Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Board Class 10 Social Science Chapter 13 অর্থনৈতিক উন্নয়ন Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 10 Social Science Chapter 13 অর্থনৈতিক উন্নয়ন Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes Class 10 Social Science Chapter 13 অর্থনৈতিক উন্নয়ন in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 10 Social Science Chapter 13 অর্থনৈতিক উন্নয়ন
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 10 Social Science Chapter 13 অর্থনৈতিক উন্নয়ন Suggestions in Bengali. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 10 Social Science Part – I History, Social Science Part – II Political Science, Social Science Part – IIII Economics. If you liked SEBA Class 10 Social Science Chapter 13 অর্থনৈতিক উন্নয়ন Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
অর্থনৈতিক উন্নয়ন
তৃতীয় খণ্ড
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তর :
অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরের প্রশ্ন :
প্রশ্ন ১। ব্যাখ্যা করো ( একটি বাক্যে ) ।
( ক ) অর্থনৈতিক বিকাশ ।
( খ ) অর্থনৈতিক উন্নয়ন ।
( গ ) মানব উন্নয়ন ।
( ঘ ) অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ।
( ঙ ) গণতান্ত্রিক পরিকল্পনা ।
( চ ) উদারীকরণ ।
( ছ ) বেসরকারিকরণ ।
( জ ) গোলকিকরণ বা বিশ্বায়ন ।
উত্তরঃ ( ক ) অর্থনৈতিক বিকাশ :- অর্থনৈতিক বিকাশ হল একটি দেশের জাতীয় আয় ও মাথা পিছু আয় বৃদ্ধি ।
( খ ) অর্থনৈতিক উন্নয়ন :- অর্থনৈতিক উন্নয়ন বলতে সমাজ বা দেশের জনসাধারণের আর্থিক দিক , যেমন — খাদ্য , কাপড় , বাসস্থান, যাতায়াত পরিবহণ , শিক্ষা , স্বাস্থ্য ইত্যাদি দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনসমূহ আগের থেকে অধিক পরিমাণে এবং গুণগতভাবে অধিক উন্নত হওয়াকে বুঝায় ।
( গ ) মানব উন্নয়ন :- মানব উন্নয়নে জনসাধারণের স্বাস্থ্য , শিক্ষা , জীবন ধারণের মানদণ্ড , আর্থসামাজিক , রাজনৈতিক পরিবেশ ইত্যাদির উন্নয়নকে বুঝায় ।
( ঘ ) অর্থনেতিক পরিকল্পনা :- কোন আর্থিক ব্যবস্থাতে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কয়েকটি পূর্বে নির্ধারিত লক্ষতে উপনীত হওয়ার উদ্দেশ্যে এক কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের দ্বারা দেশের অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ ও দিগদর্শনই হল অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ।
( ঙ ) গণতান্ত্রিক পরিকল্পনা :- যে পরিকল্পনায় যুক্তকরণের বিভিন্ন পর্যায়ে জনসাধারণের অংশগ্রহণ সুনিশ্চিত করা হয় সেই পরিকল্পনাই হল গণতান্ত্রিক পরিকল্পনা ।
( চ ) উদারীকরণ :- দেশের আর্থিক ব্যবস্থার উপরে থাকা রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণের শিথিলকরণ বা সহজকরণ হল উদারীকরণ ।
( ছ ) বেসরকারিকরণ :- সরকারী নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনার অধীনে থাকা প্রতিষ্ঠানসমূহ বেসরকারী খণ্ডে খুলে দেওয়ার নীতিই হল ব্যক্তিগতকরণ ।
( জ ) গোলকিকরণ বা বিশ্বায়ন :- একটি দেশের অর্থনীতির সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য দেশের অর্থনীতির সংযোগ স্থাপন বা সংহতি সাধন করাটিই হল গোলকীকরণ বা বিশ্বায়ন।
