Hello Viewers Today’s We are going to Share the Complete New Syllabus of SEBA Class 6 Bengali Chapter 6 বৈজ্ঞানিক মানসিকতা এবং আমাদের সমাজ Question Answer As Per The SEBA New Syllabus. SEBA Class 6 Bengali Chapter 6 বৈজ্ঞানিক মানসিকতা এবং আমাদের সমাজ Solutions. SCERT Class 6 Bengali Questions and Answers PDF Download Are you a Student of SEBA Class 6 Bengali Chapter 6 বৈজ্ঞানিক মানসিকতা এবং আমাদের সমাজ PDF Which you can Download PDF Class 6 Bengali Questions and Answers PDF for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Bengali Chapter 6 বৈজ্ঞানিক মানসিকতা এবং আমাদের সমাজ
Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 6 Bengali Book PDF Solutions for Free. Class 6 Class 6 Science Solutions in Bengali. SEBA Class 6 Bengali Textbook Question Answer. Class 6 Ankuan Question Answer. I Hope, you Liked The information About The ক্লাস 6 বাংলা প্রশ্ন উত্তর If you liked Assam Board ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা বইয়ের প্রশ্ন উত্তর Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
বৈজ্ঞানিক মানসিকতা এবং আমাদের সমাজ
ক্রিয়াকলাপ – পাঠভিত্তিক |
১। সবাই পাঠটি শুদ্ধ উচারণ করে পড়ো। জটিল শব্দগুলোর সঙ্গে পরিচিত হও।
উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেরা করো।
২। নীচের প্রশ্নগুলোতে ‘হ্যাঁ বা ‘না’ লেখো―
(ক) মানুষ স্বাভাবিকভাবেই কৌতূহলী। (হ্যাঁ / না)
উত্তরঃ হ্যাঁ।
(খ) কিছু সংখ্যক প্রাচীন রীতি-নীতির সঙ্গে বৈজ্ঞানিক কারণও জড়িত থাকে। (হ্যাঁ / না)
উত্তরঃ হ্যাঁ।
(গ) বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে প্রচারিত রাশিফল সম্পূর্ণ বিজ্ঞানসম্মত। (হ্যাঁ / না)
উত্তরঃ না।
৩। নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
(ক) বৈজ্ঞানিক মন ও মানসিকতা বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ যে মন দিয়ে আমরা অন্য কারোর বলা কথায় বিশ্বাস না করে নিজেরা বিচার বিবেচনা করে কেন পারে বা কেন পারে না চিন্তা ভাবনা করে সিদ্ধান্ত নিই। তাকে বৈজ্ঞানিক মন বলে। এবং আমাদের বৈজ্ঞানিক মনটির দেখিয়ে দেওয়া পথে যদি আমরা এগিয়ে যাই তবেই তাকে বৈজ্ঞানিক মানসিকতা বলে।
(খ) সাপে কামড় দিলে আমাদের কী করা উচিত?
উত্তরঃ সাপে কামড় দিলে আহত ব্যক্তিকে কাছাকাছি হাসপাতালে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সাপের বিষ বের করার ব্যবস্থা করতে হবে।
(গ) কেন আমাদের সমাজ থেকে অন্ধবিশ্বাসগুলো দূর করতে হবে?
উত্তরঃ ব্যক্তি-হিসেবে, সুস্থ সমাজ হিসেবে উন্নতি করতে হলে আগে আমাদের অন্ধবিশ্বাসগুলো ছাড়তে হবে। অন্ধবিশ্বাস সমাজকে এগোতে দেয় না। আমাদের নিজেদের চিন্তাশক্তি কাজে লাগিয়ে প্রত্যেকটি ঘটনার পেছনে বৈজ্ঞানিক যুক্তি খুঁজে বের হবে তবেই সমাজের উন্নতি হবে।
৪। নীচের ‘ক’ অংশের শব্দের সঙ্গে ‘খ’ অংশের অর্থ মিলিয়ে দাও―
‘ক’ অংশ | ‘খ’ অংশ |
কৌতূহলী | প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত নীতি |
স্বাস্থসম্মত | অনুসন্ধিৎসু |
যুক্তিনিষ্ঠ | যুক্তি থাকা |
বিরল | একটির বদলে আরেকটি |
বিকল্প | স্বাস্থ্যকর যা |
ঐতিহ্য | পাওয়া দুষ্কর |
উত্তরঃ
‘ক’ অংশ | ‘খ’ অংশ |
কৌতূহলী | অনুসন্ধিৎসু |
স্বাস্থসম্মত | স্বাস্থ্যকর যা |
যুক্তিনিষ্ঠ | যুক্তি থাকা |
বিরল | একটির বদলে আরেকটি |
বিকল্প | পাওয়া দুষ্কর |
ঐতিহ্য | প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত নীতি |
৫। নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
(ক) বাইরে থেকে বেরিয়ে আসার পর সেই কাপড়েই রান্নাঘরে ঢুকতে না দেওয়া কি কোনো সংস্কার? এই কাজের পেছনে কী ধরনের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা লুকিয়ে রয়েছে?
