Class 12 Bengali Question Answer Chapter 4 মাতৃহৃদয় Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. Class 12 Bengali Question Answer Chapter 4 মাতৃহৃদয় Question Answer is made for AHSEC Board students. We ensure that You can completely trust this content. If you learn PDF from then you can Scroll Down and buy PDF text book Solutions I hope You Can learn Better Knowledge.
Class 12 Bengali Question Answer Chapter 4 মাতৃহৃদয়
Here we will provide you complete Bengali Medium AHSEC Class 12 বাংলা ( MIL ) Suggestion, AHSEC Class 12 Bengali (MIL) Question Answer, AHSEC Class 12 Bengali (MIL) Notes, AHSEC Class 12 Bengali (MIL) Solution, উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন, উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সমাধান, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) প্রশ্ন উত্তর, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) বই প্রশ্ন উত্তর, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) PDF Question Answer absolutely free of cost. If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam.
মাতৃহৃদয়
গোট : ১ নির্বাচিত পদ্যাংশ
১। অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নঃ
( ক ) প্রিয়ংবদা দেবীর পৈতৃক পদবি কি ছিল ?
উত্তরঃ প্রিয়ংবদা দেবীর পৈতৃক পদবি ছিল – ‘ বাগচী ’ ।
( খ ) প্রিয়ংবদা দেবীর মায়ের নাম লেখ ?
উত্তরঃ প্রিয়ংবদা দেবীর মায়ের নাম প্রসন্নময়ী বাগচী ।
( গ ) মাতৃহৃদয় কবিতায় কাকে মা সম্বোধন করা হয়েছে ?
উত্তরঃ মাতৃহৃদয় কবিতায় ধরিত্রী মাতাকে মা সম্বোধন করা হয়েছে ।
( ঘ ) প্রিয়ংবদা দেবী বাইবেলের কিছু অংশ অনুবাদ করেছিলেন ?
উত্তরঃ প্রিয়ংবদা দেবী বাইবেলের কিছু অংশ অনুবাদ করেছিলেন সেই গ্রন্থের নাম ‘ ভক্তবাণী ’ ।
২। সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নঃ
( ক ) শিখাও আমায় ‘ সে পূণ্য রহস্যমন্ত্র – মার মহিমায় ’ – নির্হিতার্থ ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ কবি এখানে পৃথিবী মাতার কাছে শিক্ষা গ্রহণ করতে চেয়েছেন । ধরিত্রী জননীর থেকে কবি মাতৃমহিমার রহস্যমন্ত্র অর্জন করতে চেয়েছেন । পৃথিবী মাতা এত সন্তানের বিয়োগ বেদনা সহ্য করেও কেমন করে প্রশান্ত বদনে সৃষ্টিযজ্ঞে শামিল হয়েছেন সেই মন্ত্রই কবি অর্জন করতে চাইছেন । কবির মাতৃহৃদয় সন্তানের বেদনায় আকুল । কবির এই মাতৃমন কিছুতেই সস্তানের বিয়োগ ব্যথা সহ্য করতে পারছেন না , মেনে নিতে পারছেন না । কবি তাই ধরিত্রী জননীর থেকে এই শিক্ষা নিতে চাইছেন , কোন রহস্য বলে ধরিত্রী মাতা প্রতিমুহূর্তে বিয়োগ ব্যথা সহ্য করেও স্থির হয়ে আছেন ৷
৩। দীর্ঘ উত্তরধর্মী প্রশ্নঃ
( ক ) ‘ তবু ফুটাতেছে ফুল , জ্বলিছ আলোক
