SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই

Join Roy Library Telegram Groups

SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই Question Answer, As Per New Syllabus of SEBA Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই Notes is made for SEBA Board Bengali Medium Students. Assam SEBA Board SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই Solutions We ensure that You can completely trust this content. SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই Suggestions If you learn PDF from then you can BUY PDF Class 9 Bengali (MIL) Textbook Solutions. SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই I hope You Can learn Better Knowledge.

SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই Suggestions with you. SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই Notes. If you liked SEBA Class 9 Bengali Chapter 2 খাই খাই Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

খাই খাই

ক-বিভাগ পদ্যাংশ

১। অতি সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও-

(ক) রুটি লুচি ইত্যাদি খাবার যে প্রস্তুত করে তাকে কী বলে ?

উত্তরঃ  রুটি লুচি ইত্যাদি খাবার যে প্রস্তুত করে তাকে পাচক বলে।

(খ) টক, ঝাল, মিষ্টি খাবার তৈরি করে কে ?

উত্তরঃ টক, ঝাল, মিষ্টি খাবার তৈরি করে ময়রা।

(গ) তরল খাবার কোনগুলাে ?

উত্তরঃ ডাল, টক, দুধ ইত্যাদি তরল খাবার।

(ঘ) ‘ফলাহার’ কী ?

উত্তরঃ দই, চিড়ে, মুড়কি মাখা খাবার হলাে ‘ফলাহার”।

(ঙ) জলযােগ’ বলতে কী বােঝাে ?

উত্তরঃ জলযােগ সহযােগে সামান্য আহারকে ‘জলযােগ” বলে।

(চ) ফরাসিরা খায় এমন একটি খাবারের নাম লেখাে।

উত্তরঃ  ফরাসিরা খায় এমন একটি খাবার হলাে ‘ব্যাং।

(ছ) বার্মার খাবার কী ?

উত্তরঃ বার্মার খাবার হলাে ‘ঙাম্পি’।

(জ)  ফড়িঙের ঘণ্ট ‘ খায় কারা ?

উত্তরঃ ফড়িঙের ঘণ্ট’ খায় জাপানীরা।

(ঝ) চীনাদের প্রিয় খাদ্য কী ?

উত্তরঃ চীনাদের প্রিয় খাদ্য ‘আরশােলা’।

(ঞ) ভারতের প্রতিবেশী দুটি রাষ্ট্রের নাম বল।

উত্তরঃ ভারতের প্রতিবেশী দুটি রাষ্ট্র হলো—পাকিস্তান ও বাংলাদেশ।

(ট) কবিতায় ব্যবহৃত একটি প্রবাদের উল্লেখ করাে।

উত্তরঃ কবিতায় ব্যবহৃত একটি প্রবাদ হলাে নুন খাই গুণ গাই।

(ঠ) নুন খাই গুণ গাই’—এরকম আরাে দুটি প্রবাদ লেখাে।

উত্তরঃ নুন খাই গুণ গাই’ —এরকম আরাে দুটি হলাে যথাক্রমে—“দিন আনে দিন খায় এবং ‘তেল জলে মিশ খায়।

(ড) বােকারা কী খায় ?

উত্তরঃ বােকারা ‘কলা খায়।

(ঢ) পালােয়ান কতটা ডিগবাজি খায় ?

উত্তরঃ পালােয়ান ‘কুড়িটা ডিগবাজি খায় ।

২। শূন্যস্থান পূর্ণ করাে –

১। সুধ খায়……………………ঘুষ খায়………………….।

উত্তরঃ সুধ খায় মহাজনে ঘুষ খায় দারােগায়।

২। বাবু যান ……………………….…।

উত্তরঃ বাবু যান হাওয়া খেতে।

৩। এত খেয়ে তবু যদি নাহি ওঠে……………………..।

উত্তরঃ এত খেয়ে তবু যদি নাহি ওঠে মনটা।

৪। কাশীতে প্রসাদ খেয়ে ……………………….হই পাক্কা।

উত্তরঃ কাশীতে প্রসাদ খেয়ে সাধু হই পাক্কা।

৩।‘ক’ অংশের সঙ্গে ‘খ’ অংশ মেলাও-

‘ক’ অংশ‘খ’ অংশ
১। খােকারা(ক) ডাল, ভাত খায়।
২। ঘুড়িটা(খ) ব্যাং খায়।
৩। বেহালা(গ) ঘুষ খায়।
৪। পালােয়ান(ঘ) দোল খায়।
৫। দারােগা(ঙ) গোত খায়।
৬। ফরাসিরা(চ) মােচড় খায়।
৭। বাঙালি(ছ) আরসােলা খায়।
৮। চীনারা(জ) ডিগবাজি খায়।
৯। লােকে(ঝ) কত কী খায়।

