Class 12 Bengali Byakaran | ব্যাকরণ

Join Roy Library Telegram Groups

Class 12 Bengali Byakaran | ব্যাকরণ Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. Class 12 Bengali Byakaran | ব্যাকরণ Question Answer is made for AHSEC Board students. Class 12 Bengali Byakaran | ব্যাকরণ We ensure that You can completely trust this content. If you learn PDF from then you can Scroll Down and buy PDF text book Solutions I hope You Can learn Better Knowledge.

Class 12 Bengali Byakaran | ব্যাকরণ

Here we will provide you complete Bengali Medium AHSEC Class 12 বাংলা ( MIL ) Suggestion, AHSEC Class 12 Bengali (MIL) Question Answer, AHSEC Class 12 Bengali (MIL) Notes, AHSEC Class 12 Bengali (MIL) Solution, উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন, উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সমাধান, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) প্রশ্ন উত্তর, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) বই প্রশ্ন উত্তর, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) PDF Question Answer absolutely free of cost. If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam.

ব্যাকরণ

গোট – ৪

প্রবাদ – প্রবচন : 

অতি লোভে তাঁতি নষ্ট :- অত্যাধিক লোভ করলেই ক্ষতি হয় ।

অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট :- সহজ কাজে অনেকের হাত লেগে জটিলতা সৃষ্টি হওয়া ।

গেয়োঁ যোগী ভিখ পায় না :- খুব পরিচিত প্রতিভাবান ব্যক্তিকে তার প্রতিভার কেউ মূল্য দেয়না ।

নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা :- একজন অক্ষম ব্যক্তি সময় সময় নিজের অক্ষমতা ঢেকে অন্যকে দোষ দেয় ।

ন্যাড়া একবারই বেলতলায় যায় :- ভুল করলে অভিজ্ঞতা বাড়ে ।

চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে :- যখন কিছু করা উচিত তখন না করে , সময় অভিক্রান্ত হলে মাথায় পরিকল্পনা আসে ।

ভিক্ষার চাল কাঁড়া আর আঁকাড়া :- যারা কিছু আশা করে তাদের কোনো বাছ বিচার করা উচিত নয় ।

যেমনি বুনো ওল , তেমনি বাঘা তেঁতুল :- যেমন লোক তার সঙ্গে সেই রকম ব্যবহার করা ।

অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী :- যে অল্প জেনে নিজেকে বেশি করে জাহির করার চেষ্টা করে ।

যত গর্জে তত বর্ষে না :- যে বেশি চিৎকার করে সে কাজের কাজ কিছুই করতে পারে না । 

চকচক করলেই সোনা নয় :- বাইরেটা দেখে কখনও বিচার করা উচিত নয় । 

দুষ্টু গোরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো :- খারাপ লোকের সঙ্গ নেওয়ার থেকে একা চলা ভালো । 

ফলেন পরিচয়তে :- মানুষের ব্যবহারেই তার পরিচয় ।

কারোও পৌষ মাস কারও সর্বনাশ :- একজনের সুখ তো অন্যের দুঃখ ।

চোরে চোরে মাসতুতো ভাই :- যে যেমন চরিত্রের লোক তার সঙ্গে সেই রকম চরিত্রের লোকেরই বন্ধুত্ব হয় ।

পচা শামুকে পা কাটে :- তুচ্ছ জিনিসও অনেক সময় মানুষের ক্ষতি করতে পারে ।

বাঁশের চেয়ে কাঞ্জি দড় :- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির চেয়ে তুচ্ছ ব্যক্তির প্রতাশ বেশি ।

নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো :- বেশির জন্য অপেক্ষা না করে অল্প কিছু পেলেও গ্রহণ করা উচিত ।

টকের আলু :- বিনা পারিশ্রমিকে কাজ বারিয়ে নেওয়ার পরেও তাকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না ।

নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করা :- নিজের ক্ষতি করে অপরের অসুবিধা সৃষ্টি করা ।

গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল :- ফল পাওয়ার আগেই পরিকল্পনা শুরু ।

মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন :- ঝুঁকি না নিয়ে জীবনে বড়ো হওয়া যায় না ।

চাচা আপন প্রাণ বাঁচা :- সবাই নিজের স্বার্থ প্রথমে দেখে ।

S.L. No.সূচী-পত্ৰ
পাঠ -১অভিসারের পূর্ব প্রস্তুতি – গোবিন্দ দাস
পাঠ -২অন্নদার আত্মপরিচয় – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
পাঠ -৩বঙ্গভাষা – মাইকেল মধুসূদন দত্ত
পাঠ -৪মাতৃহৃদয় – প্রিয়ংবদা দেবী
পাঠ -৫কৃপণ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
পাঠ -৬কুলিমজুর – কাজী নজরুল ইসলাম
পাঠ -৭পূব-পশ্চিম – অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
পাঠ -৮খরা – শঙ্খ ঘোষ
পাঠ -৯ফুলের বিবাহ – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের
পাঠ -১০স্বাদেশিকতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
পাঠ -১১আমার জীবনস্মৃতি – লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া
পাঠ -১২মন্ত্রের সাধন – জগদীশচন্দ্র বসু
পাঠ -১৩মাস্টার মহাশয় – প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়
পাঠ -১৪দিবসের শেষে – জগদীশ গুপ্ত
পাঠ -১৫গণেশ জননী – বনফুল
পাঠ -১৬ভাত – মহাশ্বেতা দেবী
পাঠ -১৭মূল্যবোধ শিক্ষা – ড° সুজিত বর্ধন
পাঠ -১৮কৈশোরকাল ও তার উপযোগী শিক্ষা ড° কাবেরী সাহা
পাঠ -১৯ব্যাকরণ
পাঠ -২০রচনা

যারা দেখতে নারি , তার চলন বাঁকা :- যাকে পছন্দ হয় না তার সবকিছুই খারাপ লাগে ।

ক্ষমা করো ও ভুলে যাও :- ক্ষমা পরম ধর্ম ।

চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনী :- দুরাত্মা ব্যক্তি কখনই কারুর উপদেশ শোনে না ।

সব ভেড়ার এক রা :- সব বোকাদের কাজ করার ধরণ একই রকম হয় ।

বড়ো গাছেই ঝড় লাগে :- উচ্চস্থানীয় ব্যক্তিদেরই বেশি ঝামেলা পোহাতে হয় ।

কাদা ঘেঁটো না :- তুচ্ছ জিনিস নিয়ে চিন্তা করা উচিত নয় ।

মেঘ না চাইতে জল :- আশাতীত ভাবে কিছু পাওয়া ।

একতাই ফল :- একসঙ্গে না অগ্রসর হলে বিরাট কিছু সাফল্য পাওয়া যায় না ।

যার জ্বালা সেই জানে :- যে কোনো রকম সমস্যায় পড়ে , সে ছাড়া তার কষ্ট আর কেউ বুঝতে পারে না । 

ইট মারলে পাটকেল খেতে হয় :- যেমন কর্ম তেমনি ফল ।

মুনিনাএচ মতিভ্রম :- মানুষ মাত্রেই ভুল হয় ।

মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত :- যার যতটা জ্ঞান সে ততটাই লাভ করে ।

পর্বতো বহ্নিমাণ ধূমাৎ :- কারণ ছাড়া কাজ হয় না ।

যদি হয় সুজন , তেঁতুল পাতায় নজন :- ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় ।

কাঁচায় না নোয়ালে বাঁশ পাকলে করে ট্যাঁস ট্যাস :- ছোটো অবস্থায় শাসন না করে প্রশ্রয় দিলে বড়ো হলে সে মাথায় উঠে যায় কারো কথা শোনে না ।

