Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 9 Science Chapter 1 আমাদের পরিবেশে থাকা পদার্থ Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 9 Science Chapter 1 রাসায়নিক বিক্রিয়া এবং সমীকর Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 9 Science Chapter 1 রাসায়নিক বিক্রিয়া এবং সমীকর Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes Class 9 Science Textbook Question Answer in Bengali for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 9 Science Chapter 1 আমাদের পরিবেশে থাকা পদার্থ
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 9 Science Chapter 1 আমাদের পরিবেশে থাকা পদার্থ Suggestions in Bengali. SEBA Class 9 Science Chapter 1 আমাদের পরিবেশে থাকা পদার্থ Notes PDF Download. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 9 Science Chapter 1 আমাদের পরিবেশে থাকা পদার্থ If you liked SEBA Class 9 Science Chapter 1 আমাদের পরিবেশে থাকা পদার্থ Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
আমাদের পরিবেশে থাকা পদার্থ
পাঠ্যপুস্তকের প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। নীচের কোনগুলি পদার্থ?
চেয়ার, বায়ু, ভালবাসা, গন্ধ, ঘৃণা, বাদাম, চিন্তা, ঠাণ্ডা, ঠাণ্ডা পানীয়, পারফিউমের গন্ধ।
উত্তরঃ চেয়ার, বায়ু, বাদাম, ঠাণ্ডা পানীয় এবং পারফিউমের গন্ধ হল পদার্থ।
প্রশ্ন ২। কারণ দর্শাও- ভাজা হচ্ছে এমন গরম ও রসালো খাবারের গন্ধ কয়েক মিটার দূর থেকেই ভেসে আসে কিন্তু ঠাণ্ডা খাবারের গন্ধ পেতে হলে কাছে যেতে হয়।
উত্তরঃ গরম কোনো খাদ্যের গন্ধ অনেক দূরের থেকে আমরা পাই কারণ গরম পদার্থ খুব তাড়াতাড়ি পরিব্যাপ্ত হয় কিন্তু ঠাণ্ডা পদার্থ পরিব্যাপ্ত হতে অনেক সময় লাগে বলে পদার্থটির খুব কাছে যেতে হয়।
প্রশ্ন ৩। সুইমিং পুলে ডুবুরী জল ভেদ করে চলে যায়। পদার্থের কোন ধর্ম এটাতে পরিলক্ষিত হয়?
উত্তরঃ জলের কণাগুলি একে অপরকে আকর্ষণ করে। কিন্তু এই আকর্ষণ বল খুব শক্তিশালী না হওয়ার জন্য সুইমিং পুলে একজন ডুবুরী অতি অনায়াসে জল কেটে অগ্রসর হতে পারে।
প্রশ্ন ৪। পদার্থের কণাগুলোর বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?
উত্তরঃ পদার্থের কণাগুলির বৈশিষ্ট্য হল-
(ক) পদার্থের কণাগুলির মধ্যে যথেষ্ট জায়গা থাকে।
(খ) পদার্থের কণাগুলি সর্বদা স্থান পরিবর্তন করতে থাকে ফলে এরা গতিশক্তি লাভ করে।
(গ) পদার্থের কণাগুলি একে অপরকে আকর্ষণ করে। এবং এই আকর্ষণ বল বিভিন্ন পদার্থের ক্ষেত্রে বিভিন্ন হয়।
প্রশ্ন ৫। কোন একটি পদার্থের প্রতি একক আয়তনে থাকা ভরই হচ্ছে পদার্থটির ঘনত্ব।
(ঘনত্ব = ভর/আয়তন)
নিম্নোক্ত পদার্থগুলোকে ক্রমবর্ধমান ঘনত্ব হিসাবে সাজাও- বায়ু, চিমনী থেকে নির্গত অনাবশ্যক গ্যাস, মধু, জল, চক, তুলো এবং লোহা।
উত্তরঃ বায়ু < চিমনী হতে নির্গত অনাবশ্যক গ্যাস < তুলো < জল < মধু চেক < লোহা।
প্রশ্ন ৬। (ক) পদার্থের বিভিন্ন অবস্থার বৈশিষ্ট্যসমূহের পার্থক্যগুলো তালিকাবদ্ধ কর।
(খ) নিম্নলিখিতগুলো সম্বন্ধে যা জান লিখ –
কাঠিন্য, সংকোচনশীলতা, প্রবাহীতা, গ্যাসপাত্রকে গ্যাস দিয়ে পূর্ণ করা, আকৃতি, গতিশক্তি এবং ঘনত্ব।
উত্তরঃ
কঠিন | তরল | গ্যাসীয় |
১। এরা খুব শক্ত এবং সহজে সংকোচনশীল হয় না। | ১। এরা শক্ত নয় এবং ছোটো ছোটো অণুতে সহজেই সংকুচিত হয়। | ১। এরা শক্ত নয় এবং অতি সহজেই সংকুচিত হয়। |
২। এদের নির্দিষ্ট আকার এবং আয়তন আছে। | ২। এদের নির্দিষ্ট আয়তন আছে কিন্তু এরা পাত্রের আকার ধারণ করে। | ২। এদের নির্দিষ্ট কোন আকার বা আয়তন নাই। |
৩। এতে জলীয় পদার্থ পদার্থ থাকে না এবং এরা প্রবাহিত হতে পারে না। | ৩। এরা পিচ্ছিল এবং উপর হতে নীচে প্রবাহিত হয়। | ৩। এরা সবদিকে প্রবাহিত হতে পারে। |