Sl. No. | সূচিপত্র |
প্রথম খণ্ড: ইতিহাস | |
অধ্যায়-১ | বঙ্গ বিভাজন ( ১৯০৫–১৯১১ ) ও স্বদেশী আন্দোলন |
অধ্যায়-২ | মহাত্মা গান্ধি এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম |
অধ্যায়-৩ | অসমে ব্রিটিশ বিরোধী জাগরণ এবং কৃষক বিদ্রোহ |
অধ্যায়-৪ | স্বাধীনতা আন্দোলন এবং অসমে জাতীয় জাগরণ |
অধ্যায়-৫ | ভারত এবং উত্তর – পূর্বাঞ্চলের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য |
দ্বিতীয় খণ্ড: ভূগোল | |
অধ্যায়-১ | অর্থনৈতিক ভূগোল: বিষয়বস্তু এবং সম্পদ |
অধ্যায়-২ | পরিবেশ ও পরিবেশের সমস্যা |
অধ্যায়-৩ | পৃথিবীর ভূগোল |
অধ্যায়-৪ | অসমের ভূগোল |
তৃতীয় খণ্ড: রাজনীতি বিজ্ঞান | |
অধ্যায়-১ | ভারতীয় গণতন্ত্র |
অধ্যায়-২ | আন্তর্জাতিক সংস্থা ― রাষ্ট্রসংঘ এবং অন্যান্য |
অর্থনীতি বিজ্ঞান | |
অধ্যায়-১ | মুদ্রা এবং ব্যাঙ্ক ব্যবস্থা |
অধ্যায়-২ | অর্থনৈতিক উন্নয়ন |
সংক্ষিপ্ত উত্তরের প্রশ্ন :
প্রশ্ন ২। অর্থনৈতিক বিকাশ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের দুটি প্রধান পার্থক্যের উল্লেখ করো ।
উত্তরঃ অর্থনৈতিক বিকাশ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের দুটি প্রধান পার্থক্য হল ―
( ১ ) অর্থনৈতিক বিকাশ হল একটি দেশের জাতীয় আয় ও মাথা পিছু আয় বৃদ্ধি ।
অপর দিকে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বলতে দেশের জনসাধারণের দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনসমূহ , যেমন— খাদ্য , কাপড় , বাসস্থান , যাতায়াত- পরিবহণ , শিক্ষা , স্বাস্থ্য ইত্যাদির আগের থেকে অধিক পরিমাণে এবং গুণগতভাবে অধিক উন্নত হওয়াকে বুঝায় ।
( ২ ) অর্থনৈতিক বিকাশের অর্থ সীমিত ; কিন্তু অর্থনৈতিক অর্থ বৃহৎ ।
প্রশ্ন ৩। মানব উন্নয়নের তিনটি সূচক কী কী ?
উত্তরঃ মানব উন্নয়নের তিনটি সূচক হল ―
( ১ ) প্রত্যাশিত আয়ু ।
( ২ ) শিক্ষা । ও
( ৩ ) জীবন – যাত্রার মান ।
প্রশ্ন ৪। সমষ্টিগত পছন্দের বিস্তার সাধন বলতে কী বোঝায় ?
উত্তরঃ বিভিন্ন ব্যক্তির পছন্দ – অপছন্দ অথবা ভাল – মন্দের উপর ভিত্তি করে সমষ্টির সামূহিক পছন্দ নির্ণয় করে । উপরে উল্লিখিত তিনটি সূচক প্রত্যাশিত আয়ু , শিক্ষা ও জীবনযাত্রার মান হল এই পছন্দের মূল কথা । মানব উন্নয়নের মধ্যবিন্দু হল জনসাধারণ । কারিকরী সূত্র বা ধারণাসমূহ নয় । মানব উন্নয়নের ধারণাটি সামূহিক পছন্দের বিস্তার সাধনের উপরে গুরুত্ব আরোপ করেছে । এই নিয়েছে । সমষ্টিগত পছন্দই অর্থনৈতিক , সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক পছন্দকে সম্পূর্ণ করে
প্রশ্ন ৫। ভারতবর্ষের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার চারটি মূল লক্ষ্য উল্লেখ করো ।
উত্তরঃ ভারতের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার তিনটি মূল লক্ষ্য নীচে উল্লেখ করা হল―
( ১ ) জীবননির্বাহের মান উন্নত করার জন্য উন্নয়নের হার ক্ষিপ্রতর করে তোলা ।
( ২ ) আর্থিক – সামাজিক বৈষম্য দূর করা ।
( ৩ ) আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন করা ।
( ৪ ) নিয়োগের সুযোগ – সুবিধাসমূহ বৃদ্ধি করা । ও
( ৫ ) আঞ্চলিক বৈষম্য দূর করা ।
প্রশ্ন ৬। NITI আয়োগের সদস্য কে কে ?
