Class 4 Environment Chapter 12 প্রাকৃতিক সম্পদ

Join Roy Library Telegram Groups

Class 4 Environment Chapter 12 প্রাকৃতিক সম্পদ, is a textbook prescribed by the Assam SEBA Board Class 4 Environment in Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 4 Environment Chapter 12 প্রাকৃতিক সম্পদ The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 4 Amader Paribesh Question Answer are free to use and easily accessible.

Class 4 Environment Chapter 12 প্রাকৃতিক সম্পদ

Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. SEBA Class 4 Environment in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 4 Environment Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. Class 4 Environment Question Answer PDF will be able to solve all the doubts of the students. SEBA Class 4 Environment Suggestion, Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SEBA Board Class 4 Environment in Bengali Notes. Class 4 Environment in Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.

প্রাকৃতিক সম্পদ

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। উত্তর লেখোঃ

(ক) প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে ?

উত্তরঃ প্রকৃতিতে পাওয়া সম্পদগুলো যেমন— বায়ু, জল,  মাটি, খনিজ পদার্থ, অরণ্য, বন্য প্রাণী ইত্যাদিকে প্রাকৃতিক সম্পদ বলে ।

(খ) খনিজ সম্পদ কাকে বলে ?

উত্তরঃ ভূ-গর্ভে পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা,  চুনাপাথর ইত্যাদি পাওয়া যায়। এই সম্পদগুলিকে খনিজাত বা খনিজ সম্পদ বলা হয়।

(গ) অসমের খনিজ সম্পদ  কোনগুলো ?

উত্তরঃ অসমের খনিজ সম্পদগুলো হল — পেট্রোলিয়াম, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস, চুনাপাথর ইত্যাদি।

(ঘ) অসমকে কেন ‘তরল সোনার দেশ ’ বলা হয় ?

উত্তরঃ অসম পেট্রোলিয়ামের জন্য বিখ্যাত। এক্ষেত্রে অসম ভারতের অন্য রাজ্যগুলির তুলনায় অধিক ধনী। এইজন্য অসমকে  ‘তরল সোনার দেশ’ বলে। 

(ঙ) জলজ সম্পদ কী ?

উত্তরঃ জলে সম্পদ হল জলে থাকা উদ্ভিদ ও প্রাণী সমূহ যেমন মাছ, কাচ্ছপ, কুমির ইত্যাদি।

(চ) অসমকে কেন ‘নদীমাতৃক দেশ’ বলা হয় ?

উত্তরঃ অসমে নদ- নদীর সংখ্যা অনেক বলেই অসমকে ‘নদীমাতৃক দেশ’ বলে।

(ছ) তিন প্রকার বনজ সম্পদের নাম লেখো।

উত্তরঃ তিন প্রকার বনজ সম্পদের নাম হল – শাল, সেগুন, বাঁশ ইত্যাদি।

প্রশ্ন ২। প্রকৃতিক সম্পদগুলোর কেন সদব্যবহার করা উচিত ?

উত্তরঃ সকল প্রাকৃতিক সম্পদই অতি মূল্যবান। তাই এই সম্পদগুলো সংরক্ষণ করা উচিত যাতে প্রকৃতি থেকে এগুলো নিঃশেষ না হয়ে যায়।

S.L. No.সূচি-পত্র
অধ্যায় -১পরিবার
অধ্যায় -২উৎসব
অধ্যায় -৩জল
অধ্যায় -৪জাতীয় দিবস
অধ্যায় -৫বায়ু
অধ্যায় -৬উদ্ভিদ ও পরিবেশ
অধ্যায় -৭জীব ও পরিবেশ
অধ্যায় -৮ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশের উদ্ভিদ
অধ্যায় -৯পরিযায়ী – পাখি
অধ্যায় -১০বীজাণু ও রোগ
অধ্যায় -১১আকস্মিক দুর্ঘটনা
অধ্যায় -১২প্রাকৃতিক সম্পদ
অধ্যায় -১৩শস্য উৎপাদন ও সংরক্ষণ
অধ্যায় -১৪আমাদের ক্ষুদ্র শিল্প
অধ্যায় -১৫গ্রহ ও নক্ষত্রের কথা
অধ্যায় -১৬কম্পিউটার ও যোগাযোগ
অধ্যায় -১৭আমাদের রাজ্যটি
অধ্যায় -১৮আমাদের জেলাসমূহের কিছু কথা