৪। পাত্র ছাড়াও এদের রাখা যায়। | ৪। এদের যে কোন পাত্রে রাখা যায়। | ৪। এদের বন্ধ পাত্রে রাখতে হয়। |
৫। এদের আন্তঃ আণবিক বল খুব বেশী। | ৫। এদের আন্তঃআনবিক বল কঠিন হতে কম কিন্তু গ্যাসীয় হতে বেশী। | ৫। এদের আন্তঃ আণবিক বল খুবই কম। |
৬। আন্তঃ আণবিক ফাঁক কম। | ৬। আন্তঃ আণবিক ফাঁক কঠিন হতে বেশী কিন্তু তরল হতে কম। | ৬। এদের আন্তঃ আণবিক ফাঁক সবচেয়ে বেশী। |
(খ) কাঠিন্য (Rigidity) – কাঠিন্যর অর্থ হল যে এদের আকারের পরিবর্তন সহজে সম্ভব নয়। যেকোন কঠিন পদার্থই হল কাঠিন্য যুক্ত।
সংকোচনশীলতা (Compressibility) – ইহার অর্থ হইল যেকোন বল প্রয়োগ করে বস্তুর আয়তন কমানো বা সংকুচিত করা যায়।
প্রবাহীতা (Fluidity) – এর অর্থ হল যে কোন তরল পদার্থ যা অতি অনায়াসে একস্থান হতে নীচের দিকে গতি করতে পারে।
গ্যাস পাত্রকে গ্যাস দিয়ে পূর্ণ করা – গ্যাসের কণাগুলির মধ্যে নিজস্ব কোনো আকর্ষণ বল থাকে না ফলে এরা যে কোন দিকে যেতে পারে। এই ধর্মের উপর ভিত্তি করে গ্যাস পাত্রকে গ্যাস দ্বারা পূর্ণ করা হয়।
আকৃতি – এর অর্থ হল নির্দিষ্ট সীমা।
গতিশক্তি – এর অর্থ হল এক ধরনের শক্তি যার দ্বারা কোন পদার্থ গতিশীল হতে পারে।
ঘনত্ব – ইহা প্রতি একক আয়তনে ভর বুঝায়। অর্থাৎ ঘনত্ব = ভর /আয়তন।
প্রশ্ন ৭। কারণ দর্শাও-
(ক) যে পাত্রে গ্যাস রাখা হয় সেই পাত্রটি সম্পূর্ণভাবে গ্যাস দ্বারা পূর্ণ হয়।
(খ) গ্যাস যে পাত্রে থাকে সেই পাত্রের দেওয়ালে চাপ সৃষ্টি করে।
(গ) একটি কাঠের টেবিলকে কঠিন পদার্থ বলা হয়।
(ঘ) আমরা সহজেই বাতাসের মধ্য দিয়ে হাত চালাতে পারি কিন্তু কাঠের খণ্ডের মধ্য দিয়ে তা করতে হলে একজন ক্যারাটে অভিজ্ঞের প্রয়োজন হবে।
উত্তরঃ (ক) কোন পাত্রে সম্পূর্ণভাবে গ্যাস ভর্তি থাকা বলতে আমরা বুঝি যে, গ্যাসের কণাগুলির মধ্যে কোনো আকর্ষণ বল থাকে না ফলে ওরা যেকোন দিকে যাতায়াত করতে পারে এবং নিজেদের নির্দিষ্ট সীমারেখ মধ্য থাকতে চায়।
(খ) গ্যাসের কণাগুলি সর্বদা উচ্চগতির সাথে সবদিকে গতিশীল হয়। ফলে ওরা নিজেদের মধ্যে এবং পাত্রের দেওয়ালে আঘাত করে। প্রতি বর্গ একক জায়গায় পদার্থ কণাগুলি যে বল প্রয়োগ করে তাই হল ওর উপর চাপ।
(গ) কাঠের টেবিলকে কঠিন বলা হয় কারণ বাইরের থেকে কোনো বল প্রয়োগ করলেও টেবিলের আকারের কোন পরিবর্তন হয় না।
(ঘ) বায়ুতে আমরা আমাদের হাত অনায়াসে ঘোরাতে পারি কারণ বায়ুর গ্যাসীয় কণাগুলি দূরে দূরে থাকে এবং তাদের মধ্যে কোনো আকর্ষণ বল থাকে না। কিন্তু কাঠের একটি টুকরার মধ্যে কণাগুলি’ দৃঢ়ভাবে একসঙ্গে লেগে থাকে ফলে তাদের পৃথক করতে অনেক শক্তির প্রয়োজন। সেইজন্য কাঠের টুকরার মধ্যে আমরা সহজে হাত ঘুরাতে পারি না।
প্রশ্ন ৮। সাধারণত তরল পদার্থের ঘনত্ব কঠিন পদার্থের ঘনত্ব থেকে কম। কিন্তু বরফ জলে ভাসে কেন?
উত্তরঃ তরলের ঘনত্ব কঠিন হতে অনেক কম। কিন্তু বরফের ক্ষেত্রে আমরা দেখতে পাই যে বরফ কঠিন হওয়া সত্ত্বেও জলে ভাসে। কারণ বরফের মধ্যে জলের কণাগুলি অনেক খালি স্থান সৃষ্টি করে রাখে। ফলে বরফ জল অপেক্ষা হাল্কা হয় এবং এর ঘনত্ব কম হয়। সেইজন্য আমরা দেখতে পাই যে বরফ কঠিন হওয়া সত্ত্বেও জলের উপর ভেসে থাকে।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | আমাদের পরিবেশে থাকা পদার্থ |
অধ্যায় -২ | আমাদের চারিপাশে থাকা পদার্থ কি বিশুদ্ধ ? |
অধ্যায় -৩ | পরমাণু এবং অণু |
অধ্যায় -৪ | পরমাণুর গঠন |
অধ্যায় -৫ | জীবনের মৌলিক একক |
অধ্যায় -৬ | কলা |
অধ্যায় -৭ | জীবের বৈচিত্র্য |
অধ্যায় -৮ | গতি |
অধ্যায় -৯ | বল এবং গতির সূত্রসমূহ |
অধ্যায় -১০ | মহাকর্ষণ |
অধ্যায় -১১ | কার্য এবং শক্তি |
অধ্যায় -১২ | শব্দ |
অধ্যায় -১৩ | আমরা অসুস্থ হই কেন? |
অধ্যায় -১৪ | প্রাকৃতিক সম্পদ |
অধ্যায় -১৫ | খাদ্য সম্পদের উন্নতিসাধন |
প্রশ্ন 9. নিম্নোক্ত উষ্ণতাগুলোকে সেলসিয়াস স্কেলে পরিণত কর-
(ক) 300k.
