Class 12 Bengali Question Answer Chapter 8 খরা

Join Roy Library Telegram Groups

Class 12 Bengali Question Answer Chapter 8 খরা Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. Class 12 Bengali Question Answer Chapter 8 খরা | উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন Question Answer is made for AHSEC Board students. We ensure that You can completely trust this content. If you learn PDF from then you can Scroll Down and buy PDF text book Solutions I hope You Can learn Better Knowledge.

Class 12 Bengali Question Answer Chapter 8 খরা

Here we will provide you complete Bengali Medium AHSEC Class 12 বাংলা ( MIL ) Suggestion, AHSEC Class 12 Bengali (MIL) Question Answer, AHSEC Class 12 Bengali (MIL) Notes, AHSEC Class 12 Bengali (MIL) Solution, উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন, উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সমাধান, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) প্রশ্ন উত্তর, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) বই প্রশ্ন উত্তর, দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা ( MIL ) PDF Question Answer absolutely free of cost. If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam.

খরা

গোট : ১ নির্বাচিত পদ্যাংশ 

১। অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নঃ 

( ক ) খরা কবিতাটির কবি কে ? 

উত্তরঃ খরা কবিতাটির কবি হলেন শঙ্খ ঘোষ । 

( খ ) এটি তাঁর কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ? 

উত্তরঃ এটি তাঁর ‘ মুর্খ বড়ো সামাজিক নয় ’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত । 

২। সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নঃ 

( ক ) খরার ফলে কি হয়েছে ? 

উত্তরঃ খরার ফলে চারদিকের নদী , নালা , জলাশয় সব শুকিয়ে গেছে । গাছের পাতা ঝড়ে পড়েছে , শুধু বালির স্তূপ দেখা যাচ্ছে । 

( খ ) এইখানে শেষ নয় , এই সবে শুরু ’ – তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর। 

উত্তরঃ উক্তিটির তাৎপর্য এই যে , মানুষ আজ প্রকৃতিকে যেভাবে অবহেলা করছে ঠিক তেমনি প্রাকৃতিক সম্পদসমূহের ধ্বংস করছে । মানুষের এই নির্মমতা প্রাকৃতিক বিপর্যর ডেকে এনেছে ফলে ‘ খরা’র সৃষ্টি হয়েছে । কিন্তু এতেও যে সব শেষ হয়ে গেছে তা নয় , বলা যায় ধ্বংসের সূচনাই হয়েছে । মানুষ আজ মানবিকতা হারিয়ে ফেলেছে , মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে ক্লেদাক্ত সভ্যতা সৃষ্টির উন্মাদনায় সবকিছু নষ্ট করছে । 

৩। দীর্ঘ উত্তরধর্মী প্রশ্নঃ 

( ক ) “ বালি তুলে বালি তুলে বালি তুলে বালি 

বালি তুলে বালি । ” সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করো । 

উত্তরঃ আলোচ্য অংশটি বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত কবি শঙ্খ ঘোষ রচিত‘ খরা ’ নামক কবিতা থেকে গৃহিত হয়েছে । বালি তুলে নেওয়া প্রসঙ্গটির পুনরাবৃত্তির মধ্য দিয়ে কবি আসলে বর্তমান সভ্যতার মানুষের ধারাবাহিক ধ্বংসাত্মক কার্যসূচীর কথা বোঝাতে চেয়েছে । 

বর্তমান সভ্যতার নাগরিক জীবনে মানুষ ক্রমশঃ আধুনিক হয়ে উঠছে আর আধুনিক নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতেই ব্যস্ত । মানুষ আজ প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংস করছে এমন কী প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংস করেই অর্থ উপার্জন করেছে । ফলে সমাজে খরার মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় নেমে এসেছে । আর মানুষ এত অমানবিক যে এই ‘ খরা’র থেকে মুনাফা লাভের প্রচেষ্টায় মত্ত । মানুষ বৃক্ষরোপন না করে বৃক্ষছেদন করে নগর তৈরি করে । আর ফলে পৃথিবীতে নেমে আসে অনাবৃষ্টির অভিশাপ । আর এর ফলস্বরূপ ‘ খরা’র সৃষ্টি । 