বাগ্‌বিধি – বাগধারা

ভাঁড়ে মা ভবানী :- ( রিক্ত ) তাদের আজ ভাঁড়ে মা ভবানী , অর্থ সম্পদ বলতে কিছু নেই । 

চায়ের পেয়ালায় তুফান :- ( অতি সামান্যকে অসামান্য করিয়া তোলা ) – এই সামান্য ব্যাপার নিয়ে চায়ের পেয়ালায় তুফান তুলছো দেখছি ।

গোড়ায় গলদ :- ( আরম্ভই গণ্ডগোল ) – গোড়ায় গলদের জন্যই কাজটা শেষে নষ্ট হল । 

ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠির :- ( অসাধুকে সাধু বলিয়া ঠাট্টা করা ) – কি আমার ছেলে রে !। উনি যেন ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠির , কিছুই জানেন না ।

কাঁঠালের আমসত্ব :- ( অসম্ভব বস্তু ) – কুকুর মানুষের মতো অঙ্ক করে এই কথা আর কাঁঠালের আমসত্ব একই ব্যাপার ।

আক্কেল সেলামী :- ( নিজের বোকামীর জন্য দণ্ড ) – দিনেশ সিং সেদিন ফাটকা বাজারে বেশি লাভ করতে গিয়ে আক্কেল সেলামী দিয়ে এলেন ।

অকাল কুষ্মাণ্ড :- ( অপদার্থ ) সমিরের ভাইটা অকাল কুণ্ডাণ্ড , তিনবারেও ম্যাট্রিক পরীক্ষায় পাশ করতে পারল না ।

একাদশে বৃহস্পতি :- ( সবদিক হইতে ভাল ) ছেলেটার ভাল চাকরি হল , মেয়েটাও পাশ করল , তোমরা তো দেখছি একাদশে বৃহস্পতি ।

গৌরচন্দ্রিকা :- ( ভূমিকা ) আর বাড়িয়ো না , এবার গৌরচন্দ্রিকা ছেড়ে আসল কথা বলো ।

ডান হাতের ব্যাপর :- ( খাওয়া ) একটু খুলে বলো , ডান হাতের ব্যাপার কিছু আছে কিনা সেদিন ।

দক্ষযজ্ঞ ব্যাপার :- ( অব্যবস্থার সৃষ্টি ) সেদিন একটা সামান্য ব্যাপার নিয়ে কী দক্ষযজ্ঞ ব্যাপারই না হয়ে গেল । 

পরের সুখে ঝাল খাওয়া :- ( পরের কথায় হাঁ করা ) তুই নিজে যা জানিস তাই বল পরের মুখে ঝাল খেয়ে লাভ কি ?

শ্মশান বৈরাগ্য :- ( মুহূর্তের জন্য মানসিক পরিবর্তন ) – সুদখোর ভুবনমোহনের একমাত্র সন্তানের মৃত্যু হলে অধমর্ণদের কাছে বলল , ‘ আমার সন্তানের চেয়ে অর্থ বড় নয় । তোমাদের কাছ থেকে ভবিষ্যতে আর সুদ নেবো না । সবাই মুচকি হেসে বলল যে এ হচ্ছে ভুবন বাবুর শ্মশান বৈরাগ্য ।

ডুমুরের ফুল :- ( যা দেখা যায় না সহজে ) – কি হে ভাই তুমি দেখি একেবারে ডুমুরের ফুল হয়ে গেছো ।

মিছরির ছুরি :- ( শুনতে মিষ্টি কিন্তু খোঁচা আছে ) — বিধবা পিসিমার কথাগুলো একেবারে মিছরির ছুরি যেন । 

রাঘব বোয়াল :- ( সর্বগ্রাসী ) দিগেন ঘোষের মতো রাঘব বোয়ালকে পুলিশে ধরবে না । 

শিবরাত্রির সলতে :- ( একমাত্র সন্তান ) — মিনতি তার মায়ের শিবরাত্রির সলতে কারণ তার আগের সব কটা ভাইবোন মারা গেছে ।

