Hello Viewers Today’s We are going to Share the Complete New Syllabus of SEBA Class 6 Bengali Chapter 9 খুড়োর কল Question Answer As Per The SEBA New Syllabus. SEBA Class 6 Bengali Chapter 9 খুড়োর কল Solutions. SCERT Class 6 Bengali Questions and Answers PDF Download Are you a Student of SEBA Class 6 Bengali Chapter 9 খুড়োর কল PDF Which you can Download PDF Class 6 Bengali Questions and Answers PDF for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Bengali Chapter 9 খুড়োর কল
Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 6 Bengali Book PDF Solutions for Free. Class 6 Class 6 Science Solutions in Bengali. SEBA Class 6 Bengali Textbook Question Answer. Class 6 Ankuan Question Answer. I Hope, you Liked The information About The ক্লাস 6 বাংলা প্রশ্ন উত্তর If you liked Assam Board ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা বইয়ের প্রশ্ন উত্তর Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
খুড়োর কল
ক্রিয়াকলাপ – পাঠভিত্তিক |
১। নীচের প্রশ্নগুলো পড়ো এবং প্রতি প্রশ্নের সঙ্গে যে চারটি করে বিকল্প উত্তর রয়েছে সেখান থেকে শুদ্ধ উত্তরটি খুঁজে বের করে পাশের বৃত্তটি পূর্ণ করো।
(i) কার খুড়ো আজব কল তৈরি করেছেন?
(ক) চণ্ডী দাসের।
(খ) কালি দাসের।
(গ) দুর্গা দাসের।
(ঘ) হরি দাসের।
উত্তরঃ (ক) চণ্ডী দাসের।
(ii) কলটির সাহায্যে পাঁচ ঘন্টার রাস্তা কত ঘন্টায় পৌঁছে যাওয়া যায়?
(ক) এক ঘন্টায়।
(খ) দুই ঘন্টায়
(গ) দেড় ঘন্টায়।
(ঘ) আড়াই ঘন্টায়।
উত্তরঃ (গ) দেড় ঘন্টায়।
২। এসো, নীচে দেওয়া শব্দগুলোর অর্থ দাগ টেনে মেলাই –
শব্দ | অর্থ |
কল | দূরত্ব বোঝাতে ব্যবহৃত একক |
খাদ্য | কোনো কিছু পাওয়ার ইচ্ছা |
লোভ | খাবার |
যোজন | অদ্ভুত |
আজব | যন্ত্র |
উত্তরঃ
শব্দ | অর্থ |
কল | যন্ত্র |
খাদ্য | খাবার |
লোভ | কোনো কিছু পাওয়ার ইচ্ছা |
যোজন | দূরত্ব বোঝাতে ব্যবহৃত একক |
আজব | অদ্ভুত |
৩। উত্তর দাও:
(ক) কারা চণ্ডীদাসের খুড়োর আজব কলের কথা শুনে সাবাশ বলেছে?
উত্তরঃ চণ্ডীদাসের পাড়ার ছেলে―বুড়ো সকলেই চণ্ডীদাসের খুড়োর আজব কলের কথা শুনে সাবাশ বলেছে।
(খ) খুড়োর যখন বছর খানেক বয়স তখন কি বলে কেঁদে উঠেছিল?
উত্তরঃ খুড়োর যখন বছর খানেক বয়স তখন গুংগা বলে ভীষণ অট্টরবে কেঁদে উঠেছিল।
(গ) ‘__________এই ছেলেটি বাঁচলে পরে তবে, বুদ্ধির জোরে এ সংসারে একটা কিছু হবে।’ ― এখানে কারা একথাটি বলেছে এবং কার উদ্দেশ্যে?
উত্তরঃ চণ্ডী দাসের পাড়ার সকলে এ কথাটি বলেছে চণ্ডী দাসের খুড়োর উদ্দেশ্যে।
(ঘ) যন্ত্রটির সামনের দিকে কি ঝোলানো থাকে?
উত্তরঃ যন্ত্রটির সামনের দিকে যে ব্যক্তি যন্ত্রের মধ্যে থাকবে তায় পছন্দের খাবার, যেমন – মণ্ডা-মিটাই, চপ-কাটলেট, খাজা কিংবা লুটি ঝোলানো থাকে।
(ঙ) যন্ত্রটি শরীরের কোন অংশে জুড়ে দেওয়া হয়?