উত্তরঃ নীতি ( NITI ) আয়োগের অধ্যক্ষ হল প্রধানমন্ত্রী । আয়োগের অন্যান্য সদস্যগণ হল একজন উপাধ্যক্ষ , রাজ্যসমূহের মুখ্যমন্ত্রীগণ ও কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলের উপ – রাজ্যপালগণ , ৪ জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী , মুখ্য কাৰ্যবাহী বিষয়া ও বিশেষজ্ঞগণ ।
বিস্তারিত উত্তর লেখো :
প্রশ্ন ৭। ভারতবর্ষের পরিকল্পিত অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রথম ( ১৯৫১ ১৯৯১ ) ও দ্বিতীয় ( ১৯৯১ থেকে বর্তমান সময় সীমা ) পর্বের মধ্যে কী পার্থক্য রয়েছে ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ ১৯৫০-৫১ সন থেকে ১৯৯০-৯১ সনের সময়কালে ভারতীয় অর্থনীতির উন্নয়নের কার্য প্রথম আরম্ভ করেছিল সরকারী খণ্ডই , ব্যক্তিগত খণ্ডের ভূমিকা ছিল গৌণ । উল্লেখযোগ্য যে প্রথম থেকেই ভারতবর্ষের আর্থিক ব্যবস্থা হয়েছে মিশ্রিত আর্থিক ব্যবস্থা । যে আর্থিক ব্যবস্থায় সরকারী খণ্ড ও ব্যক্তিগত খণ্ডের সহাবস্থান হয় , সেই আর্থিক ব্যবস্থাই হল মিশ্রিত আর্থিক ব্যবস্থা । ভারতীয় পরিকল্পনার প্রথম সময়ে সরকারী খণ্ডের তুলনায় ব্যক্তিগত খণ্ডের গুরুত্ব কম ছিল । ভারতবর্ষের ঔদ্যোগিক নীতি সমাজবাদী সমাজ ( Socialistic pattern of society ) প্রতিষ্ঠা করা একটি প্রধান লক্ষ্য হিসাবে গ্রহণ করেছিল । স্বাভাবিকভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়নে রাষ্ট্রের ভূমিকাই প্রাধান্য লাভ করেছিল ।
এই সময়কালে ভারতীয় অর্থনীতির মূল লক্ষ্যসমূহ ছিল ―
( ১ ) অর্থনৈতিক উন্নয়নের হার ক্ষিপ্র করে তোলা ।
( ২ ) আধুনিক প্রযুক্তিবিদ্যা প্রয়োগের উপরে গুরুত্ব প্রদান করা ।
( ৩ ) আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন করা । ও
( ৪ ) সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা ।
এই সময়কালে ঘরুয়া জাতীয় আয় বৃদ্ধির গড় হিসাবে ৩.৫ শতাংশ ছিল৷অপরদিকে ভারতবর্ষের পরিকল্পিত অর্থনৈতিক উন্নয়নের দ্বিতীয় সময়কাল ১৯৯১-৯২ সন থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে । এই সময়কালে ভারতীয় অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন সাধিত হল । উদারীকরণ , ব্যক্তিগতকরণ ও গোলকীকরণ বা বিশ্বায়নের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় এবং সরকারী খণ্ডের গুরুত্ব হ্রাস পায় । এই তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তনের তিনটি মূল কারণ আছে ।
কারণ তিনটি হল :-
( ১ ) সরকারী ব্যয়বৃদ্ধির হার থেকে সরকারী আয় বৃদ্ধি কম হওয়ার জন্য বৃহৎ বিত্তীয় ঘাটতি বা লোকসান দেখা দিয়েছিল । সরকারী খণ্ডের উদ্যোগসমূহে সরকারী বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছিল যদিও সেই রকম বেশ কিছু সংখ্যক উদ্যোগে লোকসান ভরতে হয়েছিল । ১৯৯০ সনের মার্চ মাসে ২৪৪ টি সরকারী খণ্ডের লোকসান ভরা উদ্যোগের মধ্যে ৫৮ টিই রুগ্ন হয়ে পড়েছিল ।
( ২ ) প্রধানত সীমিত উৎপাদনের ফলে সৃষ্টি হওয়া মুদ্রাস্ফীতি বা সা – সামগ্রীর অত্যধিক মূল্য বৃদ্ধিতে বিশেষ করে সমাজের দুর্বল শ্রেণির লোককে অধিক ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল ।
