Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Social Science Chapter 21 সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Social Science Chapter 21 সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Social Science Chapter 21 সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 8 Social Science Chapter 21 সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 8 Social Science Chapter 21 সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Social Science Chapter 21 সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Social Science Chapter 21 সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Social Science Part – I Geography, Class 8 Social Science Part – II History, Class 8 Social Science Part – III Political Science or Economics. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও।
(ক) সংবিধান বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ রাষ্ট্র পরিচালনা করার নিয়ম-নীতি বা আইন- কানুনগুলো প্রণয়নের ভিত্তিটিকে সামগ্রিকভাবে সংবিধান বলা হয়।
(খ) সংবিধান পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াটিকে কী বলে?
উত্তরঃ সংবিধান পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াটিকে সংবিধান সংশোধন বলা হয়।
(গ) নেপালে কত খ্রিস্টাব্দে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ নেপালে২০০৮ খ্রিস্টাব্দে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।
(ঘ) লিখিত সংবিধান প্রচলিত তিনটি রাষ্ট্রের নাম লেখো।
উত্তরঃ লিখিত সংবিধান প্রচলিত তিনটি রাষ্ট্র হল—
১। ভারতবর্ষ।
২। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র।
৩। ম রাশিয়া। ও
৪। ফ্রান্স।
প্রশ্ন ২। সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো–
(ক) আং স্যান স্যুকী।
(খ) নমনীয় সংবিধান।
(গ) অলিখিত সংবিধান।
(ঘ) ক্ষমতার বিভাজন।
উত্তরঃ (ক) আং স্যান স্যুকী – আং স্যান স্যুকী মায়ানমারের একজন বিখ্যাত নেত্রী। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে মায়ানমারে গণতান্ত্রিক সরকারের পতন ঘটাইয়া সামরিক সরকার শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়। মায়ানমারের জনসাধারণের অক্লান্ত চেষ্টা এবং আং স্যান স্যুকীর সুদৃঢ় নেতৃত্বে বর্তমানে সেখানে পুনরায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চলছে। আং স্যান স্যুকীকে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়।
(খ) নমনীয় সংবিধান – প্রয়োজন সাপেক্ষে সাধারণ আইন প্রণয়নের দ্বারা যে সংবিধান সংশোধন করা যায় তাহাকে নমনীয় সংবিধান বলে। যেমন ইংল্যান্ডের সংবিধান নমনীয় সংবিধান।
(গ) অলিখিত সংবিধান – যে রাষ্ট্রের সংবিধান লিখিত নয় তাহাকে অলিখিত সংবিধান বলে। যেমন—ইংল্যান্ডের সংবিধান অলিখিত। বিভিন্ন সময়ে প্রণীত আইনও বহুদিন ধরে প্রচলিত রীতি-নীতিসমূহকে সমন্বিত করেই এই ধরনের সংবিধান তৈরি হয় বলে জানা যায়।
(ঘ) ক্ষমতার বিভাজন – একটি রাষ্ট্র সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হওয়ার জন্য সরকারের তিনটি অক্ষ থাকে। যেমন—বিধান মণ্ডল, কার্যপালিকা এবং ন্যায়পালিকার মধ্যে দায়িত্বসমূহ দেশের সংবিধান ভাগ করে দিয়েছে।
‘বিধানমণ্ডল’ রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য অত্যাবশ্যকীয় আইন প্রণয়ন করে।
‘কাৰ্যপালিকা’ বিধানমণ্ডল দ্বারা প্রণীত আইনসমূহ কার্যকরী করে।
‘ন্যায়পালিকা’ বিধানমণ্ডল দ্বারা প্রণীত আইনসমূহ সংবিধানসম্মত হয়েছ কী না তা যাচাই করে দেখে ও বিচার ব্যবস্থা পরিচালনা করে।
সংবিধানে এইরূপ ব্যবস্থা না থাকিলে রাষ্ট্রে অরাজকতার সৃষ্টি হত এবং প্রশাসনিক কার্যে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হত।
প্রশ্ন ৩। শুদ্ধ উত্তরটি বেছে বের করো—
(ক) ইংল্যান্ড-এর সংবিধান লিখিত/অলিখিত।
উত্তরঃ অলিখিত।
(খ) ভারতবর্ষের সংবিধান অনমনীয়/নমনীয় ও অনমনীয়র সংমিশ্রণ।
উত্তরঃ নমনীয় ও অনমনীয়র সংমিশ্রণ।
(গ) কার্যপালিকা/বিধানমণ্ডল/ন্যায়পালিকা দেশের আইন প্রণয়ন করে।
উত্তরঃ বিধানমণ্ডল।
প্রশ্ন ৪। সংবিধান কত প্রকার ও কী কী? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ সংবিধান চার প্রকার। যেমন—
১। লিখিত সংবিধান।
২। অলিখিত সংবিধান।
৩। নমনীয় সংবিধান। ও
৪। অনমনীয় সংবিধান।
১। লিখিত সংবিধান – যে সব সংবিধান লিখিতরূপে থাকে তাকে লিখিত সংবিধান বলে। লিখিত সংবিধানের বৈশিষ্ট্য স্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট। লিখিত সংবিধানের রচনাকাল ও রচনাকারী সম্বন্ধে অবগত হওয়া যায়। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতবর্ষে লিখিত সংবিধান আছে।