উত্তরঃ যন্ত্রটি শরীরের ‘ঘাড়’ অংশে জুড়ে দেওয়া হয়।
(চ) ছড়াটিতে কী কী খাবারের কথা উল্লেখ রয়েছে?
উত্তরঃ ছড়াটিতে মণ্ডা মিঠাই, চপ কাটলেট, খাজা কিংবা লুচির খাবারের কথা উল্লেখ রয়েছে।
৪। প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:
(ক) খুড়ো যে যন্ত্রটি আবিষ্কার করেছেন সেটাকে ‘আজব রকম’ বলা হয়েছে কেন?
উত্তরঃ খুড়ো যে যন্ত্রটি আবিষ্কার করেছেন সেটিতে পাঁচ ঘণ্টার রাস্তাকে দেড় ঘন্টায় যাওয়া যায়। যন্ত্রটির সামনে খাবার ঝুলে থাকে। আর খাবার ঝুলে আছে দেখে মনটা খাবো খাবো করে, আর খাদ্যটা পাওয়ার জন্য মুখটা এগিয়ে নিয়ে যায়। মুখটা এগিয়ে নিয়ে খাওয়ার সাথে সাথে খাবারও এগিয়ে যায়। লোভ সামলাতে না পেরে মানুষটা খাবার মুখে ঢোকানোর জন্য ছুটতে থাকবে। তাই খুড়ো যে যন্ত্রটি আবিষ্কার করেছেন সেটাকে ‘আজব রকম’ বলা হয়েছে।
(খ) উৎসাহেতে হুঁশ রবে না চলবে কেবল ধেয়ে’ ― কেন উৎসাহে হুঁশ রবে না বল?
উত্তরঃ যন্ত্রটিতে মানুষের সামনে খাবার ঝোলানো থাকবে। খাবার ঝুলে আছে দেখে মনটা খাবো খাবো করবে। সেই খাদ্যটা পাওয়ার জন্য মানুষ সেই মুখটা এগিয়ে নিয়ে যাবে। সঙ্গে সঙ্গে খাবারটিও এগিয়ে যাবে। লোভ সামলাতে না পেরে মানুষ খাবারটা মুখে ঢোকানোর জন্য ছুটতে থাকবে। সে কতটা দৌড়ে চলেছে তাতে তার হুশ থাকবে না। কেবলমাত্র খাবারের টানে জিভের জল ফেলতে ফেলতে কখন যে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে ফেলবে তা বুঝতেই পারবে না।
৫। তোমাদের পাঠ্য ছড়াটি থেকে দুটো অংশ নীচে তুলে দেওয়া হলো। তোমরা সেটাকে পদ্য থেকে গদ্যে রূপান্তরিত করো ও লেখো।
(ক) বললে সবাই, ‘এই ছেলেটা বাঁচলে পরে তবে বুদ্ধি জোরে এ সংসারে একটা কিছু হবে।
উত্তরঃ ছোটোবেলাতে ছেলেটাকে দেখে চণ্ডীদাসের পাড়ার লোকজনেরা সবাই বলেছিল যদি বেঁচে থাকে, তাহলে তার নিজস্ব বুদ্ধির জোরে কিছু একটা বড়ো কিছু হবে।
(খ) হেসে-খলে দু-দশ যোজন চলবে বিনা ক্লেশে, খাবার গন্ধে পাগল হয়ে জিভের জলে ভেসে
উত্তরঃ চণ্ডীদাসের খুড়োর বানানো যন্ত্রে খাবারের গন্ধে পাগল হয়ে, জিভের জল ফেলতে ফেলতে মানুষ কখন যে দীর্ঘপথ অতিক্রম করে ফেলবে তা বুঝতেই পারবে না।
ভাষা-অধ্যয়ন |
এসো, জানি―
কোনো একটি বাক্যকে বিভিন্ন প্রকারে শ্রেণিবিভাগ করা যেতে পারে। তার মধ্যে হ্যাঁ-বোধক ও না-বোধক এই দুই শ্রেণি খুব গুরুত্বপূর্ণ। হ্যাঁ-বোধক হচ্ছে অস্ত্যর্থক অর্থাৎ যার মাধ্যমে কোনো কিছু আছে বা ঘটে বোঝানো হয়। যেমন
সীমা বাজারে যায়।
রফিকুল বিস্মিত।