(খ) 573k.
উত্তরঃ (ক) 300k
= (300 – 273) °C
= 27°C
(খ) 573k
= (573 – 273) °C
= 300 °C
প্রশ্ন 10. জলের ভৌতিক অবস্থা কি হবে নিম্নোক্ত উষ্ণতায়।
(ক) 250 °C
(খ) 100 °C
উত্তরঃ (ক) 250°C- এ জলের জৈবিক অবস্থা হবে গ্যাসীয় অবস্থা।
(খ) 100°C-এ জলের ভৌতিক অবস্থা হবে জল এবং বাষ্পের মধ্যে সমতা বজায় রাখা।
প্রশ্ন ১১। কোন পদার্থের অবস্থা পরিবর্তনের সময় উষ্ণতা কেন স্থির থাকে?
উত্তরঃ আকারের পরিবর্তনের সময় তাপমাত্রা সর্বদা একই থাকে। কারণ এইসময় বস্তুর মধ্যে যে তাপ দেওয়া হয় তা বস্তুর আকারের পরিবর্তন ঘটায়। এই তাপ হল পদার্থের লীন তাপ।
প্রশ্ন ১২ বায়ুমণ্ডলের গ্যাসের তরলীকরণের একটি উপায় প্রস্তাব কর।
উত্তরঃ নিম্ন উষ্ণতায় উচ্চচাপ প্রয়োগ করলে বায়ুমণ্ডলের গ্যাসীয় কণা তরলে পরিণত হয়।
প্রশ্ন ১৩ গরম শুষ্কদিনে ডেসার্ট কুলার (Desert Cooler) কেন বেশী ভালোভাবে ঠাণ্ডা করতে পারে?
উত্তরঃ গরম এবং শুষ্ক দিনে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং আর্দ্রতা হ্রাস পায়। এই উষ্ণতা এবং আর্দ্রতা জলীয় বাষ্প বৃদ্ধির জন্য দায়ী। এর জন্য গরম শুষ্ক দিনে ডেসার্ট কুলার (Desert Cooler) বেশী ভালভাবে ঠাণ্ডা করতে পারে।
প্রশ্ন ১৪। গ্রীষ্মকালে মাটির পাত্রে (মটকা) রাখা জল কিভাবে ঠাণ্ডা হয়?
উত্তরঃ গরমের দিনে মাটির পাত্রে বা মটকাতে জল রাখলে তা খুব শীঘ্রই ঠাণ্ডা হয়ে যায় কারণ মাটির পাত্র হতে অতি সহজে জল বাষ্পীভূত হতে পারে।
প্রশ্ন ১৫। হাতের তালুতে এসিটোন বা পেট্রোল বা কোন সুগন্ধি দ্রব্য ঢাললে আমরা কেন ঠাণ্ডা অনুভব করি?
উত্তরঃ এসিটোন বা পেট্রোল বা কোন সুগন্ধী হল উদ্বায়ী তরল পদার্থ যা অতি সহজেই বাষ্পীভূত হতে পারে এবং নিম্নস্থিরাঙ্ক বিশিষ্ট। সুতরাং এদের হাতের পাতায় নিলে বাষ্পীভবনের জন্য অতিরিক্ত শক্তি শোষণ করে হাতের পাতাকে ঠাণ্ডা রাখে।
প্রশ্ন ১৬। গরম চা বা দুধ আমরা কাপের চেয়ে প্লেট থেকে তাড়াতাড়ি চুমুক দিয়ে খেতে পারি কেন?
উত্তরঃ চা বা গরম দুধ কাপ অপেক্ষা প্লেটে রাখলে তাড়াতাড়ি ঠাণ্ডা হয়। কারণ প্লেটের পার্শ্বতলের কালি কাপের পার্শ্বতলের কালি অপেক্ষা বেশী। ফলে বাষ্পীভবনের পরিমাণ প্লেটে বেশী হয়। সেইজন্য গরম চা বা দুধ কাপের পরিবর্তে প্লেটে নিয়ে মুখে দিলে অতিসহজেই তা সেবন করা যায়।
প্রশ্ন ১৭। গ্রীষ্মকালে কি ধরনের পোষাক পরিধান করা উচিত?
উত্তরঃ গরমের দিনে আমরা সাধারণতঃ- সুতির জামা-কাপড় পরিধান করি। কারণ গরমের দিনে আমাদের ঘাম বের হয়। সুতির জামা-কাপড় অতি সহজে তা শোষণ করে বাষ্পীভূত করে দেয়। ফলে আমাদের আরাম অনুভূত হয়।
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। নিম্নোক্ত উষ্ণতাগুলোকে সেলসিয়াস স্কেলে পরিবর্তিত কর-
(ক) 293k.
(খ) 470k.
উত্তরঃ (ক) 293k
= ( 293 – 273) °C
= 20 °C
(খ) 470k
= (470 – 273) °C
= 197 °C
প্রশ্ন ২। নিম্নোক্ত উষ্ণতাগুলোকে কেলভিন স্কেলে পরিবর্তিত কর-
(ক) 25 °C.
(খ) 373 °C.
