Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 12 চরণে প্ৰণাম

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Board Class 5 Bengali Book Chapter 12 চরণে প্ৰণাম Question Answer. As Per New Syllabus of SEBA Class 5 Bengali Book Chapter 12 চরণে প্ৰণাম Question Answer PDF Download. Class 5 Bengali Book Chapter 12 চরণে প্ৰণাম Solutions. Which you Can Download PDF Notes Class 5 Bengali Book Question Answer PDF for using direct Download Link Given Below in This Post.

Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 12 চরণে প্ৰণাম

Today’s We have Shared in This Post Class 5 Bengali Book Chapter 12 চরণে প্ৰণাম Suggestions with you. Class 5 Bengali Book Chapter 12 চরণে প্ৰণাম Solutions I Hope, you Liked The information About The Class 5 Bangla Notes. If you liked Class Five Bangla Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

চরণে প্ৰণাম

ক্রিয়াকলাপ

ক – পাঠভিত্তিক

১। কবিতাটি শুদ্ধ এবং স্পষ্ট উচ্চারণে পড়ো।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।

২। কবিতাটি আবৃত্তি করো।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।

উত্তর লেখোঃ

(ক) ছোটো পাখি কোথা থেকে মিষ্টি গান শিখলো?

উত্তরঃ ছোটো পাখিকে যে তার প্রাণ দান করেছেন সেই পরম করুণাময় ঈশ্বরের কাছ থেকে সে মিষ্ট গান শিখেছে।

(খ) রাঙা ফুলের মুখে হাসি কে দিয়েছেন?

উত্তরঃ জল স্থল সহ সমগ্র পৃথিবী যিনি সৃষ্টি করেছেন সেই ঈশ্বর রাঙা ফুলের কচি মুখে হাসি ফুটিয়েছেন।

(গ) খুকুরানির বিছানায় শিয়রের কাছে কে বসে থাকেন?

উত্তরঃ জগৎ জননী অর্থাৎ জগতের জননী খুকুরানির বিছানায় শিয়রের কাছে বসে থাকেন।

৩। কবিতার কথাগুলো নিজের মতো করে লেখো।

উত্তরঃ বিচিত্র সৃষ্টি সম্ভারে পরিপূর্ণ এই বিশ্বচরাচর। পশুপাখি, গাছ-পালা, নদী, সমুদ্রের বৈচিত্র্যে এক অপরূপ পরিবেশ গড়ে উঠেছে ধরাধামে।

প্রকৃতি আমাদের শিক্ষাদাতা, আকাশ শুধু আয়তনে বিশাল ও অন্তহীন নয় — সে উদারও। গ্রহ নক্ষত্ররাজিকে সে ভালোবাসার এক অচ্ছেদ্য বন্ধনে যুগ যুগ ধরে রেখেছে। তাই আকাশের বুকে ভাসমান মেঘ থেকে ঝরে বৃষ্টি— সমস্ত উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের কাছে নির্মল এই জলধারার গুরুত্ব অপরিসীম। জলই তো জীবের জীবন। এই জল দান করা আকাশের পক্ষে সম্ভব হয় তার মহত্ব গুণে। একই ভাবে মানুষের জীবনে যদি থাকে অ-প্রতারণা এবং কোনো না কোনো জীবনাদর্শের দৃঢ়তা, হৃদয় আপনা থেকেই বড়ো হয়ে ওঠে। তখন সেই উদার হৃদয় থেকেই ভালোবাসা ঝরে পড়ে। ভালোবাসা যেমন অন্যের জীবনকে মধুময় করে তেমনি নিজের জীবনেও নিয়ে আসে মানসিক প্রশান্তি। অথচ তাকে অচ্ছ্যুৎ করে, বিভেদের দেওয়াল তুলে মঙ্গলের নামে অমঙ্গল ডেকে আনি আমরা। মহৎ ব্যক্তিরা বাস্তব জীবনের ব্যথা বেদনাকে নীলকণ্ঠের মতো আত্মসাৎ করে মানুষকে বিলিয়ে যান অমেয় সৌন্দর্য ও অনাবিল ভালোবাসা।

৪। নীচের শব্দগুলোর অর্থ শব্দ-সন্তার দেখে লেখো।

(ক) কৃপা।

উত্তরঃ কৃপা — দয়া।

(খ) ক্ষুদ্র।

উত্তরঃ ক্ষুদ্র — ছোটো।

(গ) শিয়রে।

উত্তরঃ শিয়রে — মাথার কাছে।

(ঘ) জগৎ।

উত্তরঃ জগৎ — পৃথিবী।

(ঙ) জননী।

উত্তরঃ জননী — মা।

(চ) স্থল।

উত্তরঃ স্থুল — ডাঙা।

৫। শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর কাছ থেকে নীচের পংক্তিগুলোর তাৎপর্য বুঝে নিয়ে লেখো।