এই দুটো বাক্যের ক্রিয়াপদের পর না-বাচক অব্যয় যোগ করে বাক্যটিকে না-বোধক অর্থাৎ নঞর্থক করা যায়। যেমন
সীমা বাজারে যায় না।
রফিকুল বিস্মিত নয়।
আরও কিছু উদাহরণ তুলে দেওয়া হলো―
অস্ত্যর্থক | নঞর্থক |
আমি খেয়েছিলাম। | আমি খাইনি। |
সে কাজ করছে। | সে কাজ করছে না। |
আমি আনন্দিত। | আমি আনন্দিত নই। |
তুমি গায়ক | তুমি গায়ক নও। |
৬। এসো, খুঁজে বের করি―
‘খুড়োর কল’ ছড়াটির দু’জায়গায় নঞর্থক বাক্য রয়েছে। তোমরা সেটা খুঁজে বের করো এবং পঙ্ক্তি দুটি লেখো।
১। “বলব কী আর কলের ফিকির, বলতে না পাই ভাষা, ঘরের সঙ্গে যন্ত্র জুড়ে এক্কেবারে খাসা।”
২। “এমনি করে লোভের টানে খাবার পানে চেয়ে, উৎসাহেতে হুঁশ রবে না চলবে কেবল ধেয়ে।”
৭। “দেখে এলাম কলটি অতি সহজ এবং সোজা, ঘন্টা পাঁচেক ঘাঁটলে পরে আপনি যাবে বোঝা।”
পঙ্ক্তি দুটির শেষের ‘সোজা’ ও ‘বোঝা’ শব্দ দুটি নিয়ে একটু ভাবলে তোমরা বুঝতে পারবে যে এদের দুটো অর্থ রয়েছে অথচ বানান এক।
যেমন―
(ক) সোজা = যা কঠিন নয়, সহজ, যেমন- অঙ্কটি খুব সোজা।
(খ) সোজা = যা বাঁকা নয়, সরলরেখার মতো, যেমন- এই পথ দিয়ে সোজা হাঁটলে অমলদের বাড়ি পৌঁছে যাবে।
এবার তোমরা ‘বোঝা’ শব্দটি নিয়ে একটু ভাবো ও এর দ্বারা যে দুটো অর্থ প্রকাশ পাচ্ছে তা লিখে নিজের মতো করে বাক্য রচনা করো।
উত্তরঃ বোঝা = বুঝতে পারা। সকলের পক্ষে অঙ্ক বোঝা সহজ নয়।
বোঝা = ভার। ছোটো ছেলেটি এত বড়ো বোঝা বইতে পারল না।
৮। ঝুড়ির মধ্যে থাকা কয়েকটি শব্দের বিপরীত অর্থ পাতার মধ্যে দেওয়া রয়েছে। তোমরা সেগুলি খুঁজে বের করে লেখো।
উত্তরঃ
শব্দ | বিপরীত শব্দ |
অল্প | বেশি |
দূর | নিকট |
হালকা | ভারী |
সহজ | কঠিন |
সামনে | পেছনে |
হাসা | কাঁদা |
If you Want More Questions Answers Then Click on the Buy Link Given Below
SCERT Class 6 Bengali Question Answer [New Book Updated]
S.L No. | সূচীপত্র |
Chapter – 1 | বলো বলো বলো সবে |
Chapter – 2 | খরগোশ ও সিংহ |
Chapter – 3 | গ্রন্থ পাঠ |
Chapter – 4 | চলো গাছের চারা রোপন করি |
Chapter – 5 | আষাঢ় |
Chapter – 6 | বৈজ্ঞানিক মানসিকতা এবং আমাদের সমাজ |
Chapter – 7 | অপু-দুর্গা |
Chapter – 8 | বিরুবালা রাভা |
Chapter – 9 | খুড়োর কল |
Chapter – 10 | সত্যজিৎ রায়ের দুটি সাক্ষাৎকার |
Chapter – 11 | মাইনুর টনসিলাইটিস |
Chapter – 12 | মানুষ মানুষের জন্যে |
Chapter – 13 | সাপ এবং ব্যাং রাজা |
Chapter – 14 | নদীপথে |
Chapter – 15 | নৌকা বাইচের গান |
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.