উজলিয়া রাত্রিদিন দ্যুলোক ভূলোক ’ – সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ আলোচ্য অংশটি কবি প্রিয়ংবদা দেবী রচিত ‘ মাতৃহৃদয় ’ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে । ধরিত্রী মা শত সন্তান্তের বিয়োগ বেদনা সহ্য করেও কেমন করে অবিচল থাকেন সেই শিক্ষাই কবি ধরিত্রী জননী থেকে নিচে চান । কারণ কবির মাতৃহৃদয় এক সন্তান বিয়োগ বেদনায় আকুল হয়ে আছে । কবি কোনোভাবেই এই বিয়োগ ব্যাথাকে মেনে নিতে পারছেন না । ধরিত্রী মায়ের কাছে কবির তাই প্রশ্ন যে শত সহস্র সন্তানের বিয়োগ যন্ত্রণা সহ্য করেও তিনি পৃতিভী মা প্রকৃতির সৃষ্টি কার্যে কেমন করে সক্রিয় হয়ে আছেন । পৃথিবীতে আলো জ্বলছে , ফুল ফুটতে , দিন – রাতের আবর্তন বিবর্তন ঘটছে । দুৎলোক – ভূলোক উজ্জ্বল হয়ে আছে । তাই কবি ধরিত্রীর কাছে শিক্ষা নিতে চাইছেন কোন রহস্যমন্ত্রে ধরিত্রী দেবী দৈনন্দিন কার্যধারাতে অব্যাহত রেখেছেন , কোন গুনে মাতৃহৃদয় শত সন্তানের বিয়োগ – যন্ত্রণাও সহ্য করতে পেরেছে । এই শিক্ষাই কবি পৃথিবী মায়ের কাছ থেকে নিতে চাইছেন ।
( খ ) ‘ মাতৃহৃদয় ’ কবিতাটির সারকথা তোমার নিজের ভাষায় লেখো ।
উত্তরঃ কবি পৃথিবী মায়ের কাছে মাতৃহৃদয়ের বিশালতা , গভীরতা বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করতে চেয়েছেন । সন্তানের বিচ্ছেদের যন্ত্রনায় কবি কাতর হয়ে আছেন । বেদনাহত কবিমন কিছুতেই এই বিয়োগ ব্যথা সহ্য করতে পারছেন না । কবি তাই ধরিত্রী – মাতার কাছে বলেছেন । পৃথিবী মাতা যেন তার বক্ষে কবির সন্তান বিচ্ছেদ যন্ত্রনার কান্নাকে বিলুপ্ত করে দেন । কবি ধরিত্রী জননী কে প্রশ্ন করেছেন যে শত – সহস্র সন্তানের বিয়োগ যন্ত্রনা সহ্য করে পৃথিবী কিরূপে স্থির আছে , সেই রহস্যই কবি ধরিত্রীর কাছে শিখতে চেয়েছেন । ধরিত্রী মায়ের কাছে কবির এই আকুলতাই প্রকাশ পেয়েছে।
S.L. No. | সূচী-পত্ৰ |
পাঠ -১ | অভিসারের পূর্ব প্রস্তুতি – গোবিন্দ দাস |
পাঠ -২ | অন্নদার আত্মপরিচয় – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর |
পাঠ -৩ | বঙ্গভাষা – মাইকেল মধুসূদন দত্ত |
পাঠ -৪ | মাতৃহৃদয় – প্রিয়ংবদা দেবী |
পাঠ -৫ | কৃপণ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
পাঠ -৬ | কুলিমজুর – কাজী নজরুল ইসলাম |
পাঠ -৭ | পূব-পশ্চিম – অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত |
পাঠ -৮ | খরা – শঙ্খ ঘোষ |
পাঠ -৯ | ফুলের বিবাহ – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের |
পাঠ -১০ | স্বাদেশিকতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
পাঠ -১১ | আমার জীবনস্মৃতি – লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া |
পাঠ -১২ | মন্ত্রের সাধন – জগদীশচন্দ্র বসু |
পাঠ -১৩ | মাস্টার মহাশয় – প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় |
পাঠ -১৪ | দিবসের শেষে – জগদীশ গুপ্ত |
পাঠ -১৫ | গণেশ জননী – বনফুল |
পাঠ -১৬ | ভাত – মহাশ্বেতা দেবী |
পাঠ -১৭ | মূল্যবোধ শিক্ষা – ড° সুজিত বর্ধন |
পাঠ -১৮ | কৈশোরকাল ও তার উপযোগী শিক্ষা ড° কাবেরী সাহা |
পাঠ -১৯ | ব্যাকরণ |
পাঠ -২০ | রচনা |