সুখের পায়রা :- ( সুখের বন্ধু ) – বন্ধুরা সবাই সুখের পায়রাই হয় , দুর্দিনে তাদের দেখা যায় না । 

শাঁখের করাত :- ( উভয় সংকট ) ওর কথা শুনলেও বিপদ না শুনলেও বিপদ , শাঁখের করাত আর কি , আসতওে কাটে যেতেও কাটে।

অগস্ত্য যাত্রা :- ( শেষযাত্রা ) — নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর অন্তর্ধান অগস্ত্য যাত্রা হয়েই রইল ।

এক চোখা :- ( বেপরোয়া ) – মিন্টুর মতো একচোখা ছেলেকে যে ধমক দিয়ে কথা শোনা যায় না । 

তীর্থের কাক :- ( প্রতিক্ষারত ) – মহাজনের সামান্য একটু সাহায্যেরূপ প্রার্থনায় ভিক্ষারিটি তীর্থের কাকের মতো বসে আছে । 

শিরে সংক্রান্তি :- ( আসন্ন বিপদ ) – কাঞ্জিলালের তো এখন শিরে সংক্রান্তি আয়কর দফতরের অফিসারদের আগমন বার্তা এসেছে । 

হ-য-ব-র-ল :- ( বিশৃঙ্খল অবস্থা ) – ব্যাপারটা অত্যন্ত  হ-য-ব-র-ল কিছুই বোঝা যাচ্ছে না । 

অন্ধকারে ঢিল মারা :- ( অনুমান নির্ভর কাজ ) — ব্যাঙ্কের পরীক্ষাটায় বেশির ভাগ প্রশ্নই অন্ধকারে ঢিল মারা হয়েছে । 

কলুর বলদ :- ( নিস্ফল পরিশ্রম ) – সংসারে আর কত কলুর বলদ হয়ে থাকবে এখন নিজের হিসাবটা একটু বোঝে নাও ভাই ।

খয়ের খাঁ :- ( চাটুকার ) – নির্বাচনের সময় প্রতাপী নেতারও জনসাধারণের খয়ের খাঁ হয়ে পড়েন । 

গোঁফ খেজুরে :- ( অত্যন্ত অলস ) – এত যদি গোঁফ খেজুরে স্বভাব হয় তো সংসারে চলবে না গো বলে দিচ্ছি । 

চোখের বালি :- ( বিরক্তিকর ব্যক্তি ) – সংসারের সংসারে লীলা চোখের বালি হয়ে উঠেছে ।

ডুমুরের ফুল :- ( দুর্লভ দর্শন ) – মিসেস ব্যানার্জী তো ডুমুরের ফুল হয়ে উঠেছেন মেয়ের রেজাল্ট বেরোনোর পর থেকে ।

বিড়াল তপস্বী :- ( ভণ্ড ) – আজকের যুগে কে বিড়াল তপস্বী আর কে প্রকৃত ভালো সহজে চেনা যায় না ।

যমের অরুচি :- ( মূল্যহীন জীবন ধারণ ) ভবেশ চাটুজ্যে যিনি একসময় গ্রামের কর্তা ছিলেন তিনি আজ যমের অরুচি হয়েছে ।

হাতের পাঁচ :- ( শেষ সম্বল ) — মেয়ের বিয়েতে পাতের পাঁচটাও শেষ করেও পাত্র পক্ষের মন জোগাতে পারেননি ।

আলালের ঘরে দুলাল :- ( ধনীর বখাটে সন্তান ) — আলালের ঘরের দুলাল তো পেটের খিদে বুঝবে কী করে ? 