উত্তরঃ (ক) 25 °C = (25 + 273)
k = 298 k
(খ) 373 °C = (373 + 273)
k = 646
প্রশ্ন ৩। কারণ দর্শাও-
(ক) নেপথেলিন বল সময়ের সাথে সাথে অদৃশ্য হয়ে যায় কোন অবশিষ্টাংশ না রেখেই।
(খ) কয়েক মিটার দূর থেকেও আমরা সুগন্ধি দ্রব্যের (Perfume) গন্ধ পাই।
উত্তরঃ (a) নেপথেলিনকে উত্তাপের সাহায্যে বাষ্পে পরিণত করে পুনরায় একে কঠিন করা যায়। নেপথেলিন সহজেই বাষ্পীভূত হয়ে যায় বলে ইহা অদৃশ্য হয়। অর্থাৎ নেপথেলিনের কোন কঠিন অবস্থা থাকে না।
(b) পারফিউম বা সুগন্ধীর বাষ্পীভূত হওয়ার মাত্রা খুব বেশী সেই জন্য সুগন্ধী খুব সহজেই বায়ুর সাথে মিশে যায়। এইজন্য আমরা অনেক দূরে বসে থাকলেও গন্ধ আমাদের নাকে আসে।
প্রশ্ন ৪। পদার্থের কণাগুলির মধ্যে থাকা আকর্ষণ বলের ক্রমবর্ধমান মান অনুযায়ী নিম্নলিখিত পদার্থগুলোকে সাজাও- জল, চিনি, অক্সিজেন।
উত্তরঃ জল, চিনি এবং অক্সিজেনের আকর্ষণী বল-এর ঊর্দ্ধক্রম হল- অক্সিজেন < জল < চিনি।
প্রশ্ন ৫। নিম্নোক্ত উষ্ণতায় জলের ভৌতিক অবস্থা কি?
(ক) 25 °C.
(খ) 0 °C.
(গ) 100 °C.
উত্তরঃ (ক) 25 °C তে জল তরল অবস্থায় থাকে।
(খ) 0 °C তে জল কঠিন (বরফ) অবস্থায় থাকে।
(গ) 100 °C – এ জল বাষ্পীভূত হয়।
প্রশ্ন ৬। দুটো কারণ উল্লেখ করে যথার্থতা দেখাও-
(ক) সাধারণ উষ্ণতায় জল একটি তরল পদার্থ।
(খ) সাধারণ উষ্ণতায় লোহার আলমারী হচ্ছে কঠিন পদার্থ।
উত্তরঃ (ক) সাধারণ তাপমাত্রায় জল তরল হয়। কারণ ইহা নীচের দিকে প্রবাহিত হয় এবং পাত্রের আকার ধারণ করে।
(খ) লোহার আলমারি কঠিন হয় কারণ ইহা দৃঢ় এবং এর নির্দিষ্ট আকার আছে।
প্রশ্ন ৭। 273k উষ্ণতায় থাকা বরফ এবং একই উষ্ণতায় থাকা জল- এই দুটির মধ্যে বরফ কেন বেশী ঠাণ্ডা করতে পারে?
উত্তরঃ 273k উষ্ণতায় বরফ জল হতে কম শক্তি ধারক। এবং এই শক্তির পার্থক্য হল লীনতাপের গলন।
প্রশ্ন ৮। দাহজনিত ক্ষত কোনটির ক্ষেত্রে বেশী হয়- ফোটানো জল না জলীয় বাষ্প?
উত্তরঃ ফুটন্ত জল অপেক্ষা বাষ্পের শক্তি ধারণ ক্ষমতা বেশী সেই জন্য বাষ্পে শরীরের বেশী পুড়ে যায়। ফুটন্ত জলও শরীরের ক্ষতি করে তবে এটি চামড়ার সাথে বহু সময় ধরে থাকে।
প্রশ্ন ৯। নীচে দেওয়া অবস্থার পরিবর্তন দর্শানো চিত্রে A, B, C, D, E, এবং F -এর নাম লিখ-
উত্তরঃ
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। আপেক্ষিক তাপ বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ যেকোনো পদার্থের একক ভরের উষ্ণতা 1°C বৃদ্ধি করার জন্য প্রয়োজনীয় তাপশক্তিকে ঐ পদার্থের আপেক্ষিক তাপ বলে।
প্রশ্ন ২। পদার্থের কোন কোন গুণ উষ্ণতা মাপার কাজে ব্যবহার করা যায়?
উত্তরঃ পদার্থের ভর, গলনাংক, উতলাংক, বস্তুর গঠনকারী অণুগুলির গড় গতিশক্তি ইত্যাদি গুণ উষ্ণতা মাপার কাজে ব্যবহার করা যায়।
প্রশ্ন ৩। থার্মোমিটারের নিম্নস্থিরাংক এবং উর্দ্ধস্থিরাংক বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ বিশুদ্ধ বরফের গলনাংককে থার্মোমিটারের নিম্নস্থিরাংক এবং বিশুদ্ধ জলের উতলাংককে উদ্ধৃস্থিরাংক বলে। সেলসিয়াস থার্মোমিটারে নিম্নস্থিরাংক 0° সেলসিয়াস এবং ঊদ্ধস্থিরাংক 100°C আবার ফারেনহাইট থার্মোমিটারে নিম্নস্থিরাংক 32° ফারেনহাইট এবং ঊর্দ্ধস্থিরাংক 212° ফারেনহাইট।
প্রশ্ন ৪। থার্মোমিটারে পারা ব্যবহার করার সুবিধাসমূহ লিখ।
উত্তরঃ থার্মোমিটারে পারা ব্যবহার করার কারণ বা সুবিধাসমূহ হল-
(ক) পারা সহজেই বিশুদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়।
(খ) পারা 39°C থেকে 357°C পর্যন্ত তরল অবস্থায় থাকে।
(গ) উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে সকল উষ্ণতায় পারা সমান ভাবে প্রসারিত হয়।
(ঘ) পারা তাপের সুপরিবাহী, ফলে যে বস্তুর সংস্পর্শে রাখা হয় সহজেই সেই বস্তুর উষ্ণতা লাভ করে।
(ঙ) পারার আপেক্ষিক তাপ অতি কম ফলে যে বস্তুর উষ্ণতা নির্ণয় করতে হবে তা হতে অতি সামান্য পরিমাণের তাপ শোষণ করে এবং বস্তুর উষ্ণতা বিশেষ কমে না।
(চ) অস্বচ্ছ এবং উজ্জ্বল হওয়ায় পারা স্তম্ভনলীর মধ্য দিয়ে ওপর দিকে উঠা স্পষ্ট দেখা যায়।
(ছ) বিশুদ্ধ এবং শুদ্ধ পারা কাচের গায়ে লেগে থাকে না, ফলে সহজেই নলীর ভিতর দিয়ে উঠানামা করতে পারে।
প্রশ্ন ৫। তরল পদার্থের ব্যাপনের হার কঠিন পদার্থের ব্যাপনের হার থেকে বেশি কেন?