প্রশ্ন ৩। শুদ্ধ উত্তরটিতে ‘✓’ চিহ্ন দাওঃ 

(ক) আলকাতরা কয়লাখনিতে পাওয়া যায়।

উত্তরঃ অশুদ্ধ।

(খ) চুনাপাথর একপ্রকার বনজ সম্পদ।

উত্তরঃ অশুদ্ধ।

(গ) আমাদের উচিত প্রাকৃতিক সম্পদের সদব্যবহার করা।

উত্তরঃ শুদ্ধ।

(ঘ) অসমের কার্বি আলং জেলায় পেট্রোলিয়াম প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। 

উত্তরঃ অশুদ্ধ।

(ঙ) ভূ-গর্ভে পাওয়া পেট্রোলিয়াম সরাসরিভাবে ব্যবহার করার উপযোগী।

উত্তরঃ অশুদ্ধ।

প্রশ্ন ৪। ‘ক’ অংশের সঙ্গে ‘খ’ অংশ মেলাওঃ

‘ক’‘খ’
কয়লাবনজ সম্পদ
পেট্রোলিয়ামজলজ সম্পদ
গণ্ডার, হাতিখনিজ সম্পদ
জলে বাসকারী প্রাণীগুলোতরল সোনা

উত্তরঃ

‘ক’‘খ’
কয়লাখনিজ সম্পদ
পেট্রোলিয়ামতরল সোনা
গণ্ডার, হাতিবনজ সম্পদ
জলে বাসকারী প্রাণীগুলোজলজ সম্পদ

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। প্রকৃতিতে পাওয়া প্রাকৃতিক সম্পদগুলি কী কী?

উত্তরঃ প্রকৃতিতে পাওয়া প্রাকৃতিক সম্পদগুলো হল বায়ু , জল, মাটি, খনিজ পদার্থ, অরণ্য ও বন্য প্রাণী।

প্রশ্ন ২। বনজ  সম্পদগুলোকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী ?

উত্তরঃ বনজ  সম্পদগুলোকে দুইভাগে ভাগ করা যায়।

যেমন — 

(১) উদ্ভিদ। ও 

(২) প্রাণী।

প্রশ্ন ৩। কাজিরাঙা রাষ্ট্রীয় উদ্যান কীসের জন্য বিখ্যাত ?

উত্তরঃ কাজিরাঙা রাষ্ট্রীয় উদ্যান একশিং গণ্ডারের জন্য বিখ্যাত।

প্রশ্ন ৪। একমাত্র বাঘ সংরক্ষণের প্রকল্প অসমের কোথায় আছে।

উত্তরঃ অসমের একমাত্র বাঘ সংরক্ষণের প্রকল্প আছে মানস অভয়ারণ্যে।

প্রশ্ন ৫। কীসের জন্য অসম বিখ্যাত ?

উত্তরঃ অসম পেট্রোলিয়ামের জন্য বিখ্যাত।

প্রশ্ন ৬। চুনাপাথর থেকে কী পাওয়া যায়।

উত্তরঃ চুনাপাথর ব্যবহার করে বিলাতি মাটি বা সিমেন্ট প্রস্তুত করা হয়।

প্রশ্ন ৭। জলবিদ্যুৎ কী ?

উত্তরঃ জলস্রোতের দ্বারা  টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। এই বিদ্যুৎকে জলবিদ্যুৎ বলা হয়।

প্রশ্ন ৮। প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা উচিত কেন ?

উত্তরঃ প্রাকৃতিক সম্পদই অতি মূল্যবান। তাই এই সম্পদগুলো সংরক্ষণ করা উচিত।

প্রশ্ন ৯। বনজ সম্পদগুলোকে উদ্ভিদ ও প্রাণী হিসাবে ভাগ করোঃ—

উত্তরঃ

উদ্ভিদপ্রাণী
১। বনসোম১। দেওহাঁস।
২। শাল২। গন্ডার।
৩। সেগুন৩। হাতি।
৪। গামারি৪। বাঘ।
৫। বাঁশ৫। মহিষ।
৬। বেত৬। হরিণ।
৭। তিতা চাপ ইত্যাদি৭। বানর।
৮। ধনেশ পাখি।
৯। সারস পাখি ইত্যাদি।

প্রশ্ন ১০। (ক) যানবাহন চালানোর জন্য আমাদের কী কী ইন্ধনের প্রয়োজন ?