২। অলিখিত সংবিধান – যে সকল সংবিধান লিখিতরূপে থাকে না তাকে অলিখিত সংবিধান বলে। বিভিন্ন সময়ে প্রণীত আইন ও বহুদিন ধরে প্রচলিত রীতি-নীতিসমূহকে সমন্বিত করে এই ধরনের অলিখিত সংবিধান তৈরি হয়। এই সংবিধানে কোনো বিষয়ে লিখিত রূপে থাকে না। ইংল্যান্ডের সংবিধান অলিখিত।
৩। নমনীয় সংবিধান – প্রয়োজন সাপেক্ষে সাধারণ আইন প্রণয়নের দ্বারা সহজে যে সংবিধান সংশোধন করা যায় তাকে নমনীয় সংবিধান বলে। নমনীয় সংবিধান লিখিত বা অলিখিত হতে পারে। ইংল্যান্ডের সংবিধান নমনীয় সংবিধান।
৪। অনমনীয় সংবিধান – কোনো কোনো সংবিধান সংশোধন করার জন্য বিশেষ পদ্ধতির প্রয়োজন হয়। এই বিশেষ পদ্ধতিটি অতীব জটিল বা সহজে সংশোধন করা যায় না। এই ধরনের সংবিধানকে অনমনীয় সংবিধান বলা হয়। অনমনীয় সংবিধান সর্বদা লিখিত রূপে থাকে। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনমনীয় সংবিধান।
প্রশ্ন ৫। উত্তর লেখো।
(ক) লিখিত ও অলিখিত সংবিধানের দুটি পার্থক্য।
উত্তরঃ ১। লিখিত সংবিধান স্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট। অপরদিকে অলিখিত সংবিধান স্পষ্ট ও নির্দিষ্ট নয়।
২। লিখিত সংবিধানের রচনাকাল ও রচনাকারী সম্বন্ধে অবগত হওয়া যায়। কিন্তু অলিখিত সংবিধানের রচনাকাল ও রচনাকারী সম্বন্ধে অবগত হওয়া যায় না।
৩। লিখিত সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতি জটিল। অপরদিকে অলিখিত সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতি সহজ।
(খ) অনমনীয় সংবিধানের দুটি বৈশিষ্ট্য।
উত্তরঃ অনমনীয় সংবিধানের দুটি বৈশিষ্ট্য হল—
১। অনমনীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতি জটিল।
২। অনমনীয় সংবিধান সর্বদা লিখিতরূপে থাকে।
প্রশ্ন ৬। ‘গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সংবিধানের প্রয়োজন আছে’— যুক্তিসহ আলোচনা কর।
উত্তরঃ পৃথিবীর প্রত্যেকটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সংবিধানের প্রয়োজন আছে। সংবিধানের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য নিয়ম-নীতি বা আইন-কানুনগুলো প্রণয়ন করা হয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সংবিধানকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন বলে অভিহিত করা হয়। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সংবিধানের প্রয়োজনগুলো নীচে উল্লেখ করা হল–
১। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য সেই রাষ্ট্রের সংবিধান এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বা দেশে নাগরিকদের অধিকার ও ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য সংবিধান উল্লেখযোগ্য ভূমিকা গ্রহণ করে। সংবিধানই নাগরিকদের ব্যক্তিত্ব বিকাশের জন্য কতকগুলো মৌলিক অধিকার প্রদান করে।
৩। গণতান্ত্রিক দেশে নাগরিকদের দ্বারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সরকার নির্বাচিত হয়। দেশটির সংবিধানই নাগরিকদের এই অধিকার প্রদান করে। নির্বাচন প্রক্রিয়া কী প্রকারের হবে এবং কে এই নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে সেই সম্পর্কেও সাংবিধানিক নির্দেশ করে।
৪। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সংবিধান সরকারের ক্ষমতাও নিয়ন্ত্রণ করে। সরকারের বিভিন্ন বিভাগের কাজ-কর্ম ও ক্ষমতা নির্ধারণ করার সঙ্গে বিভিন্ন বিভাগগুলোর দায়িত্ব ও কর্তব্য নিরূপণ করে। কোনো বিভাগ তার নিজস্ব ক্ষমতার অপব্যবহার করলে সাংবিধানিক পদ্ধতিতে তাকে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা সংবিধানে দেওয়া থাকে।
৫। সংবিধান একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকে সুপরিকল্পিতভাবে পরিচালনার ক্ষেত্রে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ৭। ভারতবর্ষ, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড—এই রাষ্ট্রগুলোকে নীচের উপযুক্ত বাক্সে বসাও—
উত্তরঃ নমনীয় – ইংল্যান্ড।
অনমনীয় – আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র।
নমনীয় ও অনমনীয় – সংমিশ্রণ ভারতবর্ষ।
প্রশ্ন ৮। তোমাদের এলাকার সংস্থা সংগঠনগুলোর নাম সংগ্রহ করো। সেই প্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে পরিচালিত হয় ও কী কী কীজ করে? শিক্ষক/ অভিভাবক/স্থানীয় সংস্থার সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি বিবরণ প্রস্তুত করো।
উত্তরঃ নিজে চেষ্টা করে উত্তর লেখ।
প্রশ্ন ১। রাষ্ট্র পরিচালনা করার আইন কানুনের সমষ্টিকে কী বলা হয়?