( ৩ ) ১৯৯০-৯১ সনে ভারতবর্ষের বৈদেশিক বাণিজ্যের ছবিটি ভয়াবহ হয়ে পড়েছিল । নিম্নগামী ভারতীয় অর্থনীতিতে বিদেশের মূলধন আসা কমে গিয়েছিল । অন্যদিকে ভারতীয় অর্থনীতি হতে মূলধনের বহির্গমন হয়েছিল । ফলস্বরূপ ভারতবর্ষের বৈদেশিক বাণিজ্যের ঘাটতির পরিমাণ উদ্বেগজনক হয়ে পড়েছিল ।
প্রশ্ন ৮। ভারতবর্ষে অর্থনৈতিক সংস্কার প্রবর্তনের মূল কারণ সংক্ষেপে বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ উদারীকরণ , ব্যক্তিগতকরণ ও গোলকীকরণ বা বিশ্বায়নের গুরুত্ব বৃদ্ধি হয় এবং সরকারী খণ্ডের গুরুত্ব হ্রাস হয় । এই তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তনের তিনটি মূল কারণ আছে । যথা—
( ১ ) সরকারী ব্যয় বৃদ্ধির হার থেকে সরকারী আয় বৃদ্ধি কম হওয়ার জন্য বিত্তীয় ঘাটতি দেখা দিয়েছিল । সরকারী খণ্ডের উদ্যোগসমূহে সরকারী বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছিল যদিও সেইরকম ভাল সংখ্যক উদ্যোগে লোকসান ভরতে হয়েছিল । ১৯৯০ সনের মার্চ মাসে ২৪৪ টি সরকারী খণ্ডের লোকসান ভরা উদ্যোগের মধ্যে ৫৮ টিই রুগ্ন হয়ে পড়েছিল ।
( ২ ) বিশেষ করে সীমিত উৎপাদনের ফলে সৃষ্টি হওয়া মুদ্রাস্ফীতি বা সা সামগ্রীর অধিক মূল্য বৃদ্ধিতে বিশেষ করে সমাজের দুর্বল শ্রেণির লোককে অধিক ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল ।
( ৩ ) ১৯৯০-৯১ সনে ভারতবর্ষের বৈদেশিক বাণিজ্যের ছবিটি ভয়াবহ হয়ে পড়েছিল । নিম্নগামী ভারতীয় অর্থনীতিতে বিদেশের মূলধন আসা কমে গিয়েছিল । অন্যদিকে ভারতীয় অর্থনীতির থেকে মূলধনের বহির্গমন হয়েছিল । ফলস্বরূপ ভারতবর্ষের বৈদেশিক বাণিজ্যের ঘাটতির পরিমাণ উদ্বেগজনক হয়ে পড়েছিল ।
প্রশ্ন ৯। অর্থনৈতিক সংস্কারের তিনটি সুফল উল্লেখ করো ।
উত্তরঃ অর্থনৈতিক সংস্কারের তিনটি সুফল নীচে উল্লেখ করা হল ―
( ১ ) অর্থনৈতিক উন্নয়নের হার বৃদ্ধি হয়েছে । ২০০৫-৬ , ২০০৬-৭ ও ২০০৭-৮ সনে বার্ষিক উন্নয়নের হার ছিল যথাক্রমে ৯.৫ শতাংশ , ৯.৭ শতাংশ ও ৯.২ শতাংশ । এখন পর্যন্ত ভারতীয় অর্থনীতির উন্নয়নের হার পূর্বের এই উচ্চতা স্পর্শ করতে পারছিল না । ২০০৯-১০ সন থেকে ২০১২-১৩ সন পর্যন্ত গড় হিসাবে বার্ষিক উন্নয়নের হার ছিল ৬.৭ শতাংশ । তাই অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুসারে ২০১৩-১৪ সনে বার্ষিক উন্নয়নের হার ছিল ৭.২ শতাংশ ।
( ২ ) পাইকারী মূল্যসূচী পূর্বের তুলনায় হ্রাস হয়েছে । অবশ্য খুচরা মূল্যসূচী সেই একহারে কমে নি ।
( ৩ ) ভারতবর্ষের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক রিজার্ভ ব্যাঙ্কে জমা হওয়া বৈদেশিক বিনিময়- যোগ্য মুদ্রার পরিমাণ বৃদ্ধি হয়েছে । এই পরিমাণ বর্তমানে ৩২৮.৭ বিলিয়ন ( ১ বিলিয়ন ১০০ কোটি বা ১০০০ নিযুত ) ডলার আছে । এই জমার পরিমাণ ভারতবর্ষের আগামী ৭ মাসের আমদানির মূল্য ভরাতে পারবে । উল্লেখযোগ্য যে ১৯৯০-৯১ সনে রিজার্ভ ব্যাঙ্কে জমা থাকা এই মুদ্রা মাত্র ১৫ দিনের আমদানীর জন্য যথেষ্ট ছিল ।