উত্তরঃ 

‘ক’ অংশ‘খ’ অংশ
১। খােকারা(ঘ) দোল খায়।
২। ঘুড়িটা(ঙ) গোত খায়।
৩। বেহালা(চ) মােচড় খায়।
৪। পালােয়ান(জ) ডিগবাজি খায়।
৫। দারােগা(গ) ঘুষ খায়।
৬। ফরাসিরা(খ) ব্যাং খায়।
৭। বাঙালি(ক) ডাল, ভাত খায়।
৮। চীনারা(ছ) আরসােলা খায়।
৯। লােকে(ঝ) কত কী খায়।

৪। ‘খাই খাই পদটিতে যত খাবারের কথা কৰি ৰলেছেন তার তালিকা তৈরি করাে।

উত্তরঃ খাই খাই’ পদ্যটিতে’ যত খাবারের কথা কবি বলেছেন তার তালিকা তৈরি করে নীচে দেওয়া হলাে- ডাল, ভাত; তরকারি, ফলমূল, শস্য, আমিষ, নিরামিষ, চৰ্য, চোষ্য, রুটি, লুচি, ভাজাভুজি, টক, ঝাল, মিষ্টি, জল, দুধ, সব পানীয়, বিড়ি, ফলাহার, জলযােগ, ব্যাং, ডাম্পি, ঝাল, ফড়িঙের ঘন্ট, আরশোশ, কলা, সুদ, ঘুষ, হাওয়া, খাপ, মিশ, গুলি, পাক, ভয়, বেত, গালি, থতমত, তাড়া, দিন, হোঁচট, চুমু, ধমক বকুনি, কিল চড় লাথি ঘুসি, জুতাে, তাে, চাবুক, নুন, বাতাস, আছাড়, মােচড়, কানমলা, টোল, দোল, ঘােল, গোঁত, ডিগবাজি, ঠেলা, ধাক্কা, প্রসাদ, মাখা, বিষম, আদা-নুন, ভ্যাবাচাকা, খড়কে, কচুপােড়া, এবং ঘণ্টা।

৫। বাক্য রচনা করাে-  

S.L. No.Group – A সূচীপত্র
পাঠ – ১গৌরাঙ্গের বাল্যলীলা
পাঠ – ২খাই খাই
পাঠ – ৩ধূলামন্দির
পাঠ – ৪কবর
পাঠ – ৫মনসামঙ্গল
পাঠ – ৬প্রত্যুপকার
পাঠ – ৭ছুটি
পাঠ – ৮ডাইনী
পাঠ – ৯পিপলান্ত্ৰি গ্ৰাম
পাঠ – ১০অ্যান্টিবায়ােটিক ও পেনিসিলিনের কথা
পাঠ – ১১লড়াই
পাঠ – ১২আমরা
পাঠ – ১৩আগামী
পাঠ – ১৪আত্মকথা
পাঠ – ১৫ভারতবর্ষ
পাঠ – ১৬ব্যাকরণ
পাঠ – ১৭রচনা
S.L. No.Group – B বৈচিত্রপূর্ণ আসাম
পাঠ – ১আহােমগণ
পাঠ – ২কাছাড়ের জনগােষ্ঠী
পাঠ – ৩কারবিগণ
পাঠ – ৪কোচ রাজবংশীগণ
পাঠ – ৫গড়িয়া, মরিয়া ও দেশীগণ
পাঠ – ৬গারােগণ
পাঠ – ৭সাঁওতালগণ
পাঠ – ৮চা জনগােষ্ঠী
পাঠ – ৯চুটিয়াগণ
পাঠ – ১০ঠেঙাল কছারিগণ
পাঠ – ১১ডিমাসাগণ

মিশ খায়, দিন আনে দিন খায়, নুন খায়, হাওয়া খায়, নুন খাই, বিষম খাওয়া, মাথা খাও।

উত্তরঃ মিশ খায় :- তেলে-জলে মিশ খায় না।

দিন আনে দিন খায় :- গরীব লােকেরা দিন আনে দিন খায়।

হাওয়া খায় :- বাবুরা জুড়িগাড়িতে চড়ে হাওয়া খেতে বেরােতেন।

নুন খাই :- খাবার পাতে আমরা সাধারণত নুন খাই।

বিষম খাওয়া :-  তাড়াতাড়ি খেও না, বিষম খাবে।

মাথা খাও :-  মাথা খাও, এ কথা পাঁচকান-কোরাে না।

৬। খাই খাই’ পদ্য অবলম্বনে খাওয়া ক্রিয়াপদের ব্যবহার দেখাও। যেমন পাঠশালার ছেলেরা বেত খেয়ে খাবি খায়।