শাপে বর :- ( মন্দ বিষয়ে ভাল পরিণাম ) — যথা সময়ে ট্রেনটা ধরতে না পারায় তোমার পক্ষে শাপে বর হয়েছে দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেছো ।

আদা জল খেয়ে লাগা :- ( উদ্যমের সঙ্গে কাজ শুরু করা ) — পরীক্ষার সময় ছাত্র – ছাত্রীদের আদা জল খেয়ে লেগে পড়তে হয় ।

উলুবনে মুক্তাছড়ানো :- ( অপাত্রে দান ) — এমন অপদার্থ মানুষকে মহাভারতের কাহিনি শোনানো উলুবনে মুক্তা ছড়ানো ।

প্রতিশব্দ বা সমার্থক শব্দ প্রতিশব্দ

বাবা :- পিতা , জনক , জন্মদাতা , পিতৃদেব , বাপ ।

মা :- মাতা , জননী , গর্ভধারিণী , জন্মদাত্রী , জনয়িত্রী ।

ভাই :- ভ্রাতা , সহোদর , ভ্রাতৃ , অনুজ ।

বোন :- ভগিনী , সহোদরা , স্বসা ।

পুত্র :- ছেলে , নন্দন , তনয় ।

কন্যা :- মেয়ে , তনয়া , দুহিতা , পুত্ৰী ।

বন্ধু :- সখা , মিত্র , সুহৃদ , বান্ধব ।

স্বামী :- পতি , নাথ , বর , প্রভু , ভর্তা ।

স্ত্রী :- পত্নী , জায়া , ভার্যা ।

কাকা :- খুড়ো , খুড়া , পিতৃব্য ।

চাকর :- ভৃত্য , দাস , সেবক , অনুচর ।

শিক্ষক :- আচার্য গুরুমহাশয় , শিক্ষাদাতা ।

আকাশ :- গগন , নভঃ , অম্বর , আসমান , ব্যোম ।

বাতাস :- বায়ু , পবন , অনিল , সমীর ।

আলো :- আলোক , প্রভা , দীপ্তি ।

চাঁদ :- চন্দ্র , শশী , শশধর , ইন্দু , বিধু ।

সূর্য :- রবি , ভানু , দিবাকর , তপন ।

জল :- বারি , সলিল , নীর , পানি ।

নদী :- নদ , তটিনী , স্রোতাস্বিনী ।

পাহাড় :- পর্বত , গিরি , শৈল , নগ , অদ্রি ।

সমুদ্র :- সিন্ধু , সাগর , বারিধি জলধি ।

পৃথিবী :- জগৎ , ধরিণী , বসুমতী , ধরিত্রী , বসুধা ।

মেঘ :- জলদ , জলধর , বারিদ ।

রাত্রি :- রাত , নিশা , রজনী , যামিনী ।

গাছ :- বৃক্ষ , তরু , শখী ।

ফুল :- পুষ্প , কুসুম ।

বাড়ি :- ঘর , ভবন , গৃহ , আলয় , নিলয় ।

গ্রাম :- গাঁ , পল্লী , সাকিল , দেহাত ।

শহর :- নগর , নগরী , পুর ।

রাস্তা :- পথ , সরক , মার্গ ।

অঙ্গন :- উঠান , অঙ্গিনা , প্রাঙ্গন ।

পদ্ম :- মৃণাল , কমল , পঙ্কজ , উৎপল ।

শরীর :- দেহ , তনু , কলেবর , কায়া ।

মাথা :- মস্তক , শির , মুণ্ড , শীর্ষ ।

নাক :- নাসিকা , নাসা , ঘ্রাণোন্দ্ৰিয় ।

দাঁত :- দত্ত , রদ , দশন ।

চুল :- কেশ , চিকুর , কুন্তল , অলক ।

গরু :- ধেনু , গো , গাভী , গাই ।

ঘোড়া :- অশ্ব , ঘোটক , তুরগ ।

হাতি :- হস্তী , গজ , মাতঙ্গ , বারী ।

পাখি :- খেচর , পক্ষী , বিহঙ্গ ।

সাপ :- সৰ্প , নাগ , অহি , ফণী ।

মাহ :- মৎস , মীন ।

বানর :- কপি , মৰ্কট ।

কুকুর :- সারমেয় , শ্বা ।

ব্যাঙ :- ভেক , দাদুরী , মণ্ডুক ।

কাক :- বায়স , কটক ।

কোকিল :- পিক , বসন্তসখা ।

ঈশ্বর :- ভগবান , বিধাতা , পরমেশ্বর , জগদীশ্বর ।

আল্লা :- খোদা , খোদাতালা , খালেক , রাজ্জাক , রহমান ।

দুর্গা :- ঊমা , পার্বতী , গৌরী ।