প্রশ্ন ১০। অর্থনৈতিক সংস্কার প্রবর্তনের ফলে উদ্ভুত দুটি সমস্যা ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ অর্থনৈতিক সংস্কার প্রবর্তনের ফলে সৃষ্টি হওয়া দুটি অসুবিধা নীচে ব্যাখ্যা করা হল ―
( ১ ) এই সংস্কার নীতি প্রতিযোগীতার প্রসার ও তীব্রতা দুটিই বৃদ্ধি করেছে । বিভিন্ন ধরনের সা – সামগ্রী বাজারে আসছে । এই প্রতিযোগিতা সুস্থ হতে হলে জনসাধারণের ক্রয় ক্ষমতার পরিমাণ বৃদ্ধি হতে হবে ।
( ২ ) পণ্যের প্রতি অতি আসক্তি ভোগবাদী অর্থনীতির সৃষ্টি করলে তা নৈতিকতার প্রতি এক ভয়ের কারণ হতে পারে ।
( ৩ ) গোলকীকরণের ফলে দেশটি বা সমূহ জনসাধারণ নিজের পরিচয় হারাতে পারে ।
( ৪ ) বাজারকেন্দ্রিক অর্থনীতি যাতে দরিদ্র জনগণকে বঞ্চিত করতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হলে সুপ্রশাসন ব্যবস্থা একটি বহাল থাকা প্রয়োজন ।
( ৫ ) অর্থনৈতিক সংস্কার মূল্য বৃদ্ধি রোধ করতে পারে নি ।
( ৬ ) ধনী এবং দরিদ্রের মধ্যে আয় এবং সম্পত্তির পার্থক্য হ্রাসকরণে বিফলতা ।
প্রশ্ন ১১। অসমের চলিত পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার পাঁচটি প্রধান লক্ষ্য উল্লেখ করো ।
উত্তরঃ অসমের চলিত পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার ছয়টি প্রধান লক্ষ্য নীচে উল্লেখ করা হল ―
( ১ ) দেশের উন্নতি উন্নত রাজ্যসমূহের সম – পর্যায়ে আসার জন্য আগামী দুই – তিনটি দশকের ভিতরে বা মধ্যে অসমের উন্নয়নের হার ১০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা ।
( ২ ) দারিদ্রতা ও অর্থনৈতিক বৈষম্য হ্রাস করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা ।
( ৩ ) কৃষিখণ্ডের বার্ষিক উন্নয়নের হার ৬ থেকে ৮ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা ।
( ৪ ) শক্তি উৎপাদনের ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন করা ও শক্তি পরিবহণ এবং বিতরণের ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তিবিদ্যা প্রয়োগ করা ।
( ৫ ) অসমের মানব উন্নয়ন সূচকাংকের ( HDI ) মাপ ঊর্ধ্বগামী করা এবং সেই উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খণ্ডে বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি করা যাতে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতে ও শিক্ষক প্রশিক্ষণের জন্য পুঁজির অভাব হয় না ।
( ৬ ) ক্ষমতা বৃদ্ধির পরিকল্পনার মাধ্যমে স্ব – নিয়োগের পথ খুলে দেওয়া এবং সেই মর্মে অতি ক্ষুদ্র , ‘ ক্ষুদ্র ও মধ্যম উদ্যোগ এবং গ্রাম অঞ্চলের পরম্পরাগত কুটির শিল্পের উপরে গুরুত্ব আরোপ করা ।
চলিত পরিকল্পনায় অগ্রাধিকার লাভ করা খণ্ডটি হল গ্রাম্য অর্থনীতির উন্নয়ন । এই উন্নয়নে কৃষি ও আনুষঙ্গিক খণ্ড , ক্ষুদ্র ও মধ্যম উদ্যোগ , হস্ততাত ও কুটির শিল্পকে নেওয়া হবে এবং নগর ও গ্রামের মধ্যে থাকা বৈষম্য দূরীকরণে সহায়তা করতে পারবে ।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর :
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর :
প্রশ্ন ১। ভারতবর্ষে প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা কোন সনে আরম্ভ হয়েছিল ?