উত্তরঃ খাই খাই’ পদ্য অবলম্বনে খাওয়া ক্রিয়াপদের কয়েকটি।

বাবহাব –

(ক) সুদ খায় মহাজনে।

(খ) ঘুষ খায় দারােগায়।

(গ) ডাল, ভাত খায় বাঙালি।

(ঘ) আরশােলা খায় চীনারা।

(ঙ) ব্যাং খায় ফরাসিরা।

(চ) ফড়িঙের ঘণ্ট খায় জাপানীরা।

৭। খাই খাই পদ্যে ব্যবহৃত বিশিষ্টার্থক (বিশিষ্ট অর্থবােধক) বাক্যাংশগুলি বাছাই করে বাক্য রচনা করাে। 

যেমন—পাক খাওয়া (দিশেহারা)—পরীক্ষার সময় কী পড়ব দিশে পাচ্ছি না। শুধু বইখাতাস মধ্যে পাক খাচ্ছি।

উত্তরঃ (ক) মিশ খায় :- তেলে-জলে মিশ খায় না।

(খ) দিন আনে দিন খায় :- গরীব মানুষেরা দিন আনে দিন খায়।

(গ) আদা নুন খেয়ে :- এবার বার্ষিক পরীক্ষার জন্য আদা নুন খেয়ে লগো।

(ঘ) হিমসিম খাই :- ট্রেনের টিকিট জোগাড় করতে হিমসিম খেয়ে গেলাম।

(ঙ) ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে :- সে কলকাতার পূজোর ভীড় দেখে ভ্যাবাচ্যাক খেয়ে গেলাে।

(চ) সাধু হওয়া :- জটা রাখলেই সাধু হওয়া যায় না।

(ছ) ধাক্কা খাওয়া :- ভীড় বাসে অফিসের সময়ে ধাক্কা খেতেই হয়।

(জ) গোঁত খায় :- আকাশেতে কাত হয়ে গোঁত খায় ঘুড়িটা।

(ঝ) ঘােল খায় :- বােকারা পদে পদে ঘােল খায়।

(ধাতু)

কোনাে ক্রিয়াপদকে বিশ্লেষণ করলে অর্থাৎ পদটির প্রত্যয়-বিভক্তি বিছিন্ন। করলে যে মূল কাঠামােটি পাওয়া যায় তাকে বলে ‘ক্রিয়াধাতু’ বা ‘ধাতুমূল’ (Verd root) বা সংক্ষেপে ধাতু (Root)।

যাবতীয় সংস্কৃত ক্রিয়াপদের মূলে রয়েছে কতকগুলি একাক্ষর ধাতু। পাণিনি প্রায় দু’হাজার ধাতুর উল্লেখ করেছেন। বাংলায় ব্যবহৃত মােট ধাতুর সংখ্যা প্রায় ১৫০০ হলেও এদের অনেকগুলিই ব্যবহার হয় না বলে অপ্রচলিত। বাংলা ধাতুর কিছু এসেছে সংস্কৃত থেকে, অবশিষ্ট প্রাকৃত, দেশী শব্দ, নাম শব্দ অথবা ধবন্যাত্মক শব্দ থেকে এসেছে। কিছু এসেছে বিদেশী শব্দ থেকে।

(ধাতুর শ্রেণিবিভাগ)

উৎপত্তি ও প্রকৃতির দিক থেকে বিচার করে ধাতুকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায়।

যেমন- 

১। সিদ্ধ বা মৌলিক ধাতু। 

২। সাধিত ধাতু। 

৩। সংযােগমূলক ধাতু।

৪। যৌগিক বা মিশ্র ধাতু।

১। সিদ্ধ বা মৌলিক ধাতু :- যে- সব ধাতু স্বয়ংসিদ্ধ, যাদের আর বিশ্লেষণ করা যায় না তাদের সিদ্ধ বা মৌলিক ধাতু বলে। যেমন- 

খা, কর, যা, দেখ, ব, গুন, ধর, পড়, হা, কাঁদ, স, সহ, দুল, মর ইত্যাদি।

ধাতুগুলির সঙ্গে বিভক্তি যােগ করে ক্রিয়াপদে পরিণত করলে (সাধুভাষায়) হয়-

খা (ধাতু) + ইব (বিভক্তি) = খাইব (ক্রিয়াপদ)

কর (ধাতু) + ইলাম (বিভক্তি} = করিলাম (ক্রিয়াপদ)