উত্তরঃ বাইরে থেকে বেরিয়ে আসার পর সেই কাপড়েই রান্নাঘরে ঢুকতে না দেওয়াটা কোনো সংস্কার নয়।
এর পেছনে একটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা লুকিয়ে রয়েছে। সেটি হল বাইরে থেকে আসার পর কেউ রান্নাঘরে ঢুকলে তার সাথে রোগ জীবাণু, ধুলো বালি রান্নাঘরে ঢুকবে, আর খাবারে পড়ার সুযোগ আছে। তাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে তবেই রান্নাঘরে ঢুকতে হয়।
(খ) বৈজ্ঞানিক মানসিকতার অধিকারী হতে হলে ব্যক্তির শিক্ষিত হওয়াটা কি জরুরি? শিক্ষিত না হয়েও মানুষ কীভাবে বৈজ্ঞানিক মানসিকতার অধিকারী হতে পারেন?
উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক মানসিকতার অধিকারী হতে গেলে ব্যক্তির শিক্ষিত হওয়াটা জরুরি না। শিক্ষিত না হয়েও একজন মানুষ বৈজ্ঞানিক মানসিকতার অধিকারী হতে পারেন। কেবল তাঁর প্রতিটি কথা বা ঘটনার কারণগুলো যুক্তিনিষ্ঠভাবে বিবেচনা করে দেখার মতো একটি মন থাকতে হবে। যুক্তি দিয়ে সব কিছু দেখতে হবে।
(গ) বৈজ্ঞানিক মানসিকতা সম্পর্কে তোমার কী ধারণা হলো পাঠটি অবলম্বনে তুলে ধরো।
উত্তরঃ নিজেদের কৌতূহলী মন নিয়ে বিচার বিবেচনা করে বা চিন্তা ভাবনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং বৈজ্ঞানিক মনটির দেখিয়ে দেওয়া পথে এগিয়ে যেতে হবে। তবেই বৈজ্ঞানিক মানসিকতার প্রকাশ হবে। সমাজে প্রচলিত কিছু অবৈজ্ঞানিক রীতি-নীতিগুলি মেনে চলার কোনো প্রয়োজন নেই। আমাদের সব সময় আত্মবিশ্লেষণ করা উচিত। বৈজ্ঞানিক মানসিকতাকে কেবল বই পত্রের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখলে হবে না। ছাত্র-ছাত্রীদের মনেও এই বৈজ্ঞানিক মানসিকতার বীজ রোপন করতে হবে তবেই সমাজ কুসংস্কারমুক্ত হবে এবং সর্বাঙ্গ সুন্দর হবে।
(ঘ) সমাজ থেকে অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার কেন বর্জন করা প্রয়োজন?
উত্তরঃ ব্যক্তি হিসেবে, সমাজ হিসেবে উন্নতি করতে হলে অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার গুলো বর্জন করা দরকার। বৈজ্ঞানিক ভিত্তি না থাকা কিছু সংখ্যক প্রচলিত কুসংস্কারকে দূর করা দরকার।
(ঙ) বৈজ্ঞানিক মানসিকতার অধিকারী হতে গেলে কী ধরনের মন থাকা দরকার?
উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক মানসিকতার অধিকারী হতে গেলে বৈজ্ঞানিক মন থাকা দরকার।
ভাষা-অধ্যয়ন |
এসো, জেনে নিই
পাঠটিতে তোমরা ‘বৈজ্ঞানিক’ পদটি পেয়েছ। এর মূল রয়েছে ‘বিজ্ঞান’, যেটি একটি বিশেষ্যবাচক পদ। ‘বিজ্ঞান’-এর সঙ্গে ‘ইক’ প্রত্যয় যোগ করে ‘বৈজ্ঞানিক’ পদটি গঠন করা হয়েছে। এটি বিশেষণ পদ এরকম কিছু উদাহরণ হলো―
সাহিত্য + ইক = সাহিত্যিক
স্বভাব + ইক = স্বাভাবিক
ঈশ্বর + ইক = ঐশ্বরিক
মূল + ইক = মৌলিক
বেদ + ইক = বৈদিক
মুখ + ইক = মৌখিক
রাজ্য + ইক = রাজ্যিক
৬। পাঠে প্রাপ্ত বৈজ্ঞানিক পদটি ‘বিজ্ঞান’ বিশেষ্য পদের বিশেষণ রূপ। একইভাবে
উদাহরণ:
বিশেষ্য | বিশেষণ |
শরীর | শারীরিক |
ইতিহাস | ঐতিহাসিক |
দিন | দৈনিক |
বাণিজ্য | বাণিজ্যিক |
ভূগোল | ভৌগোলিক |
৭। নীচের শব্দগুলোতে ‘অ’-উপসর্গ যুক্ত করে বিপরীত শব্দ তৈরি করো। নীচের উদাহরণটি লক্ষ করো।
উত্তরঃ
বৈজ্ঞানিক | অবৈজ্ঞানিক |
সময় ― অসময় | সাধু ― অসাধু |
ন্যায় ― অন্যায় | ক্লান্ত ― অক্লান্ত |
শান্ত ― অশান্ত | জ্ঞান ― অজ্ঞান |
এসো, জেনে নিই
পাঠে প্রাপ্ত ‘প্রবণতা’ ও ‘মানসিকতা’ পদ দুটি গুণবাচক বিশেষ্য।
এই পদ দুটি কীভাবে গঠিত হয়েছে দ্যাখো ―
প্রবণ + তা = প্রবণতা
মানসিক + তা = মানসিকতা
এখানে ‘প্রবণ’ এবং ‘মানসিক’ হব্দ দুটি হচ্ছে মূল শব্দ। মূল শব্দের সঙ্গে ‘তা’ প্রত্যয় যোগ করে নতুন একটি অর্থপূর্ণ শব্দ গঠিত হয়েছে।
৮। এভাবে নীচের শব্দগুলোর গুণবাচক বিশেষ্য রূপটি লেখো-
উত্তরঃ
সরল ― সরলতা | দুর্বল ― দুর্বলতা |
নম্র ― নম্রতা | ভদ্র ― ভদ্রতা |
দৃঢ় ― দৃঢ়তা | উচ্চ ― উচ্চতা |
If you Want More Questions Answers Then Click on the Buy Link Given Below
SCERT Class 6 Bengali Question Answer [New Book Updated]
S.L No. | সূচীপত্র |
Chapter – 1 | বলো বলো বলো সবে |
Chapter – 2 | খরগোশ ও সিংহ |
Chapter – 3 | গ্রন্থ পাঠ |
Chapter – 4 | চলো গাছের চারা রোপন করি |
Chapter – 5 | আষাঢ় |
Chapter – 6 | বৈজ্ঞানিক মানসিকতা এবং আমাদের সমাজ |
Chapter – 7 | অপু-দুর্গা |
Chapter – 8 | বিরুবালা রাভা |
Chapter – 9 | খুড়োর কল |
Chapter – 10 | সত্যজিৎ রায়ের দুটি সাক্ষাৎকার |
Chapter – 11 | মাইনুর টনসিলাইটিস |
Chapter – 12 | মানুষ মানুষের জন্যে |
Chapter – 13 | সাপ এবং ব্যাং রাজা |
Chapter – 14 | নদীপথে |
Chapter – 15 | নৌকা বাইচের গান |
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.