খরার ফলে নদী – নালা সব শুকিয়ে যায় । চারদিকে শুধু বালির স্তূপ দেখা দেয় । লোভী স্বার্থপর মানুষ সেই বালিকেও ছেড়ে দেয় না । বালি তুলে বিক্রি করে । ফলে পৃথিবীর ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায় । আর পরিণামে ভয়াবহ ভূমিকম্প হয় । মূলত দেখা যায় মানুষই ডেকে আনছে প্রাকৃতিক বিপর্যয় , মানুষের অমানবিক কার্যাবলীর জন্যই প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটে চলে আর এভাবে চলতে থাকলে একদিন সমগ্র পৃথিবীই ধ্বংস হয়ে যাবে । 

S.L. No.সূচী-পত্ৰ
পাঠ -১অভিসারের পূর্ব প্রস্তুতি – গোবিন্দ দাস
পাঠ -২অন্নদার আত্মপরিচয় – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
পাঠ -৩বঙ্গভাষা – মাইকেল মধুসূদন দত্ত
পাঠ -৪মাতৃহৃদয় – প্রিয়ংবদা দেবী
পাঠ -৫কৃপণ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
পাঠ -৬কুলিমজুর – কাজী নজরুল ইসলাম
পাঠ -৭পূব-পশ্চিম – অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
পাঠ -৮খরা – শঙ্খ ঘোষ
পাঠ -৯ফুলের বিবাহ – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের
পাঠ -১০স্বাদেশিকতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
পাঠ -১১আমার জীবনস্মৃতি – লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া
পাঠ -১২মন্ত্রের সাধন – জগদীশচন্দ্র বসু
পাঠ -১৩মাস্টার মহাশয় – প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়
পাঠ -১৪দিবসের শেষে – জগদীশ গুপ্ত
পাঠ -১৫গণেশ জননী – বনফুল
পাঠ -১৬ভাত – মহাশ্বেতা দেবী
পাঠ -১৭মূল্যবোধ শিক্ষা – ড° সুজিত বর্ধন
পাঠ -১৮কৈশোরকাল ও তার উপযোগী শিক্ষা ড° কাবেরী সাহা
পাঠ -১৯ব্যাকরণ
পাঠ -২০রচনা

( খ ) ‘ খরা ’ কবিতাটির মর্মার্থ বিশ্লেষণ করো । 

উত্তরঃ কবি শঙ্খ ঘোষের রচিত ‘ খরা ’ কবিতাটিতে মানবসৃষ্ট এক ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সম্পর্কে বলা হয়েছে । মানুষ নগর সভ্যতালোভী হয়ে ক্রমশঃ বৃক্ষচ্ছেদন করে চলেছে । ফলে পৃথিবীতে নেমে আসে অনাবৃষ্টি । আর এই অনাবৃষ্টির ফলে ‘ খরা’র সৃষ্টি হয় । ‘ খরা ’ মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় হওয়ার ফলে চারিদিকে নদী- । শুকিয়ে যায় , গাছের পাতা ঝরে পরে । চতুর্দিক বালিতে ভরে যায় । স্বার্থপর মানুষ এই বালিপূর্ব ভূ – ত্বক কেও ছেড়ে দেয় না । মানুষ এই বালি তুলে নিয়ে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করে । কবি বলেন এভাবে বালি তুলতে তুলতে একদিন বালিও শেষ হয়ে যাবে । আর পৃথিবীর ভারসাম্যতা নষ্ট হয়ে যাবে । পৃথিবী তার ভারসাম্য হারিয়ে ফেললে মুহূর্তেই মহাপ্রলয় ঘটাবে । খরা কবিতাটিতে কবি আসলে মানুষের অমানবিক রূপটিকেই ফুটিয়ে প্রকাশ করেছেন । যান্ত্রিক সভ্যতা যতই এগিয়ে চলছে পৃথিবী ততটাই ধ্বংসের দিকে ক্রমশঃ চলে পরছে । তাই কবি মানুষের অমানবিক স্বার্থপরতার কথা ‘ খরা ’ কবিতাটির মধ্য দিয়ে বুঝিয়েছেন ।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

১। সব নদী – নালা পুকুর কখন শুকিয়ে যায় ? 

উত্তরঃ খরার সময় সব নদী নালা পুকুর সব শুকিয়ে যায় । 

২। খরার সময় নদী – নালা ছাড়া আর কী শুকিয়ে যায় ? 