উত্তরঃ তরল পদার্থের ব্যাপনের হার কঠিন পদার্থের ব্যাপনের হার থেকে বেশি। এর কারণ হল তরল পদার্থের কণাগুলি স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করে। তরল পদার্থের কণাগুলির মধ্যে থাকা শূন্যস্থান কঠিন পদার্থের কণাগুলির মধ্যে থাকা শূন্যস্থান থেকে বেশি।
প্রশ্ন ৬। পদার্থের বিভিন্ন ভৌতিক অবস্থাগুলি কি কি?
উত্তরঃ পদার্থের বিভিন্ন ভৌতিক অবস্থাগুলি হল- কঠিন, তরল এবং বায়বীয়।
প্রশ্ন ৭। যখন একটি বিকারে রাখা নির্দিষ্ট আয়তনের জলে কিছুটা লবণ দ্রবীভূত করা হয় তখন জলপৃষ্ঠের উচ্চতার কোনো পরিবর্তন হয় না কেন?
উত্তরঃ একটি বিকারে রাখা নির্দিষ্ট আয়তনের জলে যখন সামান্য পরিমাণ লবণ দ্রবীভূত করা হয় তখন লবণের কণাগুলি জলের কণাগুলির মধ্যে থাকা শূন্যস্থানে ঢুকে যায়। সেজন্য বিকারে রাখা জলপৃষ্ঠের উচ্চতার কোনো পরিবর্তন হয় না।
প্রশ্ন ৮। গ্যাস দ্বারা সৃষ্ট চাপ বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ গ্যাসীয় অবস্থায় কণাগুলি তীব্রবেগে যে কোনো দিকে গতি করে। এভাবে যে কোনো দিকে গতি করার জন্য কণাগুলি একটি অন্যটিকে আঘাত করে এবং পাত্রের দেওয়ালেও আঘাত করে। গ্যাসের কণাগুলি পাত্রের দেওয়ালের একক ক্ষেত্রফলে যে বল প্রয়োগ করে তাকে গ্যাস দ্বারা সৃষ্ট চাপ বলা হয়।
প্রশ্ন ৯। লীনতাপ কাকে বলে?
উত্তরঃ যখন পদার্থের অবস্থার পরিবর্তন হয় অর্থাৎ তাপ প্রয়োগে কঠিন হতে তরলে এবং তরল হতে বায়বীয় অবস্থায় রূপান্তর ঘটে বা তাপ নিষ্কাশনে বায়বীয় অবস্থা হতে তরল অবস্থায় এবং তরল অবস্থা হতে কঠিন অবস্থায় রূপান্তর ঘটে, তখন উষ্ণতার কোনো পরিবর্তন দেখা যায় না। অর্থাৎ পদার্থের অবস্থার পরিবর্তনের সময় তাপ প্রয়োগ বা নিষ্কাশন সত্ত্বেও ঐ তাপের কোনো বাহ্যিক প্রকাশ হয় না। এই তাপকে লীনতাপ বলে।
প্রশ্ন ১০। গলনাংক বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ যে উষ্ণতায় বায়ুমণ্ডলীয় চাপে কঠিন পদার্থ তরলে পরিণত হয় তাকে গলনাংক বলে।
প্রশ্ন ১১। গলন কাকে বলে? বরফের গলনাংক কত?
উত্তরঃ কঠিন পদার্থের তরলে পরিবর্তন অর্থাৎ বিগলন প্রক্রিয়াকে গলন (fusion) বলে। বরফের গলনাংক 273.16k।
প্রশ্ন ১২। গলনের লীনতাপ বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডলীয় চাপে 1 কে.জি কঠিন পদার্থকে এর গলনাংকে তরলে পরিণত করতে যে তাপের প্রয়োজন হয় তাকে পদার্থটির গলনের লীনতাপ বলে।
প্রশ্ন ১৩। উষ্ণতার এস. আই. একক কি?