‘ফুল, পাখি, খুকুরানি তোমরা সকলে

কত ভালো কথা আজ আমারে শুনালে।

সকলের প্রতি এত ভালোবাসা যাঁর,

চরণে তাঁহার কোটি প্রণাম আমার।’

উত্তরঃ বিশ্বসংসার বিশ্বপিতারই কারবার। এখানে মানুষের কর্ম দিয়ে তিনি জগৎকে পরিচালনা করেন। সমগ্র দুনিয়ার নিয়ন্ত্রণ করেন তিনি অলক্ষ্যে বসে। তাঁর নির্দেশে জগতের সকলে নিজের নিজের কাজ করে যায়। স্রষ্টা নিজে প্রচ্ছন্ন থেকে মানুষের মধ্য দিয়ে নিজের মহিমার বিকাশ ঘটান। বাস্তবজগতে ব্যবসায়ী যেমন মূলধন খাটিয়ে তার ব্যবসা বা কারবারের শ্রীবৃদ্ধি ঘটান, বিশ্বপিতাও তেমনি সকলকে মূলধন হিসাবে খাটিয়ে জগৎকে বাসের উপযোগী এবং ঐশ্বর্যশালী করে তুলেছেন। ঈশ্বর সর্বব্যাপী। তিনি সব জীবের মধ্য দিয়ে, সর্বস্থানে নিজেকে প্রকাশ করে চলেছেন।

খ — ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ) 

১। বাক্য রচনা করো।

জল-স্থল, খুকুরানি, জগৎ-জননী, রাঙা ফুল, মিষ্ট গান।

উত্তরঃ জল-স্থল — ব্যাঙ জল-স্থল দুই জায়গাতেই বাস করে।

খুকুরানি — খুকুরানি রোজ ভোরবেলায় ঘুম থেকে ওঠে।

জগৎ-জননী — জগৎজননী সর্বদা খুকুরানির শিয়রে থাকে।

রাঙা ফুল — রাঙাফুল-এর কচি মুখে ঈশ্বর হাসি ফোটান।

মিষ্ট গান — পাখি মিষ্টি গান করে।

২। নীচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখো। (দলে আলোচনা করবে)

পাখি, অন্ধকার, রাত, জগৎ।

উদাহরণ— ফুল— পুষ্প, কুসুম।

উত্তরঃ পাখি — বিহগ, খেচর।

অন্ধকার — আঁধার, তমসা।

রাত — রজনী, যামিনী, বিভাবরী, নিশা।

জগৎ — ধরণী, পৃথিবী, বিশ্ব।

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -১আমার দেশের মাটি
অধ্যায় -২পাখি আর মানুষ
অধ্যায় -৩দেবারতির আবেদন
অধ্যায় -৪পেটুক দাসের স্বপ্ন
অধ্যায় -৫মহৎ লোকের মহৎ কথা
অধ্যায় -৬অরুণোদয়
অধ্যায় -৭নীল পাহাড়ের দেশে
অধ্যায় -৮রঙের রহস্য
অধ্যায় -৯রচনা লেখার চাবিকাঠি
অধ্যায় -১০তিনটি মাছের কাহিনিঠি
অধ্যায় -১১অমলপ্রভা দাস
অধ্যায় -১২চরণে প্ৰণাম
অধ্যায় -১৩পালা গানের কথা
অধ্যায় -১৪বড়ো কে?

৩। এসো, জানি।

‘ক’ থেকে ‘ম’ পর্যন্ত পঁচিশটি ব্যঞ্জনবর্ণকে পাঁচটি বর্গে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি বর্গে রয়েছে পাঁচটি করে বর্ণ। ‘ক’ বর্ণ দিয়ে শুরু বৰ্গকে বলা হয় ‘ক’ বর্গ। ‘চ’ দিয়ে শুরু বর্গকে বলা হয় ‘চ’ বর্গ।

৪। ‘ক’ বর্গে ক, খ, গ, ঘ, ঙ পাঁচটি ব্যঞ্জনবর্ণ রয়েছে। এবার নীচের খালি ঘরগুলো ব্যঞ্জনবর্ণ দিয়ে পূর্ণ করো এবং কোন বর্গে কোন কোন বর্ণ আছে লক্ষ করো।

৫। এসো, জানি।

আমাদের বর্ণমালায় দুই ধরনের ‘’ রয়েছে — একটি ‘’ আরেকটি।‘’। প্রথমটিকে বলা হয় বর্গীয় ‘’ আর দ্বিতীয়টিকে অন্তঃস্থ ‘‘। প্রথমটির স্থান বর্গের মধ্যে, তাই বর্গীয়; আর দ্বিতীয়টির স্থান বর্গের বাইরে।