উত্তরঃ খরার সময় নদী – নালা ছাড়া গাছের পাতা শুকিয়ে ঝড়ে যায় । 

৩। কারা জল ভরতে এসেছিল ? 

উত্তরঃ খরায় বিপর্যয় এলাকার মানুষ জল ভরতে এসেছিল ।

৪। জল ভরতে এসে মানুষগুলি কি কি দেখেছে ? 

উত্তরঃ জল ভরতে এসে মানুষগুলি দেখল পাতাহারা গন্ধ আর বালির স্তূপ ।

৫। কবির মতে খরাই কী সব শেষ ? 

উত্তরঃ না কবির মতে খরাই সব শেষ নয় । 

৬। কবির মতে খরাতে আসলে কী সূচনা হয় ? 

উত্তরঃ কবির মতে খরাতে আসলে বিশ্বসংসার ধ্বংসের সূচনা হয় । 

৭। খরা কবিতাটিতে ‘ বালি’শব্দটি কতবার ব্যবহৃত হয়েছে ? 

উত্তরঃ খরা কবিতাটিতে বালি সাত বার ব্যবহৃত হয়েছে । 

৮। খরা কবিতায় কোন কোন জলাশয়ের কথা আছে ? 

উত্তরঃ খরা কবিতা নদী , নালা এবং পুকুর এই তিনটি জলাশয়ের কথা আছে । 

৯। বিশ্ব সংসার খালি হয়ে যাচ্ছে কেন ? 

উত্তরঃ মানুষের মানবিক মূল্যবোধ গুলোর অভাবে বিশ্ব সংসার খালি হয়ে যাচ্ছে । 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ 

১। জল ভরতে এসেছিল যারা ‘ — কারা কোথায় জল ভরতে এসেছিল ? 

উত্তরঃ শঙ্খ ঘোষের ‘ খরা ‘ কবিতাটিতে খরায় বিপর্যস্ত এলেকার মানুষেরা জল ভরতে এসেছিল । তারা নদী , নালা , পুকুর প্রভৃতি জলাশয়ে জল ভরতে এসেছিল ।

 ২। ‘ এই খানে শেষ নয় , এই সবে শুরু ’ – কবির মতে শুরু এবং শেষ কোথায় ? 

উত্তরঃ কবির মতে খরার মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় পৃথিবী ধ্বংসের শুরু। 

আর এ ধরণের অসংখ্য প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটতে ঘটতে একসময় পৃথিবী মহা ধ্বংসের মুখে এসে পড়বে । সমগ্র বিশ্বসংসার ধ্বংসের মুখে পড়াকেই কবি শেষ বলেছেন । 

৩। ‘ বিশ্বসংসার এরকম খালি ’ – কবি এখানে কি বলতে চেয়েছেন ? 

উত্তরঃ বিশ্বসংসার খালি বলতে কবি পৃথিবীর মানুষের মানবিক মূল্যবোধের অভাবের কথা বলেছেন । মানুষ যখন নিজেদের মনুষ্যত্ব হারিয়ে স্বার্থপরতার চরম সীমা পৌছায় এখন বিশ্বসংসার খরার মত বিপর্যয়ে খালি হয়ে যায় । 

৪। ‘ খরা ’ কবিতাটিতে ‘ খরা ’ কীসের প্রতীক ? 

উত্তরঃ শঙ্খ ঘোষ বিরচিত খরা কবিতাটিতে খরা শুধু অনাবৃষ্টি অর্থাৎ বৃষ্টির অভাবজনিত বিপর্যয় নয় । কবিতাটিতে প্রতীকের মাধ্যমে কবি আসলে মানুষের মানবিকতার অবক্ষয়জনিত খরার কথা বলেছেন । খরাতে যেমন চারদিক শুকিয়ে গিয়ে তীব্র সংকটের সৃষ্টি হয় ঠিক তেমনি নগর সভ্যতার সৃষ্টির ফলে মানুষের মানসিকতা বিলুপ্ত হয়ে মানুষও মনুষ্যত্বের তীব্র সংকট পড়ে । কবি কবিতাটিতে প্রতীকের মাধ্যমে এইটিই বোঝাতে চেয়েছেন । 

শব্দার্থ :

খরা :- অনাবৃষ্টি ।

বিশ্বসংসার :- জগৎ সংসার ।

পাতাহারা :- যে গাছের পাতা নেই ।

ঝলমল :- চকচক ।

খালি :– শূণ্য ।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top