উত্তরঃ উষ্ণতার এস. আই. একক হল কেলভিন (K)। 0°C = 273-16k। গণনার সুবিধার জন্য 0°C = 273 k ধরা হয়।
প্রশ্ন ১৪। তরল পদার্থের উতলাংক বা স্ফুটনাংক বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ যে উষ্ণতায় কোনো এক তরল পদার্থ বায়ুমণ্ডলীয় চাপে ফুটতে থাকে তাকে তরল পদার্থটির উতলাংক বা স্ফুটনাংক বলে। জলের স্ফুটনাংক হচ্ছে 373k বা 100°C।
প্রশ্ন ১৫। বাষ্পীভবনের লীনতাপ-এর সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ স্ফুটনাংকে থাকা 1 কেজি. তরলকে বায়ুমণ্ডলীয় চাপে গ্যাসে পরিবর্তিত করতে যে তাপশক্তির প্রয়োজন হয় তাকে বাষ্পীভবনের লীনতাপ বলে।
প্রশ্ন ১৬। ঊর্দ্ধপাতন কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো কঠিন পদার্থের তরলে পরিবর্তিত না হয়ে কঠিন থেকে সোজাসুজি গ্যাসে ও গ্যাস থেকে সোজাসুজি কঠিনে পরিবর্তনকে ঊর্দ্ধপাতন বলে।
প্রশ্ন ১৭। কঠিন কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে শুষ্ক বরফ বলা হয় কেন?
উত্তরঃ কঠিন কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে উচ্চ চাপে সংগ্রহ করে রাখা হয়। চাপ কমিয়ে 1 এট্ফিয়ার করলে কঠিন কার্বন- ডাই-অক্সাইড তরল অবস্থায় রূপান্তরিত না হয়ে সরাসরি গ্যাসীয় অবস্থায় পরিবর্তিত হয়ে যায়। এইজন্য কঠিন কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে শুষ্ক বরফ বলা হয়।
প্রশ্ন ১৮। চাপের একটি এককের নাম লেখ।
উত্তরঃ চাপের একক হল প্যাস্কেল।
প্রশ্ন ১৯। বায়ুমণ্ডলীয় চাপ বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডলে বায়ুর যে চাপ থাকে তাকে বায়ুমণ্ডলীয় চাপ বলে। সাগরপৃষ্ঠে বায়ুমণ্ডলীয় চাপকে 1 এফিয়ার বলা হয়। এটাকেই সাধারণ বায়ুমণ্ডলীয় চাপ বলে ধরা হয়ে থাকে।
প্রশ্ন ২০। এট্সফিয়ার ও প্যাস্কের মধ্যে সম্পর্কটি লেখ।
উত্তরঃ 1 এমস্ফিয়ার = 1-01 x 10⁵ Pa
প্রশ্ন ২১। বাষ্পীভবন কাকে বলে?
উত্তরঃ স্ফুটনাংক থেকে কম যে কোনো উষ্ণতায় তরলের বাষ্পে পরিণত হওয়াকে বাষ্পীভবন বলে।
প্রশ্ন ২২। বাষ্পীভবনের দুটি উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ বাষ্পীভবনের দুটি উদাহরণ, যথা-
১। খোলা অবস্থায় রাখলে জল ধীরে ধীরে জলীয় বাষ্পে পরিণত হয়।
২। ভেজা কাপড় শুকিয়ে যায়।
প্রশ্ন ২৩। বর্ষাকাল অপেক্ষা শীতকালে ভেজা কাপড় তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায় কেন?
উত্তরঃ ভেজা কাপড় বর্ষাকাল অপেক্ষা শীতকালে তাড়াতাড়ি শুকায়। এর কারণ শীতকালে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ, বর্ষাকালের বাতাসে থাকা জলীয় বাষ্পের পরিমাণ অপেক্ষা কম থাকে। ফলে শীতকালে ভেজা কাপড়ের জল অপেক্ষাকৃত দ্রুত বাষ্পীভূত হয় এবং তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়।
প্রশ্ন ২৪। ঘর্মাক্ত শরীরে পাখার হাওয়া লাগালে শরীর ঠাণ্ডা হয় কেন?
উত্তরঃ ঘর্মাক্ত শরীরে পাখার হাওয়া দিলে শরীর ঠাণ্ডা হয় এবং বেশ আরাম বোধ হয়। এর কারণ হাওয়া দিলে শরীরের ঘাম দ্রুত বাষ্পে পরিণত হয়। এর জন্য প্রয়োজনীয় লীনতাপ শরীর থেকে গৃহীত হয়, ফলে শরীর ঠাণ্ডা হয়।
প্রশ্ন ২৫। বাষ্পীভবনের ফলে শীতলতার সৃষ্টি হয় কেন?
উত্তরঃ একটি খোলা পাত্রে রাখা তরলের বাষ্পীভবন হতে পারে। বাষ্পীভবনের সময় তরলের কণাগুলি শক্তি হারায়, ফলে চারপাশ থেকে সমপরিমাণ শক্তি সে শোষণ করে নেয়। এভাবে চারপাশ থেকে শক্তি শোষণ করে নেওয়ার ফলে চারপাশ ঠাণ্ডা হয়ে যায়। এই কারণে বাষ্পীভবনের ফলে শীতলতার সৃষ্টি হয়।
প্রশ্ন ২৬। হাওয়া থাকা দিনে কাপড় খুব তাড়াতাড়ি শুকায় কেন?
উত্তরঃ হাওয়ার গতিবেগ বৃদ্ধির সাথে জলীয় বাষ্পের কণাগুলি হাওয়ার সাথে দূরে সরে যায়। এর ফলে চারপাশের বায়ুতে থাকা জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে যায়। সেজন্য হাওয়া থাকা দিনে কাপড় খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়।
প্রশ্ন ২৭। বাষ্পীভবনের হার কী কী কারকের ওপর নির্ভর করে তা বুঝিয়ে লেখ।
উত্তরঃ বাষ্পীভবনের হার নীচে দেওয়া কারকগুলির ওপর নির্ভর করে। যথা-
১। তরলের উন্মুক্ত পৃষ্ঠকালি – বায়ুমণ্ডলের দিকে তরলের উন্মুক্ত পৃষ্ঠকালি যত বেশি হয়, এর বাষ্পীভবনের হারও তত বেশি হয়।
২। উষ্ণতা – তরলের উষ্ণতা বৃদ্ধির সাথে এর বাষ্পীভবনের হারও বৃদ্ধি পায়।
৩। আর্দ্রতা – বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণই হচ্ছে আর্দ্রতা। যদি আর্দ্রতা বেশি থাকে তবে বাষ্পীভবনের হার কমে যায়।
৪। তরলের উপর প্রবাহমান বায়ুর গতি – তরলের উপর প্রবাহমান বায়ুর গতি বৃদ্ধি পেলে বাষ্পীভবন বৃদ্ধি পায়।
প্রশ্ন ২৮। গ্যাস ও বাষ্প কাকে বলে?