উত্তরঃ ১৯৫১ সনে ।
প্রশ্ন ২। নীতি ( NITI ) আয়োগ কোন সনে গঠন করা হয় ?
উত্তরঃ ২০১৫ সনে ।
প্রশ্ন ৩। নীতি ( NITI ) আয়োগের অধ্যক্ষ কে ?
উত্তরঃ প্রধানমন্ত্রী ।
প্রশ্ন ৪। সবুজ বিপ্লব বলতে কী বুঝ ?
উত্তরঃ আধুনিক প্রযুক্তিবিদ্যা প্রয়োগ করে কৃষিখণ্ডের উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হল সবুজ বিপ্লব ।
প্রশ্ন ৫। বিত্তীয় খণ্ড বলতে কি বোঝ ?
উত্তরঃ ব্যবসায়িক ব্যাঙ্ক , বিনিয়োগ ব্যাঙ্ক , অংশ পত্রের বাজার ও বৈদেশিক বিনিময়যোগ্য মুদ্রার বাজারের সমষ্টিই হল বিত্তীয় খণ্ড ।
প্রশ্ন ৬। ২০০৫-০৬ সনে বার্ষিক উন্নয়নের হার কত ছিল ?
উত্তরঃ ৯.৫ শতাংশ ।
প্রশ্ন ৭। ২০০৬-০৭ সনে বার্ষিক উন্নয়নের হার কত ছিল ?
উত্তরঃ ৯.৭ শতাংশ ।
প্রশ্ন ৮। ২০০৭-০৮ সনে বার্ষিক উন্নয়নের হার কত ছিল ?
উত্তরঃ ৯.২ শতাংশ ।
প্রশ্ন ৯। ২০০৯-১০ সন থেকে ২০১২-১৩ সন পর্যন্ত গড় হিসাবে বার্ষিক উন্নয়নের হার কত ছিল ?
উত্তরঃ ৬.৭ শতাংশ ৷
প্রশ্ন ১০। ২০১৩-১৪ সনে বার্ষিক উন্নয়নের হার কত ছিল ?
উত্তরঃ ৭.২ শতাংশ ।
প্রশ্ন ১১। ভারতবর্ষে দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা কোন সনে আরম্ভ হয়েছিল ?
উত্তরঃ ১৯৫৬ সনে ।
প্রশ্ন ১২। ভারতবর্ষে তৃতীয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা কোন সনে আরম্ভ হয়েছিল ?
উত্তরঃ ১৯৬১ সনে ।
প্রশ্ন ১৩। ভারতবর্ষে চতুর্থ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা কোন সনে আরম্ভ হয়েছিল ?
উত্তরঃ ১৯৬৯ সনে ।
প্রশ্ন ১৪। ভারতবর্ষে পঞ্চম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা কোন সনে আরম্ভ হয়েছিল ?
উত্তরঃ ১৯৭৪ সনে ।
প্রশ্ন ১৫। কোন সনে ভারতের ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা আরম্ভ হয়েছিল ?
উত্তরঃ ১৯৮০ সনে ।
প্রশ্ন ১৬। কোন সনে ভারতের সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা আরম্ভ হয়েছিল ?
উত্তরঃ ১৯৮৫ সনে ।
প্রশ্ন ১৭। অসমের চলিত পরিকল্পনায় অগ্রাধিকার লাভ করা খণ্ডটি কী ?
উত্তরঃ অসমের চলিত পরিকল্পনায় অগ্রাধিকার লাভ করা খণ্ডটি হল গ্রাম্য অর্থনীতির উন্নয়ন ।
প্রশ্ন ১৮। ভারতবর্ষে কোন সনে পরিকল্পনা আয়োগ গঠন করা হয়েছে ?