৬। শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর সাহায্যে (চন্দ্রবিন্দু)-র প্রয়োগ শিখে নাও।

ঁ(চন্দ্রবিন্দু) — অনুনাসিকের চিহ্ন। কোন বর্ণের ওপর চন্দ্রবিন্দু থাকলে তা নাসিকা সংযোগে উচ্চারিত হয়। যেমন — দাঁত, শাঁখ, হাঁস, বাঁশি ইত্যাদি।

যে তৎসম শব্দে বর্গের পঞ্চম বর্ণ ঙ, ঞ, ণ, ন, ম প্রভৃতির সঙ্গে অন্য ব্যঞ্জনবর্ণ যুক্ত থাকে, বাংলায় সেই সকল শব্দের বর্গীয় পঞ্চম বর্ণ লোপ পায় এবং পূর্ববর্তী স্বরবর্ণ চন্দ্রবিন্দু যুক্ত হয়ে দীর্ঘ হয়। যেমন — পঙ্ক → পাঁক, কণ্টক → কাঁটা, অঞ্চল → আঁচল।

তৎসম শব্দে ং থাকলে বাংলায় সেই অনুস্বার লোপ পায় এবং পূর্ববর্তী স্বর চন্দ্রবিন্দু যুক্ত হয়ে দীর্ঘ হয়। যেমন — বংশ → বাঁশ, হংস → হাঁস।

বানানে সংস্কৃতের রূপ অবিকৃত রেখে যেসব শব্দকে বাংলায় গ্রহণ করা হয়েছে সেগুলোকে তৎসম শব্দ বলে।

৭। উদাহরণে যে ভাবে দেখানো হয়েছে সেইভাবে নীচের শব্দগুলোর অর্থ প্রকাশ করে বাক্য রচনা করো।

যেমন — শয্যা (বিছানা) — ভোরে শয্যা ত্যাগ করা উচিত।

সজ্জা (সাজ পোশাক) — যুদ্ধসজ্জায় সজ্জিত হয়ে সৈনিক রওনা হলেন।

শব্দঅর্থ
কোটিএকশো লাখ।
কটিকোমর।
রাঙারঙে রঙিন করা/রাঙানো।
রাঙালাল।

উত্তরঃ 

শব্দঅর্থবাক্য
কোটিএকশো লাখআকাশে কোটি কোটি নক্ষত্র দেখা যায়।
কটিকোমরসৈনিকটির কটিতে অস্ত্র আছে।
রাঙারঙে রঙিন করা/রাঙানোউদিত সূর্যের আলোয় আকাশটি রাঙা হল।
রাঙালালবালিকাটি রাঙা শাড়ি পরে আছে।

গ — জ্ঞান সম্প্রসারণ

কবি বলেছেন — সকলের প্রতি এত ভালোবাসা যাঁর,

                            চরণে তাঁহার কোটি প্রণাম আমার।’

কবি এখানে সকলের প্রতি কার ভালোবাসা বোঝাচ্ছেন? তুমি তাঁর ভালোবাসা বুঝতে পার কী? সেই ভালোবাসার কথা তুমি অনুভব করো এবং সেই অনুভবগুলো নিজের খাতায় লেখো।

উত্তরঃ কবি এখানে সকলের প্রতি ঈশ্বরের ভালোবাসা বোঝাচ্ছেন। হ্যাঁ, অবশ্যই আমি তাঁর ভালোবাসা বুঝতে পারি।

স্রষ্টার প্রকাশ সৃষ্টিতে। তিনি সব কিছুর মধ্যে বিরাজিত। প্রীতিময় সংসার। সংসারে প্রতিটি মানুষের মধ্যেই ঈশ্বরের অস্তিত্ব। ‘যত্র জীব তত্র শিব’— একমাত্র ভালোবাসা দিয়েই ‘একসূত্রে’ গাথা সম্ভব। জীব মাত্রকেই যিনি পরমাত্মার অংশ মনে করেন। তাঁর সেবা ও কল্যাণ সাধনকেই যিনি জীবনের শ্রেষ্ঠ ব্রত বলে মনে করেন, সুখে দুঃখে সর্ব অবস্থায় যিনি প্রতিপদে ঈশ্বরকে স্মরণ করেন, সাধু-সজ্জনকে যিনি সেবায় তৃপ্ত করেন তিনিই একমাত্র তাঁর অস্তিত্ব টের পান। স্বামীজির মতে, পরার্থে এতটুকু করলে ভিতরের শক্তি জেগে ওঠে। পরের জন্য এতটুকু ভাবলে, ক্রমে হৃদয়ে সিংহবলের সঞ্চার হয়। এ জগতে যা কিছু সুন্দর, যা কিছু কল্যাণকর, যা কিছু মঙ্গলময় তা ঈশ্বরের ইচ্ছাধীন। চন্দ্র, সূর্য, বাতাস সবই ঈশ্বরের ইচ্ছায় কাজ করে। ভগবান চান তাই ফুল হাসে, পাখি গান গায়, সমুদ্রে ঢেউ ওঠে, মানুষ আনন্দ পায়, রৌদ্রোজ্জ্বল দিন আসে, ঋতু বদলায়, প্রকৃতির রূপের পরিবর্তন হয়। আকাশের রঙ বদলায়, ঘাসের উপর শিশির পড়ে। বিশ্বের এই সবকিছুর অংশীদার আমিও।