সরস্বরী :- বীণাপানি , সারদা , বাগদেবী ।

লক্ষী :- কমলা , পদ্মা , নারায়ণী ।

শিব :- শঙ্কর , মহাদেব , শম্ভু , গিরিশ , ভোলানাথ ।

সমাস

১। সমাস কাকে বলে ? 

উত্তরঃ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত দুই বা ততোধিক পদের একপদে পরিণত হওয়াকে সমাস বলে । 

২। সমায় কয় প্রকার ও কী কী ? 

উত্তরঃ সমাস প্রধানত ছয় প্রকার । প্রকারগুলো হলো – দ্বন্দ্ব সমাস , তৎপুরুষ সমাস , কর্মধারয় সমাস , দ্বিগু সমাস , বহুব্রীহি সমাস , অব্যয়ীভাব সমাস । 

৩। ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্ণয় করো :

উত্তরঃ দিবারাত্র :- দিবা ও রাত্রি ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

হাত পা :- হাত ও পা ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

ধনদৌলত :- ধন ও দৌলত ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

দেবাসুর :- দেব ও সুর ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

মুখচোখ :- মুখ ও চোখ ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

রামলক্ষণ :- রাম ও লক্ষণ ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

লজ্জাশরম :- লজ্জা ও শরম ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

কুশীলব :- কুশ ও লব ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

মশামাছি :- মশা ও মাছি ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

হিতাহিত :- হিত ও অহিত ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

আইন – কানুন :- আইন ও কানুন ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

খাদ্যাখাদ্য :- খাদ্য ও অখাদ্য ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

চাকরবাকর :- চাকর ও বাকর ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

অহোরাত্র :- অহঃ ও রাত্র ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

পাপপুণ্য :- পাপ ও পুণ্য ( দ্বন্দ্ব সমাস ) 

কেনাবেচা :- কেনা ও বেচা ( দ্বন্দ্ব সমাস )

তৎপুরুষ সমাস

গাছপাকা :- গাছে পাকা ( তৎপুরুষ সমাস ) 

বনস্পতি :- বনের পতি ( তৎপুরুষ সমাস ) 

ছায়াতরু :- ছায়া দেয় যে তরু ( তৎপুরুষ সমাস )  

সাম্যবাদ :- সাম্যের বাদ ( তৎপুরুষ সমাস )

বিপদাপন্ন :- বিপদকে আপন্ন ( তৎপুরুষ সমাস )  

বাক্যাহত :- বাক্য দ্বারা আহত ( তৎপুরুষ সমাস )

শ্রীযুক্ত :- শ্রী দ্বারা যুক্ত ( তৎপুরুষ সমাস )

রাজপুত্র :- রাজার পুত্র ( তৎপুরুষ সমাস )

পিতৃগৃহ :- পিতার গৃহ ( তৎপুরুষ সমাস )

বনবাস :- বনের আবাস ( তৎপুরুষ সমাস )

রাজমিস্ত্রী :- মিস্ত্রিদের রাজা ( তৎপুরুষ সমাস )

মদ্যপ :- মদ পান করে যে ( তৎপুরুষ সমাস )

মধুমাখা :- মধু দ্বারা মাখা ( তৎপুরুষ সমাস )

দেশেনেতা :- দেশের নেতা ( তৎপুরুষ সমাস )