উত্তরঃ রাষ্ট্র পরিচালনা করার আইন কানুনের সমষ্টিকে সংবিধান বলা হয়।
প্রশ্ন ২। সংবিধান ছাড়া একটি রাষ্ট্রের অস্তিত্ব থাকতে পারে কী?
উত্তরঃ সংবিধান ছাড়া একটি রাষ্ট্রের অস্তিত্ব থাকতে পারে না।
প্রশ্ন ৩। কে নাগরিক অধিকার এবং কর্তব্যসমূহকে রক্ষণাবেক্ষণ দেয়?
উত্তরঃ সংবিধান নাগরিক অধিকার এবং কর্তব্যসমূহকে রক্ষণাবেক্ষণ দেয়।
প্রশ্ন ৪। সংবিধান সংশোধন বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সংবিধানেরও পরিবর্তন হয়। সংবিধান পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াটিকে সংবিধান সংশোধন বলা হয়।
প্রশ্ন ৫। সরকারের তিনটি অঙ্গ কী কী?
উত্তরঃ সরকারের তিনটি অঙ্গ হল—
(ক) কার্যপালিকা।
(খ) বিধানমণ্ডল। ও
(গ) ন্যায়পালিকা।
প্রশ্ন ৬। বিদ্যালয়ে সকলেই নিজ নিজ দায়িত্ব কেন পালন করছেন?
উত্তরঃ বিদ্যালয়ে শিক্ষক, শিক্ষয়িত্রী, কেরাণী, চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী, ছাত্রছাত্রীগণ প্রত্যেকেই নিজ নিজ কর্তব্য পালন করতে হয়। তাহারা প্রত্যেকেই সময়মত বিদ্যালয়ে আসতে এবং যেতে হবে। শিক্ষক, শিক্ষয়িত্রীগণ সময়মত বিদ্যালয়ে আসতে হবে এবং সময়মত ক্লাসে যেতে হবে এবং শিক্ষাদান করতে হবে। ঠিক তেমনি ছাত্র-ছাত্রীগণও সময়মত বিদ্যালয়ে আসতে হবে, ক্লাসে মনোযোগ দিয়ে লেখা-পড়া করতে হবে। যদি শিক্ষক, শিক্ষয়িত্রীগণ, ছাত্র-ছাত্রীগণ বিদ্যালয়ে নিয়ম-কানুন মতো না চলেন এবং নিজের দায়িত্ব পালন না করেন, তা হলে বিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খলার এবং অরাজকতার সৃষ্টি হবে এবং লেখা পড়া কিছুই হবে না, ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার ফলও ভাল হবে না।
প্রশ্ন ৭। ২০০৮ খ্রিস্টাব্দের পূর্বে নেপালে কী ধরনের সরকার ছিল?
উত্তরঃ রাজতন্ত্র।
প্রশ্ন ৮। মায়ানমারের পূর্বে নাম কী ছিল?
উত্তরঃ ব্রহ্মদেশ।
প্রশ্ন ৯। লিখিত সংবিধান কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল সংবিধান লিখিতরূপে থাকে তাকে লিখিত সংবিধান বলে।
প্রশ্ন ১০। আধুনিক যুগে কোন দেশে প্রথম লিখিত সংবিধান রচিত হয়?
উত্তরঃ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে।
প্রশ্ন ১১। অলিখিত সংবিধান বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ যে রাষ্ট্রে কোনো লিখিত সংবিধান নাই এইরূপ সংবিধানকে অলিখিত সংবিধান বলে। ইংল্যান্ডের সংবিধান অলিখিত। বিভন্ন সময়ে প্রণীত আইনও বহুদিন ধরে প্রচলিত রীতি-নীতিসমূহকে সমন্বিত করেই এই ধরনের অলিখিত সংবিধান তৈরি হয়।
প্রশ্ন ১২। ইংল্যান্ডের সংবিধান লিখিত না অলিখিত?
