭। ভিটামিন ‘কে’ -এর অভাবজনিত রোগের উল্লেখ করো।

উত্তরঃ ভিটামিন ‘কে’-এর অভাবে রক্ততঞ্চন ত্রুটিপূর্ণ হয় এবং রক্তক্ষরণ ঘটে।

প্রশ্ন ১৮। ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স-এর উৎস কী কী?

উত্তরঃ ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স-এর উৎসগুলি হল-শস্যজাতীয় খাদ্য, ডাল বাদাম, শাকসব্জি ইত্যাদি।

প্রশ্ন ১৯। ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স-এর অভাবে কী হয়?

উত্তরঃ বেরিবেরি রোগ হয়।

প্রশ্ন ২০। আমাদের শরীর সূর্যালোকের  উপস্থিতিতে কোন ভিটামিন প্রস্তুত করে ?

উত্তরঃ আমাদের শরীর সূর্যালোকের উপস্থিতিতে ভিটামিন ‘ডি’ প্রস্তুত করে।

প্রশ্ন ২১। খনিজ দ্রব্য আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন কেন?

উত্তরঃ খনিজ দ্রব্যগুলি আমাদের শরীরের জন্য কম পরিমাণে লাগে। শরীরের সঠিক বৃদ্ধি এবং সুস্বাস্থ্য রক্ষা করার জন্য আমাদের খনিজ দ্রব্যের প্রয়োজন।

প্রশ্ন ২২। আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় চারটি খনিজ দ্রব্যের নাম লেখো।

উত্তরঃ আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় চারটি খনিজ দ্রব্য হল আয়োডিন, ফসফরাস, লোহা এবং ক্যালসিয়াম ।

প্রশ্ন ২৩। আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় আয়োডিন কী কী উৎস হতে পাওয়া যায় ?

উত্তরঃ আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় আয়োডিনযুক্ত লবণ হতে পাওয়া যায়।

প্রশ্ন ২৪। আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ফসফরাস খনিজটির দুটি উৎসের নাম লেখো।

উত্তরঃ দুধ এবং কলা ।

প্রশ্ন ২৫। আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম খনিজটির দুটি উৎসের নাম লেখো।

উত্তরঃ দুধ এবং ডিম।

প্রশ্ন ২৬। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় লোহা খনিজটি কোন কোন খাদ্যে পাওয়া যায় ?

উত্তরঃ শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় লোহা খনিজটি ডিম, মাংস, ডালজাতীয় শস্য, অঙ্কুরযুক্ত ছোলা, কাঁচকলা ইত্যাদিতে পাওয়া যায়।

প্রশ্ন ২৭। লোহার অভাব হলে শরীর কী রোগ হয় ?

উত্তরঃ লোহার অভাব হলে শরীরে রক্তশূন্যতা রোগ দেখা দেয় ।

প্রশ্ন ২৮। শরীরে ক্যালসিয়াম – এর অভাব হলে কী হয় ?

উত্তরঃ শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে হাড়গুলো ঠুনকো হয় এবং সহজে ভেঙে যাওয়ার ভয় থাকে ।

প্রশ্ন ২৯। আয়ুডিনের অভাবে দেহে কী হয় ?

উত্তরঃ আয়ুডিনের অভাবে দেহে থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে ওঠে এবং গলগণ্ড রোগ হয় ।

প্রশ্ন ৩০। আমাদের দেহে ফসফরাসের কাজ কী ?

উত্তরঃ ফসফরাস আমাদের দেহে হাড়, দাঁত ও পেশির গঠনে সাহায্য করে । এটির অভাবে হাড় ও দাঁত দুর্বল হয় । শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়।

প্রশ্ন ৩১। জল আমাদের শরীরকে কীভাবে সাহায্য করে থাকে লেখো ।

উত্তরঃ জল আমাদের শরীরকে নানানভাবে সাহায্য করে থাকে । যেমন- 

(১) জল খাদ্যবস্তু থেকে পরিপোষকগুলি শরীরে শোষণ করতে সাহায্য করে থাকে ।

(২) জল আমাদের শরীরের বর্জিত পদার্থগুলি ঘাম এবং প্রস্রাবের আকারে বের করে দিতে সাহায্য করে থাকে ।

প্রশ্ন ৩২। কোন কোন খাদ্যে যথেষ্ট পরিমাণে জল থাকে ?

উত্তরঃ দুধ, ফলমূল, শাকসব্জী ইত্যাদিতে যথেষ্ট পরিমাণে জল থাকে ।

প্রশ্ন ৩৩। আঁশ জাতীয় খাদ্যের প্রধান উৎসগুলি কী কী ?

উত্তরঃ আঁশ জাতীয় খাদ্যের প্রধান উৎসগুলি হল – সম্পুর্ন শস্য, ডাল জাতীয় শস্য, ফলমূল এবং শাকসব্জী ।

প্রশ্ন ৩৪। আঁশ জাতীয় খাদ্য আমাদের শরীরে কী কাজ করে ?

উত্তরঃ আঁশ জাতীয় খাদ্য আমাদের খাদ্যের একটি প্রয়োজনীয় উপাদান যেটি খাদ্যের আয়তন বাড়ায় । এটি আমাদের খাদ্যের হজম না হওয়া অংশ বের করে দিতে সাহায্য করে থাকে ।

প্রশ্ন ৩৫। সুষম আহার কাকে বলে ?

উত্তরঃ আমাদের আহার শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পরিপুষকগুলি সঠিক পরিমাণে থাকা প্রয়োজন । এছাড়া আহারে যথেষ্ট পরিমাণ জল এবং আঁশ জাতীয় খাদ্য থাকা উচিত । এই ধরনের আহারকে বলা হয় সুষম আহার ।

প্রশ্ন ৩৬। মেদবহুলতা কী ?

উত্তরঃ যখন কোনো ব্যক্তি বেশি পরিমাণে স্নেহ পদার্থ খায় তখন ব্যক্তিটির দেহে স্নেহপদার্থগুলি জমা হতে থাকে এবং অবশেষে ব্যক্তিটির শরীর মোটা হয়ে যায় । এরূপ অবস্থাকে বলে মেদবহুলতা ।

প্রশ্ন ৩৭। ‘ রাফেজ ‘ কী ?

উত্তরঃ আঁশ জাতীয় খাদ্যকে রাফেজ বলা হয় ।

প্রশ্ন ৩৮। অভাবজনিত রোগ কী ?

উত্তরঃ আমাদের খাদ্যের মূল পরিপোষকগুলি হল শর্করা, প্রোটিন, স্নেহপদার্থ, ভিটামিন এবং খনিজ লবণ । এই পরিপোষকগুলির একটি বা ততোধিক পরিপোষকের অভাব হলে অভাবজনিত রোগ হয় । দীর্ঘ সময়ের জন্য এই পরিপোষকসমূহের অভাব হওয়া রোগকে বলা হয় অভাবজনিত রোগ ।

প্রশ্ন ৩৯। প্রোটিন জাতীয় খাদ্যের অভাবে মানুষের কী হয় ?

উত্তরঃ দীর্ঘ সময় ধরে কোনো ব্যক্তির প্রোটিন জাতীয় খাদ্যের অভাব হলে ব্যক্তিটির বৃদ্ধি রোধ হবে । এছাড়া মুখ ফুলা, চুল বিবর্ণ হওয়া, চর্মরোগ এবং পেটের অসুখ ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেবে ।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top