রাতকানা :- রাতে কানা ( তৎপুরুষ সমাস )

স্বর্গপ্রাপ্ত :- স্বৰ্গকে প্রাপ্ত ( তৎপুরুষ সমাস )

রথদেখা :- রথকে দেখা ( তৎপুরুষ সমাস )

ঢেঁকিছাটা :- ঢেঁকি দ্বারা ছাটা ( তৎপুরুষ সমাস )

পান্থনিবাস :- পাস্থের নিমিত্ত নিবাস ( তৎপুরুষ সমাস )

বিয়ে পাগলা :- বিয়ের জন্য পাগলা ( তৎপুরুষ সমাস )

স্বর্গভ্রষ্ট :- স্বর্গ হইতে ভ্রষ্ট ( তৎপুরুষ সমাস )

মড়াকান্না :- মড়ার জন্যে কান্না ( তৎপুরুষ সমাস )

বিদেশাগত :- বিদেশ হইতে আগত ( তৎপুরুষ সমাস ) 

রাজপুত্র :- রাজার পুত্র ( তৎপুরুষ সমাস )  

কর্মধারয় সমাস

নরাধম :- অধম যে নর ( কর্মধারয় সমাস ) 

রবীন্দ্রোত্তর :- রবীন্দ্রনাথের উত্তর ( কর্মধারয় সমাস ) 

মনমাঝি :- মন রূপ মাঝি ( কর্মধারয় সমাস ) 

পুরুষসিংহ :- পুরুষ সিংহের ন্যায় ( কর্মধারয় সমাস ) 

চরণকমল :- চরণ কমলের ন্যায় ( কর্মধারয় সমাস ) 

বিদ্যাধন :- বিদ্যার মতো ধন ( কর্মধারয় সমাস ) 

শশব্যস্ত :- শশের ন্যায় ব্যস্ত ( কর্মধারয় সমাস ) 

সিংহাসন :- সিংহ চিহ্নিত আসন ( কর্মধারয় সমাস ) 

নীলোৎপল :- নীল যে উৎপল ( কর্মধারয় সমাস ) 

ঘিভাত :- ঘি মিশ্রিত ভাত ( কর্মধারয় সমাস ) 

কচিখোকা :- যে কচি সেই খোকা ( কর্মধারয় সমাস ) 

নবান্ন :- নব যে অন্ন ( কর্মধারয় সমাস ) 

সিঁদুর রাঙা :- সিঁদুরের মতো রাঙা ( কর্মধারয় সমাস ) 

জ্ঞানালোক :- জ্ঞান রূপ আলোক ( কর্মধারয় সমাস )

আনন্দ সাগর :- আনন্দ রূপ সাগর ( কর্মধারয় সমাস ) 

ঘরজামাই :- ঘরে পালিত জামাই ( কর্মধারয় সমাস ) 

হাতঘড়ি :- হাতে পরার ঘড়ি ( কর্মধারয় সমাস ) 

বজ্রকঠোর :- বজ্রের মতো কঠোর ( কর্মধারয় সমাস ) 

ননীকোমল :- ননীর মতো কোমল ( কর্মধারয় সমাস )  

বিদ্যারত্ন :- বিদ্যার ন্যায় রত্ন ( কর্মধারয় সমাস )  

রাজর্ষি :- যিনি রাজা তিনিই ঋষি ( কর্মধারয় সমাস ) 

নরাধম :- অধম যে নর ( কর্মধারয় সমাস ) 

ফলাহার :- ফলযুক্ত আহার ( কর্মধারয় সমাস ) 

বকধার্মিক :- বকের মতো ধার্মিক ( কর্মধারয় সমাস ) 

দ্বিগু সমাস

পাঁচভরি :- পাঁচ ভরির সমাহার ( দ্বিগু সমাস ) 

অষ্টধাতু :- আটটি ধাতুর সমাহার ( দ্বিগু সমাস ) 