উত্তরঃ সাধারণভাবে বাষ্প হল পদার্থের এমন এক গ্যাসীয় অবস্থা যাকে শুধু চাপ প্রয়োগ করে তরলে পরিণত করা যায়। কিন্তু গ্যাস হল পদার্থের এমন এক গ্যাসীয় অবস্থা যাকে তরলে পরিণত করতে চাপ বৃদ্ধির সাথে তাপমাত্রা হ্রাস করতে হয়।
প্রশ্ন ২৯। ঘনীভবন কাকে বলে?
উত্তরঃ কোন পদার্থের বাষ্পীয় অবস্থা থেকে তাপ অপসারণের ফলে তরল অবস্থায় পরিণত হওয়াকে ঘনীভবন বলে।
প্রশ্ন ৩০। শূন্যস্থান পূরণ করো।
(ক) তাপে পারার………………… বৃদ্ধি পায়।
উত্তরঃ আয়তন।
(খ) সেন্টিগ্রেড স্কেলে জলের উতলাংক……………….।
উত্তরঃ 100°C
(গ) পারা…………….. থেকে ………………..পর্যন্ত তরল অবস্থায় থাকে।
উত্তরঃ -39°C, 357°C
(ঘ) এক বায়ুমণ্ডলীয় চাপে যে নির্দিষ্ট উষ্ণতায় তরলের বাষ্পীভবন হয় তাকে ………………….. বলে।
উত্তরঃ উতলাংক।
(ঙ) প্রেসার কুকারে জলের উপরে বায়ুর চাপ বাড়িয়ে জলের………………….. বৃদ্ধি করা হয়।
উত্তরঃ উতলাংক।
(চ) বায়ুর আর্দ্রতা বলতে বায়ুতে থাকা……………..পরিমাণকে বুঝায়।
উত্তরঃ জলীয় বাষ্পের।
(ছ) বাষ্পীভবনের জন্য প্রয়োজনীয় লীনতাপ উৎস হতে সংগ্রহ …………………..করে।
উত্তরঃ তাপের।
(জ) উতলাংকের তলার যেকোনো উষ্ণতা তরলের …………………..হয়।
উত্তরঃ বাষ্পায়ন।
(ঝ) চাপের একক হল …………………..।
উত্তরঃ পাস্কেল (Pa) |
(ঞ) পদার্থের চতুর্থ অবস্থার আবিষ্কারক হলেন…………………..।
উত্তরঃ লেংমুর এবং টংক।
(ট) তাপইঞ্জিনসমূহে তাপশক্তি………………….. রূপান্তরিত হয়।
উত্তরঃ কার্যশক্তিতে।
(ঠ) পদার্থের …………………..ধরনের অবস্থা আছে।
উত্তরঃ তিন।
(ড) গ্যাসের অণুগুলির আন্তঃ আণবিক ব্যবধান………………….।
উত্তরঃ বেশি।
(ঢ) বাষ্পায়নে …………………..সৃষ্টি হয়।
উত্তরঃ শীতলতা।
(ণ) জল 25°C উষ্ণতায় ……………..।
উত্তরঃ তরল।
(ত) কঠিনের মুক্ততল……………..।
উত্তরঃ নেই।
(থ) …………….. একটি তরল ধাতু।
উত্তরঃ পারদ।
(দ) জলের কঠিন অবস্থা হল……………..।
উত্তরঃ বরফ।
(ধ) উপরিতলের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পেলে তরলের……………..হার বৃদ্ধি পায়।
উত্তরঃ বাষ্পায়নের।
(ন) তাপমাত্রা মাপা হয় ……………..যন্ত্র দ্বারা।
উত্তরঃ থার্মোমিটার।
(প) অক্সিজেন সাধারণ উষ্ণতায়……………..।
উত্তরঃ গ্যাসীয়।
প্রশ্ন ৩১। নীচের বিবৃতিগুলি সত্য না মিথ্যা তা নির্দেশ করো।
(ক) বায়ুপ্রবাহে বাষ্পীভবনের হার বৃদ্ধি পায়।
উত্তরঃ সত্য।
(খ) আর্দ্রতা বাড়লে বাষ্পায়নের হার বৃদ্ধি পায়।
উত্তরঃ মিথ্যা।
(গ) তরল পদার্থের নির্দিষ্ট আকার আছে।
উত্তরঃ মিথ্যা।
(ঘ) ন্যাপথ্যালিনকে উত্তপ্ত করলে তরল হয়।
উত্তরঃ মিথ্যা।
(ঙ) পারদের স্ফুটনাঙ্ক 100°C
উত্তরঃ মিথ্যা।
(চ) গ্যাসীয় পদার্থের ব্যাপন ধর্ম সব থেকে বেশি।
উত্তরঃ সত্য।
(ছ) কঠিন পদার্থগুলি যথেষ্ট সংবেদনশীল।
উত্তরঃ মিথ্যা।
(জ) গ্যাস ও তরল প্রবাহী।
উত্তরঃ সত্য।
(জ) দুধ একটি বস্তু।
উত্তরঃ সত্য।
(ঝ) বরফের থেকে জলের ঘনত্ব কম।
উত্তরঃ মিথ্যা।
প্রশ্ন ৩২। নীচের বিবৃতিগুলির সাথে চারটি করে উত্তর দেওয়া আছে। সঠিক বিবৃতিটি বেছে নিয়ে খাতায় লেখো।
(ক) বিশুদ্ধ জলের হিমাঙ্ক
(ক) 273K
(খ) 273°C
(গ) 564K (d) -273°C
উত্তরঃ (ক) 273K
(খ) কোনটি সব থেকে মন্থর
(ক) কাঠ পোড়ানো।
(খ) কয়লা পোড়ানো।
(গ) কাগজ পোড়ানো।
(ঘ) সবগুলিই সমান।
উত্তরঃ (ক) কাঠ পোড়ানো।
(গ) নীচের কোন পদ্ধতিটি দ্রুততম-
(ক) বাষ্পায়ন।
(খ) স্ফুটন।
(গ) গলন।
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) স্ফুটন।
(ঘ) নীচের কোনটি পদার্থ নয়?