( গ ) ‘ প্রিয়ংবদা ‘ দেবীর সমাজ – সংস্কারমূলক কাজের বর্ণনা দাও ।
উত্তরঃ প্রিয়ংবদা দেবী শুধু একজন গীতিকবিই ছিলেন না একজন সমাজ সংস্কারেও ছিলেন । প্রিয়ংবদা দেবী ১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দে বেথুন স্কুল থেকে এন্ট্রাস এবং বেথুন কলেজ থেকে এফ.এ এবং ১৮৯২ খ্রিস্টাব্দে বি.এ. পাশ করেন । সেই বছরেই কবির বিখ্যাত আইনজীবি তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিয়ে হয় । ১৮৯৫ সালে বিধবা হন । ১৯০৬ সালে একমাত্র পুত্রের মৃত্যু হয় । পুত্রের মৃত্যুর পর থেকে তিনি সমাজসেবা ও সাহিত্যসেবায় আত্মনিয়োগ করেন । স্ত্রীশিক্ষা
প্রচলনের জন্য তিনি বহু মহিলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং দীর্ঘবছর ভারত – স্ত্রী মহামণ্ডলের কর্মাধ্যক্ষা ছিলেন । ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দে ব্রাহ্ম বালিকা বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন । এছাড়াও তিনি অনেক সমাজ সংস্কারমূলক কাজ করে গেছেন । নারীশিক্ষা প্রসারের জন্য তিনি অনেক লড়াই করেন এবং বালিকা বিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগও নেন । এছাড়া তিনি বিভিন্ন পত্র – পত্রিকার সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং পত্রিকার মাধ্যমেও সমাজ সংস্কার করেছেন ।
( ঘ ) ‘ মাতৃহৃদয় ’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা আলোচনা কর ?
উত্তরঃ কবিতার বিষয়বস্তুকে কেন্দ্র করেই কবিতার নামকরণ করা হয়। তাই নামকরণের মধ্য দিয়েই কবিতার মমার্থ প্রকাশ পায় । ‘ মাতৃহৃদয় ’ কবিতাটি নামাকরণও সেই একই অর্থ বহন করে । কবিতাটিতে কবি প্রথমেই ধরিত্রী মাতাকে ‘ মা ’ বলে সম্বোধন করেছেন। কবিতাটিতে দুটি মায়ের রূপ ফুটে উঠেছে । কবি ধরিত্রী মাতার বক্ষে শুয়ে আছেন । প্রবাসী সস্তানের জন্য মাতৃহৃদয় ব্যাকুল হয়ে আছে । কবি মাতা এ সন্তানের এই স্পন্দন অনুভব করতে পারেন । কবি জানেন ধরিত্রী মাতার বক্ষে এই চিরন্তন স্পন্দন মহাশব্দময়তার সঙ্গে বিরাজমান । কবি তাই ধরিত্রী মায়ের কাছে সেই মহান রহস্যমন্ত্র জানতে চান ।
সেই মন্ত্র বলে মাতা ধরিত্রী লক্ষ কোটি সন্তানের বিয়োগ যন্ত্রনা সহ্য করতে পেরেছেন । সন্তানের বিয়োগ – বেদনায় ধরিত্রী মাতা কিরূপে অবিচল থেকে নিত্যদিনের কর্তব্য কর্ম পালন করছেন । কেমন প্রশান্ত বদনে পৃথিবী মা প্রকৃতিতে ফুল ফোটাচ্ছেন , পৃথিবীকে উজ্জ্বল আলোয় দ্বীপ্তিময় করে তুলেছেন । ধরিত্রী মায়ের এই অসাধারণ গুণের অধিকারী হতে চান কবি মাতা । কারণ কবি মাতা তাঁর এক সন্তানের বিয়োগ বেদনা সহ্য করতে পারছেন না । তাই তিনি ধরিত্রী মায়ের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে চান । তাই দেখা যায় , কবিতাটিতে ব্যক্তিমাতা ও ধরিত্রী মাতা একাত্ম হয়ে উঠেছেন মাতৃত্বের দিক থেকে । মাতৃহৃদয় নামকরণটি তাই যথাযথ সার্থক ।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর :
( ক ) অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ
১। প্রিয়ংবদা দেবী কি বিশেষ অনুবাদ করেছিলেন ?