উত্তরঃ ইংল্যান্ডের সংবিধান অলিখিত।
প্রশ্ন ১৩। নমনীয় সংবিধান কাকে বলে?
উত্তরঃ প্রয়োজন সাপেক্ষে সাধারণ আইন প্রণয়নের দ্বারা সংবিধান সংশোধন করা যায়। সহজে সংশোধনযোগ্য এইরূপ সংবিধানকে নমনীয় সংবিধান বলে। ইংল্যান্ডের সংবিধান নমনীয় সংবিধান।
প্রশ্ন ১৪। ইংল্যান্ডের সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতি কি রকম?
উত্তরঃ ইংল্যান্ডের সংবিধান সংশোধন পদ্ধতি সহজে সাধারণ আইন প্রণয়নের দ্বারা সংবিধান সংশোধন করা যায়।
প্রশ্ন ১৫। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে সংবিধানটি নমনীয় না অনমনীয়?
উত্তরঃ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে সংবিধানটি অনমনীয়।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। কত খ্রিস্টাব্দে মায়ানমারে সামরিক সরকার শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছিল?
উত্তরঃ ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে।
প্রশ্ন ২। কত খ্রিস্টাব্দে মায়ানমারে আং স্যান স্যু কী কে শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়?
উত্তরঃ ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে।
প্রশ্ন ৩। ‘বিধান মণ্ডলের’ কাজ কী?
উত্তরঃ ‘বিধান মণ্ডল’ রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য অত্যাবশ্যকীয় আইন প্রণয়ন করে।
প্রশ্ন ৪। ‘কার্যপালিকার’ কাজ কী?
উত্তরঃ ‘কার্যপালিকা’ বিধান মণ্ডল দ্বারা প্রণীত আইনসমূহ কার্যকরী করে।
প্রশ্ন ৫। ‘নায়পালিকার’ কাজ কী?
উত্তরঃ ‘ন্যায়পালিকা’ বিধান মণ্ডল দ্বারা প্রণীত আইনসমূহ সংবিধানসম্মত হয়েছে কী না, তা যাচাই করে দেখে ও বিচার ব্যবস্থা পরিচালনা করে।
প্রশ্ন ৬। পৃথিবীর কোন কোন রাষ্ট্রে লিখিত সংবিধানের প্রচলন আছে?
উত্তরঃ ভারতবর্ষ, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স প্রভৃতি বেশির ভাগ রাষ্ট্রেই লিখিত সংবিধানের প্রচলন আছে।
প্রশ্ন ৭। অলিখিত সংবিধানের দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর।
উত্তরঃ অলিখিত সংবিধানের দুটি বৈশিষ্ট্য হল—
১। বিভিন্ন সময়ে প্রচলিত প্রথা-পদ্ধতি, রীতি-নীতি, ঐতিহ্য ও পরম্পরার উপর নির্ভর করেই অলিখিত সংবিধান সৃষ্টি হয়।
২। এই সংবিধানে কোনো বিষয় লিখিতরূপে থাকে না।
প্রশ্ন ৮। নমনীয় সংবিধানের দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর।
উত্তরঃ নমনীয় সংবিধানের দুটি বৈশিষ্ট্য হল—
১। নমনীয় সংবিধান সহজে সংশোধন করা যায়।
২। নমনীয় সংবিধান লিখিত বা অলিখিত হতে পারে।
প্রশ্ন ৯। অনমনীয় সংবিধান কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো কোনো সংবিধান সংশোধন করার জন্য বিশেষ পদ্ধতির প্রয়োজন হয়। এই বিশেষ পদ্ধতিটি অতীব জটিল বা সহজে সংশোধন করা যায় না। এই ধরনের সংবিধানকে অনমনীয় সংবিধান বলে। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনমনীয় সংবিধান।
প্রশ্ন ১০। সংবিধানের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর।
উত্তরঃ সংবিধানের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হল—
১। সংবিধান হল কিছু সংখ্যক আইন-কানুন ও নিয়ম-নীতির সমষ্টি।
২। সংবিধানের আইন-কানুন ও নিয়ম-নীতিগুলো লিখিতরূপে থাকে।
৩। সংবিধান দেশের সরকারের বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণ করে।
৪। সংবিধান নাগরিকের অধিকার রক্ষণাবেক্ষণ ও কর্তব্যসমূহ প্রদান করে।
৫। সংবিধান পরিবর্তনশীল। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সংবিধানেরও পরিবর্তন হয়। সংবিধান পরিবর্তনের কিছু বিশেষ প্রক্রিয়া আছে।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.