(ক) ভালবাসা।
(খ) চেন।
(গ) পাথর।
(ঘ) দুধ।
উত্তরঃ (ক) ভালবাসা।
(ঙ) নীচের কোনটিতে আন্তঃ আণবিক ব্যবধান ন্যূনতম।
(ক) কঠিন।
(খ) তরল।
(গ) গ্যাস।
(ঘ) কঠিন ও তরল।
উত্তরঃ (গ) গ্যাস।
(চ) গরমকালে কোন ধরনের পোষাক বাঞ্ছনীয়?
(ক) কালো নাইলন।
(খ) সাদা সুতীর।
(গ) কালো রেশমের।
(ঘ) সাদা রেশমের।
উত্তরঃ (খ) সাদা সুতীর।
(ছ) নীচের কোন ধরনের পদার্থের কম্পন গতি আছে?
(ক) কঠিন।
(খ) তরল।
(গ) গ্যাস।
(ঘ) সবগুলি।
উত্তরঃ (গ) গ্যাস।
(জ) 300K উষ্ণতাটির সেলসিয়াস স্কেলে মান—
(ক) 300°C
(খ) 27°C
(গ) 127°C
(ঘ) 573°C
উত্তরঃ (খ) 27°C
(ঝ) 0°C উষ্ণতায় জলের ভৌত অবস্থা হল-
(ক) কঠিন।
(খ) তরল।
(গ) গ্যাস।
(ঘ) সবগুলি।
উত্তরঃ (ক) কঠিন।
(ঞ) 10°C উষ্ণতায় জলের ভৌত অবস্থা হল—
(ক) কঠিন।
(খ) তরল।
(গ) গ্যাস।
(ঘ) কঠিন অথবা তরল।
উত্তরঃ (ক) কঠিন।
(ট) কঠিন পদার্থের ক্ষেত্রে কোনটি প্রযোজ্য?
(ক) নির্দিষ্ট আকার সংনমনশীল এবং নির্দিষ্ট আয়তন।
(খ) নির্দিষ্ট আকার উচ্চ সংনমনশীল এবং নির্দিষ্ট আয়তন।
(গ) নির্দিষ্ট আকার বিহীন, সংনমনশীল এবং ঘনসন্নিবিষ্ট।
(ঘ) নির্দিষ্ট আকার, অসংনমনশীল এবং ঘনসন্নিবিষ্ট।
উত্তরঃ (ঘ) নির্দিষ্ট আকার, অসংনমনশীল এবং ঘনসন্নিবিষ্ট।
(ঠ) নীচের কোন শর্তটি বাষ্পায়নের হার সব থাকে বেশি বাড়িয়ে দেয়।
(ক) জলে সাধারণ লবণ যোগ করে।
(খ) জলের উষ্ণতা কমিয়ে।
(গ) জলের উপরিতলের ক্ষেত্রফল কমিয়ে।
(ঘ) জলের উষ্ণতা বাড়িয়ে।
উত্তরঃ (ঘ) জলের উষ্ণতা বাড়িয়ে।
(ড) নীচের কোন ঘটনাগুলির হার উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে বৃদ্ধি পায়।
(ক) বাষ্পায়ন, গ্যাসের সংনমন এবং দ্রাব্যতা।
(খ) বাষ্পায়ন, দ্রাব্যতা, ব্যাপন এবং গ্যাসের সংনমন।
(গ) বাষ্পায়ন, ব্যাপন, গ্যাসের প্রসারণ।
(ঘ) ব্যাপন, বাষ্পায়ন, গ্যাসের সংনমন।
উত্তরঃ (গ) বাষ্পায়ন, ব্যাপন, গ্যাসের প্রসারণ।
(ঢ) নীচের কোন বিবৃতিটি সঠিক?
(ক) কঠিন থেকে তরলে রূপান্তরকে বলে ঊর্দ্ধপাতন।
(খ) বাষ্পীয় অবস্থাকে তরল অবস্থায় রূপান্তরিত না করে সরাসরি কঠিন অবস্থায় রূপান্তরকে ঊর্দ্ধপাতন বলে।
(গ) কঠিন অবস্থা থেকে সরাসরি বাষ্পীয় অবস্থায় রূপান্তরকে বলে বাষ্পায়ন।
(ঘ) বাষ্পীয় অবস্থা থেকে সরাসরি কঠিন অবস্থায় রূপান্তরকে বলে হিমায়ন।
উত্তরঃ (খ) বাষ্পীয় অবস্থাকে তরল অবস্থায় রূপান্তরিত না করে সরাসরি কঠিন অবস্থায় রূপান্তরকে ঊর্দ্ধপাতন বলে।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.
Pingback: SEBA Class 9 Science All Chapter Question Answer in Bengali | নবম শ্রেণীর বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের প্রশ্নোত্তর - Roy Library