উত্তরঃ প্রিয়ংবদা দেবী ভাস রচিত ‘ স্বপ্নবাসবদত্তা’র অনুবাদ বিশেষ করেছিলেন ।
২। প্রিয়ংবদা দেবী বাইবেলের কিছু অংশ অনুবাদ করেছিলেন সেই গ্রন্থের নাম কী ?
উত্তরঃ প্রিয়ংবদা দেবী বাইবেলের কিছু অংশ অনুবাদ করেছিলেন , সেই গ্রন্থটির নাম ‘ ভক্তবাণী ’ ।
৩। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থগুলির নাম কি কি লিখ ?
উত্তরঃ তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থগুলো হল – রেণু , তারা , পত্রলেখা , অংশু , চম্পা ও পাটল । এছাড়া রয়েছে অনাথ , পঞ্চলাল , কথা ও উপকথা ।
৪। প্রিয়ংবদা দেবীর পিতার নাম কি ছিল ?
উত্তরঃ প্রিয়ংবদা দেবীর পিতার নাম কৃষ্ণকুমার বাগচী ।
৫। প্রিয়ংবদা দেবী কোন শতকে মহিলা গীতি কবি ছিলেন ?
উত্তরঃ প্রিয়ংবদা দেবী উনিশ শতকের মহিলা গীতি কবি ছিলেন ।
৬। শূণ্যস্থান পূর্ণ কর :
( ক ) বক্ষে তব ___ দিয়ে শুয়ে আছি আমি ।
উত্তরঃ বক্ষ ।
( খ ) হে ধরিত্রী ____ নিত্য দিন যামী ।
উত্তরঃ জীবধাত্রি ।
৭। ‘ বক্ষে তব বক্ষ দিয়ে শুয়ে আছি আমি ’ ― এখানে আমি বলতে কার কথা বোঝানো হয়েছে ?
উত্তরঃ এখানে আমি বলতে কবি প্রিয়ংবদা দেবীকে বোঝানো হয়েছে ।
৮। মাতৃহৃদয় কি জাতীয় কবিতা ?
উত্তরঃ মাতৃহৃদয় একটি গীতিকবিতা ।
৯। মাতৃহৃদয় কবিতায় ধরিত্রী মাতা কে ?
উত্তরঃ মাতৃহৃদয় কবিতায় বিশ্বজননীই হল ধরিত্রী মাতা ।
১০। “ লুপ্ত স্পর্শ তরে ” – কার স্পর্শের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ কবির প্রবাসী সন্তানের হারিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে ।
১১। ‘ অনস্ত স্পন্দন ’ বলতে কবিতায় কি বোঝানো হয়েছে ?
উত্তরঃ অনন্ত স্পন্দন বলতে পৃথিবী মায়ের বুকের অন্তহীন কম্পন স্পন্দনকে বোঝানো হয়েছে ।
১২। উজলিয়া রাত্রিদিন ‘ দ্যুলোক – ভূলোক ’ – দ্যুলোক ভুলোক বলতে কি বোঝানো হয়েছে ?
উত্তরঃ দ্যুলোক – ভূলোক বলতে স্বর্গ – মর্তের কথা বোঝানো হয়েছে ।
শব্দার্থ :
ধরিত্রী – পৃথিবী।
জীবধাত্রী – জীবকে ধারণ করেন যিনি।
বক্ষ – বুক।
প্রবাসী – বিদেশে বসবাসকারী।
লাগি – জন্য।
নিয়ন্ত – নিত্যদিন।
দিনযামী – দিন – রাত্রি।
স্পর্শ – ছোঁয়া।
ব্যাকুল – আকুল।
বিপুল – বিশালাকার।
অনস্ত – সীমাহীন।
বিয়োগবেদন – বিচ্ছেদ যন্ত্রণা।
উজলিয়া – উজ্জ্বল হয়ে উঠে।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.