উত্তরঃ যানবাহন চালানোর জন্য আমাদের কয়লা, পেট্রোল,  ডিজেল, কেরোসিন ইত্যাদি ইন্ধনের প্রয়োজন।

(খ) গ্যাস-স্টোভ জ্বালানোর জন্য কী ইন্ধনের প্রয়োজন ?

উত্তরঃ গ্যাস-স্টোভ জ্বালানোর জন্য প্রাকৃতিক গ্যাস, কেরোসিন ইন্ধনের প্রয়োজন। 

(গ) কল-কারখানা চালানোর জন্য কী কী ইন্ধন চাই ?

উত্তরঃ কল- কারখানা চালানোর জন্য কয়লা, পেট্রোলিয়াম, চুনাপাথর, ডিজেল ইত্যাদি ইন্ধন চাই।

প্রশ্ন ১১। কী কী কাজে ব্যবহার করা যায় তা ভেবে খালি বাক্সগুলোতে লেখোঃ—

 উত্তরঃ

প্রশ্ন ১২। বনজ সম্পদ আমাদের কীভাবে সাহায্য করে ?

উত্তরঃ বনজ সম্পদের মধ্যে গাছপালা থাকায় প্রাণীরা বেঁচে থাকতে পারে। গাছ-পালার অভাবে প্রাণীরা বাঁচতে পারে না।  গাছপালা বায়ুমণ্ডলের প্রদূষণ দূর করে। অরণ্যের গাছ থেকে আমরা মূল্যবান কাঠ, খড়ি পাই। বাঁশ, কাঠ, বেত দ্বারা আমরা বিভিন্ন প্রকারের আসবাবপত্র, বাসস্থান তৈরি করতে পারি। গাছপালা ছাড়া প্রাণীরাও বনজ সম্পদ। প্রাণীরাও আমাদের বিভিন্ন প্রকারে সাহায্য করে থাকে। প্রাণীরা আমাদের চাষাবাদে, জিনিসপত্র বা কাঠ বহনে সাহায্য করে। দুধ দিয়ে সাহায্য করে, খাদ্য দিয়ে সাহায্য করে ইত্যাদি।

প্রশ্ন ১৩। পেট্রোলিয়াম না হলে আমাদের কী অসুবিধা হবে ?

উত্তরঃ পেট্রোলিয়াম থেকে কেরোসিন, পেট্রোল, ডিজেল ইত্যাদি লাভ করতে পারতাম না। ফলে রেল ও মোটরগাড়িতে ইন্ধন হিসাবে আমরা ব্যবহার করতে পারি। এছাড়া মোমবাতি, ভেসলিন, আলকাতরা, ন্যাপথালিন ইত্যাদিও আমরা লাভ করতে পারি।

প্রশ্ন ১৪। অসমের প্রধান নদ-নদী কোনগুলো ?

উত্তরঃ অসমের প্রধান নদ-নদীগুলো হলো– ব্রহ্মপুত্র নদ, মানস, বুড়িদিহি, দিহং, লোহিত, দিবং, বরাক, সোনাই, কপিলী, ধনশিরি ইত্যাদি নদ-নদী।

প্রশ্ন ১৫। তোমাদের অঞ্চলে অবস্থিত নদী বা উপনদী গুলোর নাম বলো।

উত্তরঃ নিজে নিজে নিজ নিজ অঞ্চলে অবস্থিত নদী বা উপনদীগুলোর নাম লেখো। 

প্রশ্ন ১৬। নদ-নদীগুলো থেকে আমাদের কী কী সুবিধা হয় ?

উত্তরঃ নদ-নদীর জলে বিভিন্ন প্রকারের প্রাণী বসবাস করতে পারে। যেমন – মাছ, কাচ্ছপ, কুমীর ইত্যাদি। নদ-নদী যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করে থাকে। এছাড়া নদ-নদীর জলের সাহায্যে আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারি।

We Hope the given চতুর্থ শ্রেণীর আমরা ও আমাদের পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর will help you. If you any Regarding, Class 4 Amader Paribesh Question Answer, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top