উত্তরঃ ১৯৫০ সনে ।
প্রশ্ন ১৯। অসমে কে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রস্তুত করে ?
উত্তরঃ রাজ্য পরিকল্পনা বোর্ড ।
প্রশ্ন ২০। রাষ্ট্রীয় আয় কী ?
উত্তরঃ কোন নির্দিষ্ট বৎসরে দেশের সর্বমোট উৎপাদনের অর্থমূল্যকে সেই বৎসরের রাষ্ট্রীয় আয় বলে ।
প্রশ্ন ২১। কোন সনে প্রথম মান উন্নয়ন প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় ?
উত্তরঃ ১৯৯০ সনে ।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর :
প্রশ্ন ১। উন্নত ও অনুন্নত দেশের চারটি পার্থক্য লেখো ।
উত্তরঃ ( ১ ) উন্নত দেশে শিক্ষাব্যবস্থা অধিক উন্নত। অপর দিকে অনুন্নত দেশে শিক্ষাব্যবস্থা উন্নত নয় ।
( ২ ) উন্নত দেশে স্বাস্থ্যসেবা অধিক উন্নত । অনুন্নত দেশে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবার অভাব হয়।
( ৩ ) উন্নত দেশে মানুষের আয়ু বেশি । অনুন্নত দেশে মানুষের আয়ু কম ।
( ৪ ) উন্নত দেশে মাথাপিছু আয় বেশি । অনুন্নত দেশে মাথাপিছু আয় কম ।
প্রশ্ন ২। ভারতীয় প্রশাসন ব্যবস্থায় কয়টি স্তর আছে এবং কী কী ?
উত্তরঃ ভারতীয় প্রশাসন ব্যবস্থায় তিনটি স্তর আছে । যথা–
( ১ ) কেন্দ্রীয় সরকার ।
( ২ ) রাজ্য সরকার । ও
( ৩ ) স্থানীয় সংস্থাসমূহ ( যেমন পঞ্চায়েত ও নগরপালিকা ) ।
প্রশ্ন ৩। ২০১০ সনের মানব উন্নয়নের নতুন ধারণা তিনটি কী কী ?
উত্তরঃ ( ১ ) বৈষম্য সাপেক্ষে মানব উন্নয়ন সূচকাংক ।
( ২ ) লিঙ্গ বৈষম্য সূচকাংক । ও
( ৩ ) বহুমাত্রীয় দরিদ্র সূচকাংক ।
প্রশ্ন ৪। মিশ্রিত অর্থনীতি কী ?
উত্তরঃ যে ধরনের অর্থনীতিতে সরকারী রাজস্ব খণ্ড এবং ব্যক্তিগত খণ্ডের সহ অবস্থান হয়ে থাকে অর্থাৎ উৎপাদনের উপাদানসমূহ সরকারী খণ্ড এবং ব্যক্তিগত খণ্ড উভয়ের হাতে থাকে সেই ধরনের অর্থনীতিকে মিশ্রিত অর্থনীতি বলা হয়ে থাকে । এই ধরনের অর্থনীতিতে সরকার বা রাষ্ট্র কিছু সংখ্যক আর্থিক কার্য নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এবং ব্যক্তিগত কিছু সংখ্যক কার্যনিয়ন্ত্রণ করে থাকে । মিশ্রিত অর্থনীতির মাধ্যমে পুঁজিবাদের সুবিধাসমূহ এবং সমাজবাদের সুবিধাসমূহ একত্রিত করার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে । ভারতীয় অর্থনীতি মিশ্রিত অর্থনীতির উদাহরণ ।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর :
প্রশ্ন ১। অর্থনৈতিক পরিকল্পনার উদ্দেশ্য বা লক্ষ্যসমূহ উল্লেখ করো ।
উত্তরঃ অর্থনৈতিক পরিকল্পনার উদ্দেশ্য বা লক্ষ্যসমূহ হল ―
( ১ ) অর্থনৈতিক উন্নয়নের হার বৃদ্ধি করা ।
( ২ ) প্রাকৃতিক সম্পদগুলির সদব্যবহার করা ।
( ৩ ) দেশের অর্থনীতিকে আত্মনির্ভরশীল করে তোলা ।
( ৪ ) অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করা ।
( ৫ ) জনগণের জীবনযাত্রার মানদণ্ড উন্নত করা ।
( ৬ ) উদ্যোগের উন্নয়ন করা ।
( ৭ ) দরিদ্রতা দূর করা ।
( ৮ ) পরিবেশ দূষিতকরণ হ্রাস করা ।
( ৯ ) বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য নিয়োগের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করা ।
( ১০ ) রপ্তানীর পরিমাণ বৃদ্ধি করা ।
( ১১ ) ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য দূর করা ।
প্রশ্ন ২। গোলকিকরণ বলতে কী বোঝ ? ভারতীয় অর্থনীতি গোলকিকরণের সুবিধা লাভ করতে পেরেছে কিনা ?