ঘ — প্রকল্প

১। তোমার পরিচিত একটি পাখির বিষয়ে রচনা লেখো।

উত্তরঃ বাংলাদেশে চালাক চতুর ও বুদ্ধিমান পাখি হিসেবে কাক পরিচিত। কাক ডাকা ভোরের কথা আমরা সবাই জানি। কাকের রয়েছে দুটি পা, দুটি কালো ডানা, কালো মসৃণ পালকের সুন্দর একটি লেজ, একটি শক্ত ঠোঁট। প্রতিটি পায়ে রয়েছে চারটি করে ধারালো নখযুক্ত আঙুল। এ ছাড়াও রয়েছে তার ঠোঁটের ভিতরকার লাল রং।

কাক প্রধানত দু-জাতের — দাঁড় কাক এবং পাতি কাক। দাঁড়কাক পাতিকাকের চেয়ে আকারে একটু বড়ো।

প্রকৃতি — কাকের চরিত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল চাতুষ। গৃহস্থদের খাদ্যসামগ্রী চুরি করার অপবাদ কাকের আছে। অনেক সময় কোনো জিনিস অসাবধানে রাখলে কাকের জ্বালায় তার ফল ভোগ করতে হয়। এরা বিপদের দিনে খুবই একতাবদ্ধ। এদের কারও কিছু হলে কা-কা রবে সকলকে জড়ো করে।

উপকারিতা — ইতর প্রাণী হলেও সমাজবদ্ধ জীব হিসাবে কাকের খ্যাতি রয়েছে। রাস্তাঘাটের যত নোংরা খাবার, মরা পশু-পাখি সবকিছু পরিষ্কার করার দায়িত্ব যেন কাকের। কাক সবকিছু খায় — মাছ, মাংস, ভাত, পিঠে, মিষ্টি থেকে শুরু করে মরা ইঁদুর ছানা পর্যন্ত। তাই আমাদের অবহেলায় পড়ে থাকা নোংরাকে কাক নিজে পরিষ্কার করে। সেইজন্য কাক ঝাড়ুদার পাখি রূপে পরিচিত।

অপকারিতা — নোংরা পরিষ্কার করার খ্যাতি থাকলেও কাকের কতগুলো দোষ আমাদের বড্ড বিরক্ত করে। নোংরা জিনিষ ঠুকরে খেয়ে সেই ঠোঁট দিয়ে গৃহস্থ বাড়ির জলভরতি চৌবাচ্চা কিংবা বালতি থেকে জল খেতে শুরু করে তখন পঢ়া জিনিসের নানান রোগজীবাণু ছড়িয়ে দেয়। তাছাড়া অতর্কিতে কোনো জিনিস চুরি করে সে অনেক সময় বেশ ক্ষতি করে বসে। ফলে মানুষ কাকের এই বদ স্বভাবের জন্য তাকে মোটেই সহ্য করতে পারে না।

উপসংহার – দোষ গুণ নিয়েই তো প্রাণের প্রকাশ। রূপের গৌরব না থাকলেও বেশ কয়েকটি গুণের জন্য আমরা কাককে ভালোবাসতে পারি। তাই কাকের মধ্যেও কবি জীবনানন্দ দাশ বাংলায় ফিরে আসতে চেয়েছিলেন ‘হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিকের নবান্নের দেশে/কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠাল ছায়ায়।

(ক) তোমার পরিচিত একটি পাখির ছবি আঁকো।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।

(খ) ওপরের ছবিটি দেখে একটি গল্প লেখো।

উত্তরঃ শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর সাহায্যে নিজেরা গল্প লেখার চেষ্টা করো।

We Hope the given Class 5 Bengali Book Question Answer will help you. If you Have any Regarding SEBA Board ক্লাস 5 এর বাংলা বই এর প্রশ্ন উত্তর, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top