যা (ধাতু) + ইব (বিভক্তি) = যাইব (ক্রিয়াপদ)

২। সাধিত ধাতু :- সিদ্ধ বা মৌলিক ধাতুকে উৎসের বিচারে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়।

যেমন- 

(ক) সংস্কৃত ধাতু। 

(খ) তদ্ভব ধাতু। 

(গ) অজ্ঞাত মূল খাটি বাংলা ধাতু।

(ঘ) সংস্কৃত বিশেষ্য বিশেষণ 

থেকে উৎপন্ন ধাতু। 

(ঙ) কবিতায় ব্যবহৃত ধাতু।

(চ) ধ্বন্যাত্মক ধাতু ইত্যাদি।

(ক) সংস্কৃত ধাতু :- চ, চ, ভজ, পা, জ্বল, লিখ, দুহ, ঘট, বাধ, দুল, শুষ, পিস্, জ্ব, যা, সাধ ইত্যাদি।

(খ) তদ্ভব ধাতু :- কৃ >ক, ধৃ > ধর, দা > দি, মৃ> মর, পঠ> জ্ঞা > জ্ঞান, পত্ > পড়।

(গ) অজ্ঞাতমূল ঘাঁটি বাংলা ধাতু :- টুটু, জুড়, ঘি, ভাস্, ডাক্, নড়, হাঁটু, বাচ, খাট, ফে, এড়, রখ, ঠেল, বল, খুঁজ, কাঠ ইত্যাদি।

(ঘ) সংস্কৃত বিশেষ্য বা বিশেষণ থেকে উৎপন্ন ধাতু :- মত্ত > মাতন, গর্ত > গাড়, ভ্রষ্ট > ভড়কা, পাক > পা ইত্যাদি।

(ঙ) কবিতায় ব্যবহৃত ধাতু :- পাসর, বধূ, ন, বন্দ, হে, নেহার, কুহর, স্মর, তাজ, দহ, প্রা + বি > পশ, বি-রাজ > বিরাজ ইত্যাদি।

(চ) ধ্বন্যাত্মক ধাতু :- ধুকন, ফঁস্, ফুক্, ঠু, হাঁ ইত্যাদি।

২। সাধিত ধাতু :- যে সব ধাতুকে বিশ্লেষণ করলে মৌলিক ধাতু প্রত্যয়, বিশেষ্য-বিশেষণ প্রত্যয় এবং ধ্বনাত্মক শব্দ পাওয়া যায় তাকে সাধিত ধাতু বলে।

যেমন :- 

কর + আ = করা, হাস্ + আ = হাসা, দেখ্ + আ = দেখা, শােন + আ = শােনা,

কাদ + আনাে = কাদানাে, বেড় + আনাে = বেড়ানাে, খেল্ + আনাে = খেলানাে ইত্যাদি।

কর্মবাচ্যের ধাতু :- মূল ধাতুর সঙ্গে ‘আ’ প্রত্যয় যুক্ত হলে কর্মবাচ্যের ধাতু গঠিত হয়। 

যেমন :-

দেখ + আ = দেখা, গুন্ + আ = শুনা, কর + আ = করা, বল্ + আ =  বলা,

লেখ + আ = লেখা, হাঁট + আ = হাঁটা, নাচ + আ নাচা, খেল + আ = খেলা,

চল্ + আ = চলা, কান্ + আ = কাদা, ছােট + আ : ছােটা, মান্ + আ = মানা ইত্যাদি।

৩। সংযােগমূলক ধাতু :- যেসব ধাতু বিশেষ্য, বিশেষণ ও ধবন্যাত্মক শব্দের পরে ব্যবহৃত হয়ে নানা প্রকার বিভক্তিযােগে ক্রিয়াপদে পরিণত হয় তাকে সংযােগমূলক ধাতু বলে। 

যেমন :- ক, হ, পা, দে, বা, ব্যাস্, মার, খা ইত্যাদি।

সংযােগমূলক ধাতুর ক্রিয়ারূপ- ডুব দেওয়া, মাথা খাওয়া, দৌড় দেওয়া, ভূতে পাওয়া, লজ্জা পাওয়া, কষ্ট পাওয়া।

৪। যৌগিক বা মিশ্র ধাতু :- অসমাপিকা ক্রিয়ার সঙ্গে পড়, ফেল, দে, লাগ, থাক্‌, উঠ, ইত্যাদি ধাতু যুক্ত হলে তাকে যৌগিক বা মিশ্র ধাতু বলে। যেমন- খেয়ে + ফেল = খেয়ে ফেল, বলে + ফেল = বসে + পড় = বলে ফেল, বসে পড়।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top