উত্তরঃ অর্থনীতিতে গোলকিকরণ হল পৃথিবীর বিভিন্ন অর্থনীতির একটির সঙ্গে অন্যটির সংহতি রাখা । এই ধরনের সংহতি হয় যখন দেশগুলির মধ্যে উৎপাদিত দ্রব্য ও উৎপাদনের উপাদানগুলির মুক্তভাবে সঞ্চালন ঘটে । গোলকীকরণের ফলে পৃথিবীর অর্থনীতি একটি একক বাজার অর্থনীতিতে রূপান্তরিত হয় অর্থাৎ পৃথিবীটি একটি পৃথিবী গ্রাম্যে পরিণত নয় । গোলকীকরণের ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মধ্যে উৎপাদিত দ্রব্যসমূহের আমদানি রপ্তানি হয় । অন্যদিকে উৎপাদনের উপাদানগুলি , যেমন — মূলধন , প্রযুক্তি , বিত্ত , শ্রম ইত্যাদি বিভিন্ন দেশের মধ্যে গতিশীল হয়ে পড়ে । বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মধ্যে বাজারে নির্দ্ধারিত হারে বিনিময় হতে হবে ।
ভারতীয় অর্থনীতিতে গোলকিকরণের প্রভাব :- ১৯৯০ সাল থেকে ভারতীয় অর্থনীতি বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে সংহতিকরণ হয়েছে । ভারতীয় অর্থনীতির আংশিক ভাবে গোলকিকরণ হয়েছে । গোলকিকরণ প্রক্রিয়াতে ভারতীয় অর্থনীতির অংশগ্রহণ করা নির্ভর করে মোট ঘরুয়া উৎপাদনের কত অংশ আমদানি ও রপ্তানি দ্বারা বিশ্ব অর্থনীতির অংশীদার হয়েছে । বিশ্ব বাণিজ্যে ভারতের রপ্তানি ও আমদানির অংশ ১ শতাংশ থেকেও কম ।
গোলকিকরণের ফলে ভারতীয় অর্থনীতির সুফলগুলি হল :-
( ক ) কয়েকটি দ্রব্য ও সেবা উৎপাদনের বিশেষীকরণ হওয়ার ফলে তুলনামূলক ব্যয়সুবিধা লাভ হয়েছে ও সেই দ্রব্যগুলির রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়েছে ।
( খ ) ১৯৮০ সালে ভারতীয় অর্থনীতির বিকাশের হার ছিল ৩.৫ শতাংশ । ১৯৯০ সালের পর থেকে অর্থনীতির বিকাশের হার ৬ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি হয়েছে । বর্তমান সময়ে অর্থনৈতিক বিকাশের হার বার্ষিক ৮/৯ শতাংশের মধ্যে আছে ।
( গ ) রপ্তানীর পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়ার ফলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে লাভ বা সহায়তা হয়েছে ।
( ঘ ) দারিদ্রতার সংখ্যা কমেছে এবং দারিদ্র সীমারেখার নীচের লোকের সংখ্যাও হ্রাস পেয়েছে।
( ঙ ) অর্থনৈতিক বিকাশ বৃদ্ধি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জনসাধারণের নিয়োগ ও আয় বৃদ্ধি পেয়েছে । অর্থনৈতিক বিকাশের সঙ্গে সামাজিক খণ্ডের উন্নয়ন , যেমন — স্বাস্থ্য , শিক্ষা ইত্যাদির উন্নয়ন সাধন হয়েছে ।
Thank You for Visiting – Roy Library
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.