নবরত্ন :- নব রত্নের সমাহার ( দ্বিগু সমাস ) 

পঞ্চবটী :- পঞ্চ বটের সমাহার ( দ্বিগু সমাস ) 

পাঁচমাথা :- পাঁচটি মাথার সমাহার ( দ্বিগু সমাস ) 

শতাব্দী :- শত অব্দের সমাহার ( দ্বিগু সমাস ) 

ত্রিজগৎ :- তিনটি জগতের সমাহার ( দ্বিগু সমাস ) 

ত্রিফলা :- তিন ফলের সমাহার ( দ্বিগু সমাস ) 

বহুব্রীহি সমাস

বৃষাবাহন :- বৃষ বাহন যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

মধ্যবিত্ত :- বিত্ত মধ্য যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

লাঠালাঠি :- লাঠিতে লাঠিতে যে লড়াই ( বহুব্রীহি সমাস ) 

পদ্মনাভ :- পদ্ম নাভিতে যার ( বহুব্রীহি সমাস )  

বিপত্নীক :- বিগত হয়েছে পত্নী যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

বীণাপানি :- বীণা পানিতে যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

পাপমতি :- পাপে মতি যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

চন্দ্রচূড় :- চন্দ্র চূড়ায় যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

পঞ্চানন :- পঞ্চ আনন যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

দশানন :- দশ আনন যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

দশহাতি :- দশটি হাত যার ( বহুব্রীহি সমাস )

অজ্ঞান :- নেই জ্ঞান যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

বেহায়া :- নাই হায়া যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

অদ্বিতীয় :- দ্বিতীয় নেই যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

সতীর্থ :- সমান তীর্থ যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

অনভিজ্ঞ :- নেই অভিজ্ঞতা যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

বিশ্বামিত্র :- বিশ্বমিত্র যাহার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

দণ্ডপানি :- দণ্ড পাণিতে যার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

কানাকানি :- কানে কানে যে যুদ্ধ ( বহুব্রীহি সমাস ) 

হাতাহাতি :- হাতে হাতে যে যুদ্ধ ( বহুব্রীহি সমাস ) 

মাংসগন্ধ :- মাংসের গন্ধের ন্যায় গন্ধ যাহার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

গায়ে হলুদ :- গায়ে হলুদ দেয় যে অনুষ্ঠানে ( বহুব্রীহি সমাস ) 

পদ্মলোচন :- পদ্মের ন্যায় লোচন যাহার ( বহুব্রীহি সমাস ) 

অব্যয়ীভাব সমাস

উপবন :- বনের সমীপ ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

হাভাত :- ভাতের অভাব ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

প্রতিচ্ছবি :- ছবির সদৃশ ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

বদহজম :- হজমের অভাব ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

উপকূল :- কুলের সমীপে ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

প্রতিমন :- মন প্রতি ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

নিরামিষ :- আমিষের অভাব ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

প্রতিক্ষণ :- ক্ষণে ক্ষণে ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

দুর্ভিক্ষ :- ভিক্ষার অভাব ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

বেকায়দা :- কায়দার অভাব ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

অনুসরণ :- সরণের পশ্চাৎ ( অব্যয়ীভাব সমাস )

হাঘর :- ঘরের অভাব ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

অনুরূপ :- রূপের যোগ্য ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

প্রতিদিন :- দিন দিন ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

যথাশক্তি :- শক্তিকে অতিক্রম না করিয়া ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

যথারীতি :- রীতিকে অতিক্রম না করিয়া ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

আসমুদ্র :- সমুদ্র পর্যন্ত ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

উপমন্ত্রী :- মন্ত্রীর সদৃশ ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

উপগৃহ :- ক্ষুদ্র গৃহ ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

গরমিল :- মিলের অভাব ( অব্যয়ীভাব সমাস ) 

উপাচার্য :- আচার্যের সদৃশ ( অব্যয়ীভাব সমাস )

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top